hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া ২য় খন্ড

লেখকঃ আবুল ফিদা হাফিজ ইবন কাসীর আদ-দামেশকী (র)

১২
হযরত সুলায়মান (আ)-এর রাজত্বকাল, আয়ু ও মৃত্যু
এ প্রসংগে আল্লাহর বাণীঃ

( فَلَمَّا قَضَیۡنَا عَلَیۡهِ ٱلۡمَوۡتَ مَا دَلَّهُمۡ عَلَىٰ مَوۡتِهِۦۤ إِلَّا دَاۤبَّةُ ٱلۡأَرۡضِ تَأۡكُلُ مِنسَأَتَهُۥۖ فَلَمَّا خَرَّ تَبَیَّنَتِ ٱلۡجِنُّ أَن لَّوۡ كَانُوا۟ یَعۡلَمُونَ ٱلۡغَیۡبَ مَا لَبِثُوا۟ فِی ٱلۡعَذَابِ ٱلۡمُهِینِ )

[Surah Saba' 14]

“যখন আমি সুলায়মানের মৃত্যু ঘটালাম, তখন জিনদেরকে তার মৃত্যুর বিষয় জানাল, কেবল মাটির পোকা যা তার লাঠি খাচ্ছিল। যখন সে পড়ে গেল তখন জিনেরা বুঝতে পারল যে, ওরা যদি অদৃশ্য বিষয় অবগত থাকত তা হলে ওরা লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তিতে আবদ্ধ থাকত না।” (৩৪ সাবাঃ ১৪)

ইবন জারীর ইবন আবী হাতিম ও অন্যান্য ঐতিহাসিকগণ ...... ইব্‌ন আব্বাস (রা)-এর বরাতে বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (স) বলেছেনঃ হযরত সুলায়মান যখনই সালাত আদায় করতেন, তখনই সম্মুখে একটি চারা গাছ দেখতে পেতেন। তিনি গাছের কাছে তার নাম জিজ্ঞেস করতেন। গাছ নিজের নাম বলে দিত। তারপরে জিজ্ঞেস করতেন, কি কাজের জন্যে তোমার সৃষ্টি? যদি রোপন করার উদ্দেশ্যে হয়ে থাকে তা হলে তা রোপন করা হত। আর যদি ঔষধ হিসেবে হয়ে থাকে, তবে, ঔষধ উৎপাদনে লাগানো হত। এক দিন তিনি সালাতে রত ছিলেন। সহসা সম্মুখে একটি বৃক্ষ-চারা দেখেন। জিজ্ঞেস করলেন, ‘তোমার নাম?’ সে বলল, ‘আল-খারূব’ ( الخروب )। তিনি বললেন, ‘কি উদ্দেশ্যে তোমার সৃষ্টি?’ সে বলল, ‘এই বায়তুল মুকাদ্দাস ধ্বংস করার উদ্দেশ্যে।’ তখন সুলায়মান (আ) দোয়া করলেন, “হে আল্লাহ! জিনদের কাছে আমার মৃত্যুর অবস্থাটা গোপন রাখুন, যাতে মানুষ জিনরা যে গায়েব জানে তা উপলব্ধি করতে না পারে। অতঃপর সুলায়মান (আ) ঐ বৃক্ষ-চারা দ্বারা একটি লাঠি তৈরি করেন এবং এক বছর যাবত উহাতে ভর করে দাঁড়িয়ে থাকেন। ও দিকে জিনরা পূর্ণ উদ্যমে কাজ চালিয়ে যেতে থাকে। অবশেষে পোকা লাঠিটি খেয়ে শেষ করে ফেলে। এ ঘটনা থেকে মানুষ সুস্পষ্টভাবে উপলব্ধি করতে পারল যে, জিনরা গায়েবের খবর জানে না, জানলে এক বছর পর্যন্ত এ লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তি তারা কিছুতেই ভোগ করত না।

