মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
বস্তুবাদী দৃষ্টিভঙ্গিই হচ্ছে মূলত জাহিলিয়াতের ভিত্তি। আর যে সভ্যতার ভিত্তিই হয় বস্তুবাদ, সেখানে মানুষ ও পশুতে বড় একটা পার্থক্য থাকতে পারে না। বর্তমান ইউরোপ-আমেরিকার সভ্যতা এ বস্তুবাদী জীবন দর্শন এ দৃষ্টিভঙ্গির ওপরই ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। ফলে সেখানকার সমাজ নৈতিক ও আধ্যাত্মিক দিক দিয়ে ধ্বংসের মুখোমুখি এসে দাঁড়িয়েছে। পাশ্চাত্যের পিতামাতা ও সন্তান-সন্তুতির মাঝে ঠিক ততটুকু এবং সে রকমই সম্পর্ক বজায় আছে, সাধারণত যা থাকে বা রয়েছে জন্তু-জানোয়ার আর তার বাচ্চা-বাছুরদের সঙ্গে। সন্তান –সে ছেলেই হোক, আর মেয়েই হোক –পূর্ণবয়স্ক হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই পিতামাতা তাদের সাথে সমস্ত সম্পর্ক ছিন্ন করে নেয়, তাদের কোনো দায়িত্বই বহন করতে প্রস্তুত হয় না। ঘর থেকে তাদের বের করে দেয়। এমনকি তখনও যদি কোনো সন্তান –ছেলে কিংবা মেয়ে –পিতার ঘরের কোনো অতিরিক্ত অংশ ব্যবহার করে, তাকে তার জন্যে দস্তুরমত ভাড়া দিতে হয় এবং একজন ভাড়াটের মতই তাকে সেখানে থাকতে হয়। শুধু তাই নয়, তাদের বিয়ে শাদীরও কোনো দায়িত্ব পিতামাতা বহন করতে রাজি হয় না। সন্তান –ছেলে ও মেয়ে –যেখানে যার ইচ্ছা এবং যার সাথে যার ইচ্ছা বিয়ে করুক বা না-ই করুক, তাতে পিতামাতার কিছু যায় আসেনা।
একথাটি পুরুষ ছেলেদের সম্পর্কে ধারণা করা গেলেও কন্যা-সন্তানদের সম্পর্কে তো এরূপ ব্যাপার ধারণা মাত্রই করা যায় না। এরূপ আচরণ সত্যিই মনুষ্যত্বের ঘোর অপমৃত্যু ঘটেছে বলে প্রমাণ করে।
বস্তুত ইউরোপ আমেরিকার পারিবারিক জীবনে কিরূপ চরম ও মারাত্মক ভাঙন এসেছে, বিপর্যয়ের সৃষ্টি হয়েছে, নিম্নোদ্ধৃত দুটি খবর থেকে তা স্পষ্ট প্রমাণিত হবে।
লন্ডনে এক বন্ধুর সাথে দেখা হলো, তার পিতামাতা প্রায় ৫০ বছর থেকে এখানের অধিবাসী। সে বিয়েও করেছে এখানে। তার ছেলেমেয়েরাও পুরাপুরি ইংরেজ। কিন্তু বেচারা নিজে নিজেকে নামকাওয়াস্তে মুসলিম বলেই মনে করে। তার পিতার কাছে আমি এখানকার বিয়ে-শাদীর রেওয়াজ (রীতিনীতি) সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলাম। তাতে জানা গেল যে, প্রত্যেক ছেলেই তার স্ত্রী সে নিজে সন্ধান করে নিজ ইচ্ছামতোই তার সাথে বিয়ে করে। এ ব্যাপারে পিতামাতার কোনো করণীয় নেই। না তারা নিজেরা ছেলেদের বিয়ে দেবার জন্যে কোনো চেষ্টা করে, না করে তার ব্যবস্থাপনা। আমি জিজ্ঞেস করলামঃ ছেলে কোথায় গিয়ে বউ তালাস করবে, আপনাদের সমাজে বংশীয় বা আত্মীয়তার সম্পর্কও তো তেমন নেই। বন্ধু বললঃ স্কুল, কলেজ কিংবা হোটেল-রেস্তোঁরায় বা মার্কেটেই খুঁজে বেড়ায়। আর মেয়দেরও অবস্থা এরূপই। তারা তো কোনো কোনো ছেলের সন্ধানে ঘোরাফেরা করে থাকে। নিয়ম হলো –ছেলে কোনো মেয়ের সাথে প্রথমত বন্ধুত্ব ও নিবিড় ঘনিষ্টভাবে মেলামেশা শুরু করবে। তারপরে উভয়ে রাজি হলে বিয়ে হওয়ার সিদ্ধান্ত হতে পারে। বন্ধু আরো বললঃ মা-বাপ সন্তানদের মধ্যে প্রকৃত বাৎসল্য ও স্নেহ কখনই গড়ে ওঠে না। ছেলে বড় হতেই তার পিতামাতা তার সন্তানদের মধ্যে প্রকৃত বাৎসল্য ও স্নেহ কখনই গড়ে ওঠে না। ছেলে বড় হতেই তার পিতামাতা তার থেকে পুরা ব্যয়ভার আদায় করে নেয়। ছেলে যদি পিতামাতার ঘরে একই সঙ্গে থাকে, তবে তাকে ঘরের ভাড়াও দিতে হয়। মনে হয়, ছেলে বড় হলেই সে নিতান্ত পর হয়ে যায়, ঠিক পরের মতোই ব্যবহার করা শুরু করে –যেমন জন্তু-জানোয়ার ইতর প্রাণীকুলের মধ্যে হয়ে থাকে।–ফ্রান্সের চিঠি, সাপ্তাহিক ছিদক, ১৯শে আগস্ট, ১৯৬০
আরব জাহিলিয়াতের যুগেও প্রকৃত নৈতিকতা –আধ্যাত্মিকতা ছিল পরাজিত পর্যুদস্ত। কিন্তু বর্তমান নতুন জাহিলিয়াতের স্তরে তো মূল মনুষ্যত্বেরই চিরসমাধি ঘটেছে। এ সভ্যতার দৃষ্টিতে মানুষ ‘ক্রমবিকাশমান ও উন্নত জন্তু ছাড়া আর কিছু নয়। উপরের উদ্ধৃতি কোনো ব্যাখ্যার অপেক্ষা রাখে না।
নিম্নোক্ত উদ্ধৃতি থেকে জানা যাবে যে, নিতান্ত পাশবিকতা ও নির্মমতার সাথে এর কোনো পার্থক্য নেই বরং এদিক দিয়ে ইউরোপীয় সমাজ অনেক দূর এগিয়ে গিয়েছে।
সিরিয়ার প্রখ্যাত ইসলামবিদ আল্লামা আলী তানতাবী আমেরিকার সমাজ সম্পর্কে লিখেছেনঃ
তাদের সেখানে মেয়ে যখন বয়স্কা হয়, তখন তার বাপ তার যাবতীয় ব্যয়ভার বহন থেকে নিজের হাত গুটিয়ে নেয় এবং তার ঘরের দুয়ার তার জন্যে বন্ধ করে দেয়।
তাকে বলেঃ এখন যাও উপার্জন করো এবং খাও, আমাদের এখানে আর তোমার জন্যে কোনো জায়গা নেই, কিছুই নেই। সে বেচারী বাধ্য হয়ে ঘর থেকে বের হয়ে যায় এবং জীবনের সমস্ত কঠোরতা জটিলতার মুখোমুখি হয়ে দাঁড়ায়। দ্বারে দ্বারে ঘা খেয়ে খেয়ে ঘুরে বেড়ায়। কিন্তু বাপ মার সেজন্যে কোনোই চিন্তা-ভাবনা হয় না। কোন দুঃখ বোধ করে না তাদেরই সন্তানের এই দুর্ভোগ ও লাঞ্ছনার জন্যে। সে বেচারী শেষ পর্যন্ত শ্রম-মেহনত করে রুজি-রোজগার করতে বাধ্য হয় কিংবা দেহ বিক্রি করে রোজগার করে। এ কেবল আমেরিকাতেই নয়, সমগ্র ইউরোপীয় দেশের অবস্থাই এমনি। আমার উস্তাদ ইয়াহইয়া শুমা’ প্রায় ৩৩ বছর পূর্বে যখন প্যারিস থেকে শিক্ষা শেষ করে ফিরে এসেছিলেন, আমাকে বলেছিলেন যে, তিনি সেখানে থাকার জন্যে একটি কামরার সন্ধানে এক বাড়িতে পৌঁছেছিলেন। সেখানে একটি কামরা ভাড়া দেয়ার জন্যে খালি ছিল। সে বাড়িতে পৌঁছবার সময় দুয়ারের কাছ থেকে একটি মেয়েকে বের হয়ে যেতে দেখতে পেলেন। মেয়েটির চোখ দুটি তখন ছিল অশ্রু-ভারাক্রান্ত। ডাঃ ইয়াহইয়া বাড়ির মালিকের কাছে মেয়েটির কান্নার কারণ জিজ্ঞেস করে জানতে পারেন যে, মেয়েটি বাড়ির মালিকেরই ঔরসজাত সন্তান। এখন সে আলাদাভাবে বসবাস করে এবং এ বাড়ির খালি কামরাটি নেয়ার জন্যে এখানে এসেছিল; কিন্তু মালিক তাকে ভাড়ায় দিতে অস্বীকার করার কারণ জিজ্ঞেস করে জানতে পারলেন যে, মেয়েটি মাত্র দশ ফ্রাঁ (দশ আনা সমান মুদ্রা) ভাড়া দিতে পারে, অথচ সে অন্য লোকের কাছে থেকে এর ভঅড়া ত্রিশ ফ্রাঁ আদায় করতে পারে।–মাসিক রিজওয়ান, লাহোর
এ হচ্ছে বস্তুবাদী সমাজ সভ্যতার মর্মান্তিক পরিণতি। এখন পর্যন্ত প্রাচ্যের সমাজ এ রকম অবস্থার ধারণাও করতে পারে না। অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে –এরূপ হতে বোধ হয়ে আর বিলম্ব নেই। বস্তুত মানুষের কাজ হচ্ছে তার জীবন সম্পর্কে গৃহীত আকীদা-বিশ্বাসের এবং দৃষ্টিভঙ্গির বাস্তব ফল। পাশ্চাত্যের লোকেরা নিজেদের ‘পশুমাত্র’ মনে করে নিয়েছে। ফলে তাদের মধ্যে ঠিক পশুত্বই পূর্ণবৈশিষ্ট্য সহকারে জেগে উঠেছে ও বিকাশ লাভ করেছে।
এর ফলে পাশ্চাত্য নারী সমাক যে কঠিন দুরবস্তার সম্মুখীন হয়েছে, পড়েছে যে জটিল সমস্যার মধ্যে, তার বাস্তব চিত্র অঙ্কিত করেছে উস্তাদ আলী তানতাবী। তিনি লিখেছেনঃ
আমার নিকট শেয়খ বাহজাতুল বেতার (সিরিয়ার প্রখ্যাত আলেম ও ইসলাম বিশেষজ্ঞ ও বর্তমানে দামিশকের অধিবাসী) বলেছেনঃ তিনি আমেরিকায় ‘মুসলিম নারী’ বিষয়ের ওপর এক ভাষণ দিতে গিয়ে বলেছেন, আমাদের শরীয়তে অর্থনৈতিক ব্যাপারে নারীদের স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে, তার অর্থে তার স্বামীর –এমনকি তার পিতারও কোনো অধিকার নেই। নারী দরিদ্র ও অভাবগ্রস্ত হলে তার যাবতীয় ব্যয়ভার বহনের দায়িত্ব অর্পিত হয় তার পিতা কিংবা ভাইয়ের ওপর। আর তার বাপ বা ভাই বর্তমান না থাকলে তার নিকটাত্মীয়ের ওপর, তার চাচাতো ভাই কিংবা অপর কোনো ভাইর ওপর –যতদিন না বিয়ে হয় কিংবা তার দারিদ্র্য দূর হয়ে যায়, ততদিন তার ভরণ-পোষনের যাবতীয় খরচ বহন করতে থাকবে এসব নিকটাত্মীয়রা। বিয়ের পর তার স্বামী হবে তার যাবতীয় ব্যয়ভার বহনের জন্যে দায়ী। সে স্বামী একজন গরীব মজুর ব্যক্তিই হোক না কেন আর স্ত্রী কোটিপতিই হোক না কেন।
ভাষণ শেষে এক আমেরিকান মহিলা –যিনি সেখানকার খ্যাতিমান সাহিত্যিক ছিলেন, দাঁড়ালেন এবং বললেনঃ আপনাদের শরীয়তে নারীর যদি আপনার বর্ণনা অনুরূপই অধিকার থেকে থাকে, তাহলে আমাকে আপনাদের সমাজেই নিয়ে চলুন। সেখানে আমি শুধুমাত্র ছয় মাসকাল জীবন যাপন করব। তার পরে আমাকে হত্যা করুন, তাতে আমার কোনো আফসোস থাকবে না। (ইউরোপের মজলুম নারী) এ-ই হচ্ছে ইউরোপীয় সমাজের অবস্থা, এ সমাজের ভিত্তি স্থাপন করা হয়েছে নিতান্ত বস্তুতান্ত্রিকতার ওপর মানুষকে একান্ত জন্তু-জানোয়ার মনে করা।
কিন্তু ইসলামী পরিবারে কন্যা-সন্তানের প্রতি অধিকতর গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। কন্যা-সন্তানের প্রতি সাধারণভাবে মানুষ অবজ্ঞা প্রদর্শন করে থাকে। নানাভাবে তাদের অধিকার ও মানমর্যাদা নষ্ট করতে থাকে। বিশেষ করে রাসূলে করীম (ﷺ) যে সমাজে ইসলামী দাওয়াতের কাজ করেছেন সেখানে কন্যা-সন্তানকে একটি বিপদ, লজ্জা ও অপমানের কারণ বলে মনে করা হতো। সেজন্যে তিনি নানাভাবে এ অবস্থা থেকে কন্যা-সন্তানকে মুক্তি দানের চেষ্টা করেছেন। এখানে এ প্রসঙ্গের কয়েকটি হাদীস উল্লেখ করা যাচ্ছে।
নবী করীম (ﷺ) বলেছেনঃ
(আরবী)
যে ব্যক্তি তিনটি কন্যা বা তিনটি বোন অথবা দুটি কন্যা লালন-পালন করে এবং তাদের ভালো স্ববাব-চরিত্র শিক্ষা দিয়ে তাদের প্রতি ভালো ব্যবহার করে, তাদের বিয়ে-শাদীর ব্যবস্থা করে দেবে, তার জন্যে জান্নাত নির্দিষ্ট হয়েছে।
(আরবী)
যে ব্যক্তি দুটি কন্যা সন্তানের ভরণ-পোষণ করবে তাদের পূর্ণ বয়স্কা হওয়া পর্যন্ত, কিয়ামতের দিন সে এবং আমি একসঙ্গে থাকব।
বস্তুত কিয়ামতের দিন নবী করীম (ﷺ)-এর সঙ্গী হতে পারা অপেক্ষা বড় আনন্দের ও মর্যাদার ব্যাপার মু’মিন ব্যক্তির জণ্যে আর কিছু হতে পারে না।
(আরবী)
যার কোনো কন্যা সন্তান থাকবে, সে যদি তাকে জীবিত দাফন না করে এবং তার তুলনায় পুত্র সন্তানকে অগ্রাধিকার না দেয় তাহলে আল্লাম তাকে জান্নাতে দাখিল করবেন।
তদানীন্তন আরবের লোকেরা কন্যা সন্তান অপেক্ষা পুত্র-সন্তানকে অধিক ভালোবাসত। ইসলাম এ অবিচার ও পক্ষপাত্বের চিরতরে মূলোৎপাটন করতে চেয়েছে। এরূপ অবাঞ্ছনীয় নীতির তীব্র সমালোচনা করা হয়েছে ইসলামে। পিতামাতাকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে, তারা যেন ছেলেমেয়েদের মধ্যে কারো প্রতি পক্ষপাতিত্ব না করে, বরং স্নেহ, যত্ন, খাওয়া-দাওয়া, পোশাক-পরিচ্ছদ –সর্বদিক দিয়েই তাদের মধ্যে ইনসাফ করে। রাসূলে করীম (ﷺ)-এর শেষোক্ত হাদীসটি এ প্রেক্ষিতেই অনুধাবনীয়।
কন্যা-সন্তানের বিয়ে দিয়ে দিলেই তার প্রতি ভালো ব্যবহারের দায়িত্ব শেষ হয়ে যায় না। তারপরও নানা সময়ে ও নানা অবস্থায় এর প্রয়োজন হতে পারে। আর তখনো তার প্রতি ভালো ব্যবহার করা পিতামাতার কর্তব্য। রাসূলে করীম (ﷺ) বলেছেনঃ
(আরবী)
তোমাকে সর্বোত্তম দানের কথা বলব কি? তা হলো তোমার কন্যাকে যদি বিয়ের পর তোমার কাছে ফিরিয়ে দেয়া হয় এবং তখন তার জন্যে উপার্জন করার তুমি ছাড়া কেউ না থাকে, তাহলে তখন তার প্রতি তোমার কর্তব্য হবে অতীব উত্তম সাদকা।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/505/122
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।