hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

সিয়াম ও যাকাত

লেখকঃ শাইখ আবদুর রহমান বিন মুবারক আলী

৩২
ইফতার প্রসঙ্গ
সূর্য ডুবার সাথে সাথেই ইফতারের সময় হয়ে যায় :

عَنْ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ ، قَالَ : قَالَ رَسُوْلُ اللهِ : إِذَا أَقْبَلَ اللَّيْلُ مِنْ هَاهُنَا وَأَدْبَرَ النَّهَارُ مِنْ هَاهُنَا وَغَرَبَتِ الشَّمْسُ فَقَدْ أَفْطَرَ الصَّائِمُ .

উমর ইবনে খাত্তাব (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন, যখন রাত্রি আগমন করবে, দিন বিদায় নেবে এবং সূর্য অসত্মমিত হবে, তখন রোযাদার ইফতার করবে। [সহীহ বুখারী, হা/১৯৫৪; সহীহ মুসলিম, হা/২৬১২; তিরমিযী, হা/৬৯৮; মুসনাদে আহমাদ, হা/২৩১; সহীহ ইবনে হিববান, হা/৩৫১৩; মুসনাদুল বাযযার, হা/২৬০; মুসনাদে আবু ই‘আলা, হা/২৪০; মুসত্মাখরাজে আবু আওয়ানা, হা/২২৩৬; বায়হাকী, হা/৭৭৯৪; সুনানে দারেমী, হা/১৭০০; শারহুস সুন্নাহ, হা/১৭৩৫; মুসান্নাফে আবদুর রাযযাক, হা/৭৫৯৫; মিশকাত, হা/১৯৮৫।]

মাগরিবের সালাতের সময় সম্পর্কে সকলেই একমত যে, সূর্য অস্ত যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মাগরিবের সময় হয়ে যায়। আর মাগরিবের সালাতের সময় বর্ণনা করতে গিয়ে সহীহ হাদীসে বলা হয়েছে :

عَنْ سَلَمَةَ بْنِ الْأَكْوَعِ أَنَّ رَسُوْلَ اللهِ - - كَانَ يُصَلِّى الْمَغْرِبَ إِذَا غَرَبَتِ الشَّمْسُ وَتَوَارَتْ بِالْحِجَابِ

সালামা ইবনে আকওয়া (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, সূর্য অস্তমিত হয়ে অদৃশ্য হলেই রাসূলুল্লাহ ﷺ মাগরিবের সালাত আদায় করতেন। [সহীহ মুসলিম, হা/১৪৭২; তিরমিযী, হা/১৬৪; সহীহ ইবনে হিববান, হা/১৫২৩; মুসত্মাখরাজে আবু আওয়ানা, হা/৮৩১; বায়হাকী, হা/১৯৩৮।]

সুতরাং সূর্য অস্তমিত হয়ে অদৃশ্য হলেই ইফতারের সময় হয়ে যাবে।

রাসূলুল্লাহ ﷺ মাগরিবের সালাতের পূর্বেই ইফতার করতেন :

عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ قَالَ : كَانَ النَّبِىُّ - - يُفْطِرُ قَبْلَ أَنْ يُصَلِّىَ عَلٰى رُطَبَاتٍ فَإِنْ لَمْ تَكُنْ رُطَبَاتٌ فَتُمَيْرَاتٍ فَإِنْ لَمْ تَكُنْ تُمَيْرَاتٌ حَسَا حَسَوَاتٍ مِنْ مَاءٍ

আনাস ইবনে মালিক (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী ﷺ মাগরিবের সালাত আদায় করার পূর্বে কয়েকটি তাজা খেজুর খেয়ে ইফতার করতেন। কিমত্মু যদি তাজা খেজুর না পেতেন তবে কয়েকটি শুকনো খেজুর খেতেন। আর যদি শুকনো খেজুরও না পেতেন তাহলে কয়েক ঢুক পানি খেয়ে নিতেন। [আবু দাউদ, হা/২৩৫৮; তিরমিযী, হা/৬৯৬; মুসনাদে আহমাদ, হা/১২৬৯৮; দার কুতনী, হা/২২৭৮; মুস্তাদরাকে হাকেম, হা/১৫৭৬।]

এ হাদীস দ্বারা বুঝা যাচ্ছে যে, রাসূলুল্লাহ ﷺ ইফতার করে মাগরিবের সালাত আদায় করার জন্য যেতেন।

