মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
যদিও পরিবারসমূহ হয়তো শুরুতে হতবাক ও দুঃখ ভারাক্রান্ত হয়ে থাকবে, তবু তারা তাদের মেয়ের সঙ্গের সম্পর্ককে সারিয়ে তুলতে আগ্রহী ছিল। এই আগ্রহের পেছনে, অনেক সময়ই অন্য কোন একটা পরিস্থিতি কাজ করেছেযেমন মুসলিম দম্পতির ঘরে শিশুর জন্মগ্রহণ। মেনে নেয়ার দিকে অবস্থানের পরিবর্তন, কখনো এসেছে সময়ের সাথে সাথে সম্ভবত মেয়েটির পরিবারের সদস্যরা অনুধাবন করেছেন যে, তাদের মেয়ে যা বেছে নিয়েছে তা তার জীবনের নিছক এক দশা বা 'PHASE' নয়। কখনো সম্পর্ক মেরামতের সংকল্প এসেছে মেয়ের দিক থেকেই বেশী (পরিবারের চেয়ে)।
জীবন যাপন, ধর্ম, বেশভূষা ও ঐতিহ্যের এই আকস্মিক পরিবর্তন, কিছু পরিবারের ক্ষেত্রে, মেয়েটির স্বামীটিকে মেয়ের সব দোষ বহন করার জন্য একজন সহজ ও স্বাভাবিক দোষী’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে। কিছু কিছু মেয়েরা ইসলাম গ্রহণ করে, যখন তারা তখনও তাদের বাবা-মার বাসায় থাকতো। এই সব বিভিন্ন পরিস্থিতির প্রায় সবক্ষেত্রেই সময়, চেষ্টা এবং পরিশ্রমের প্রয়োজন হয়েছে, মেয়ে এবং পরিবার দুই পক্ষের তরফ থেকেই- যাতে একটা গ্রহণযোগ্যতার পর্যায়ে পৌছানো যায়। এই সব পরিবার এখনো গ্রহণযোগ্যতার ক্রমোন্নতির জন্য কাজ করে চলেছে।
আমি ইসলাম গ্রহণ করলাম, আমার পরিবারকে বললাম। তারা অবাক হয়নি। তারা ঐ গ্রীষ্মকালে বাড়িতে থাকা অবস্থায়, আমার কাজকর্ম এবং কথাবার্তা থেকেই এর আগমনী বার্তা পেয়েছিল। তারা আমার সিদ্ধান্তকে মেনে নিয়েছিল এবং তারা জানতো যে, আমি বিশ্বস্ত। এর আগেও আমার পরিবার, আমার কাজকর্ম এবং বিশ্বাসকে সব সময়েই মেনে নিয়েছে- যদি বা তারা তা ভাগাভাগি করতে অপারগও হয়ে থাকে।
আমি যখন হিজাব পরতে শুরু করি তখন তারা আর ততটা ভোলা মনের রইলো না। তারা উদ্বিগ্ন ছিল যে, আমি সমাজ থেকে নিজেকে বিচ্ছিন্ন করতে চলেছি- যে আমি বৈষম্যের শিকার হবো, যা আমাকে আমার অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌছাতে বাধা দেবে। আর লোকে আমার সাথে তাদের দেখবে, এটাও তাদের। জন্য ব্রিতকর। তারা ভাবতো ব্যাপারটা অতিশয় চরমপন্থী। আমার একটা ভিন্ন। ধর্ম বিশ্বাস থাকাতে তাদের আপত্তি ছিল না, কিন্তু বাহ্যত আমার জীবনে এর প্রভাব পড়বে, তা তাদের অপছন্দ ছিল।
তিন বছর হয়ে গেছে আর অনেক কিছু বদলে গেছে। আমার পরিবার বুঝতে পেরেছে যে, আমি নিজেকে ধ্বংস করিনি বা নিজের জীবনকে ধ্বংস করিনি। তারা দেখতে পাচ্ছে ইসলাম আমার জন্য সুখ নিয়ে এসেছে, দুঃখ-কষ্ট নয়। তারা আমার সাফল্য নিয়ে গর্বিত আর তারা দেখতে পাচ্ছে যে আমি সত্যিই সুখে এবং শান্তিতে আছি। আমাদের মাঝের সম্পর্ক স্বাভাবিক হয়ে এসেছে আর আগামী মাসে, ইনশাআল্লাহ, আমরা তাদের কাছে যাবো, সে অপেক্ষায় পথ চেয়ে আছে তারা।
