মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
কেউ কেউ বলে থাকেন যে, গোটা আরব জাতি হযরত ইসমাঈল (আ)-এর বংশধর। তবে বিশুদ্ধ ও প্রসিদ্ধ অভিমত এই যে, আরব-ই-আরিবা নামে পরিচিত আরবগণ হযরত ইসমাইল (আ)-এর পূর্ব যুগের লোক। আমরা ইতিপূর্বে উল্লেখ করেছি যে, ‘আদ, ছামুদ, তসম, জাদীছ, উমাইম, জুরহুম, আমালীক ও আরো অনেক সম্প্রদায় যাদের সম্পর্কে শুধু আল্লাহ্-ই জানেন, তারা সবাই আরব-ই-আরিবা-এর অন্তর্ভুক্ত। এরা হযরত ইবরাহীম (আঃ)-এর পূর্ববর্তী যুগের লোক ছিল। হযরত ইব্রাহীম (আ)-এর যুগেও তাদের অস্তিত্ব ছিল। তবে আরবে মুস্তারাবা নামে পরিচিত হিজাযের আরবগণ ইসমাঈল (আ)-এর বংশধর।
আরব-ই ইয়ামন নামে যারা পরিচিত, তারা হল হিময়ারী- আরব। প্রসিদ্ধ অভিমত অনুযায়ী তারা কাহতানের বংশধর। কাহতানের নাম মুহাযযাম এই মন্তব্য ঐতিহাসিক ইবন মাকুলার। বলা হয়ে থাকে যে, তারা ছিল চার ভাই-কাহতান, কাহিত, মুকহিত এবং ফালিগ। কাহতান ছিলেন হুদের পুত্র। কেউ কেউ বলেন, হুদের নামই কাহতান। কারো কারো মতে, হুদ ছিলেন কাহতানের ভাই। অপর কেউ কেউ বলেন, হুদ কাহতানের অধঃস্তন বংশধর। কতক গবেষকের ধারণা, কাহতান হযরত ইসমাঈলের বংশধর। ইবন ইসহাক (র) প্রমুখ এরূপ বলেছেন। এ সূত্রে তারা এ বংশ তালিকা পেশ করেন কাহতান ইব্ন তীমান ইবন কায়দার ইবন ইসমাঈল। অবশ্য হযরত ইসমাঈল (আ) পর্যন্ত কাহতানের বংশ তালিকা কেউ কেউ অন্যভাবেও বর্ণনা করেছেন। আল্লাহই ভাল জানেন।
ইমাম বুখারী (র) তাঁর সহীহ গ্রন্থে এ বিষয়ে একটি শিরোনাম রচনা করেছেন। তিনি বলেছেন, এই অধ্যায় আরব-ই ইয়ামন নামে পরিচিত লোকগণ হযরত ইসমাঈল (আ)-এর বংশধর সাব্যস্তকরণ বিষয়ে। ইমাম বুখারী সালমা (র) সূত্রে বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা) আসলাম গোত্রের কতক লোকের নিকট গেলেন। তারা তখন তরবারী পরিচালনার প্রতিযোগিতা করছিলেন। রাসূলুল্লাহ (সা) বললেন, ‘হে ইসমাঈলের বংশধরগণ! তোমরা তীর নিক্ষেপ করতে থাক, আমি অমুক দলের সাথে যোগ দিলাম।’ তখন অপর পক্ষ হাত গুটিয়ে ফেললেন। রাসূলুল্লাহ (সা) বললেন, ‘তোমাদের কী হল?’ তারা বলল, ‘ইয়া রাসূলাল্লাহ! আপনি অমুক দলে থাকা অবস্থায় আমরা তাদের প্রতি তীর নিক্ষেপ করব কীভাবে?’ তখন রাসূলুল্লাহ (সা) বললেন, ‘ঠিক আছে, তোমরা তীর নিক্ষেপ কর; আমি তোমাদের সকলের সাথে থাকলাম।’ এই বর্ণনা শুধু ইমাম বুখারী-ই উদ্ধৃত করেছেন।
কোন কোন বর্ণনায় আছে, “হে ইসমাঈলের বংশধরগণ! নিক্ষেপ করতে থাক, কারণ তোমাদের পূর্ব-পুরুষ ইসমাঈল নিক্ষেপকারী ছিলেন। তোমরা নিক্ষেপ কর, আমি ইবন আদরা-এর পক্ষে যোগ দিলাম।’ তখন অপরপক্ষ তীর নিক্ষেপ বন্ধ করে দিল। এরপর রাসূলুল্লাহ (সা) বললেন, ‘ঠিক আছে, তোমরা নিক্ষেপ কর। আমি তোমাদের সকলের সাথে আছি।’