কিছু লোক রয়েছে যারা ثُمَّ أَتِمُّوا الصِّيَامَ إِلَى اللَّيْلِ (অতঃপর তোমরা রাত পর্যন্ত সিয়াম পূর্ণ করো)। এ আয়াতটির ভুল ব্যাখ্যা করে বলে থাকে, মাগরিবের সালাতের পরে ইফতার করতে হবে। এটা কুরআন, সুন্নাহ ও সমস্ত মুসলিমদের ইজমার পরিপন্থী। রাসূলুল্লাহ ﷺ মাগরিবের সালাতের পরে ইফতার করেছেন এর কোন প্রমাণ নেই। সুতরাং সূর্য অসত্মমিত হওয়ার সাথে সাথে রোযা ভেঙ্গে ফেলাই ইসলামের বিধান।

তাড়াতাড়ি ইফতার করার গুরুত্ব :

عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ ، قَالَ : قَالَ رَسُوْلُ اللهِ  : لَا يَزَالُ النَّاسُ بِخَيْرٍ مَا عَجَّلُوا الْفِطْرَ ، عَجِّلُوا الْفِطْرَ ؛ فَإِنَّ الْيَهُوْدَ يُؤَخِّرُوْنَ

আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, লোকেরা যতদিন তাড়াতাড়ি ইফতার করবে ততদিন তারা কল্যাণের মধ্যে থাকবে। কারণ ইয়াহুদিরা দেরিতে ইফতার করে থাকে। [ইবনে মাজাহ, হা/১৬৯৮; মুয়াত্তা ইমাম মালিক, হা/৪৩৪-৩৫; সহীহ বুখারী, হা/১৯৫৭; সহীহ মুসলিম, হা/২৬০৮; তিরমিযী, হা/৬৯৯; মুসনাদে আহমাদ, হা/২২৮৭৯; সহীহ ইবনে খুযায়মা, হা/২০৫৯; সহীহ ইবনে হিববান, হা/৩৫০২; জামেউস সগীর, হা/১৩৬৫২; সহীহ তারগীব ওয়াত তারহীব, হা/১০৭৩; মুসনাদে দারেমী, হা/১৭৪১; মুসান্নাফে আবদুর রাযযাক, হা/৭৫৯২; মিশকাত, হা/১৯৮৩।]

عَنْ أَبِى هُرَيْرَةَ عَنِ النَّبِىِّ - - قَالَ : لَا يَزَالُ الدِّيْنُ ظَاهِرًا مَا عَجَّلَ النَّاسُ الْفِطْرَ لِأَنَّ الْيَهُوْدَ وَالنَّصَارٰى يُؤَخِّرُوْنَ

আবু হুরায়রা (রাঃ) নবী ﷺ হতে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, ইসলাম ততদিন পর্যমত্ম প্রভাবশালী হয়ে থাকবে, যতদিন পর্যমত্ম লোকেরা তাড়াতাড়ি ইফতার করবে। কেননা ইয়াহুদি ও নাসারারা দেরিতে ইফতার করে থাকে। [আবু দাউদ, হা/২৩৫৫; মুসনাদে আহমাদ, হা/৯৮০৯; সহীহ ইবনে হিববান, হা/৩৫০৩; মুসনাদুল বাযযার, হা/৭৯৫১; মুসত্মাদরাকে হাকেম, হা/১৫৭৩; বায়হাকী, হা/৭৯০৮; মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা, হা/৯০৩৭; জামেউস সগীর, হা/১৩৬৪৭; সহীহ তারগীব ওয়াত তারহীব, হা/১০৭৫; মিশকাত, হা/১৯৯৫।]

উক্ত হাদীস দ্বারা বুঝা যাচ্ছে যে, সূর্য ডুবার সাথে সাথে ইফতার করা সুন্নাত এবং দেরি করা সমীচীন নয়।

খেজুর দিয়ে ইফতার করা সুন্নাত :

عَنْ اَنَسٍ بْنِ مَالِكٍ يَقُوْلُ كَانَ رَسُوْلُ اللهِ - - يُفْطِرُ عَلٰى رُطَبَاتٍ قَبْلَ أَنْ يُّصَلِّىَ فَاِنْ لَمْ تَكُنْ رُطَبَاتٌ فَعَلٰى تَمَرَاتٍ فَاِنْ لَمْ تَكُنْ حَسَا حَسَوَاتٍ مِنْ مَاءٍ

আনাস ইবনে মালিক (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী ﷺ মাগরিবের সালাত আদায় করার পূর্বে কয়েকটি তাজা খেজুর খেয়ে ইফতার করতেন। কিমত্মু যদি তাজা খেজুর না পেতেন তবে কয়েকটি শুকনো খেজুর খেতেন। আর যদি শুকনো খেজুরও না পেতেন তাহলে কয়েক ঢুক পানি খেয়ে নিতেন। [আবু দাউদ, হা/২৩৫৮; তিরমিযী, হা/৬৯৬; মুসনাদে আহমাদ, হা/১২৬৯৮; দার কুতনী, হা/২২৭৮; মুস্তাদরাক, হা/১৫৭৬;]

ইফতারের সময় দু‘আ কবুল হয় :

عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ ، قَالَ : قَالَ رَسُوْلُ اللهِ  : ثَلَاثَةٌ لَا تُرَدُّ دَعْوَتُهُمْ ، اَلْإِمَامُ الْعَادِلُ ، وَالصَّائِمُ ، حَتّٰى يُفْطِرَ ، وَدَعْوَةُ الْمَظْلُوْمِ ، يَرْفَعُهَا اللهُ دُوْنَ الْغَمَامِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ ، وَتُفَتَّحُ لَهَا اَبْوَابُ السَّمَاءِ ، وَيَقُوْلُ : بِعِزَّتِيْ لَأَنْصُرَنَّكِ وَلَوْ بَعْدَ حِيْنٍ

আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, তিন শ্রেণির লোকের দু‘আ ফেরত দেয়া হয় না, (১) ন্যায়পরায়ণ বাদশাহ, (২) রোযাদার ব্যক্তি যতক্ষণ পর্যন্ত না সে ইফতার করে এবং (৩) মাযলুম ব্যক্তির দু‘আ। [তিরমিযী, হা/ ২৫২৬; মিশকাত হা/২২৪৯।]

ইফতারের পূর্ব মুহূর্তে দু‘আ :

আবদুল্লাহ ইবনে উমর (রাঃ) ইফতারের পূর্ব মুহূর্তে এই দু‘আ পড়তেন :

اَللّٰهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ بِرَحْمَتِكَ الَّتِيْ وَسِعَتْ كُلَّ شَيْءٍ أَنْ تَغْفِرَ لِيْ

উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা বিরহমাতিকাল্লাতী ওয়াসি‘আত কুল্লা শায়ইন আন তাগফিরালী।

অর্থ : হে আল্লাহ! আমি তোমার বিশ্বময় প্রশস্ত রহমতের উসিলায় তোমার কাছে আবেদন করি তুমি আমাকে ক্ষমা করে দাও। [ইবনে মাজাহ, হা/১৭৫৩; মুসত্মাদরাকে হাকেম, হা/১৫৩৫।]

ইফতারের সময় দু‘আ :

‘বিসমিল্লাহ’ বলে ইফতার শুরু করবে। আয়েশা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, যখন তোমাদের কেউ খাওয়া আরম্ভ করে তখন সে যেন বলে, بِسْمِ اللهِ (বিস্মিল্লা-হ) অর্থাৎ আল্লাহর নামে শুরু করছি। আর কেউ যদি খাবারের শুরুতে বিস্মিল্লা-হ বলতে ভুলে যায়, তাহলে সে যেন বলে

بِسْمِ اللهِ اَوَّلَه وَاٰخِرَه

(বিসমিল্লা-হি আওয়ালাহূ ওয়া আ-খিরাহূ) অর্থাৎ এই খাবারের প্রথমেও বিসমিল্লাহ এবং শেষেও বিসমিল্লাহ। [আবু দাউদ, হা/৩৭৬৯; তিরমিযী, হা/১৮৫৮; ইবনে মাজাহ, হা/৩২৬৪; মুসনাদে আহমাদ, হা/২৫৭৭৪; সহীহ তারগীব ওয়াত তারহীব, হা/২১০৭; মিশকাত, হা/৪২০২।]

উল্লেখ্য যে, ইফতারের শুরুতে ‘‘আল্লাহুম্মা লাকা সুমতু....’’ এভাবে যে দু‘আ সমাজে প্রচলিত রয়েছে তা দুর্বল হাদীসে বর্ণিত। অতএব সহীহ হাদীসে বর্ণিত দু‘আ পাঠ করাই উচিত।

ইফতারের পর দু‘আ :

ইবনে উমর (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ যখন ইফতার করতেন তখন এ দু‘আটি পাঠ করতেন,

ذَهَبَ الظَّمَأُ وَابْتَلَّتِ الْعُرُوْقُ وَثَبَتَ الْاَجْرُ إِنْ شَاءَ اللهُ

উচ্চারণ : যাহাবায্ যামাউ, ওয়াবতাল্লাতিল ‘উরূকু, ওয়া ছাবাতাল আজরু ইনশা-আল্লা-হু।

অর্থ : পিপাসা দূর হলো, শিরা-উপশিরা সিক্ত হলো এবং নেকী নির্ধারিত হলো যদি আল্লাহ চান। [আবু দাঊদ, হা/২৩৫৯; মুসনাদুল বাযযার, হা/৫৩৯৫; দার কুতনী, হা/২২৭৯; মুসত্মাদরাকে হাকেম, হা/১৫৩৬; বায়হাকী, হা/৭৯২২; জামেউস সগীর, হা/৮৮০৭; মিশকাত, হা/১৯৯৩।]

কেউ ইফতার করালে তার জন্য দু‘আ :

আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ (সিয়াম অবস্থায়) সা‘দ ইবনে উবাদা (রাঃ) এর নিকট গেলেন। তখন সা‘দ (রাঃ) রুটি এবং যায়তুনের তেল নিয়ে আসলেন। অতঃপর রাসূলুল্লাহ ﷺ খাবার শেষ করার পর এই দু‘আ পাঠ করলেন :

اَفْطَرَ عِنْدَكُمُ الصَّائِمُوْنَ وَأَكَلَ طَعَامَكُمُ الْأَبْرَارُ وَصَلَّتْ عَلَيْكُمُ الْمَلَائِكَةُ

উচ্চারণ : আফ্ত্বারা ‘ইন্দাকুমুস সা-’ইমূনা, ওয়া আকালা ত্বা‘আমাকুমুল আবরা-র, ওয়া সাল্লাত ‘আলাইকুমুল মালা-ইকাহ।

অর্থ : সিয়াম পালনকারীগণ তোমাদের নিকট ইফতার করুক, সৎ লোকগণ তোমাদের আহার গ্রহণ করুক এবং ফেরেশতাগণ তোমাদের জন্য দু‘আ করুক। [আবু দাঊদ, হা/৩৮৫৬; ইবনে মাজাহ, হা/১৭৪৭; সহীহ ইবনে হিববান, হা/৫২৯৬; জামেউস সগীর, হা/৮৮০৬।]

রোযাদারকে ইফতার করানোর ফযীলত :

عَنْ زَيْدِ بْنِ خَالِدٍ الْجُهَنِىِّ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ - مَنْ فَطَّرَ صَائِمًا كَانَ لَهٗ مِثْلُ أَجْرِه غَيْرَ أَنَّهٗ لَا يَنْقُصُ مِنْ أَجْرِ الصَّائِمِ شَيْئًا

যায়েদ ইবনে খালেদ আল জুহানী (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, যে ব্যক্তি কোন রোযাদারকে ইফতার করাবে অথবা কোন যুদ্ধাকে জিহাদের আসবাবপত্র সংগ্রহ করে দেবে বা তার পরিবারের প্রতিনিধিত্ব করবে সে রোযাদার ও মুজাহিদের সমান সওয়াব পাবে এবং তাকে সওয়াব দানের ক্ষেত্রে রোযাদার ও মুজাহিদের থেকে বিন্দু মাত্র কমানো হবে না। [তিরমিযী, হা/৮০৭; ইবনে মাজাহ, হা/১৭৪৬; মুসনাদে আহমাদ, হা/১৭০৭৪; সহীহ ইবনে হিববান, হা/৩৪২৯; মুসনাদুল বাযযার, হা/৩৭৭৫; মু‘জামুল কাবীর লিত তাবারানী, হা/৫১৩০; বায়হাকী, হা/৭৯২৬।]

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন