মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
বিভিন্ন পরিস্থিতিতে যুগলসমূহের সাক্ষাৎ হয়েছে, আমেরিকায় যেমন স্বাভাবিকভাবে হয়- কলেজে, কর্মক্ষেত্রে, সামাজিক কর্মকান্ডে, অথবা বন্ধুদের মাধ্যমে। নীচে ঐ ধরনের সাক্ষাতের কিছু কাহিনীঃ
BINGo (হাউজি) খেলতে গিয়ে আমার সাথে আমার স্বামীর দেখা হয়। আমি আমার এক পারিবারিক বন্ধুর সাথে বসে ছিলাম, আর ঘটনাক্রমে সে (স্বামী) তাকে জানতো। তার হাসি সুন্দর ছিল, আর তার সাথে সহজে কথাও বলা যেত। আমি তখন সবে আমার চেয়ে নয় বছরের বড়, অথচ মানসিক পূর্ণতায় আমার চেয়ে বহু বছরের ছোট, এক অত্যাচারী পুরুষের সাথে আমার ধ্বংসাত্মক সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে এসেছি। এই পরবর্তী লোকের সাথে আমার যখন সাক্ষাত হয়, তখন আমার মানসিক অবস্থা এমনই বিধ্বস্ত ছিল যে, আমি যে আবার বিয়ের কথা চিন্তা করেছি, সেটাই আশ্চর্য হবার বিষয়। সে যৌনতার বিষয় উঠায়নি বা ইঙ্গিত দেয়নি বা আমার শরীরের অংশ বিশেষ স্পর্শ করেনি বা জনসমক্ষে আমাকে তার বুড়ো দ্রমহিলা' বলেও সম্বোধন করেনি। এই ধরণের ব্যবহার পাওয়াটা উত্যুকর ছিল। একজন সঙ্গী ছাড়া সে কখনো আমাকে একা কোথাও নিয়ে যেত না, যা সাক্ষ্য দিত যে সে একজন দ্রলোক। আমি সম্মানিতবোধ করতাম এবং ব্যাপারটা পছন্দ করতাম।
আমার স্বামীর সাথে প্রথম সাক্ষাৎ কলেজে। সে খুবই দ্র ছিল (যা আমি প্রথমেই খেয়াল করি) এবং খুবই সুদর্শন। আমাদের যখন দেখা হয়, আমি সত্যিই কারো সন্ধানে ছিলাম না, কিন্তু তার ভিতরে প্রথমেই তার নিজের পরিবারের প্রতি, তার বাবা-মায়ের প্রতি সম্মান এবং বিশ্বস্ততা ইত্যাদি চোখে পড়ে- যা সব সময়ই আমার তালিকার শীর্ষে ছিল। সে এতো ধৈৰ্য্য সহকারে সব প্রশ্নের উত্তর দিতো।
আমাদের প্রতিবেশের কলেজে আমার স্বামীর সাথে আমার দেখা। আমি সে কলেজে যোগ দিচ্ছিলাম। সে ছিল গ্রীলের বাবুর্চি। আমাদের ভিতর কিছু একটা ঘটে গেল। সে স্নেহময় ছিল এবং তার কথা বলতে ভালো লাগতো। তার নিজের সম্বন্ধে তার একটা ধর্মীয় অনুভূতি ছিল এবং সে নিজের ধারণায় পরিপক্ক ছিল। অবশ্যই, আমার কাছে তাকে সুন্দরও মনে হয়েছিল। তার প্রস্তাবিত পরিবার ভিত্তিক সমাজের জীবন ধারাটাও আমার পছন্দ হয়েছিল। আমি বিশেষ করে মনে করতাম যে আমরা বন্ধু এবং আমরা ধর্মসহ অনেক ব্যাপারেই সহজেই একমত হতাম। আমার নিজের ব্যক্তিগত অনুসন্ধানে সে ছিল একটা প্রভাবক স্বরূপ।
আমি তাকে ব্যক্তিগত পর্যায়ে ইংরেজী শিক্ষা দিতাম, সে আমাকে ইসলাম শিক্ষায় সাহায্য করতো, কিন্তু যখন আমি ধর্মান্তরিত হলাম, আমি আর তার সাথে দেখা করতে পারতাম না। একবার মুসলিম হয়ে যাবার পর তার সাথে দেখা সাক্ষাৎ বন্ধ করার আমার সিদ্ধান্তকে সে পরিপূর্ণভাবে সম্মান দেখালো। পরবর্তীতে মসজিদে অন্যরা আমার জন্য একটা নিখুঁত সম্বন্ধ' খুঁজে পেল আর কাকতালীয়ভাবে তা হয়ে দাঁড়ালো সেই একই লোক যাকে আমি ইংরেজী পড়িয়েছি এবং যে আমাকে ইসলামের পথ দেখিয়েছে। আমি দেখতে পেলাম, সে বিশ্বস্ত, মার্জিত, দানশীল এবং ধৈৰ্যশীল। আমার জন্য যদি কখনো কোন আত্মার সঙ্গী থেকে থাকতো, তবে সে সেই সঙ্গী। আমার ভিতরে নিঃসঙ্গতাজনিত এবং নিঃশর্ত ভালোবাসার যে অভাব ছিল, তা সে পূর্ণ করেছে, যা আগে কখনো হয়নি। আমার পরিবার প্রথম যেদিন তাকে দেখেছে, সেদিন থেকেই তাকে সম্পূর্ণভাবে মেনে নিয়েছে। তারা তাকে অত্যন্ত ভালোবাসে এবং সে তাদের সবার একজন বন্ধু।
আমার স্বামীর সাথে আমার দেখা হয় যখন আমরা একই রেস্তোরায় কাজ করতাম। আমি ছিলাম পরিবেশনকারিনী আর সে ছিল ডিশ পরিষ্কারক। সে এদেশে নতুন ছিল এবং ইংরেজী বলতে পারতো না। তাকে মনে হতো সৎ, সরল, পরিশ্রমী এবং দানশীল।
কলেজে থাকতে আমি আমার স্বামীর সাক্ষাৎ পাই। আমরা একই মেক্সিকান খাবারের দোকানে কাজ করতাম। আমি তার প্রতি আকর্ষণ বোধ করি কারণ সে ছিল খুবই পরিশ্রমী, চটপটে এবং মার্জিত। আমার এমন একজন মানুষের প্রয়োজন ছিল যে ভাববে আমি চমক্কার। সে আমার সাথে একজন রাণীর মতো ব্যবহার করতো (যদিও আমরা তখন খুবই গরীব ছিলাম), সম্মান ও মর্যাদা সহকারে।
কিছু কিছু মেয়েরা ইসলাম গ্রহণ করার পরও অবিবাহিতা ছিল এবং ভিন্নভাবে তাদের স্বামীদের সাক্ষাৎ পায়। স্বামী বা স্ত্রীর সন্ধান পাবার (পাত্র বা পাত্রী) একটা সাধারণ উপায় ছিল ইসলামিক ম্যাগাজিনে বিজ্ঞাপন অথবা একটা মুসলিম সমাজের বিবাহ সংক্রান্ত বুথে বিজ্ঞাপন ঝুলিয়ে দেয়া। এটা খুব বিরল ব্যাপার নয় যে, যখন কেউ নিজেকে বিয়ের জন্য তৈরি মনে করে, তখন সে অন্য মুসলিম বন্ধুদের সে কথা জানায়, যেন তারা তার জন্য মানানসই সাথীর খোজ করতে পারে। নীচের উদ্ধৃতিগুলো মুসলিম-মুসলিম সম্পর্ক এবং বিয়ের ব্যাপারে ভালো একটা ধারণা প্রদান করবে ?
আমার স্বামীর সাথে আমার সাক্ষাৎ হয় মসজিদের ইমামের মাধ্যমে। আমি তাকে গ্রহণ করেছি, কারণ সে ধার্মিক ছিল। আর অন্য কিছুতেই অবশ্য সত্যিই আসতো যেতো না। আমার ধর্মান্তরিত হওয়াতে তার কোন ভূমিকা নেই, কারণ আমি ইতিমধ্যেই একজন মুসলিম ছিলাম। আমার বিয়ের অনুষ্ঠান ছিল সম্পূর্ণ ইসলামিক। আমি তার সাথে দু'সপ্তাহ কথা বলেছি এবং তার পরে ১৯৯১ সালে রমজানের ২ দিন পূর্বে তাকে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেই।
আমার অনুরোধে আমার বিয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছিল, যাতে আমার দ্বীন (আমার অবশ্যকরণীয়) শিক্ষার ব্যাপারে আমি সাহায্য (ধর্মীয়) ও সমর্থন পাই। আমি আমার ওয়ালিকে (যিনি বিবাহের ব্যবস্থা করেন) বলি যে মানুষটা যেন একজন ভালো আমলের মুসলিম হয়, যা ছিল তার মোগ্যতার একমাত্র দিক। আমি এমন একজন স্বামী চাইতাম, যে আমাকে ইসলামিক শিক্ষার গভীরে নিয়ে যাবে এবং সব সময় আমাকে আল্লাহ (SWT)র কথা স্মরণ করিয়ে দেবে। আমি আগে থেকে মুসলিম ছিলাম।
আমার পরিবার তাকে বিয়ের আগে জানতো না। অনুষ্ঠানের দুইদিন আগে, তারা তাকে দেখে এবং বিয়ের আগের দিন আমার মা-বাবার কাছে সে আমাকে বিয়ে করার অনুমতি চায়। তারা তাকে পছন্দ করেনি। এখন তারা কোনমতে তাকে বরদাস্ত করে কেবল।
আমার হবু স্বামী আমাকে এক শুক্রবার রাতে দেখতে আসে আর পরবর্তী রবিবার দুপুরে আমাদের বিয়ে হয়। অনুষ্ঠানে আমরা বন্ধু-বান্ধব ও পরিবারকে আমন্ত্রণ জানাই। আমাদের বিয়ে ছিল ইসলামিক বিয়ে। আমি একটা ইসলামিক পোশাক পরি, সাদা গাউন নয়। আমরা পৃথক কামরায় ছিলাম। ইমাম এসে আমাকে জিজ্ঞেস করলেন, আমি কবুল (ঐ ব্যক্তিকে) করি কিনা এবং আমার মোহরের জন্য আমি কি চাই। আমি শুনলাম, তিনি বিয়ের গুরুত্ব নিয়ে একটা বক্তৃতা দিচ্ছেন। এই পর্যায়ে আমার মা বেরিয়ে গিয়েছিলেন এই বলে যে, বিয়েটা কি বিরাট একটা প্রহসন ছিল। অবশ্যই আমার কান্না পেয়েছিল এবং আমি আহত বোধ করি, তবু আমরা বিয়ের অনুষ্ঠান চালিয়ে যাই, অবশ্য একটু দ্রুততর গতিতে।
একটা ইসলামিক ম্যাগাজিনের বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে আমার স্বামীর সাথে আমার যোগাযোেগ ঘটে। তার এক বন্ধু একটা বিজ্ঞাপন দিয়েছিল। সাড়া দিতে আমার একটু দেরিই হয়ে গিয়েছিল (বিজ্ঞাপনদাতার জন্য), কিন্তু ঐ বন্ধু (বিজ্ঞাপনদাতা) আবার চিঠিটা আরেকজনকে দিলেন, যে এখন আমার স্বামী কারণ আমার স্বামীও তখন বিয়ে করতে আগ্রহী ছিলেন। ৬ সপ্তাহ যাবত আমরা সপ্তাহে ফোনে ১০/১২ ঘন্টা কথা বলতাম তারপর সে বিমানে করে KANSAS-এ আসে। দেখা হবার আগেই আমরা বিয়ে সম্বন্ধে ৯০% নিশ্চিত ছিলাম, কিন্তু তবু দেখা হবার দরকার ছিল, পুরোপুরি নিশ্চিত হতে। ঐ দিনই আমাদের বাগদান সম্পন্ন হয় আর দুদিন পরেই আমরা ইসলামিক নিয়মে বিয়ে (নিকাহ) করি।
আমি এমন কারো খোজে ছিলাম, যে একজন দৃঢ় মুসলিম হবে- তত্ত্বে এবং কর্মে দুটোতেই- যে ইসলামিক নিয়মে জীবন যাপন করতো, তার চারপাশে অন্যরা কিভাবে জীবন ধারণ করছে, তার তোয়াক্কা না করেই। আমি এমন কাউকে চাইতাম, যে তার স্ত্রীর ভরণপোষণ ভালোভাবে বহন করতে সক্ষম, কারণ একটা বিয়েতে পুরুষকেই ভরণপোষণের ভার নিতে হয়, নারীর অর্থ থাকলেও। আমি এমন অনেক গল্প শুনেছিলাম যে অনেক পুরুষ আছে যারা কাজ করতো না, অথবা চাইতো তাদের স্ত্রীরা যাতে টাকা পয়সা যোগান দেয়। তাই আমি নিশ্চিত হতে চেয়েছিলাম যে, আমার স্বামী আমাদের জন্য কঠিন পরিশ্রম করবে। তাকে যত বেশী জানতে থাকলাম, ততই তাকে আমার চাহিদা অনুযায়ী যোগ্য মনে হতে লাগলো। একজন দৃঢ় মুসলিম চাওয়ার ব্যাপারে আমার চিঠিতে আমি সোজাসাপটা উল্লেখ করেছিলাম, এছাড়া এও উল্লেখ করেছিলাম যে, একটা বাচ্চা নিয়ে বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটেছে (যদি সে এমন কেউ হয়ে থাকে, যার স্বল্প বয়সী কুমারী মেয়ের বাসনা রয়েছে। এবং আমার একখানা ছবিও এঁটে দিয়েছিলাম। আমি যদিও তৎক্ষণাৎ তার ছবি চাইনি, সে আমাকে একখানা পাঠিয়েছিল। চেহারা গুরুত্বপূর্ণ কোন ব্যাপার নয়। ফোনে সে এবং আমি একে অপরকে খুব ভালোভাবেই জানলাম, আমাদের জীবনের অনেক কিছু নিয়েই কথা বলতে বলতে ইসলাম, সাময়িক প্রসঙ্গ (মুসলিম সংক্রান্ত কিছু প্রসঙ্গসহ) ইত্যাদি। আমি নিশ্চিত করেছিলাম যে, তার পরিবার একজন আমেরিকান স্ত্রীকে মেনে নেবে (সে একটা মুসলিম দেশের ছিল), এমনকি যার আগের বিয়ে থেকে একটা বাচ্চাও রয়েছে। কিন্তু সে আমাকে আশ্বাস দেয় যে, তাতে তাদের কোন আপত্তি থাকবে না এবং তারা সবাই নিজেদের সাথী নিজেরাই পছন্দ করেছে এবং কারো কারো বিদেশী জীবন সঙ্গীও রয়েছে।
ফোনের আলাপচারিতার মাঝে আমরা খুব কাছাকাছি চলে আসি এবং আমি সব সময় তার ফোনের অপেক্ষায় থাকতাম। আমার যদি একটা খারাপ দিন যেতে, আমি অপেক্ষা করতাম কখন তাকে সে সম্বন্ধে বলতে পারবো এবং আমি হালকা বোধ করবো। এটা পুরনো দিনের প্রাক-বিবাহ চেনা জানার মতো একটা ব্যাপার ছিল। একে অপরকে জানার প্রচেষ্টার মাঝখানে আমাদের আবেগ এসে দাঁড়ায়নি। আমাদের যখন সাক্ষাৎ হয়েছে, আমরা জেনেছি আমরা একে অন্যের জন্য সঠিক সঙ্গী- আর যে বন্ধুত্ব ও মমতা আমরা একে অপরের জন্য বোধ করেছি, তা ভালোবাসায় পরিণত হয়েছে। ইসলাম বিয়ের পূর্বে একান্তে দেখা সাক্ষাৎ বা যৌন আচরণ অনুমোদন করে না। এভাবে ইসলাম সম্মতভাবে কাউকে জানা এবং একে অপরের সাথে মানানসই কিনা যাচাই করাটা একটা দারুণ পন্থা। ওটাই হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ- এ ব্যাপারে জানা যে অন্য কেউ আপনার নিজের পর্যায়ের বা মানের কিনা- ইসলামিক দিক থেকে এবং ব্যক্তিগত দিক থেকে। তারা যদি তা হয়, তবে আপনি তাদের ভালোবাসবেন এবং তাদের প্রতি আকৃষ্ট হবেন।
আমি চাইতাম এমন কেউ যে দ্র এবং স্নেহশীল হবে, আর আমি তেমন কাউকেই পেয়েছি। সে আমার প্রতি হুংকার ছাড়ে না বা আমাকে আঘাতও করে - যেমনটি গতানুগতিক বর্ণনার (প্রচারণায়) আরব পুরুষ করে থাকে। আমাকে স্বীকার করতে হবে আমার ধারণা ছিল যে, সব আরব পুরুষই নিয়ন্ত্রণকারী এবং মারমুখী হয়, কিন্তু তা ঠিক নয়। সে আমাকে বলে যে, সে আমাকে ভালোবাসে এবং এটাও নিশ্চিত করে যে, আমি যেন বুঝতে পারি যে সে আমাকে ভালোবাসে। সে খুবই যত্নশীল এবং মনোযোগী।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/633/42
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।