মুসলিম হয়ে আমি অনুভব করলাম যে, আমার বাবা-মা আমাকে নিয়ে হতাশ হয়েছেন। আমি মুসলিম, একথাটা তাদের বলাটা, তাঁদের মুখে একটা চড় মারার মতো ছিল। ব্যাপারটা এমন ছিল যে, আমি যেন ছেলেবেলায় তাদের শেখানো সবকিছুই প্রত্যাখ্যান করেছি- সবকিছুই, যা তারা তাদের বাবা-মায়ের কাছ থেকে শিখেছিলেন। ওসবে যদি তাদের জীবন চলে যেতে পারে, তবে আমার জীবন চললো না কেন? আমার ভাইয়েরা ১৬, ১৪ এবং ১১ বছর বয়সের ছিল, যখন আমি ধর্মান্তরিত হই এবং তারা আমাকে নিয়ে সত্যি চিন্তিত ছিল না। এটা আমার পছন্দ ছিল এবং আমার অধিকার ছিল আমার ইচ্ছামতো চলার। আমার অন্যান্য আত্মীয়রা, টেলিফোনে এখনও আমার সাথে ভালো ব্যবহার করে। কিন্তু আমার স্বামী এবং আমি যখন সশরীরে তাদের কাছে যাই, তখন তাদের স্নায়বিক চাপ পরিলক্ষিত হয় এবং দূরের মনে হয় তাদের। এমনকি কখনো আমাদের অবজ্ঞা করে নিজেদের মাঝে এমন ভাবে কথা বলতে দেখা যায়, যেন আমরা ওখানে উপস্থিতই নেই। আমার পরিবারের কারো ইসলামের প্রতি কোন আগ্রহ নেই এবং কেউ মুসলিম হতে চায় না।
আমার মা কামনা করতেন যে, আমার স্বামী আমাকে ফেলে রেখে ইরান চলে যাবে। তিনি কল্পনা করতেন যে, আমি তখন ইসলাম ত্যাগ করবো এবং তার পূর্বের সে মেয়েটি হয়ে যাবো আবার। আমাদের বিয়ের চার বছর পর, আমার স্বামী বিদেশে গিয়েছিল এবং ৬ সপ্তাহ পরে আবার ফিরে এসেছিল, আমার মা বুঝলেন সে আমাকে ত্যাগ করবে না। তখন তিনি ধীরে ধীরে আমার ইসলাম গ্রহণকে মেনে নিতে শুরু করলেন।
তারপর আমি আমার বিশ্বাস ও কাজকর্ম নিয়ে তার সাথে কথা বলতাম এবং তিনি আমাকে বিনা শর্তে গ্রহণ করেছিলেন। তিনি অনুধাবন করলেন যে আমি এমন একটা বিশ্বাস বেছে নিয়েছি, যা আমি জীবনে ধারণ করেছি। মা বলেছিলেন, তিনি এবং বাবা, তাদের পথ বদলানোর জন্য একটু বেশী বয়স্ক হয়ে গিয়েছেন। আমার বিয়ের ১৩ বছর পর তিনি বলেছিলেন যে মাথায় কাপড় দিয়ে আমাকে খুব সুন্দর দেখায়, ঠিক VIRGIN MARY’র মূর্তিগুলোর মতো।
আমার ধর্ম যাজক ভাই যখন আমাকে একটা চিঠিতে বলেছিলেন যে, আমার স্বামী, আমাদের বাচ্চারা এবং আমি, আমাদের বিশ্বাসের জন্য নরকে যাবো, তখন মা তার সাথে একমত হননি। তিনি বলেছিলেন যে, ঈশ্বরের কাছে যাবার অনেক পথ রয়েছে বলে তিনি বিশ্বাস করেন এবং তিনি মনে করেন না যে, আমরা নরকে যাবো। এর পাঁচ বছর পর মা মারা যান, (আল্লাহ যেন তার আত্মাকে শান্তি দেন) এবং শেষ আমি যখন তার সাথে কথা বলি তখন তিনি বলেছিলেন যে, তিনি মরতে ভয় পান না। তিনি বলেছিলেন যে, তিনি আমাকে নিয়ে চিন্তিত ছিলেন না, কিন্তু আমার সেই খৃস্টান ধর্ম যাজক ভাইসহ আমার তিন ভাইকে নিয়ে চিন্তিত ছিলেন। মা হয়তো শেষ পর্যন্ত ইসলামকে সত্য বলে গ্রহণ করে থাকবেন, যদিও তিনি তা পালন করে যেতে পারেননি।
আমার স্বামী এবং আমি একটা বিশেষ অবস্থার মাঝে রয়েছি, কারণ আমরা দুজনেই এখনো আমাদের বাবা-মার বাসায় থাকি। তারা খুবই সংবেদনশীল এবং আমাদের বিশ্বাসের বিরুদ্ধে খোলাখুলি কিছু বলেননি। আমার মা সব সময়ই খেয়াল রাখেন এবং আমরা যখন বাইরে খেতে যাই, তখন হয়তো শুধু আমার বাবার জন্য শূকরের মাংস রাধেন। ছুটির দিনগুলো আমরা সাধারণতঃ দাদা-দাদীদের সাথে এক সাথে কাটাই আর তারা আমাদের প্রায়ই নানা কিছু উপহার দেন। আমি যখন JEHOVAH'S WITNESS-এর অনুসারী ছিলাম, তখন থেকে কারো খুশী পন্ড না করার শিক্ষা পেয়েছিলাম (উপহার প্রত্যাখ্যান করে)।
ছোটখাটো ব্যাপার নিয়ে কিছু ঝগড়াঝাটি হয়েছে। যেমন কাপড়ের দৈর্ঘ্য নিয়ে আমার মায়ের সাথে ঝগড়া হয়েছে, যখন তিনি আমার জন্য কাপড় বানাচ্ছিলেন। তুমি ওগুলো অত অস্বাভাবিক লম্বা চাও কেন?' বলে তিনি তার হতাশা ব্যক্ত করেছেন- যেমন তিনি হতাশ হয়েছেন, যখন আমি তাকে বলেছিলাম যে GELATIN যুক্ত খাবারও, আমাদের খাওয়ার উপযোগী নয় (যেহেতু GELATIN শূকর থেকে প্রস্তুত করা হয় সাধারণতঃ)। মোট কথা, সময়ের সাথে মা অনেক কিছু বুঝতে শিখেছেন, এমনকি আমাদের দেখে তিনি নিজেই অনুধাবন করেছেন যে, আমেরিকান গণমাধ্যমগুলো দূরভিসন্ধি নিয়ে মুসলিমদের খাটো করে দেখায় বা তাদের চরিত্র হনন করে (আমরা সত্যি সত্যি কেমন, তা অনুভব করে)।
আমি আশা করি, ভবিষ্যতে আমাদের বিশ্বাসের বৈশিষ্ট্য নিয়ে আমরা আরো আলাপ করতে পারবো, যা কখনো খুব একটা করা হয়নি। আমি এও আশা করি যে, আমার বাবার সাথে এ সংক্রান্ত আলাপ আরো বেশী করে করতে পারবো, যার কোন ধরণের কোন ধর্মেই আগ্রহ নেই।
আমার ইসলাম গ্রহণ, শুরুতে পরিবারে বেশ বড় কলহের সৃষ্টি করেছিল। তারা আমাকে সমর্থন করেনি এবং মনে করেছে যে, আমাকে আমার স্বামী মগজ ধোলাই করে বিপথগামী করেছে। পরে দুটো কারণে তাদের এই ধারণা পাল্টে যায় ঃ (১) তারা বুঝতে পারে যে, এটা আমার কোন খামখেয়ালীপনা নয় বা আমি একটা ভাবের পর্যায় বা দশা অতিক্রম করছি মাত্র তাও নয়। তারা যদি আমার সাথে কোন যোগাযোগ স্থাপন করতে চায়, তবে তাদের আমাকে মুসলিম হিসেবে গ্রহণ করতে হবে। (২) একবার যখন আমার ছেলেমেয়েরা জন্মগ্রহণ করলো এবং মুসলিম হিসেবেই বড় হতে থাকলো, তখন ছেলেমেয়েদের প্রতি একই রকম নেতিবাচক আচরণ করাটা, তাদের জন্য কষ্টকর হয়ে ওঠে।
আমি চেষ্টা করেছি, আমার পরিবারের সাথে ইসলাম নিয়ে কথা বলতে, এই আশায় যে, আমি তাদের মুসলিম হিসেবে বাঁচতে ও মরতে হয়তো সাহায্য করতে পারি।
