hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

চোখের গুনাহ

লেখকঃ মফিজুল ইসলাম

চোখের হেফাযত করা
আল্লাহর হারামকৃত জিনিস দেখা হতে বিরত থাকার মাধ্যমে মুমিনের চোখকে হেফাযত করতে হবে। হারাম কিছু চোখে পড়লে সে তার চক্ষুকে অবনত করে নেবে, অশ্লীল কিছু দেখা হতে দৃষ্টিকে ফিরিয়ে রাখবে। যেমন : নোংরা ফিল্ম, অশ্লীল টিভিসিরিজ, পরনারী ইত্যাদি দেখা হতে বিরত থাকবে। মহান আল্লাহ মুমিন পুরুষদেরকে সম্বোধন করে বলেন-

﴿قُلْ لِّلْمُؤْمِنِيْنَ يَغُضُّوْا مِنْ أَبْصَارِهِمْ وَيَحْفَظُوْا فُرُوْجَهُمْ ذٰلِكَ أَزْكٰى لَهُمْ﴾

মুমিন পুরুষদেরকে বলো, তারা যেন তাদের দৃষ্টি অবনত রাখে এবং নিজ যৌনাঙ্গের হেফাযত করে; এটিই তাদের জন্য উত্তম। (সূরা নূর ২৪:৩০)

মুমিন নারীদেরকেও সম্বোধন করে আল্লাহ বলেন-

﴿وَقُلْ لِّلْمُؤْمِنَاتِ يَغْضُضْنَ مِنْ أَبْصَارِهِنَّ وَيَحْفَظْنَ فُرُوْجَهُنَّ﴾

মুমিন নারীদেরকে বলো, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নিম্নগামী করে এবং নিজ যৌনাঙ্গের হেফাযত করে। (সূরা নূর ২৪:৩১)

আল্লাহ তা‘আলা অন্যত্র বলেন,

﴿يَعْلَمُ خَآئِنَةَ الْأَعْيُنِ وَمَا تُخْفِي الصُّدُوْرُ﴾

আল্লাহ চক্ষুর গোপন চাহনি সম্পর্কে অবগত আর অন্তর যা গোপন করে সে সম্পর্কেও। (সূরা মুমিন ৪০:১৯)

হাদীসে এসেছে,

عَنْ أمِّ سَلَمَةَ أَنَّهَا قَالَتْ كُنْتُ مَعَ مَيْمُوْنَةَ عِنْدَ رَسُوْلِ اللهِ إِذْ أَقْبَلَ ابْنُ أمِّ مَكْتُوْمٍ فَقَالَ النَّبِيُّ اِحْتَجِبَا مِنْهُ فَقُلْتُ يَا رَسُوْلَ اللهِ أَلَيْسَ هُوَ أَعْمٰى لَا يُبْصِرُنَا قَالَ أفَعُمْيَاوَانَ أَنْتُمَا أَلَسْتُمَا تُبْصِرَانِه

উম্মে সালামা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আমি ও মায়মূনা (রাঃ) রাসূলুল্লাহ ﷺ এর নিকটে ছিলাম। হঠাৎ অন্ধ সাহাবী আবদুল্লাহ ইবনে উম্মে মাকতুম (রাঃ) তথায় আগমন করলেন (এই ঘটনার সময়কাল ছিল পর্দার আয়াত অবতীর্ণ হওয়ার পর)। তখন রাসূলুল্লাহ ﷺ তাদের উভয়কে পর্দা করতে আদেশ করলেন। তখন আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! সে তো অন্ধ, সে তো আমাদেরকে দেখতে পাবে না এবং আমাদেরকে চিনেও না। রাসূলুল্লাহ ﷺ বললেন, তোমরা তো অন্ধ নও। তোমরা কি তাকে দেখছ না? [নাসাঈ, হা/৯২৪১; মিশকাত, হা/৩১১৬; তিরমিযী, হা/২৭৭৮। ইমাম তিরমিযী এ হাদীসকে হাসান ও সহীহ বলেছেন।]

কারো বাড়ির সামনে গিয়ে দরজা বরাবর দাঁড়াতে নিষেধ করা হয়েছে :

কারো বাড়ির সামনে গিয়ে প্রবেশের অনুমতি চেয়ে দরজার ঠিক সোজাসুজি দাঁড়ানো সমীচীন নয়। কেননা দরজা খোলার সাথে সাথেই ভেতরের এমন কোন বিষয় নজরে এসে যেতে পারে, যা উভয়ের জন্য খুবই বিব্রতকর। তাই রাসূলুল্লাহ ﷺ এর আদর্শ ছিল দরজার ঠিক সোজাসুজি না দাঁড়িয়ে সামান্য ডানে কিংবা বামে সরে দাঁড়ানো। হাদীসে এসেছে,

عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ بُسْرٍ قَالَ كَانَ رَسُوْلُ اللهِ إِذَا أَتٰى بَابَ قَوْمٍ لَمْ يَسْتَقْبِلِ الْبَابَ مِنْ تِلْقَاءِ وَجْهِه وَلٰكِنْ مِنْ رُكْنِهِ الْأَيْمَنِ أَوِ الْأَيْسَرِ وَيَقُوْلُ اَلسَّلَامُ عَلَيْكُمُ وَذٰلِكَ أَنَّ الدُّوْرَ لَمْ يَكُنْ عَلَيْهَا يَوْمَئِذٍ سُتُوْرٌ

আবদুল্লাহ ইবনে বুসর (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী করীম ﷺ যখন কারো বাড়ি বা ঘরের দরজায় এসে দাঁড়াতেন, তখন অবশ্যই দরজার দিকে মুখ করে সোজা হয়ে দাঁড়াতেন না। বরং দরজার ডান কিংবা বাম পাশে সরে দাঁড়াতেন এবং বলতেন, আসসালামু ‘আলাইকুম। এর কারণ তখন দরজায় কোন পর্দা ছিল না। [আবু দাউদ, হা/৫১৮৮; শু‘আবুল ঈমান, হা/৮৮২২; কানযুল উম্মাল, হা/১৮৪৯৫; মিশকাত, হা/৪৬৭৩।]

বাহির থেকে কারো ঘরের ভিতর উঁকি মারা জায়েয নেই :

বাহির থেকে কারো ঘরে উঁকি মারাটা হচ্ছে মারাত্মক অন্যায় কাজ। কেননা এর দ্বারা অপর মুসলিম ভাইয়ের গোপনীয়তা বিনষ্ট হয়। যা নিতান্তই একটি হারাম কাজ। রাসূলুল্লাহ ﷺ কঠোর সতর্কবাণী উচ্চারণ করেছেন। হাদীসে এসেছে,

عَنْ سَهْلِ بْنِ سَعْدٍ أَنَّ رَجُلًا اِطَّلَعَ عَلَى النَّبِيِّ مِنْ سِتْرِ حُجْرَتِه وَفِيْ يَدِ النَّبِيِّ مِدْرًى فَقَالَ لَوْ أَعْلَمُ أَنَّ هٰذَا يَنْظُرُنِيْ حَتّٰى اٰتِيَهٗ لَطَعَنْتُ بِالْمِدْرٰى فِيْ عَيْنِه وَهَلْ جُعِلَ الْاِسْتِئْذَانُ إِلَّا مِنْ أَجْلِ الْبَصَرِ

সাহল ইবনে সাদ (রাঃ) হতে বর্ণিত। একদা এক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ ﷺ এর হুজরার আড়াল থেকে মাথা উঁচু করে তাকাল। তখন রাসূলুল্লাহ ﷺ এর হাতে লোহার তৈরি চাকুর মতো একটি জিনিস ছিল। তখন তিনি বললেন, এ ব্যক্তি বাইরে থেকে উঁকি মেরে আমাকে দেখবে তা আগে জানতে পারলে আমি আমার হাতের এ জিনিসটি দ্বারা তার চোখ ফুটো করে দিতাম। চোখের দৃষ্টির অনিষ্ট থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্যই কি অনুমতি চাওয়ার বিধান দেয়া হয়নি? [বায়হাকী হা/১৮১০৭।]

অপর হাদীসে এসেছে,

عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ يَقُوْلُ إِنَّهٗ سَمِعَ رَسُوْلَ اللّٰهِ - يَقُوْلُ لَوِ اطَّلَعَ فِيْ بَيْتِكَ أَحَدٌ وَلَمْ تَأْذَنْ لَهٗ فَخَذَفْتَهٗ بِحَصَاةٍ فَفَقَأْتَ عَيْنَهٗ مَا كَانَ عَلَيْكَ مِنْ جُنَاحٍ

আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি রাসূলুল্লাহ ﷺ-কে বলতে শুনেছেন যে, অনুমতি ছাড়া কেউ যদি তোমার ঘরে উঁকি মারে এবং তুমি পাথর নিক্ষেপ করে তার চোখ নষ্ট করে দাও, তাতে তোমার কোন অপরাধ হবে না। [সহীহ বুখারী, হা/৬৮৮৮।]

মহিলাদের কাছ থেকে কিছু চাইতে হলে আড়াল থেকে চাইতে হবে :

যেসব ঘরে কোন পুরুষ উপস্থিত নেই, সেসব ঘরে অবস্থানরত নারীদের কাছ থেকে যদি কোন জিনিস চাওয়ার প্রয়োজন হয়, কিংবা একান্তই জরুরি কোন কথা বা সংবাদ জানতে হয় বা জানাতে হয়, তাহলে পর্দার আড়াল থেকে দাঁড়িয়েই প্রয়োজন সেরে নিতে হবে। কেননা কুরআন মাজীদে বলা হয়েছে,

﴿وَاِذَا سَاَلْتُمُوْهُنَّ مَتَاعًا فَاسْاَلُوْهُنَّ مِنْ وَّرَآءِ حِجَابٍ﴾

তোমরা যখন তাদের (নবীর স্ত্রীদের) কাছ থেকে কোনকিছু চাইবে, তখন পর্দার আড়াল থেকে চাইবে। (সূরা আহযাব- ৫৩)

হঠাৎ হারাম জিনিসের উপর দৃষ্টি পড়ে গেলে ফিরিয়ে নিতে হবে :

অনলাইনে যেহেতু ভালো-মন্দ উভয়ই একাকার হয়ে আছে, সেহেতু ভালোর দিকেই নজর দিতে হবে। আর কোন অশ্লীল জিনিসের দিকে চোখ পড়লে তৎক্ষণাৎ তা থেকে চোখ ফিরিয়ে নিতে হবে। দ্বিতীয়বার কিংবা একদৃষ্টিতে ওদিকে তাকিয়ে থাকা যাবে না। রাসূল ﷺ আলী (রাঃ)-কে উদ্দেশ্য করে বলেন,

يَا عَلِىُّ لَا تُتْبِعِ النَّظْرَةَ النَّظْرَةَ فَإِنَّ لَكَ الْأُولٰى وَلَيْسَتْ لَكَ الْاٰخِرَةُ

হে আলী! বারবার দৃষ্টি ক্ষেপণ করো না। কারণ প্রথম দৃষ্টিটি তোমার জন্য বৈধ; কিন্তু পরবর্তী দৃষ্টি তোমার জন্য বৈধ নয়। [তিরমিযি হা/২৭৭৭, আবুদাউদ হা/২১৪৯]

عَنْ جَرِيْرِ بْنِ عَبْدِ الله قَالَ سَأَلْتُ رَسُوْلَ اللهِ عَنْ نَظَرِ الْفُجَاءَةِ فَأَمَرَنِيْ أَنْ أَصْرِفَ بَصَرِىْ

জারির ইবনে আবদুল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ ﷺ-কে প্রশ্ন করলাম হঠাৎ যদি কোন পরনারীর উপর দৃষ্টি নিপতিত হয় তাহলে কী করতে হবে? তিনি আমাকে নির্দেশ দিলেন- আমি যেন আমার দৃষ্টি দ্রুত ফিরিয়ে নেই। [মুসলিম হা/৫৭৭০।]

দৃষ্টির হেফাযত করতে পারলে ইবাদাতের স্বাদ পাওয়া যায় :

عَنْ أَبِيْ أُمَامَةَ عَنِ النَّبِيِّ قَالَ مَا مِنْ مُسْلِمٍ يَنْظُرُ إِلٰى مَحَاسِنِ امْرَأَةٍ أَوَّلَ مَرَّةٍ ثُمَّ يَغُضُّ بَصَرَهٗ إِلَّا أَحْدَثَ اللهُ لَهٗ عِبَادَةً يَجِدُ حَلَاوَتَهَا

আবু উমামা (রাঃ) হতে বর্ণিত। নবী ﷺ বলেন, বেগানা নারীর প্রতি প্রথমে দৃষ্টি পড়ার সাথে সাথে যদি কোন মুসলিম ব্যক্তি তার দৃষ্টি ফিরিয়ে নেয় তবে আল্লাহ তা‘আলা তার জন্য এমন ইবাদাত সৃষ্টি করবেন যার স্বাদ সে অন্তরে অনুভব করতে থাকে। [আহমাদ হা/২২২৭৮।]

হাশরের ময়দানে পার্থিব জীবনের প্রতিফল লাভের জন্য সকল প্রাণী একত্রিত হবে। সেখানে আল্লাহর রহমতের ছায়ায় স্থান না পেলে কঠিন দুর্দশায় পড়তে হবে। সেদিন সাত শ্রেণীর মানুষ আল্লাহর রহমতের ছায়া লাভ করবে, তন্মধ্যে এক শ্রেণী হল এমন ব্যক্তি যে নোংরামী, অশ্লীলতা, ব্যভিচার ইত্যাদি থেকে বেঁচে থাকে।

আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল ﷺ বলেছেন, সেদিন সাত শ্রেণীর মানুষ আল্লাহর বিশেষ ছায়ায় স্থান পাবে। তন্মধ্যে এক শ্রেণী হল,

وَرَجُلٌ دَعَتْهُ امْرَأَةٌ ذَاتُ مَنْصِبٍ وَجَمَالٍ إِلٰى نَفْسِهَا قَالَ إِنِّي أَخَافُ اللّٰهَ

এমন ব্যক্তি যাকে কোন সুন্দরী ও অভিজাত নারী ব্যভিচারে লিপ্ত হওয়ার জন্য আহবান জানায়; তখন সে বলে, আমি আল্লাহকে ভয় করি। [বুখারী হাদিস/১৪২৩, মুসলিম হাদিস/ ১০১৩।]

অতএব যে ব্যক্তি পর্নোগ্রাফির নেশায় আসক্ত না হয়ে আল্লাহর অনুগত হবে এবং ব্যভিচার থেকে দূরে থাকবে, আল্লাহ তাকে আরশের ছায়ায় স্থান দিবেন।

চোখের হেফাযত করা খুবই জরুরি :

অবৈধ দৃষ্টি হৃদয়কে বিদীর্ণ করে দেয়, অন্তর-আত্মা কুঁড়ে কুঁড়ে খায় এবং ব্যক্তিকে মানসিক রোগীতে পরিণত করে। অধিকাংশ পর্নোভক্তরা নারী-পুরুষের যৌন দৃশ্য অর্থাৎ ঢেকে রাখা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ দেখায় মেতে ওঠেছে। অথচ আল্লাহর রাসূল ﷺ বলেছেন,

لَا يَنْظُرُ الرَّجُلُ إلٰى عَوْرَةِ الرَّجُلِ وَلَا تَنْظُرُ الْمَرْأَةُ إِلٰى عَوْرَةِ الْمَرْأَةِ وَلَا يُفْضِي الرَّجُلُ إِلَى الرَّجُلِ فِي الثَّوْبِ الْوَاحِدِ

কোন পুরুষ অন্য পুরুষের গুপ্তাঙ্গের দিকে যেন না তাকায়। কোন নারী অন্য নারীর গুপ্তাঙ্গের দিকে যেন না তাকায়। কোন পুরুষ অন্য পুরুষের সঙ্গে একই কাপড়ে (উলঙ্গ) যেন শয়ন না করে। [মুসলিম হাদিস/৩৩৮, আহমাদ হাদিস/১১২০৭।]

চোখ দিয়ে কী দেখবে :

মহান আল্লাহ চোখ দিয়েছেন দেখার জন্য। মহান আল্লাহ জাহান্নামবাসীদের কথা উল্লেখ করে বলেন, وَلَهُمْ أَعْيُنٌ لَّا يُبْصِرُوْنَ بِهَا তাদের চোখ আছে কিন্তু তা দ্বারা তারা দেখে না- (সূরা আরাফ ৭:১৭৯)। অর্থাৎ চোখ দিয়ে হেদায়াতের বাণী দেখার দরকার ছিল; কিন্তু তারা তা দেখে না। ফলে কিয়ামতের দিন এদেরকে আল্লাহ তা‘আলা অন্ধ করে পুনরুত্থান ঘটাবেন। তিনি বলেন,

﴿وَمَنْ أَعْرَضَ عَنْ ذِكْرِيْ فَإِنَّ لَهٗ مَعِيْشَةً ضَنْكًا وَّنَحْشُرُهٗ يَوْمَ الْقِيَامَةِ أَعْمٰى﴾

আর যে আমার স্মরণ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে, তার জীবিকা হবে সংকীর্ণময়; আর তাকে কিয়ামতের দিন উপস্থিত করব অন্ধ অবস্থায়।

(সূরা ত্বহা ২০:১২৪)

অন্যত্র আল্লাহ বলেন,

﴿وَمَنْ كَانَ فِيْ هٰذِهٖۤ أَعْمٰى فَهُوَ فِي الْاٰخِرَةِ أَعْمٰى وَأَضَلُّ سَبِيْلًا﴾

যে ব্যক্তি ইহকালে অন্ধ ছিল সে ব্যক্তি পরকালেও হবে অন্ধ এবং অধিক পথভ্রষ্ট। (সূরা বনী ইসরাঈল ১৭:৭২)

পরকালে যেন লাঞ্চিত, অপমানিত, অপদস্থ হয়ে জাহান্নামবাসীদের অন্তর্ভুক্ত না হতে হয়, সেজন্য আল্লাহর শ্রেষ্ঠ নেয়ামত চোখ দিয়ে কল্যাণকর জিনিস দেখতে হবে এবং অশ্লীলতা ও নোংরামী দেখা বন্ধ করতে হবে।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন