মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
রাসূলুল্লাহ (সা)-এর নবুওত লাভ এবং এতসম্পর্কিত কয়েকটি পূর্বাভাস
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/489/99
মুহাম্মদ ইবন ইসহাক বলেন, অনেক ইহুদী পণ্ডিত, নাসারা গণক এবং আরবের অনেকে আবির্ভাবের আগেই রাসূলুল্লাহ্ (সা) সম্পর্কে বলাবলি করতেন যে, তাঁর আগমনের সময় ঘনিয়ে এসেছে। ইহুদী ও নাসারা পণ্ডিতগণ তাদের কিতাবসমূহে বর্ণিত রাসূল (সা)-এর গুণাবলী ও তাঁর আগমন কালের বিবরণ এবং তাদের নবীদের প্রতিশ্রুতি থেকে বিষয়টির ব্যাপারে অবহিত হতে পেরেছিলেন। যেমন আল্লাহ তা’আলা বলেনঃ
“স্মরণ কর, যখন ঈসা ইবন মরিয়ম বলল, হে বনী ইসরাঈল! আমি তোমাদের প্রতি প্রেরিত আল্লাহর রাসূল, আমার আগমন পূর্বের তাওরাতের সত্যায়নকারী রূপে এবং এমন এক রাসূলের সুসংবাদ দানকারী রূপে যিনি আমার পরে আগমন করবেন, যার নাম হবে আহমদ।”
“মুহাম্মদ আল্লাহর রাসূল। তার সহচরগণ কাফিরদের প্রতি কঠোর এবং নিজেদের মধ্যে পরস্পরের প্রতি সহানুভূতিশীল; আল্লাহর অনুগ্রহ ও সন্তুষ্টি কামনায় তুমি তাদেরকে রুকূ ও সিজদায় অবনত দেখবে। তাদের লক্ষণ তাদের মুখমণ্ডলে সিজদার চিহ্ন পরিস্ফুটিত থাকবে; তাওরাতে তাদের বর্ণনা এইরূপ এবং ইনজীলেও এইরূপই। (৪৮, ফাতহঃ ২৯)
অর্থাৎ, স্মরণ কর, যখন আল্লাহ নবীদের অঙ্গীকার নিয়েছিলেন যে, তোমাদেরকে কিতাব ও হিকমত যা কিছু দিয়েছি অতপর তোমাদের কাছে যা আছে তার সমর্থকরূপে যখন একজন রাসূল আসবে তখন তোমরা অবশ্যই তার প্রতি ঈমান আনবে এবং তাকে সাহায্য করবে। তিনি বললেন, তোমরা কি স্বীকার করলে? এবং এ সম্পর্কে আমার অঙ্গীকার কি তোমরা গ্রহণ করলে? তারা বলল, আমরা স্বীকার করলাম। তিনি বললেন, তবে তোমরা সাক্ষী থাক এবং আমিও তোমাদের সাথে সাক্ষী রইলাম। (৩, আলে ইমরানঃ ৮১)।
সহীহ বুখারীতে ইবন আব্বাস (রা) থেকে বর্ণিত আছে যে, তিনি বলেন, আল্লাহ যত নবী প্রেরণ করেছেন, তাঁদের প্রত্যেকের নিকট থেকে এই অঙ্গীকার নিয়েছেন যে, যদি মুহাম্মদের আবির্ভাব ঘটে আর তখন তিনি জীবিত থাকেন, যেন অবশ্যই তিনি মুহাম্মদ (সা)-এর প্রতি ঈমান আনয়ন করেন এবং তাঁকে সাহায্য করেন। আর প্রত্যেক নবীকে আল্লাহ এই নির্দেশ দিয়েছেন, যেন তারা নিজ নিজ উম্মত থেকে এই অঙ্গীকার নিয়ে রাখেন যে, যদি মুহাম্মদের আবির্ভাব ঘটে আর তারা তখন জীবিত তাকে যেন তারা তাঁর প্রতি ঈমান আনে এবং তাঁকে সাহায্য করে এবং তাঁর অনুসরণ করে।
এই হাদীস দ্বারা জানা গেল যে, প্রত্যেক নবীই মুহাম্মদ (সা)-এর ব্যাপারে সুসংবাদ প্রদান করেছেন এবং তাঁর আনুগত্য করার আদেশ দিয়েছেন।
হযরত ইবরাহীম (আ) মক্কাবাসীদের জন্য যে দোয়া করেছিলেন, তাতে তিনি বলেছিলেনঃ