ইমাম বুখারী (র) বলেন, আসলাম-এর বংশ তালিকা হল, আসলাম ইবন আকসা ইবন হারিছ ইব্ন আমর ইবন আমির। এরা খুযাআ গোত্রের অন্তর্ভুক্ত। খুযাআ গোত্র হল ধ্বংসপ্রাপ্ত সাবা সম্প্রদায়ের রক্ষাপ্রাপ্ত একটি ক্ষুদ্র গোত্র। আল্লাহ তাআলা যখন সাবা সম্প্রদায়ের উপর ‘আরিম প্লাবন’ প্রেরণ করেছিলেন। তখন সাবা সম্প্রদায়ের অধিকাংশ লোক ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। তাদের বর্ণনা পরবর্তীতে আসবে। আউস ও খাযরাজ গোত্র এদের উপগোত্র। রাসূলুল্লাহ (সা) তাদেরকে বলেছিলেন, “হে ইসমাঈলের বংশধরগণ! তোমরা তীর নিক্ষেপ কর।” এতে প্রমাণিত হয় যে, এরা হযরত ইসমাঈল (আ)-এর বংশধর।
একদল ভাষ্যকার উপরোক্ত হাদীসের ব্যাখ্যা করে বলেছেন যে, রাসূলুল্লাহ (সা) গোটা আরব জাতির প্রতি ইঙ্গিত করে এ সম্বোধন করেছেন। অবশ্য এটি অসংগত ব্যাখ্যা। কারণ তা স্পষ্ট বর্ণনার বিপরীত। আর এ ব্যাখ্যার পেছনে কোন দলীল নেই। অধিকাংশ গবেষকের মতে ইয়ামানী আরবের কাহতানী আরবগণ ও অন্যরা হযরত ইসমাঈল (আ)-এর বংশধর নন। তাদের মতে সমগ্র আরবজাতি দুই ভাষায় বিভক্ত। (১) কাহতানী আরব ও (২) আদনানী আরব। কাহতানী আরবগণের শাখা দুটো। (১) সাবা (২) ও হাদারা মাউত। আদনানী আরবদেরও দুটো শাখা। (১) রবীয়া (২) ও মুযার। এরা দু’জন নেয়ার ইবন মাদ ইবন আদনানের পুত্র। আরবদের ৫ম শাখা হল কুযাআ গোত্র। এদের ব্যাপারে গবেষকগণ ভিন্ন ভিন্ন মন্তব্য করেছেন।
কেউ বলেছেন, এরা আদনানী আরবভুক্ত। ইবন আবদিল বার বলেন, অধিকাংশ গবেষক এটি গ্রহণ করেছেন। হযরত ইবন আব্বাস (রা), ইবন উমর (রা), জুবায়র ইবন মুতইম, যুবায়র ইবন বাকার, মুআব যুবাইরী ও ইবন হিশাম প্রমুখ উপরোক্ত অভিমত সমর্থন করেন। একটি বর্ণনায় কুযা’আ ইবন মাদার বলা হয়েছে। এটি সঠিক নয়।
ইবন আবদিল বার প্রমুখ এরূপ বলেছেন। বলা হয় যে, জাহিলী যুগে এবং ইসলামের প্রাথমিক যুগে তারা নিজেদেরকে আদনানী বলে দাবী করত। অতঃপর মুআবিয়া (রা)-এর পৌত্র খালিদ ইবন ইয়াযীদ-এর শাসনামলে তারা নিজেদেরকে কাহতানী আরব বলে দাবী করতে শুরু করে। তারা ছিল খালিদের মাতুল গোত্র। তাদের এ বংশ পরিবর্তনের উল্লেখ করে কবি আশা ইবন ছা’লাবা নিম্নোক্ত কাসীদা রচনা করেনঃ
أبلغ قضاعة في قرطاس انهم - لولا خلائف آل الله ما عتقوا
কুযাআ গোত্রকে চিঠি লিখে জানিয়ে দাও যে, তারা যদি আল্লাহর প্রিয় মানুষদের বংশধর হত তবে তারা মুক্তি পেত না।
قالت قضاعة انا من ذوی يمن - والله يعلم مابروا وما صدقوا
কুযাআ গোত্র বলেছে, আমরা ইয়ামানী আরব। অথচ আল্লাহ তা’আলা জানেন যে, এ বক্তব্যে তারা সত্যবাদী নয়।
قد ادعوا والد ما نال أمهم - قد يعلمون ولكن ذلك الفرق
তারা এমন একজনকে তাদের পিতা বলে দাবী করছে, যে তাদের মাতাকে কোন দিন কাছে পায়নি। এ সত্য তারাও জানে বটে, কিন্তু এটি তাদের মিথ্যাচার।
আবু উমর সুহাইলী কতগুলো আরবী কাসীদা উল্লেখ করেছেন, যেগুলোতে কুযাআ গোত্রের ইয়ামানী আরব হওয়ার দাবীকে নতুন উদ্ভাবন বলে অভিহিত করা হয়েছে। আল্লাহই ভাল জানেন।
দ্বিতীয় অভিমত হল, তারা কাহতানী আরব। এটি ইবন ইসহাক, কালবী ও একদল বুলজী বিশারদের অভিমত। তাদের বংশ তালিকা বর্ণনা করে ইবন ইসহাক বলেন, কুযা’আ ইবন মালিক ইবন হিময়ার ইবন সাবা ইবন ইয়াশজুব ইবন ইয়া’রুব ইবন কাহতান। তাদের জনৈক কবি উমর ইবন মুররা (রা) সাহাবী বলেন (ইনি দুটো হাদীসও বর্ণনা করেছেন)
يايها الداعي أدعنا وأبشر - وكن قضاعيا ولا تنزر
—হে আহবানকারী! আমাদেরকে আহ্বান করুন এবং সুসংবাদ দিন আপনি কুযা’আ গোত্রের সাথে সম্পৃক্ত হোন। এদেরকে অল্প সংখ্যক মনে করবেন না।
نحن بنوا شيخ المجان الأزهر - قضاعة بن مالك بن حمير
—আমরা সুদর্শন ও সম্ভ্রান্ত ব্যক্তি কুযা’আ ই মালিক ইবন হিময়ারের বংশধর।
النسب المعروف غير المنكر - في الحجر المنقوش تحت المنبر
—আমাদের বংশ পরিচিতি সুপ্রসিদ্ধ, অখ্যাত ও অপরিচিত নয়, আমাদের বংশ তালিকা মিম্বরের নীচে পাথরে খোদাই করা রয়েছে।
কতক বংশ বিশারদ বলেন, তিনি হলেন কুযা’আ ইবন মালিক ইবন উমর মুররা ইবন বায়দ ইবন হিময়ার ইবন লুহায়’আ উকবা ইব্ন ‘আমির সূত্রে বলেন, তিনি বলেছেন, আমি বলেছিলাম, ‘ইয়া রাসূলাল্লাহ (সা)! আমরা কি মা’দ-এর বংশধর নই?’ তিনি বললেন, ‘না।’ তখন আমি বললাম, ‘তাহলে আমরা কার বংশধর?’ তিনি বললেনঃ ‘তোমরা কুযা’আ ইব্ন মালিক ইবন হিময়ার-এর বংশধর।’
ইবন আবদিল বার বলেন, উকবা ইবন ‘আমির আল জুহানী যে জুহায়না ইব্ন যায়দ ইবন আসওয়াদ ইবন আসলাম ইবন ইমরান ইবন ইলহাফ ইবন কুযা’আ যে জুহানীর গোত্রের লোক, তাতে ঐতিহাসিকদের কোন দ্বিমত নেই। এই হিসাবে বলা যায় যে, কুযা’আ ইয়ামানী আরব এবং হিময়ার ইবন সাবার বংশধর।
কতক বংশ শাস্ত্রবিশারদ উভয় অভিমতের মধ্যে যুবায়র ইবন বাক্কার প্রমুখের বক্তব্য অনুযায়ী এভাবে সমন্বয় সাধন করেছেন যে, কুযা’আ হলেন জুরহুম গোত্রের জনৈকা মহিলা। মালিক ইবন হিময়ার তাঁকে বিবাহ করেন। কুযা’আর গর্ভে মালিক ইবন হিময়ারের সন্তানের জন্ম হয়। এরপর মা’দ ইবন আদনান কুযা’আকে বিবাহ করেন। তখনও পূর্বোল্লেখিত সন্তানটি ছোট ছিল। মতান্তরে মা’দ ইব্ন আদনানের সাথে কুযাআর বিবাহকালে এ সন্তানটি কুযা’আর গর্ভে ছিল। ফলে সে তার সৎপিতার পুত্র রূপে পরিচিত হয়। যেমনটি আরবের অনেক লোকই করে থাকে।
কুলজী বিশারদ মুহাম্মাদ ইবন সালাম বখরী বলেন, আরব জাতি তিন বংশধারা থেকে উৎসারিতঃ আদনানী, কাহতানী ও কুযা’আ। তাকে জিজ্ঞেস করা হল যে, সংখ্যায় কারা বেশী আদনানী, না কাহ্তানী? তিনি বললেন কুযা’য়ীগণ যাদের সাথে যোগ দেয়, তাদের সংখ্যা বেশী। তারা যদি নিজেদেরকে ইয়ামানী বলে দাবী করে তবে কাহতানী আরবদের সংখ্যা বেশী। আর তারা যদি নিজেদেরকে আদনানী বলে দাবী করে তবে আদনানী আরবদের সংখ্যা বেশী, এতে প্রমাণিত হয় যে, বংশ পরিচিতি বর্ণনায় তারা সমালোচনা যোগ্য পথ অনুসরণ করে। ইবন নুহায় আর পূর্বোল্লেখিত হাদীছসটি যদি বিশুদ্ধ হয় তবে প্রমাণিত হবে যে, তারা মুলত কাহতানী আরব। আল্লাহই ভাল জানেন।
“হে লোক সকল! আমি তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছি এক পুরুষ ও এক নারী হতে। পরে তোমাদেরকে বিভক্ত করেছি বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে, যাতে তোমরা একে অপরের সাথে পরিচিত হতে পার। তোমাদের মধ্যে সে ব্যক্তিই অধিক মর্যাদা সম্পন্ন, যে অধিকতর মুত্তাকী।” (৪৯ হুজুরাতঃ ১৩)
কুলজী বিশারদগণ বংশের স্তর ও পর্যায়ক্রম সম্পর্কে বলেন যে, প্রথমতঃ ( شعوب ) তারপর ( قبائل ) তারপর ( عمائر ) তারপর ( بطون ) তারপর ( وافخاذ ), এবং তারপর ( فصائل ) তারপর ( عشائر ) এর এক বচন ( عشيرة ) ঘনিষ্ঠতম বংশগত আত্মীয়। এর চাইতে নিকটতর আর কোন স্তর নেই।
আমরা প্রথমে কাহতানী আরবদের কথা আলোচনা করব। এরপর ইবনশাআল্লাহ আলোচনা করব হিজাযী আরব তথা আদনানী আরব ও তাদের জাহিলী যুগের অবস্থাসমূহ, যাতে এটা রাসূলুল্লাহ (সা)-এর সীরাতের আলোচনার সাথে সংযুক্ত থাকে।
ইমাম বুখারী (র) বলেন, কাহাতান-এর আলোচনা বিষয়ক পরিচ্ছেদ আব্দুল আযীয আবু হুরায়রা (রা) সুত্রে বর্ণনা করেন। নবী করীম (সা) বলেনঃ
لا تقوم الساعة حتى يخرج رجل من قحطان يسوق الناس بمصاه
“ততক্ষণ পর্যন্ত কিয়ামত অনুষ্ঠিত হবে না, যতক্ষণ না কাহতান বংশ থেকে একটি লোক বেরিয়ে মানুষকে লাঠি দ্বারা হাঁকিয়ে না নিবে।” ইমাম মুসলিম (র) কুতায়বা.... ছাওর ইবন যায়দ সূত্রে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। সুহায়লী বলেন, কাহতানই প্রথম ব্যক্তি, যাকে বলা হয়েছিল, “আপনি অভিশাপ দিতে অস্বীকার করেছেন এবং তার উদ্দেশ্যেই সর্বপ্রথম বলা হয়েছে, ‘শুভ সকাল।’
ইমাম আহমদ........ যী ফজব (র) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা) ইরশাদ করেছেন, এ নেতৃত্ব হিময়ারীদের মধ্যে ছিল। আল্লাহ তা’আলা এটি তাদের থেকে ছিনিয়ে কুরায়শদের হস্তে অর্পণ করেছেন। অবশ্য অতি সত্ত্বর পুনরায় তাদের মধ্যে ফিরে আসবে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/489/56
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।