আমার বাবা ও মা প্রথমে মর্মাহত হন। আমার বাবা আমার স্বামীকে দোষ দেন। যদিও তারা দু'জন খুব ভালো বন্ধু ছিলেন, কিন্তু আমার ধর্ম পরিবর্তনের পর, প্রায় এক বছর ধরে বাবা আমার স্বামীর সাথে কোন কথাই বলেননি বলতে গেলে। আমার ধর্মান্তরিত হওয়াকে কেন্দ্র করে পরিবারে অনেক খিটিমিটি লেগেছে। পরিবারে আমার মায়ের দিক থেকেই, অসহিষ্ণুতার মাত্রাটা বেশী ছিল। যাহোক, সম্প্রতি এক পারিবারিক সমাবেশে, আমার পদোন্নতি হয়েছে। আমি নাকি এক দিশেহারা খৃস্টান, যার জানা নেই, কিভাবে CHRIST (JESUS)-এর ত্রাণ প্রকল্প গ্রহণ করতে হবে। আমি তাদের সাথে ধর্ম সংক্রান্ত আলোচনা না করতে শিখেছি।
এখন আমার মা আমাকে বলেন, কোন রং-এর রুমাল আমার মাথায় বেশী ভালো দেখায় আর প্রায়ই আমার প্রশংসা করেন। মা গ্রহণ করতে শিখেছেন। আমি কামনা করি, আমার বাবা- মা কখনো আমাকে জিজ্ঞেস করবেন যে, আমি আসলে কি বিশ্বাস করি আর আমাকে কোরআনের কিছু অংশ পড়ে শোনাতে বলবেন।
আমার মুসলিম হবার সিদ্ধান্ত, আমার পরিবারের সাথে আমার সম্পর্কে বিরাট পরিবর্তন এনেছে- সম্পর্কটা এখন বেশ চাপের সম্মুখীন। আমার মনে হয়, তারা মনে করেন, আমি জীবনের একটা পর্যায় বা দশা অতিক্রম করছি মাত্র। প্রায় চার বছর হয়ে গেছে, তবু সবকিছু এখনো একটু এলোমেলো । আমি একটু প্রত্যাখ্যাত বোধ করি। আমি পছন্দ করতাম, যদি আমার পরিবার আমার সাথে খোলামেলা আলাপ করতো। আমাকে প্রশ্ন করতো- গণমাধ্যম বা অন্য ভুল উৎস থেকে ইসলাম সম্বন্ধে ধারণা করে নেয়ার পরিবর্তে। সবচেয়ে যা আমার অসহ্য লাগে, তা হচ্ছে, আমার ধর্ম পরিবর্তনের জন্য, আমার স্বামীকে তারা দোষ দিয়ে থাকে।
আমি যখন আমার পরিবারকে দেখতে যাই, তখন আমি চাই আমি যেন মুসলিমদের এক সেরা উদাহরণ হই। কিন্তু তারা মুসলিম নয় মনে হতেই আমার খুব বিষন্ন লাগে। আমার মা সব সময়ই আমাকে বলেন, তিনি কামনা করেন, আমার বাকী দু'টি বোন যদি আমার মতো ভালো মা হতে! ভালো মা হওয়াটা, ভালো মুসলিম হবার একটা অংশ।
এই মেয়েরা কত ভাগ্যবতী, যাদের পরিবার অন্ততঃ তাদের বুঝতে চেষ্টা করেছে বা সম্পর্কের উন্নয়নের চেষ্টা করেছে। প্রায়ই বাবা-মা ভাবেন যে ছেলেমেয়েরা তারুণ্যে যে সব সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে, সেগুলো ঝোকের মাথায় নিয়ে থাকে, আবেগতাড়িত হয়ে এবং সিদ্ধান্তগুলো হালকা ধরনের হয়। যদিও ওটাও অনেক সম্ভাবনার একটি, সময় প্রমাণ করেছে যে, তাদের মেয়ের সংকল্প স্থায়ী এবং তার জীবনধারায় যে পরিবর্তন এসেছে, তা সব সময়ের জন্য।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/633/26
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।