মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
পুরুষের একাধিক স্ত্রী গ্রহণের এ যুক্তিপূর্ণ অনুমতি বা আবশ্যকতার ওপর অত্যাধুনিক মেয়েরা একটি প্রশ্ন তুলে থাকে। তারা বলে যে, পুরুষরা যদি একাধিক স্ত্রী গ্রহণ করতে পারে, তাহলে মেয়েরা কেন একাধিক স্বামী গ্রহণ করতে পারবে না?
প্রশ্নটি যে কতখানি হাস্যকর, তা সহজেই বোঝা যায়। নারী-পুরুষের সাম্য সম্পর্কে আধুনিক কালের মারাত্মক ভ্রান্ত ধারণার কারণেই এ ধরনের নির্লজ্জ প্রশ্ন উত্থাপিত হয়ে থাকে। অথচ একটু চিন্তা করলেই বুঝতে পারা যায় যে, নারী পুরুষের এ পর্যায়ের সমতা স্বভাব ও জন্মগত কারণেই অসম্ভব। মেয়েরা স্বভাবতই এক সময় গর্ভধারণ করে আর বছরে মাত্র একবারই তার গর্ভে সন্তানের সঞ্চার হয়। বহু সংখ্যক পুরুষ কর্তৃক ব্যবহৃত হলেও তার গর্ভে সন্তান হবে একজন মাত্র পুরুষ থেকেই। কিন্তু পুরুষদের অবস্থা এরূপ নয়। একজন পুরুষ এক সঙ্গে বহু সংখ্যক স্ত্রীলোককে গর্ভবতী করে দিতে পারে এবং একই সময় বহু সংখ্যক স্ত্রী থেকে বহু সংখ্যক সন্তান জন্মলাভ করাতেও পারে।
এমতাবস্থায় একজন মেয়েলোকের যদি একই সময় একাধিক স্বামী থাকে এবং একই সময়ে সকলের দ্বারা ব্যবহৃত হয় এবং তার গর্ভে সন্তান আসে, তাহলে সেই সন্তান যে কোন পুরুষের, তা নির্ণয় করা কিছুতেই সম্ভব হতে পারে না। কিন্তু একজন পুরুষ যদি একই সময়ে একাধিক স্ত্রীর স্বামী হয়,তাহলে সেই স্ত্রীদের গর্ভের সন্তান যে সেই একমাত্র পুরুষের ঔরসজাত, তা ঠিক করতে বিন্দুমাত্র অসুবিধা হয় না।
দ্বিতীয়ত পারিবারিক জীবনে পুরুষেরই কর্তৃত্ব বিশ্বের সব সমাজ ধর্মেই স্বীকৃত। এখন একজন স্ত্রীলোকের যদি একাধিক স্বামী হয়, তবে সে পরিবারে কোনো পুরুষের কর্তৃত্ব চলবে? আর স্ত্রীই বা কার কর্তৃত্ব মেনে চলবে পারিবারিক কাজ কারবারে? এক সঙ্গে সব কয়জন স্বামীর কর্তৃত্ব মেনে চলা নিশ্চয়ই একজন স্ত্রীর পক্ষে সম্ভব নয়। কেননা সব পুরুষের মতি-গতি, রুচি-বাসনা সমান নয়, পরস্পর সামঞ্জস্যপূর্ণও নয় –বিশেষত দাম্পত্য বিষয়ে। স্ত্রী যদি স্বামীদের একজনের কর্তৃত্ব মেনে চলে তাহেল অপর স্বামীদের পক্ষে তা হবে সহ্যাতীত। অতএব একজন নারীর পক্ষে একাধিক স্বামী গ্রহণ অপেক্ষা একজন পুরুষের পক্ষে একাধিক স্ত্রী গ্রহণ অধিকতর সহজসাদ্য, নিরাপত্তাপূর্ণ, স্বাস্থ্যকর ও নির্বিঘ্ন। এ সম্পর্কে যত চিন্তাই করা হবে, অত্যাধুনিকদের উপরোক্ত প্রশ্নের অন্তঃসারশূন্যতা সুস্পষ্ট হয়ে উঠবে। এজন্যেই ডঃ মার্সিয়ার (marcier) বলেছেনঃ
The man is in this respect, as in many other respects, essentially different from woman, has been well noted by students of Biology:
Woman is by Nature a monogamist, man has in him the element of a polygamist
(Conduct and its Discorders Biologically Considered. Pp. 292-293)
এ পরিপ্রেক্ষিতে পুরুষের জন্যে একাধিক স্ত্রী গ্রহণের ইসলাম প্রদত্ত অনুমতির যথার্থতা ও কার্যকরতা সহজেই অনুধাবন করা যায়। ইসলাম মানব জীবনের জন্যে আল্লাহর দেয়া পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা। মানুষের সার্বিক জীবনের প্রয়োজন ও জীবনের যাবতীয় সমস্যাকে সামনে রেখেই সর্বাঙ্গ সুন্দর ও নির্ভুল বিধান রচনা করেছেন মানব স্রষ্টা স্বয়ং আল্লাহ তা’আলা। মানুষের প্রয়োজন ও সমস্যা সম্পর্কে তিনি ছাড়া আর কারোই সার্বিক জ্ঞান নেই –থাকা সম্ভব নয় বলে তাঁর দেয়া বিধানের সৌন্দর্য মানুষের অবশ্যই উপলব্ধি করতে হবে। তিনি নারীকে নয়, পুরুষদেরকে এক সময় একাধিক স্ত্রী গ্রহণের অনুমতি দিয়ে যে বিশ্বমানবতার প্রতি বিরাট কল্যাণের দ্বার উন্মুক্ত করে দিয়েছেন, তা বাস্তবিকই অনুধাবনীয়।
কিন্তু আশ্চর্যের বিষয়, ইসলামের দুশমনগণ একাধিক স্ত্রী গ্রহণের এ অনুমতিকে একটি ত্রুটি-একটি দোষের ব্যাপার বলে প্রচারণা চালাচ্ছে, ইসলামের ওপর নিরন্তর হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে যে পাশ্চাত্য দেশে নারীর সতীত্ব ও মান-মর্যাদার এক কানা কড়িও দাম নেই, বরং যা পথে-ঘাটে, হোটেল-রেস্তোরাঁয়, নাচের আসরে, থিয়েটার হলে ও নাইট ক্লাবে দিনরাত লুণ্ঠিত হচ্ছে, নগদ কড়ির বিনিময়ে বিক্রি হচ্ছে, সে পাশ্চাত্য দেশে –পাশ্চাত্য সভ্যতার ধ্বজাধারীরাই ইসলাম সম্পর্কে ব্যঙ্গ্যোক্তি নিতান্ত পুরাতন ব্যাপার হয়ে গেছে। এতে না আছে কোনো নতুনত্ব আর না আছে কোনো বৈচিত্র। কেননা ইসলামকে এজন্যে যতই দোষ দেয়া হোক না কেন, তারা নিজেরা নিজেদের দেশের ও সমাজের নানা অবস্থার কারণে আজ স্বীকার করতে বাধ্য হচ্ছে যে, একাধিক স্ত্রী গ্রহণের অনুমতি একটি স্বাভাবিক ও মানব সমস্যার সমাধানকারী ব্যবস্থাও বটে। ইউরোপীয় সমাজের বহু চিন্তাবিদ মনীষী এর স্বপক্ষে সুস্পষ্ট ভাষায় কথা বলতেও দ্বিধা বোধ করছেন না।
এক বিয়ের ধারক (monogamist) ইউরোপীয় সমাজের নৈতিক ভাঙ্গন ও পারিবারিক বিপর্যয় দেখে মনীষীরা চিৎকার করে উঠেছেন। তাঁদের মতে একাধিক স্ত্রী গ্রহণ কোনো দোষের কাজ তো নয় বরং অনেক ক্ষেত্রে তা অপরিহার্য, নিতান্ত প্রয়োজনীয়। নিম্নে কয়েকজন মনীষীর এ সম্পর্কিত উক্তির উদ্ধৃতি দেয়া হয়েছেঃ
১. লণ্ডনের মিস মেরী স্মীথ নামের এক স্কুল শিক্ষায়িত্রী লিখেছেনঃ
এক স্ত্রী গ্রহণের (monogamy) যে নিয়ম ও আইন বৃটেনে প্রচলিত, তা সবই নিতান্ত ভুল। পুরুষদের জন্যে দ্বিতীয়দায় পরিগ্রহের অনুমতি থাকা একান্তই বাঞ্ছনীয়।
লিখেছেনঃ
এ দেশে (বৃটেনে) নারীদের সংখ্যা পুরুষদের তুলনায় অনেক বেশি। এজন্যে প্রত্যেক নারী স্বামী লাভ করতে পারছে না।
তারপর লিখেছেনঃ
এক স্ত্রী গ্রহণের নিয়ম ব্যর্থ হয়েছে। আর এ নিয়ম বিজ্ঞানসম্মতও নয়।
২. অক্সফোর্ড ও কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন অধ্যাপক আল্লামা শেয়খ আবদুল আজীজ শ্বাদীস মিছরী তাঁর ‘স্বাভাবিক ধর্ম’ নামক গ্রন্থের এক স্থানে লিখেছেনঃ
লণ্ডনের এক ব্যক্তির সাথে সাক্ষাত হলো। ইসলামের নানা দিক নিয়ে তার সঙ্গে আলাপ হলো। বহু বিবাহ সম্পর্কে কথা উঠতেই তিনি বললেনঃ হায়! আমিও যদি মুসলিম হতাম, তাহলে আর একজন স্ত্রী গ্রহণ করতে পারতাম। কারণ জিজ্ঞেস করায় তিনি বললেনঃ আমার স্ত্রী পাগল হয়ে গেছে, তারপরও কত বছর অতিবাহিত হলো। ফলে আমাকে বান্ধবী আর প্রণয়িনী গ্রহণ করতে হয়েছে। কেননা আইনসম্মতভাবে আমি দ্বিতীয় স্ত্রী গ্রহণ করতে পারিনি। আমাদের সমাজেও দ্বিতীয় স্ত্রী বৈধ হলে তার থেকে আমার বৈধ সন্তানের জন্ম হতো; সে হতো আমার বক্ষের পুতুলি, আমার বিপুল সম্পত্তির উত্তরাধিকারী আর আমি পেতাম সঙ্গিনী, লাভ করতে পারতাম গভীর শান্তি ও অপরিসীম তৃপ্তি।
তিনি আরো লিখেছেনঃ
ইংলণ্ডে যৌন উচ্ছৃঙ্খলতা বন্ধ করার উদ্দেশ্যে সতেরো শতক থেকেই বহু বিবাহ প্রথার প্রয়োজনীয়তা স্বীকৃত হয়। ১৬৫৮ সনে এক ব্যক্তি ব্যভিচার ও নবজাতক অবৈধ সন্তানের মৃত্যু বন্ধ করার জন্যে একাধিক স্ত্রী গ্রহণের স্বপক্ষে এক পুস্তিকা প্রকাশ করেন। তার এক শতাব্দী পর ইংলণ্ডের জনৈক আদর্শ চরিত্রবান পাদ্রী এ প্রস্তাব সমর্থন করে আর একখানি গ্রন্থ রচনা করেন। প্রখ্যাত যৌনতত্ত্ববিদ জেমস হুলটন যৌন উচ্ছৃঙ্খলতা ও ব্যভিচার প্রতিরোধের জন্যে একাধিক স্ত্রী গ্রহণের অনুকূলে মত প্রকাশ করেন।
৩. প্রখ্যাত চিন্তাবিদ শোপেন আওয়ার তাঁর এ সম্পর্কিত চিন্তাধারা প্রকাশ করেছেন এভাবেঃ
এক স্ত্রীর ওপর নির্ভরশীল লোক কোথায়, আমি তাদের দেখতে চাই। আসলে আমাদের প্রত্যেক ব্যক্তিরই বহু সংখ্যক স্ত্রী প্রয়োজন। এজন্যে পুরুষের স্ত্রী গ্রহণের কোনো সংখ্যা নির্ধারিত হওয়া উচিত নয়।
৪. প্রসিদ্ধ যৌনতত্ত্ববিদ কিলবন তাঁর Human Love নামক গ্রন্থ লিখেছেনঃ
ইংলণ্ডে যদিও কার্যত বহু স্ত্রী গ্রহণের রীতি চালু রয়েছে, কিন্তু সমাজ ও আইন তা এখন পর্যন্ত সমর্থন করেনি। যদিও সে সমর্থন পাওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি দেখা যায়। যেসব লোক একজন স্ত্রী গ্রহণ করে দুই বা তিনজন রক্ষিতা ও বান্ধবীর সাথে সম্পর্ক স্থাপন করে, সমাজ তাদের কার্যকলাপ সম্পর্কে একবারে নীরব। কিন্তু পুরুষের একাধিক স্ত্রী গ্রহণের অনুমতি থাকা উচিত বলে কেউ যদি কোনো প্রস্তাব পেশ করে তাহলে সমাজ অমনি তার বিরুদ্ধে চীৎকার করে ওঠে।
৫. আমেরিকার একাধিক স্ত্রী গ্রহণের অনুমতি বা প্রচলন না থাকার ফল কত মর্মান্তিক হয়েছে তা ওয়াশিংটনস্থ ‘ইয়ং ওমেন ক্রীশ্চান এসোসিয়েশন’-এর চেয়ারম্যান মিসেস ডাসেল কানফিংক প্রদত্ত এক ভাষণ থেকে স্পষ্টরূপে প্রমাণিত হয়। তিনি বুকিং কমিটির সামনে বিবৃতি দান প্রসঙ্গে বলেছিলেনঃ
আমেরিকার চৌদ্দ বছরের ঊর্ধ্ববয়স্কা যুবতী মেয়ের সংখ্যা এক কোটি বিশ লাখ। আর এরা সবাই অবিবাহিতা। তার তুলনায় অবিবাহিত ছেলেদের সংখ্যা মাত্র নব্বই লাখ। এ হিসেব অনুযায়ী ত্রিশ লাখ যুবতী মেয়ের পক্ষে স্বামী লাভ কা কঠিন কাজ বলে মনে করা হচ্ছে। কেননা মহাযুদ্ধ পুরুষ ও স্ত্রীলোকদের সংখ্যাগত ভারসাম্য অনেকাংশে নষ্ট করে দিয়েছে।
-(লাহোর থেকে প্রকাশিত ‘জমজম’ পত্রিকা-১৫.৮.১৯৪৫)
৬. কালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সমাবেশে ‘বহু বিবাহ ও তালাক’ পর্যায়ে ভাষণ দান প্রসঙ্গে প্রখ্যাত গ্রন্থকার রবার্ট রীমার বলেছেনঃ
তালাকের ক্রমবর্ধমান ঘটনাবলীকে প্রতিরোধ করা এবং শিশু ছেলে-মেয়েদের ভবিষ্যৎ নিশ্চিত ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করার জন্যে আমেরিকার লোকদেরকে এক সময়ে একাধিক স্ত্রী গ্রহণের অনুমতি দেয়া আবশ্যক। এর ফলে সেয়ানা বয়সের পুরুষ নারী, বিধবা ও রক্ষিতাদের বহু উপকার সাধিত হবে। (দৈনিক জং, করাচী-২২.১২.’৬৪)
৭. চেকোশ্লাভিয়া সম্পর্কে সম্প্রতি প্রকাশিত এক রিপোর্ট থেকে জানা গেছে যে, ততায় অবিবাহিতা নারীর সংখ্যা অবিবাহিতা পুরুষের তুলনায় অনেক বেশি। রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, সে দেশে বিয়ে করতে ইচ্ছুক নারীর সংখ্যা বিবাহেচ্ছু পুরুষ অপেক্ষা তিন লাখ ত্রিশ হাজার অধিক।
(দৈনিক ‘দাওয়াত’, দিল্লী-১৫.১২.’৬৪)
৮. প্রখ্যাত নারী চিকিৎসক ডা. এনি ব্যাসেন্ত (Annie Besent) বলেছেনঃ
There is pertended monogamy in the west, but there is really polygamy without responsibility; the mistress is cast off when the man is weary of her, and sinks gradually to be the “Woman of the street”, for the first lover has no responsibility for her future and she is a hundred times worse off than the sheltered wife and mother in the polygamous home. When we see thousands of miserable women who crowd the streets of Western towns during the night we must surely feel that it does not lie within Wertern mouth to reproach Islam for polygamy. It is berrer for woman, happier for woman more respectable for woman, to live in polygamy, united to one man only, with the legitimate child in her arms, and surrounded with respect, than to be seduced, cast out in the streets –perhaps with an illegitimate child outside the pale of low –unsheltered and uncared for to become the victim of any passer-by, night after night, rendered incapable of motherhood despised by all.
(Morning News-27.12.63)
(The light of Islam Polygamy and Law)
By Khurshid Ahmad
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/505/92
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।