১
কিতাবের নাম/ লেখক/ অনুবাদক/ সম্পাদক
২
অনুবাদকের ভূমিকাঃ
৩
ভুমিকা
৪
প্রথম ভূমিকা: আল্লাহর দিকে দাওয়াতঃ
৫
আমরা আল্লাহর দিকে দাওয়াত দিব নিম্ন বর্ণিত কারণে:
৬
আল্লাহর পথে দাওয়াত দেওয়ার বিধান কি? কার উপর এই দায়িত্ব বর্তায়?
৭
কতিপয় বিষয় যা দাওয়াত দাতার উপর লক্ষ্য রাখা ওয়াজিবঃ
১-ইলমঃ দাঈর উপর ওয়াজিব হল তিনি যার দিকে মানুষকে আহবান করবেন, সে বিষয়টি ও সম্পর্কে জ্ঞান সম্পন্ন হবেন।
৮
২-দাঈর উপর ওয়াজিব হল সর্ব সময় সর্বাবস্থায় দাওয়াত করা:
৯
৩-এটা শর্ত নয় যে দাঈর কথা মানুষ মেনে নেবে
১০
৪-দাওয়াত দানকৃত ব্যক্তির উপর দয়া-মায়া প্রদর্শনঃ
১১
৫-দাওয়াতদাতা মানুষদের নিকট দাওয়াতের কোন বিনিময় তালাশ করবেন না, তাদের প্রশংসা, তাদের তরফ থেকে মর্যাদা আশা করবেন না।
১২
৬-দাঈ, দাওয়াতকৃত ব্যক্তিকে তুচ্ছ মনে করবেন না, যদিও সে দুর্বল বা দরিদ্র হয়ে থাকে :
১৩
৭-দাঈর উচিত তিনি যেন সর্বদা বিনয় নম্রতা অবলম্বন করেনঃ
১৪
৮-দাঈর উচিত যে তিনি নিজ আত্মার কোন প্রকার প্রতিশোধ গ্রহণ করবেন না :
১৫
৯-দাঈর উচিত ধৈর্য ধারণ করা :
১৬
১০-দাঈর উচিত দাওয়াতকৃত ও শ্রোতা ব্যক্তিদের অবস্থার প্রতি খেয়াল রাখা:
১৭
১১-দাঈ মানুষদের নিকট তাদের মজলিসে ও থাকার স্থানে আসবেনঃ
১৮
১২-দাঈর উচিত তিনি নির্দিষ্ট কোন চিন্তা-ধারা, মাযহাব বা নির্দিষ্ট কোন জামা‘আতের অন্ধ পক্ষপাতিত্ব করবেন না:
১৯
১৩-দাঈর উচিত বিভিন্ন স্পর্শকাতর অবস্থানগুলোকে কাজে লাগানো:
২০
১৪-উত্তম আদর্শ ও উত্তম ব্যবহার প্রদর্শন :
২১
১৫-দাঈর উপর ওয়াজিব হল, তিনি তাঁর লেন-দেন আদব আচরণে উত্তম আদর্শ হবেন:
২২
১৬- দাঈ মতবিরোধীয় জ্ঞান সম্পর্কে অবগত হবেন:
২৩
১৭-কোন কথা ও কাজটি অধিক গুরুত্বপূর্ণ সে বিষয়ের জ্ঞান রাখা :
২৪
দ্বিতীয়ত ভূমিকা: ইলমে দ্বীনের ফযীলত
২৫
ইলমের ফযীলত মর্মে কুরআন ও হাদীছ থেকে দলীল
আল্লাহর কিতাব- আল্ কুরআন থেকে:
২৬
ইলমের ফযীলত সম্পর্কে হাদীছ থেকে দলীলঃ
২৭
ইলমের ফযীলত সম্পর্কে সালাফে ছালেহীনের কিছু উক্তি :
২৮
ইলম অন্বেষনকারীর কিছু বিষয় লক্ষ্য রাখা ওয়াজিব:
১-আল্ ইখলাছ: তথা শুধু আল্লাহকে খুশী করার জন্য কাজ করা।
২৯
২- ইলম অনুযায়ী আমল করাঃ
৩০
৩- ইলম অর্জনকারীর উচিত ফতওয়া দেওয়ার বিষয়ে তাড়াহুড়া না করাঃ
৩১
৪-ভুল ফাৎওয়া থেকে ফিরে আসা :
৩২
৫-সুন্নাতের অনুসরণ ও তাকলীদ প্রত্যাখ্যান করণঃ
৩৩
সকল ইমাম তাদের অন্ধ অনুসারীদের থেকে নিজেদের সম্পর্কচ্ছেদের ঘোষণা দিয়েছে
১-ইমাম আবু হানীফা রহ.