অর্থাৎ, হে আমাদের প্রতিপালক! আপনি তাদের মধ্য হতে তাদের নিকট এক রাসূল প্রেরণ করবেন, যিনি আপনার আয়াতসমূহ তাদের নিকট তিলাওয়াত করবেন। (২ বাকারাঃ ১২৯)
ইমাম আহমদ বর্ণনা করেন যে, হযরত আবু উমামা (রা) বলেছেন, আমি বললাম, ‘ইয়া রাসূলাল্লাহ! আপনার মিশনের সূচনা কি ছিল?’ জবাবে নবী করীম (সা) বললেনঃ
دعوة ابی ابراهيم وبشرى عیسی ورات امى انه يخرج منها نور أضاءت له قصور الشام
“আমার মিশনের সূচনা আমার পিতা ইবরাহীমের দোয়া, ঈসার সুসংবাদ আর আমার মা দেখেছিলেন যে, তার ভিতর থেকে এমন একটি আলো বের হচ্ছে, যার ফলে শামের রাজপ্রাসাদগুলো আলোকিত হয়ে গিয়েছিল। মুহাম্মদ ইবন ইসহাক অন্যান্য সাহাবী সূত্রেও অনুরূপ বর্ণনা করেছেন।
অর্থাৎ সাহাবী হযরত আবু উমামা (রা) জানতে চেয়েছিলেন যে, মানুষের মাঝে রাসূল (সা)-এর মিশনের সূচনা এবং তার প্রচার প্রসার কিভাবে হয়েছিল? তাই নবীজী (সা) সেই ইবরাহীমের দোয়ার কথা উল্লেখ করলেন, যিনি গোটা আরবের মধ্যমণি হিসেবে স্বীকৃত। তারপর ঈসা (আ)-এর সুসংবাদের কথা বললেন, যিনি বনী ইসরঈলের নবীদের সর্বশেষ নবী। উপরে এ ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে। এতে প্রমাণিত হয় যে, এই দুই নবীর মাঝে আরো যে সব নবী ছিলেন, তাঁরাও মুহাম্মদ (সা) সম্পর্কে সুসংবাদ প্রদান করে গেছেন। পক্ষান্তরে ঊর্ধ্বজগতে হযরত আদম (আ)-এর সৃষ্টির পূর্ব থেকেই রাসূল (সা)-এর মিশন প্রসিদ্ধ, আলোচনার বিষয় এবং জ্ঞাত বিষয় ছিল। যেমন ইমাম আহমদ (র) ইরবাজ ইবন সারিয়া (রা) থেকে বর্ণনা করেন যে, ইরবাজ (রা) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা) বলেছেনঃ
إني عبد الله خاتم النبين وإن أدم لمنجدل في طينته وسا نبئگم باول ذالك دعوة إبراهيم وبشارة عيسی بی ورؤيا أمي التي رأت وكذلك أمهات المؤمنين
অর্থাৎ, আমি আল্লাহর বান্দা, সর্বশেষ নবী। অথচ আদম তখন তার কাদামাটিতে লুটোপুটি খাচ্ছেন। আর আমি তোমাদেরকে এর সূচনা সম্পর্কে অবহিত করব। এটি ইবরাহীমের দোয়া, আমার ব্যাপারে ঈসার সুসংবাদ এবং আমার মায়ের দেখা স্বপ্ন। তদ্রুপ মুমিনদের মাগণেরও।
[এটা সম্ভবত ছাপার ভুল। ইমাম আহমদের মূল বর্ণনায় وكذلك امهات الانبياء আছে।
অর্থাৎ নবীগণের মাগণই এরূপ স্বপ্নই দেখে থাকেন। - মাওয়াহেব]
লায়ছ মুআবিয়া ইবন সালিহ থেকে বর্ণনা করেন যে, মুআবিয়া ইবন সালিহ বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা)-এর মা তাকে প্রসব করার সময় একটি আলো দেখতে পান যার ফলে শামের রাজপ্রাসাদসমূহ আলোকিত হয়ে গিয়েছিল।
ইমাম আহমদ বর্ণনা করেন যে, মায়সারা আল-ফাজর (রা) বলেন, আমি বললাম, ‘ইয়া রাসূলাল্লাহ! আপনি কখন থেকে নবী ছিলেন?’ জবাবে তিনি বললেনঃ
و أدم بين الروح والجسد
অর্থাৎ, আদম যখন রূহ আর দেহের মধ্যবর্তী অবস্থায় (আমি তখনও নবী)।
উমর ইবন আহমদ ইবন শাহীন দালায়িলুন্নবুয়্যাতে বর্ণনা করেছেন যে, হযরত আবু হুরায়রা (রা) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (সা)-কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, আপনার জন্য নবুওত সাব্যস্ত হয় কখন? জবাবে নবী করীম (সা) বললেন,
بين خلق أدم ونفخ الروح فيه
অর্থাৎ, আদম-এর সৃষ্টি এবং তাঁর মধ্যে রূপ ফুকে দেয়ার সময়ও আমি নবী ছিলাম।
অন্য এক বর্ণনায় আছে, তিনি বলেছেনঃ
وادم منجدل في طينته
অর্থাৎ, আদম তখন তাঁর সৃষ্টির উপাদান কাদা-মাটিতে গড়াগড়ি খাচ্ছেন।
হযরত আবু হুরায়রা (রা) থেকে বর্ণিত অপর এক হাদীসে আছে যে, রাসূলুল্লাহ্ (সা) পবিত্র কুরআনের আয়াত
অর্থাৎ, সৃষ্টির বেলায় আমি সর্বপ্রথম নবী আর আবির্ভাবের দিক থেকে সকলের শেষ নবী।
এককালে জিন শয়তানরা আড়ি পেতে আসমানের সংবাদ সংগ্রহ করত। এভাবে তারা ফেরেশতাদের আলোচনা শুনে তা তাদের গণকদের কানে দিত। তখনও তারকা নিক্ষেপের মাধ্যমে তাদের বিতাড়িত করা হতো না। এভাবে রাসূলুল্লাহ্ (সা)-এর আবির্ভাব সংক্রান্ত কিছু তথ্যও তারা সংগ্রহ করে আরবের গণকদের শোনায়। ফলে আরবের মানুষ তা জেনে যায়। রাসূল (সা)-এর নবুওত প্রাপ্তির প্রাক্কালে শয়তানদের আকাশের সংবাদ শ্রবণের সে পথ রুদ্ধ করা হয় এবং শয়তান ও তারা যে সব স্থানে বসে সংবাদ শ্রবণ করত, তার মাঝে অন্তরাল সৃষ্টি করা হয়। তাদের প্রতি উল্কাপিণ্ড নিক্ষেপ করা হয়। তাতে শয়তানরা বুঝে নেয় যে, আল্লাহর আদেশে নতুন কিছু একটা ঘটেছে বলেই এমন হচ্ছে। বর্ণনাকারী বলেন, এ প্রসঙ্গেই আল্লাহ তা’আলা তাঁর রাসূলের প্রতি নাযিল করেন,
অর্থাৎ, বল, আমার প্রতি ওহী প্রেরিত হয়েছে যে, জিনদের একটি দল মনোযোগ সহকারে শ্রবণ করেছে এবং বলেছে— আমরা তো এক বিস্ময়কর কুরআন শ্রবণ করেছি, যা সঠিক পথ-নিদের্শ করে; ফলে আমরা তাতে বিশ্বাস স্থাপন করেছি। আমরা কখনো আমাদের প্রতিপালকের কোন শরীক স্থির করব না। (৭২ জিনঃ ১-২)
আমি আমার তাফসীর গ্রন্থে এসব বিষয়ে আলোচনা করেছি। আল্লাহ তা’আলা অন্যত্র বলেনঃ
অর্থাৎ, স্মরণ কর, আমি তোমার প্রতি আকৃষ্ট করেছিলাম একদল জিনকে যারা কুরআন পাঠ শুনছিল। যখন তারা তার নিকট উপস্থিত হলো, তারা বলল, চুপ করে শ্রবণ কর। যখন কুরআন পাঠ সমাপ্ত হলো, তারা তাদের সম্প্রদায়ের নিকট ফিরে গেল সতর্ককারীরূপে। তারা বলল, হে আমাদের সম্প্রদায়! আমরা এমন এক কিতাবের পাঠ শ্রবণ করেছি, যা অবতীর্ণ হয়েছে মূসার পরে, এটা তার পূর্ববর্তী কিতাবকে সমর্থন করে এবং সত্য ও সরল পথের দিকে পরিচালিত করে। (৪৬ আহকাফঃ ২৯-৩০)
মুহাম্মদ ইবন ইসহাক বর্ণনা করেন যে, ইয়াকুব ইব্ন উতবা ইব্ন মুগীরা ইব্ন আখনাস বলেন, উল্কা নিক্ষেপের ফলে সর্বপ্রথম ভয় পেয়েছিল সাকীফ গোত্রের একটি শাখা। আমর ইবন উমাইয়া নামক বনূ ইলাজ-এর অতি তীক্ষ্ণধী ও ধূর্ত এক ব্যক্তি ছিল। সাকীফ এর সেই লোকগুলো তার নিকট গিয়ে বলল, ‘হে আমর! এসব উল্কা নিক্ষেপের ফলে আকাশে কী ঘটেছে, আপনি কী তা লক্ষ্য করছেন না?’ লোকটি বলল, ‘হ্যাঁ, লক্ষ্য করছি বৈকি! তোমরা খোঁজ নিয়ে দেখ, এটি কোন তারকা? যদি এটি জলে-স্থলে, শীতে-গ্রীষ্মে দিক নির্ণয়কারী সেই তারকা হয়, তবে আল্লাহর শপথ, এই ঘটনা দুনিয়ার বিপর্যয় আর এই সৃষ্টি জগতের ধ্বংস বৈ নয়। আর যদি এটি অন্য তারকা হয়, সেই তারকা যদি আপন স্থানে বহাল থাকে, তবে বুঝতে হবে এটি আল্লাহর বিশেষ কোন সিদ্ধান্তের ফলে হয়েছে। তোমরা খোঁজ নিয়ে দেখ আসল ঘটনা কী?’
ইবন ইসহাক বলেন, কোন কোন আলিম বর্ণনা করেন যে, বনূ সাহম গোত্রের এক মহিলা ছিল। নাম ছিল তার গাইতালাহ। জাহেলী যুগে সে জ্যোতিষী ছিল। এক রাতে তার জিন সঙ্গীটি তার নিকট আসে। এসে সে আওয়াজ দিয়ে বলে, ‘আমি যা জানবার জানি -উৎসর্গের দিন।’ কুরায়শরা এ সংবাদ শুনে বলল, ‘সে আসলে কী বলতে যাচ্ছে।’ তারপর সে আরও এক রাতে এসে অনুরূপ আওয়াজ দিয়ে বলল, ‘ঘাঁটি, জান ঘাঁটি কী?’ দক্ষিণের অভিজাত বাহিনী তাতে ধরাশায়ী হবে। এ সংবাদ পেয়েও কুরায়শরা বলল, ‘লোকটি কী বলতে চায়? কিছু একটা ঘটতে যাচ্ছে বোধ হয়। তোমরা লক্ষ্য রাখ, কী ঘটে।’ কিন্তু তখনো তারা কিছুই বুঝে উঠতে পারল না। যখন ঘাঁটির নিকট বদর ও উহুদ যুদ্ধ সংঘটিত হলো তখন তারা বুঝতে পারল যে, জিনটি আসলে কী সংবাদ দিয়েছিল।
ইবন ইসহাক বর্ণনা করেন, আলী ইবন নাফি আল-জুরাশী বলেন যে, জাহেলী যুগে ইয়ামানের জামব গোত্রের একজন গণক ছিল। যখন রাসূলুল্লাহ (সা)-এর ব্যাপারে বলাবলি শুরু হলো এবং তা গোটা আরবে ছড়িয়ে পড়ল, তখন ঐ গোত্রের লোকেরা ঐ গণককে বলল, ‘এই লোকটির ব্যাপারে একটু ভেবে দেখুন!’ তারা তার সঙ্গে সাক্ষাত করার জন্য এক পাহাড়ের পাদদেশে সমবেত হলো। সূর্য উদিত হলে সে তাদের সম্মুখে উপস্থিত হয়। তাদের নিকট পোঁছে সে তার ধনুকের ওপর ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে দীর্ঘক্ষণ আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকে। তারপর মাথা দোলাতে দোলাতে বলে, ‘লোক সকল! আল্লাহ মুহাম্মদকে সম্মানিত করেছেন, তাকে মনোনীত করেছেন ও তাঁর অন্তরকে পবিত্র করেছেন। লোক সকল! তোমাদের মাঝে তাঁর অবস্থান ক’দিনের মাত্র।’ এই বলে সে যেখান থেকে এসেছিল, দ্রুতপদে সেখানে চলে যায়। ইবন ইসহাক এরপর সাওয়াদ ইবন কারিব-এর কাহিনী উল্লেখ করেন। সেই আলোচনা আমরা ‘জিনদের অদৃশ্যবাণী’ অধ্যায়ের জন্য রেখে দিলাম।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/489/99
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।