মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
কুতুবউদ্দিন আইবক- কুতুবউদ্দিন মুহাম্মদ ঘুরীর মৃত্যুর পর ‘দাস বংশ’ নামে এক নতুন রাজবংশের প্রতিষ্ঠা করে ১২০৬ খৃস্টাব্দে সিংহাসন আরোহণ করেন এবং মাত্র চার বছর রাজত্ব পরিচালনার সুযোগ লাভ করে ১২১০ খৃস্টাব্দে ‘চৌগান’ খেলায় ঘোড়ার পিঠ হতে পড়ে গিয়ে হঠাৎ মৃত্যুবরণ করেন। অতি অল্প সময়ে এই শাসন ব্যবস্থাতেও তিনি অত্যন্ত সুখ্যাতি লাভ করেন।
সুলতান কুতুবউদ্দিন আইবক ন্যায় বিচারক ছিলেন। তিনিও হিন্দু-মুসলমান সকলকে সমান চোখে দেখতেন। সুলতান কুতুবউদ্দিনের আলেমদের সঙ্গে গাঢ় সম্পর্ক ছিল। তাঁর দরবারে কাজী হামীদুদ্দিন ইসতেকার, আলীবিন আমরুল মাহমুদী, ফকরে মুদাব্বার সদরুদ্দিন, হাসান নিজামী, মাওলানা বাহাউদ্দিন উশী প্রমুখ পণ্ডিত ও জ্ঞানী ব্যক্তির অবস্থান করতেন। তিনি শরীয়ত (শান্ত্র)বিরোধী ট্যাক্স গ্রহণ বন্ধ করে শরীয়তসম্মত ট্যাক্স আদায় করতে নির্দেশ দেন।
কালন্ধর, বেনারস, কালপী, দিল্লী, আজমীর, আজাইন এবং বাদাউনির যুদ্ধে তিনি মন্দির ধ্বংস করেছিলেন বলে যে বর্ণনা সচরাচরভাবে পাওয়া যায় তা সত্য হলে তুর্কীয় আক্রমণে উত্তর ভারতে একটি মন্দিরও অবশিষ্ট থাকত না এবং হাজার হাজার মসজিদ হতো। কিন্তু বাস্তব অবস্থা অন্যরকম- উত্তর ভারতে তখন ১২টি মসজিদও ছিল না, পক্ষান্তরে সেই সময়ে হাজার হাজার মন্দির বিদ্যমান ছিল। দু-একটা মন্দির যা ধ্বংস হয়েছে তা কোন ধর্মীয় প্রোগ্রাম অনুযায়ী হয়নি, যুদ্ধের হাঙ্গামার ফলেই হয়েছে। (সালাতীন দেহলীকে মজহারী রুজহানাত, পৃঃ ৫৮, ৯০-৯৭ দ্রঃ)
ইলতুৎমিস- কুতুবউদ্দিনের মৃত্যুর পর তাঁর পুত্র আরাম শাহকে সুলতান মনোনীত করা হয়। কিন্তু তাঁর অযোগ্যতার ফলে ওমরাহগণের অনুরোধে ইলতুৎমিস ১২১১ খৃঃ সিংহাসনে আরোহণ করেন। তিনি লাহোর, মুলতান, বুদাউন, অযোধ্যা প্রভৃতি অঞ্চলে নিজ অধিকার প্রতিষ্ঠিত করে তার দুই বৃহৎ প্রতিদ্বন্দী তাজউদ্দিন ও নাসিরউদ্দীনকে পরাস্ত করেন। ১২৩০-৩১ খৃঃ ইখতিয়ার উদ্দীনকে পরাজিত করে বাংলার সিংহাসন দখল করেন। ১২৩২ খৃঃ গোয়ালিয়র তার অধিকারভুক্ত হয়। ১২২৯ খৃঃ বাগদাদের খলিফার নিকট হতে তিনি “সুলতান উল হিন্দু” উপাধি লাভ করেন।
ইলতুৎমিস নিজের সদগুণের দ্বারা ইতিহাসে এক অমর কীর্তি স্থাপন করেন। সমসাময়িক ঐতিহাসিক মিনজাহ উস্ সিরাজ বলেন, “এই রকম ধার্মিক, দয়ালু, আল্লাভক্ত ও বিদ্বানের প্রতি শ্রদ্ধাশীল সুলতান দিল্লীর সিংহাসনে আর কখনও আরোহণ করেননি।” Never was a sovereign so virtuous, kind hearted and reverent towards the learned and divines at upon the throne of Delhi. (Minhaj-us-Siraj)
দিল্লীর কুতুবমিনার ও আজমীরের অপূর্ব সুন্দর মসজিদ তার স্থপতি বিদ্যার প্রতি অকৃত্রিম অনুরাগের কথাই ঘোষণা করে তিনিই সর্বপ্রথম আরবী মুদ্রার প্রবর্তক। ডাঃ ঈশ্বরী প্রসাদ ও আরও অনেক ঐতিহাসিকের মতে তিনিই ভারতে দাস বংশের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা।
সুলতান ইলতুৎমিস সপ্তাহে তিন দিন, রমজান মাসে প্রত্যেক দিন, জিলহজ্ব এবং মহররম মাসের ১০ তারিখে ওলামা সম্প্রদায়দের নিয়ে ওয়াজের (বক্তৃতা) সভা করতেন। তিনি পঞ্চীয় নামাযে অভ্যস্ত ছিলেন এবং জানাযায় অংশগ্রহণ করতেন। যুদ্ধক্ষেত্রেও তার জন্য নামাযের ব্যবস্থা ছিল এবং ইমাম ও বক্তা প্রত্যেক যুদ্ধে তাঁর সঙ্গী হতেন। সুলতান সামসুদ্দিন ইলতুৎমিস আনুগত্য এবং উপাসনায় লেগে থাকতেন। জুমআর দিনে মসজিদে যেতেন এবং ফরজ ও নফল নামায পড়ার জন্য সেখানে অবস্থান করতেন। সমস্ত রাতি জেগে নতশিরে আল্লাহর দরবারে বসে থাকতেন। হযরত নিজামুদ্দিন আওলিয়ার (র.) বর্ণনা, তিনি রাত জাগতেন কাউকে জাগাতেন না। (তবকতে আকবরী ১ম খণ্ড ৬৩ পৃঃ ও ফাওয়ায়েদুল ফাওয়াদ, ২১৩ পৃঃ দ্র:)
‘সালাতীনে দেহলীকে মজহাবী রুজহানাত’ পুস্তকের ১০৮ পৃষ্ঠা হতে জানা যায়, রাতে যখনই কেউ তাঁকে দেখত তখনই দেখতে পেত তিনি দণ্ডায়মান অবস্থায় উপসনায় মগ্ন আছেন। নিজেই পানি আনতেন, ওজু করতেন। চাকরদের কখনও জাগাতেন না বরং বলতেন, যারা আরাম করছে তাদের কী করে কষ্ট দিই?
গোলাম সরওয়ারে উক্তি- যদিও বাদশাহীর (রাজত্ব) সঙ্গে তার সম্পর্ক ছিল প্রকাশ্যে, অন্তরে তিনি ছিলেন ফকীর এবং ফকীরই তাঁর বন্ধু ছিল। (খাজিমাতুল আসফিয়া, ১ম খণ্ড, ২৭৬ পৃষ্ঠা)
ঐতিহাসিক বারণী বলবনের উক্তি নকল করে বলেছেন, ঐ রকম বুযুর্গ এবং পবিত্র মানুষ তিনি কখনও দেখেননি বা শোনেননি। (‘তারিখি ফিরোজ শাহী’, ৭০ পৃঃ)
ইলতুৎমিস নয়-দশ বছর বয়সে বোখারার বাজারে বিক্রীত হন। একদিন তাঁর মনিব তাঁকে বাজার থেকে আঙ্গুর কিনে আনতে বলেন। তিনি পথে পয়সাটি হারিয়ে ফেলেন। ছোট্ট বালক কাঁদতে থাকলে একজন ফকির তাঁকে সমস্ত জিজ্ঞাসা করে নিজের পকেট হতে পয়সা দিয়ে আঙ্গুর কিনে দেন এবং বলেন, “দেখ, তুমি যখন বড়লোক হবে তখন ফকির-দরবেশদের সম্মান করবে এবং তাঁদের অধিকারকে স্বীকার করা নিজের অবশ্য কর্তব্য মনে করবে।” এই সামান্য ঘটনা তিনি চিরজীবন মনে রেখেছিলেন এবং অনেক সময় দরবারে সগৌরবে তা বর্ণনা করতেন।
আর একদিন কতকগুলো সঙ্গীসহ উপবিষ্ট খাজা মইনুদ্দিন চিশতীর পাশ দিয়ে রাখাল বালক ইলতুৎমিস ধনুক হাতে যাচ্ছিলেন। খাজা সাহেব দেখা মাত্র বললেন, “এই বালকই একদিন দিল্লীর সম্রাট হবে।” চিশতী সাহেবের ভবিষ্যদ্বাণী সত্যই একদিন বাস্তবে যথার্ত রূপ পরিগ্রহ করেছিল।
সুলতানা রাজিয়া মুসলমান নারী হিসেবে রাজিয়াই সর্বপ্রথম ১২৩৬ থেকে ৪০ খৃস্টাব্দ পর্যন্ত দিল্লীর সিংহাসনে অধিষ্ঠিত ছিলেন। তার সময়ে চারদিকে বিপদ ও বিদ্রোহ দেখা দিলেও সাহস ও উন্নত কুটবুদ্ধির দ্বারা তিনি শিগগিরই সমস্ত দমন করতে সক্ষম হন। সমসাময়িক ঐতিহাসিক মিনহাজ-উস-সিরাজ বলেন, “লক্ষণাবতী হতে দেবল এবং দানরিলা পর্যন্ত সমস্ত দেশের তিনি মালিক ছিলেন এবং আমীরগণ তাঁর আনুগত্য ও প্রভুত্ব স্বীকার করে নেয়।” তিনি আরও বলেন, “রাজিয়া একজন শ্রেষ্ঠ সুলতানা, জ্ঞানী, ন্যায়বতী, মহানুভবা, বিদ্যোৎসাহিনী, সুবিচারিকা, প্রজাদের রক্ষাত্রী এবং সৈন্যবাহিনীর সুপরিচালিকারূপে চিত্রিত হয়েছেন।”
সুলতান নাসিরুদ্দিন মাহমুদ- নাসিরুদ্দিন মাহমুদ কুড়ি বছর (১২৪৬-৬৬) কাল রাজত্ব করেছিলেন। তিনি একজন অমায়িক সুবিচারক, উদার, মহানুভূতিশীল, সরল এবং ধার্মিক বাদশাহ ছিলেন। তিনি অবসর সময়ে কোরআন নকল করে বাজারে বিক্রি করতেন। সুলতানের লেখা কোরআন বলে লোকে সীমাতিরিক্ত দাম দিতে পারে মনে করে তিনি নিজের নাম গোপন করতেন। তিনি বিনা অজুতে মুহাম্মদ (সা.)-এর নাম নিতেন না। একদা মুহাম্মদ নামে তার এক সেবককে তিনি তা-জুদ্দিন বলে ডাকতেন। নামের বিকৃতি শুনে সুলতান অসন্তুষ্ট হয়েছেন মনে করে সেবকটি কয়েকদিন দরবারে হাজির না হলে বাদশাহ তাকে সমস্ত বুঝিয়ে বললেন যে, ঐ সময় তাঁর অজু ছিল না।
নাসিরুদ্দিন অত্যন্ত নম্র ও বিনয়ী ছিলেন। একবার তাঁর কোরআন শরীফ পড়া অবস্থাতে এক ব্যক্তি এসে বললেন, “এই জায়গাতে ভুল আছে, ওটা কেটে দিন। নাসিরুদ্দিন ওটাকে কেটে দিয়ে লোকটি চলে গেলে পুনরায় তা লিখে দিলেন। সেবক এর কারণ জিজ্ঞাসা করলে তিনি বললেন, “ঐ লোকটির ভুল বলাটাকে অস্বীকার করলে তিনি মনোক্ষুন্ন হতেন। জেনে রাখো মানুষের মনের তুলনায় কাগজের উপর থেকে দাগ মিটিয়ে দেওয়া সহজ।” তিনি রাজকোষ হতে পয়সা নিতেন না। তাঁর স্ত্রী বাদী রাখার প্রস্তাব দিলে তিনি তাঁকে এই বলে সান্তনা দিয়ে বলেছিলেন যে, “রাজকোষ খোদার বান্দাদের, আমার নয়।”
সুলতান গিয়াস উদ্দিন বলবন- বলবন প্রথম জীবনে মোঙ্গলদের হাতে বন্দি হয়ে বাগদাদের খাজা জালাল উদ্দিন বসরীর নিকট বিক্রীত হন। ১২৩২ খৃস্টাব্দে অন্য ক্রিতদাসদের সঙ্গে তাঁকে দিল্লী আনা হলে ঐ দলটিকে শামসুদ্দিন ইলতুৎমিস ক্রয় করেন এবং বিভিন্ন পদে নিয়োগ করেন। অবশেষে ১২৬৬ খৃস্টাব্দে সুলতান নাসিরুদ্দিনের মৃত্যুর পর গিয়াসুদ্দিন বলবন উপাধি ধারণ করে ষষ্ঠ বছর বয়সে সিংসাহন আরোহণ করেন। তিনি নানা সংস্কারমূলক কাজ করেছিলেন। জায়গীর প্রথার বিলোপ সাধন, মোঙ্গল দুর্ধর্ষদের দমন, বৈদেশিক নীতি নির্ধারণ, তুগ্রিল খাঁর বিদ্রোহ দমন ইত্যাদি অনেক কাজ তিনি করেছেন। রাজাকে পৃথিবীতে আল্লাহর প্রতিনিধি মনে করে চারটি প্রধান কর্তব্য পালনের ওপর তাঁর পারলৌকিক মুক্তি নির্ভর করে বলে জানতেন। যথা (১) ধর্ম রক্ষা করা এবং শরীয়তের শাসনকে কার্যকর করা; (২) দুর্নীতি এবং পাপ কার্য নিবারণ করা; (৩) ধার্মিক এবং সম্ভ্রান্ত লোকদের রাজকার্যে নিযুক্ত করা; (৪) সুবিচার এবং সাম্যবাদের প্রতিষ্ঠা করা।
সুলতান বলবনের রাজত্ব শুধু ভারতেই নয়, ইসলামী জগতের ইতিহাসে এক উল্লেখযোগ্য অধ্যায়। তাতারীরা মুসলিম রাজ্য আক্রমণ করলে তিনি কেবল নিজের রাজ্যই রক্ষা করেননি হাজার হাজার হতভাগ্যকে আশ্রয় দিয়েছিলেন।
বলবনের চরিত্র- তিনি প্রথম জীবনে কিছুটা মদ্যপায়ী ও আরামপ্রিয় হলেও সিংহাসনে আরোহণের পর তাঁর জীবনে সামগ্রিকভাবে এক বিরাট পরিবর্তন সূচিত হয়। সমস্ত অবৈধ জিনিস হতে তিনি সর্বদা দূরে থাকতেন। মদ্যপান থেকে কঠোর তওবা করেন, এমনকি মধ্যপায়ী ব্যক্তিদের নামোচ্চারণ করতেও তিনি ঘৃণাবোধ করতেন। তিনি নিজে দৈনন্দিন পাঁচবারের নামায জামাতের সঙ্গে আদায় করতেন এবং সন্তানদেরও তাগিদ করতেন। ফজরের নামাজের পরিবর্তে শুয়ে থাকলে অথবা জামাতের সাথে নামায আদায় না করলে তিনি তাদের সঙ্গে এক মাস পর্যন্ত বাক্যালাপ করতেন না। কোন মসজিদে ওয়াজের (বক্তৃতা) খবর পেলে তৎক্ষণাৎ গিয়ে সাধারণ মানুষের মত বসে থাকতেন। তিনি সর্বদা অজু অবস্থায় থাকার চেষ্টা করতেন এবং সাধারণত এবাদত করতেন। তিনি জানাযায় (মৃত ব্যক্তির জন্য প্রার্থনা পর্ব) অংশ গ্রহণ করতেন। জুমআর নামাযের পর তিনি কবর জিয়ারত করতেন। (তারিখি ফিরোজশাহী ৪৬-৪৭ পৃঃ দ্রঃ)
লক্ষৌতি থেকে ফিরে আসার সময় হিন্দু-মুসলিম সকলে মিলে তাকে অভ্যর্থনা জানাত। তিনি প্রজাদের সার্বিক সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের ব্যবস্থা করেছিলেন। শেখ হামীদুদ্দিন সাওয়ালী (র.) এবং শেখ নিজামুদ্দিন আওলিয়া (রা.) তার নামের সঙ্গে রহমাতুল্লাহি আলাইহি বলতেন। এর দ্বারা তাঁর যথেষ্ট বুজুর্গীর পরিচয় পাওয়া যায়। (তারিখি ফিরোজ শাহী দ্রঃ)
কায়কোবাদ- মুহাম্মদ- মুহাম্মদের মৃত্যুর পর বলবন তাঁর দ্বিতীয় পুত্র বুগরা খানকে রাজ্যের গুরু দায়িত্ব গ্রহণ করতে বললে তিনি তা অস্বীকার করায় অভিজাত সম্প্রদায় বলবনের মৃত্যুর পর বুগরা খানের পুত্র কায়কোবাদকে ১২৮৭ খ্রীস্টাব্দে সিংহাসনে বসান। তিনি সর্বমোট দু বছর রাজত্ব করেছিলেন।
সুলতান মোয়েজুদ্দিন কায়কোবাদ নামায-রোযা করতেন না। তিনি শরাবখোর ও আরামপ্রিয় ছিলেন। একদিন এক ব্যক্তি তার পিতৃহন্তা কায়কোবাদকে শতরঞ্জিতে জড়িয়ে দারুণ মার দিয়ে যমুনার জলে ফেলে দেয়। এমনি নৃশংস ও অমর্যাদার সাথেই তার মৃত্যু হয়। (সালাতীনে দেহলীকে মজহবী রুজহাতান ৫ম অধ্যায় দ্রষ্টব্য)
পাঠক পাঠিকারর্গকে এখানে স্বধর্মে আদর্শ বিচ্যুতির শোচনীয় পরিমাণ দর্শন করতে অনুরোধ করি।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/490/28
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।