৩৪
২-ইমাম মালিক ইবনু আনাস রহিমাহুল্লাহ্ঃ
৩৫
৩-ইমাম শাফেঈ রহিমাহুল্লাহ্ঃ
৩৬
৪-ইমাম আহমাদ ইবনু হাম্বাল (রহিমাহুল্লাহ্)
৩৭
কিছু আদব-শিষ্টাচার যা ইলম অন্বেষণকারীর মাঝে বিদ্যমান থাকা যরূরী
৩৮
তৃতীয় ভূমিকা: ইলমে তাফসীর ও কুরআন কারীম সম্পর্কে
৩৯
প্রথমতঃ আল্ কুরআন ও তার সংজ্ঞাঃ
৪০
কুরআন কারীম মুখস্থ করার ফযীলতঃ
৪১
সাবেক আসমানী কিতাব সমূহের প্রতি ঈমান -বিশ্বাস স্থাপনঃ [তাদের কিতাব গুলি দুই ভাগে বিভক্তঃ১-আল আহদুল ক্বাদীম-তথা পুরাতন যুগঃতারা-ইহুদীরা-দাবী করে থাকে যে এসব কিতাব ঈসার পূর্বে যারা নবী ছিলেন তাঁদের মাধ্যমে তাদের নিকট পৌঁছেছে। আর এই আহদে ক্বাদীম-তথা পুরাতন যুগ বলতে মূসা (আলাইহিস্ সালাম) এর পাঁচটি আসফার তথা ছহীফা গণ্য (সেগুলি হলঃ সিফরুত্ তাকভীন, সিফরুল খুরূজ, সিফরুল আদাদ, সিফরুল্ লাদিইয়ীন, সিফরুত্ তাছনিয়াহ্) এই পাঁচটি কিতাবের সমষ্টির নাম হল ‘তাওরাত’।২-আল্ আহদুল জাদীদ-তথা নতুন যুগঃ খৃষ্টানরা -দাবী করে থাকে এই কিতাব গুলি ইলহাম দ্বারা ‘মাসীহ ঈসা’ এর আকাশে উত্তোলনের পর তার রাসূল-তথা প্রতিনিধিদের মাধ্যমে লেখা হয়। আর এটা চারটি ইঞ্জিলকে শামিল করে থাকে (ইঞ্জিল গুলি হলঃ ইঞ্জিলে মাত্তা, ইঞ্জিলে লোক্বা, ইঞ্জিলে ইউহান্না, ইঞ্জিলে মরকোস)। ইঞ্জিলের অর্থ হলঃ সুসংবাদ দেওয়া, শিক্ষা দেওয়া। এই চারটি ইঞ্জিল গীর্জা -তথা গীর্জার নেতৃস্থানীয়গণ সেকালীন উপস্থিত ৭০ টি ইঞ্জিলের মধ্য থেকে চয়ন করেছে। ইহা ছিল ঈসা আলাইহিস্ সালামকে আকাশে উঠিয়ে নেওয়ার অনেক অনেক দিন পরের ঘটনা। এই দুই আহদের কোন একটি সিফর-তথা কিতাবের অবিচ্ছিন্ন সূত্র পাওয়া যায় না।এসব কিতাবাদির বিধানঃ১-কুরআন কারীম ইহুদ ও খৃষ্টানদের কিতাব বিকৃতির দিকে ইঙ্গিত করেছে। এবং এই মর্মে ইঙ্গিত দিয়েছে যে তাদের কিতাবে উল্লেখিত হওয়া অনেক বিষয়কে তারা গোপন করে দিয়েছে। তদ্রূপ এ দিকেও ইঙ্গিত দিয়েছে যে তাদের মধ্য হতে কিছু লোক নিজে কিতাব লিখে মহান আল্লাহর দিকে সম্পর্কিত করত (বলতঃ ইহা আল্লাহর পক্ষ থেকে)। অনুরূপভাবে তাদের মধ্য থেকে আরও কিছু লোক এমন রয়েছে, যাদেরকে যা দ্বারা ওয়ায-উপদেশ দেওয়া হয়েছে তার বিশেষ একটি অংশ (দুনিয়ার মোহে পড়ে) ভুলে গেছে।এসব কিতাবাদির বাস্তব অবস্থা এই মর্মে সাক্ষ্য দেয় যে, এই কিতাবগুলো বিকৃত করা হয়েছে। আমরা তাদের ‘আহদে ক্বাদীম’ ও ‘আহদে জাদীদ’ তথা পুরাতন ও নতুন যুগের কিতাবাদির বিকৃতির কিছু উদাহরণ পেশ করবঃক) তাদের কিতাব সমূহে মতবিরোধ ও ভুল-ভ্রান্তি বিদ্যমান থাকাঃ যেমন উদাহরণ স্বরূপ বলা যায় যে সিফরুত্ তাকবীনের এ স্থানে এসেছে যে আল্লাহ্ নূহ (আলাইহিস্ সালাম) কে তাঁর নৌকায় প্রত্যেক জোড়া থেকে দুটি করে নিতে বলেছেন। অথচ আরেক স্থানে এসেছেঃ ‘তুমি তোমার সাথে সাতজন সাত জন করে নেবে’!খ) ঐসব কিতাবাদির মধ্যে এমন এমন গুণ দ্বারা আল্লাহকে গুনাম্বিত করা যার তাঁর শানে মোটেও প্রযোজ্য নয়ঃযেমনঃ (তাদের এসব কিতাবে পাওয়া যায়) ‘আল্লাহ্ আসমান-কে ছয় দিনে সৃষ্টি করার পর ষষ্ঠ দিনের দিন আরাম (বিরতি) করে ছিলেন’ যেমন উদাহরণ স্বরূপ বলা যায় ‘আদম কে ভালমন্দ পরিচয় এর বৃক্ষ থেকে খেতে নিষেধ করা হয়েছিল যাতে তিনি মৃত্যু বরণ না করেন। এবং তিনি তা ভক্ষণ করার পর লুকিয়ে গিয়ে ছিলেন ফলে আল্লাহ্ তাকে ডাকতে শুরূ করে ছিলেনঃ কোথায় তুমি?গ- তাদের পক্ষ থেকে নবীদের প্রতি দোষারোপ তথা -কালিমা লেপন করাঃযেমন (এসব বাজে কথা বলা যে) লূত (আলাইহিস্ সালাম) এর দুই মেয়ে তাদের পিতার সাথে শয়ন করার সুযোগ গ্রহণ উপলক্ষে তাকে মদ্য পান করিয়ে ছিলেন।’-হারূন (আলাইহিস্ সালাম) ই নাকি ঐবাছুরটি তৈরী করে ছিলেন।-সুলাইমান (আলাইহিস্ সালাম) নাকি তাঁর জীবনের সমাপ্তি করে ছিলেন মূর্তি পূজার মাধ্যমে।তাদের আহদে জাদীদ তথা নতুন যুগের কিতাবাদির বিকৃতিঃ-চারটি ইঞ্জিলের উপস্থিতি অথচ ঈসা (আলাইহিস্ সালাম) এর উপর নাযিল কৃত ইঞ্জিল হল মাত্র একটি।-৭০টি ইঞ্জিলের মধ্য হতে চারটি ইঞ্জিল চয়ন করা। অথচ এসব ইঞ্জিল মাসীহ (আলাইহিস্ সালাম) লিখে যাননি। এবং এমর্মে তাকে অহিও করা হয়নি। বরং এসবকটি ইঞ্জিলই ঈসা (আলাইহিস্ সালাম) এর পরবর্তীতে লিখিত হয়েছে। এর মধ্যে এমন কিছু কথা পাওয়া যায় যার মিথ্যা ও বিকৃত হওয়ার বিষয়টি সুনিশ্চিতভাবেই বলা যায়, কারণ তা কুরআনের সাথে সাংঘর্ষিক। যেমন মাসীহ (আঃ) কে শূলে চড়ানো ও তাঁর মৃত্যু বরণ করার বিষয়টি (এটি সম্পূর্ণরূপে কুরআন বিরোধী। আল কুরআনে ঈসা এর শূলে চড়ানো এবং মৃত্যু বরণ করার বিষয়টি কঠিনভাবে নাকচ করা হয়েছে )।-তাদের কিতাবাদি ইতিহাস বিকৃতি,সংযোজন,বিয়োজন প্রভৃতি দ্বারা ভরপুর। এগুলো সবই তাদের হাতের কারসাজি। এভাবেই মাসীহ (আলাইহিস্ সালাম) এর রেখে যাওয়া ধর্ম আজ দার্শনিক ও মূর্তি পূজারীদের ধর্মের সমষ্টিতে পরিণত হয়েছে। তারা জাতিকে মূর্তি পূজা থেকে ফটো পূজার দিকে স্থানান্তরিত করেছে। এরপর হালাল করে নিয়েছে শুকর ভক্ষণ করা, শনিবারকেও তারা হালাল করে নিয়েছে। আর খৃষ্টীয় বড় বড় প্রতিষ্ঠান খৃষ্টানদের ধর্ম নিয়ে খেল-তামাশায় মত্ত হয়েছে। যেমনঃ তাদের পক্ষ থেকে ঈসা (আলাইহিস্ সালাম) কে ইলাহ-উপাস্য সাব্যস্ত করণ, এবং তাদের মতের বিরোধী অন্যান্য কিতাবাদি পুড়িয়ে ফেলা স্ববিশেষ উল্লেখ যোগ্য।-তাদের কিতবাদিতে নবী মুহাম্মাদ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর আবির্ভাবের সুসংবাদের উপস্থিতি। যেমনঃ(أقيم لهم نبياً من وسط إخوتهم مثلك)‘আমি তাঁদের জন্য নবী দাঁড় করব তাদের ভাইদের মধ্য হতেই তোমার ন্যায়’-প্রতিপালক সায়না পর্বত থেকে এসেছেন, সাঈর থেকে আমাদের জন্য দৃষ্ট হয়েছেন, আর ফারান এর পর্বত থেকে উপরে উঠেছেন।’ ফারানঃ অর্থ মক্কা। এ বিষয়ে আরো অধিক জানার জন্য দেখুনঃ ইবনু তায়মিয়াহ্ প্রণীত ‘মাজমূল ফাতাওয়া’১৩/১০৪,(হাফেয ইবনু হাজার প্রণীত) ‘ফাতহুলবারী’ ১৩/৫২২, ইবনু হাযাম প্রণীত ‘আল্ ফিছাল’ ১/২০১,২/২৭, এবং ইবনু তায়মিয়া প্রণীত ‘আল্ জাওয়াবুছ্ ছহীহ লিমান্ বাদ্দালা দ্বীনাল মাসীহ্২/৩৯৭,৪২০,৩/৯)।]
৪২
দ্বিতীয়তঃ তাফসীর
৪৩
ইলমে তাফসীরের গুরুত্বঃ
৪৪
ইলমে তাফসীরের ব্যুৎপত্তির ইতিহাসঃ
৪৫
তাফসীরের প্রকারভেদ, মহা গ্রন্থ আল কুরআনের তাফসীর দুইভাগে বিভক্তঃ
৪৬
কুরআন কারীম তাফসীর করার পদ্ধতিঃ
৪৭
চতুর্থ ভূমিকা: ইলমুল আক্বীদাহ্ তথা আক্বীদাহ্ বিষয়ক জ্ঞান
৪৮
আক্বীদাহ্ এর গুরুত্বঃ
৪৯
কিছু বিষয় যা মুসলিম ব্যক্তির উপর জানা ওয়াজিবঃ
৫০
ইসলামের রুকন সমূহঃ
৫১
ইসলাম বিনষ্টকারী বিষয়সমূহঃ
৫২
‘এই মর্মে সাক্ষ্য দেওয়া যে মুহাম্মাদ আল্লাহর রাসূল-ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’
৫৩
ঈমান
৫৪
তাওহীদের অর্থ ও তার বিধি-বিধান আলোচনা
৫৫
এই তাওহীদ তিন ভাগে বিভক্তঃ
৫৬
(আসমা ও ছিফাত বিষয়ে) তাফভীয (সোপর্দ করণ) এর মাসআলাঃ
৫৭
কুফরীর প্রকারভেদঃ
৫৮
প্রথমতঃ ইতিক্বাদী তথা বিশ্বাসগত কুফরীঃ
৫৯
দ্বিতীয়তঃ আমল বা কর্মগত কুফরীঃ
৬০
অসীলা গ্রহণ এর সংজ্ঞা#
৬১
‘তাওয়াস্সুল’ তথা অসীলাহ অবলম্বনের প্রকারসমূহঃ
৬২
গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াবলীর অন্যতম বিষয় হল নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ছাহাবায়ে কেরাম সম্পর্কে জানা
৬৩
ছাহাবায়ে কেরামের ফযীলত সংক্রান্ত দলীলগুলি এবার শুনুন
(১) ছাহাবীদের ফযীলত সম্পর্কে কুরআন থেকে দলীলঃ
৬৪
(২) ছাহাবীদের ফযীলত সম্পর্কে হাদীছ থেকে দলীলঃ
৬৫
(৩) ছাহাবীদের ফযীলত সম্পর্কে উলামায়ে দ্বীনের উক্তিঃ
৬৬
(৪) বিবেক-জ্ঞানঃ
৬৭
আমরা এই মাসআলায় আমাদের বিরোধিতাকারী তথা রাফেযী ও তাদের দোসরদের বলবঃ
৬৮
ছাহাবীদের গাল-মন্দ করার বিধান
৬৯
পরিশেষেঃ
৭০
ছাহাবী বিদ্বেষী রাফেযী সম্প্রদায় সম্পর্কে অতীব গুরুত্বপূর্ণ কিছু লিখিত কিতাবঃ
৭১
পঞ্চমভূমিকা: ইলমুস্ সুন্নাহ বিষয়ক জ্ঞান সম্পর্কে
৭২
ইসলামী শরী‘আত প্রবর্তনে সুন্নাতের অবস্থান
৭৩
নবীর সুন্নাত প্রত্যাখ্যান করা থেকে সতর্কীকরণঃ
৭৪
কুরআনের মাধ্যমে সুন্নাত
কুরআনের সাথে সুন্নাতের নুছূছ তথা বাণীসমূহ তিন ভাগে বিভক্তঃ
৭৫
হাদীস শাস্ত্র
হাদীস শাস্ত্র দুটি প্রধান বিষয়কে শামিল করে। বিষয় দুটি হলঃ
৭৬
হাদীছ, খবর, আছার প্রভৃতির মাঝে পার্থক্য নিরূপণঃ
৭৭
হাদীস শাস্ত্রের কিছু পরিভাষাঃ
৭৮
ষষ্ঠ ভূমিকা: ইলমুল ফিক্বহ্ তথা ফিক্বহ্ বিষয়ক জ্ঞান
৭৯
ফিক্বহ ইসলামী স্তর সমূহ
১-নবুওতের যামানায় ফিক্বহ্ঃ
৮০
২-খলীফাদের যামানায় ফিক্বহ্ঃ
৮১
৩-তাবেঈদের যামানায় ফিক্বহ্ঃ
৮২
ইসলামী ফিক্বহের উৎসসমূহঃ
৮৩
কতিপয় ফিক্বহী নীতিমালাঃ
৮৪
ইসলামী শরী‘আতের মূল বৈশিষ্ট্যসমূহ
৮৫
ফিক্বহের সুপ্রসিদ্ধ আলেমগণঃ
৮৬
উপসংহার