সাঈদ ইব্‌ন জুবায়র বলেন, ইবন আব্বাস (রা) আয়াতটিকে এভাবেই পড়তেন ( تبينت لانس ان الجن ) তখন জিনরা পোকার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করল এবং তাদেরকে পানি দান করল। ইবন জারীর বলেন, আতা আল-খুরাসানীর এ বর্ণনায় অনেক আপত্তি আছে। ইবন আসাকির এ ঘটনাটি ইবন আব্বাস (রা) থেকে মাওকূফভাবে বর্ণনা করেছেন, যা অনেকটা যথার্থ বলে মনে হয়। সুদ্দী হযরত সুলায়মান (আ)-এর ইতিহাস বর্ণনা প্রসংগে ইবন আব্বাস ও ইবন মাসউদসহ কতিপয় সাহাবা থেকে বর্ণনা করেছেন যে, সুলায়মান (আ) অন্যান্য কাজ-কর্ম থেকে অব্যাহতি নিয়ে বায়তুল মুকাদ্দাসে কখনও কখনও একটানা এক বছর, দু’বছর, এক মাস, দু’মাস কিংবা এর চেয়ে বেশী কিংবা এর চেয়ে কম সময় অবস্থান করতেন। তাঁর খাদ্য ও পানীয় মসজিদেই সরবরাহ করা হত। যে বারে তিনি মসজিদে প্রবেশ করার পর ইনতিকাল করেন সে বারে এক নতুন ঘটনা দেখতে পান। প্রত্যহ সকাল বেলা তিনি দেখতেন, বায়তুল মুকাদ্দাসের অভ্যন্তরে একটি বৃক্ষ উদগত হচ্ছে। কাছে এসে নাম জিজ্ঞেস করলে বৃক্ষটি তার নাম বলে দিত। যদি তা রোপন করার উদ্দেশ্যে হতো তা হলে রোপন করতেন। যদি ঔষধরূপে ব্যবহারের জন্যে হতো তা হলে বলে দিত আমি ঔষধ-বৃক্ষ। যদি অন্য কোন উদ্দেশ্যে জন্মাত তবে বৃক্ষ তাও বলে দিত এবং তাকে সে কাজেই ব্যবহার করা হত। অবশেষে এক দিন এমন এক বৃক্ষের জন্ম হল, যার নাম জিজ্ঞেস করলে সে বলল, আমার নাম খারূবা। সুলায়মান (আ) জানতে চাইলেন, ‘তোমার সৃষ্টি কী উদ্দেশ্যে?’ বৃক্ষটি বলল, ‘এই মসজিদ ধ্বংস করার জন্যে।’ সুলায়মান (আ) বললেন, ‘আমি জীবিত থাকতে আল্লাহ এ মসজিদ ধ্বংস করবেন না। বরং তুমি এমন একটি বৃক্ষ- যার উপর ভর দেয়া অবস্থায় আমার মৃত্যু হবে এবং বায়তুল মুকাদ্দাসও ধ্বংস হবে।’ অতঃপর তিনি বৃক্ষ-চারাটি সেখান থেকে তুলে মসজিদের আংগিনার বাগানে রোপণ করেন। এরপর তিনি মসজিদের মিহরাবে প্রবেশ করে লাঠির উপর হেলান দিয়ে সালাতে দণ্ডায়মান হন। এ অবস্থায় তাঁর ইনতিকাল হয়ে যায়; কিন্তু কর্মরত জিনরা তা টের পেলো না। তারা নবীর নির্দেশ মতে মসজিদের কাজ অব্যাহত রাখে। তাদের অন্তরে সর্বদা এ ভয় ছিল যে, কাজে ফাকি দিলে তিনি মিহরাব থেকে বেরিয়ে এসে শাস্তি দিবেন। অবশ্য, কখনও কখনও জিনগুলো মিহরাবের পাশে এসে একত্রিত হত। মিহরাবের সম্মুখে ও পশ্চাতে জানালা লাগানো ছিল।

কোন জিন পলায়নের ইচ্ছা করলে বলত, আমি কি একদিকে প্রবেশ করে অন্যদিকে বের হয়ে যাওয়ার মতো চালাক নই? সুলায়মান (আ) মিহরাবের মধ্যে থাকা অবস্থায় কোন জিন তাঁর দিকে তাকালেই সংগে সংগে সে পুড়ে যেত। একবার কর্মরত জিনদের একজন মিহরাবে প্রবেশ করে সুলায়মান (আ)-এর পাশ দিয়ে অতিক্রম করে গেল, কিন্তু তার কোন আওয়াজ শুনতে পেল না। পুনরায় সে ঐ পথে প্রত্যাবর্তন করল, তখনও কোন সাড়া-শব্দ পেল না। আবার সে ঘরে ঢুকলো কিন্তু পুড়ল না, তখন সে সুলায়মান (আ)-এর প্রতি তাকিয়ে দেখল, তাঁর মৃতদেহ পড়ে রয়েছে। এবার জিনটি বেরিয়ে এসে লোকজনকে জানাল যে, সুলায়মানের মৃত্যু হয়েছে। লোকজন দরজা খুলে মিহরাবে প্রবেশ করে দেখল ঘটনা সত্য। তারা তার দেহকে বাইরে বের করে আনল। তারা দেখতে পেল যে, তাঁর লাঠিটি কীটে খেয়ে ফেলেছে। কুরআন মজীদে ( منساة ) শব্দ এসেছে। এটা হাবশী ভাষার শব্দ অর্থ লাঠি। তিনি কবে, কত দিন আগে মারা গেছেন তা জানার কোন উপায় ছিল না। তাই মৃত্যুকাল বের করার উদ্দেশ্যে তারা একটি কীটকে একটি লাঠির গায়ে ছেড়ে দেয়। কীটটি একদিন এক রাত পর্যন্ত লাঠিটি খেতে থাকে। এবার তারা হিসেব বের করল যে, এই হারে একটা লাঠি খেতে এক বছর লাগে। তাতে তারা বুঝতে পারে যে, তিনি এক বছর পূর্বেই ইনতিকাল করেছেন। যা হোক, হযরত সুলায়মান (আ)-এর মৃত্যুর পর পূর্ণ একটি বছর পর্যন্ত জিনরা হাড়ভাংগা খাটুনী খাটে। মানুষ তখন পূর্বের ধারণা পরিবর্তন করে নতুনভাবে বিশ্বাস করতে থাকে যে, জিনরা গায়েব জানে-এ কথা সর্বৈব মিথ্যা। তারা যদি সত্যিই গায়েব জানত তা হলে সুলায়মান (আ)-এর মৃত্যু সম্পর্কে অবশ্যই অবগত হত এবং পূর্ণ এক বছর পর্যন্ত শাস্তিমূলক কাজে কিছুতেই আবদ্ধ থাকতো না। এ কথাই আল্লাহ কুরআনে বলেছেনঃ

( مَا دَلَّهُمۡ عَلَىٰ مَوۡتِهِۦۤ إِلَّا دَاۤبَّةُ ٱلۡأَرۡضِ تَأۡكُلُ مِنسَأَتَهُۥۖ فَلَمَّا خَرَّ تَبَیَّنَتِ ٱلۡجِنُّ أَن لَّوۡ كَانُوا۟ یَعۡلَمُونَ ٱلۡغَیۡبَ مَا لَبِثُوا۟ فِی ٱلۡعَذَابِ ٱلۡمُهِینِ )

[Surah Saba' 14]

অর্থাৎ, আমি যখন সুলায়মানের মৃত্যু ঘটালাম তখন জিনদেরকে তার মৃত্যু বিষয় জানাল কেবল মাটির পোকা, যা সুলায়মানের লাঠি খাচ্ছিল। যখন সুলায়মান পড়ে গেল তখন জিনেরা বুঝতে পারল যে, তারা যদি অদৃশ্য বিষয়ে অবগত থাকত তা হলে লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তিতে আবদ্ধ থাকত না।

আয়াতে আল্লাহ বর্ণনা করেছেন, অর্থাৎ জিনরা গায়েব জানার যে দাবি করত তা মানুষের কাছে ফাঁস হয়ে গেল। এরপর জিনরা ঐ পোকাটির কাছে গিয়ে বলল, ‘তুমি যদি খাদ্য দ্রব্য আহার করতে তবে আমরা তোমাকে উৎকৃষ্ট খাদ্য সরবরাহ করতাম। যদি তুমি পানীয় পান করতে তবে উন্নতমানের শরাব পান করাতাম। কিন্তু এগুলো যেহেতু তোমার আহার্য নয়, তাই আমরা তোমাকে পানি ও কাদা দিচ্ছি।’ বর্ণনাকারী বলেন, এরপর থেকে উই পোকাটি যেখানেই অবস্থান করত জিনরা সেখানে পানি ও মাটি পৌঁছিয়ে দিত। এ কারণেই কাঠের ভিতরে যে মাটি দেখা যায়- তা বস্তুতঃ সেই উই পোকার কৃতজ্ঞতা প্রকাশার্থে জিনরাই পৌঁছিয়ে দিয়ে থাকে। এই বর্ণনার মধ্যে কিছু ইসরাঈলী বিবরণ আছে - যাকে সত্য বা মিথ্যা কোনটাই বলা যায় না।

আবু দাউদ (র) তাঁর গ্রন্থে কদর অধ্যায়ে ..... আমাশের সূত্রে খায়ছামা থেকে বর্ণনা করেনঃ হযরত সুলায়মান ইবন দাউদ মালাকুল মওতকে বলেছিলেন, আপনি যখন আমার রূহ কবয করবেন, তার পূর্বে আমাকে জানিয়ে দেবেন। ফিরিশতা বললেন, এ বিষয়ে আপনার থেকে আমার অধিক কিছু জানা নেই। বস্তুতঃ আমার নিকট একটি লিখিত পত্র দেয়া হয়। যার মৃত্যু হবে, ঐ পত্রে তার নাম লেখা থাকে। বর্ণনাকারী বলেন যে, সুলায়মান (আ) মালাকুল মওতকে বলেছিলেন, আপনি যখন আমার রূহ কবয করার আদেশ পাবেন তখন পূর্বাহ্নে আমাকে জানিয়ে দেবেন। একদা মালাকুল মওত এসে সুলায়মান (আ)-কে জানালেন, আপনার রূহ কবয করার জন্যে আমি আদিষ্ট হয়েছি। আর স্বল্প সময় বাকী আছে।

তিনি তৎক্ষণাৎ দুর্মদ শয়তান জিনদেরকে ডেকে অবিলম্বে একটি প্রাসাদ নির্মাণ করার আদেশ দেন। নির্দেশ মতে তারা একটি কাঁচের প্রাসাদ তৈরি করল। এতে কোন দরজা জানালা ছিল না। সুলায়মান (আ) ঐ কাঁচের ঘরে লাঠির উপর হেলান দিয়ে সালাতে মগ্ন হন। ইত্যবসরে মালাকুল মওত তথায় প্রবেশ করে সুলায়মানের রূহ কবয করে নেন। অবশ্য তার মৃত দেহ লাঠির উপর হেলান দেয়া অবস্থায়ই থেকে যায়। সুলায়মান (আ) মালাকুল মওতকে ফাঁকি দিয়ে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচার জন্যে এই কৌশল অবলম্বন করেন নি। জিনরা তাঁর সম্মুখেই নির্মাণ কাজ চালিয়ে যাচ্ছিল। সুলায়মান (আ)-এর প্রতি তারা বারবার তাকিয়ে দেখত এবং মনে করত, তিনি তো জীবিতই আছেন। পরে আল্লাহ তার লাঠির কাছে একটি উই পোকা পাঠান। উই পোকাটি লাঠির গায়ে লেগে খেতে শুরু করে। যখন লাঠির অভ্যন্তর ভাগ খেয়ে শূন্য করে ফেলে তখন তা দুর্বল হয়ে যায়। সুলায়মানের ভার সহ্য করতে না পেরে লাঠিটি ভেংগে যায় এবং তাঁর মৃতদেহ মাটিতে পড়ে যায়। জিনরা এ অবস্থা দেখে কাজ ছেড়ে চলে যায়।

( فَلَمَّا قَضَیۡنَا عَلَیۡهِ ٱلۡمَوۡتَ مَا دَلَّهُمۡ عَلَىٰ مَوۡتِهِۦۤ إِلَّا دَاۤبَّةُ ٱلۡأَرۡضِ تَأۡكُلُ مِنسَأَتَهُۥۖ فَلَمَّا خَرَّ تَبَیَّنَتِ ٱلۡجِنُّ أَن لَّوۡ كَانُوا۟ یَعۡلَمُونَ ٱلۡغَیۡبَ مَا لَبِثُوا۟ فِی ٱلۡعَذَابِ ٱلۡمُهِینِ )

[Surah Saba' 14]

আয়াতে একথাই বর্ণনা করা হয়েছে। বর্ণনাকারী আসবাগ বলেন, আমি বিভিন্ন সূত্রে জানতে পেরেছি যে, উইপোকাটি এক বছর যাবত লাঠিটি খাওয়ার পর সুলায়মান (আ) মাটিতে পড়ে যান। প্রাচীন অনেক লেখকই এই একই কথা বলেছেন।

ইসহাক ইবন বিশর মুহাম্মদ ইবন ইসহাকের সূত্রে যুহরী প্রমুখ থেকে বর্ণনা করেন যে, হযরত সুলায়মান (আ) বায়ান্ন বছর জীবিত ছিলেন এবং চল্লিশ বছর রাজত্ব করেন। কিন্তু ইসহাক আবু রওক- ইকরামার সূত্রে ইবন আব্বাস (রা) থেকে বর্ণনা করেছেন যে, তাঁর রাজত্ব বিশ বছর স্থায়ী ছিল। ইবন জারীর লিখেছেন, সুলায়মান (আ)-এর বয়স মোটামুটি পঞ্চাশ বছরের কিছু বেশী।

কথিত আছে, হযরত সুলায়মান (আ) তাঁর রাজত্বের চতুর্থ বছরে বায়তুল মুকাদ্দাস নির্মাণ শুরু করেন। সুলায়মানের পরে তাঁর পুত্র রুহবিআম, সতের বছর রাজত্ব করেন। ঐতিহাসিক ইবন জারীর লেখেন যে, এরপর বনী ইসরাঈলের রাজত্ব ছিন্ন-ভিন্ন হয়ে যায়।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন