hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

ইসলামের রুকনসমূহের সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা

লেখকঃ কতিপয় ছাত্র

১০
কালেমা শাহাদার পরিপূরক ‘মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ’ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)
ইতোপূর্বে আলোচনা করেছি যে, ‘মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ’ এর সাক্ষ্য কালেমা শাহাদাহ্ ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ এর মধ্যে বাস্তব ও অর্থগতভাবেই অন্তর্ভুক্ত। অতএব, কালেমা শাহাদাহ্ ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ এর ব্যাপারে ইতোপূর্বে যেসব আলোচনা হয়েছে তা সবকিছুই ‘মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ’ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)কে শামিল করবে; যদিও পুরা বাক্যের প্রথমাংশ ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ উল্লেখ করা হয়। শাহাদাহ ‘মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ’ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)কে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ শাহাদাহর সাথে একত্রিতকরণের অনেকগুলো হিকমত ও উদ্দেশ্য রয়েছে। তন্মধ্যে কয়েকটি নিম্নে আলোচনা করা হলো:

১- আল্লাহর রাসূলকে ভালোবাসার প্রমাণ:

এটা ঈমানের মূল অংশ। সুতরাং কেউ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে ভালো না বাসলে মুমিন হতে পারবে না। তাঁর ভালোবাসা ব্যতীত ঈমানদার হতে পারবে না। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,

«َوَالَّذِي نَفْسِي بِيَدِهِ، لاَ يُؤْمِنُ أَحَدُكُمْ حَتَّى أَكُونَ أَحَبَّ إِلَيْهِ مِنْ وَالِدِهِ وَوَلَدِهِ»

“সেই পবিত্র সত্তার কসম, যার হাতে আমার প্রাণ, তোমাদের কেউ প্রকৃত মুমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ না আমি তার কাছে তার পিতা ও সন্তানের চেয়ে বেশি প্রিয় হই”। [সহীহ বুখারী, হাদীস নং ১৪; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৪৪।]

২- রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অনুসরণ ও আনুগত্য করা:

তাঁর ভালোবাসা ও তাঁর প্রতি ঈমানের অবিচ্ছেদ্য অংশ হলো তাঁর অনুসরণ ও আনুগত্য করা। আল্লাহ তা‘আলা তাঁর রাসূলের অনুসরণ সম্পর্কে বলেছেন,

﴿قُلۡ إِن كُنتُمۡ تُحِبُّونَ ٱللَّهَ فَٱتَّبِعُونِي يُحۡبِبۡكُمُ ٱللَّهُ وَيَغۡفِرۡ لَكُمۡ ذُنُوبَكُمۡۚ وَٱللَّهُ غَفُورٞ رَّحِيمٞ ٣١ قُلۡ أَطِيعُواْ ٱللَّهَ وَٱلرَّسُولَۖ فَإِن تَوَلَّوۡاْ فَإِنَّ ٱللَّهَ لَا يُحِبُّ ٱلۡكَٰفِرِينَ ٣٢﴾ [ ال عمران : ٣١، ٣٢ ]

“বলো, ‘যদি তোমরা আল্লাহকে ভালোবাস, তাহলে আমার অনুসরণ কর, আল্লাহ তোমাদেরকে ভালোবাসবেন এবং তোমাদের পাপসমূহ ক্ষমা করে দেবেন। আর আল্লাহ অত্যন্ত ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু’। বল, তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য কর। তারপর যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে নিশ্চয় আল্লাহ কাফিরদেরকে ভালোবাসেন না”। [সূরা আলে ইমরান, আয়াত: ৩১-৩২]

সুতরাং কেউ যদি ভাবে যে, সে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আনুগত্য ও অনুসরণ ব্যতীত আল্লাহকে পাবে তাহলে সে কুফুরী করল। আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন,

﴿وَمَآ أَرۡسَلۡنَا مِن رَّسُولٍ إِلَّا لِيُطَاعَ بِإِذۡنِ ٱللَّهِۚ﴾ [ النساء : ٦٤ ]

“আর আমরা যে কোনো রাসূল প্রেরণ করেছি তা কেবল এ জন্য, যেন আল্লাহর অনুমতিক্রমে তাদের আনুগত্য করা হয়।”। [সূরা আন-নিসা, আয়াত: ৬৪]

৩- রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রদত্ত যাবতীয় সংবাদের উপর বিশ্বাস করা:

রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যা কিছু সংবাদ দিয়েছেন সব কিছুর ওপর ঈমান আনা ও মনে-প্রাণে বিশ্বাস করা। কেউ যদি তাঁর আনিত কোনো বিধানের বিরোধিতা করে বা তাতে মিথ্যারোপ করে তাহলে সে কাফের বলে বিবেচিত হবে। চাই তার সে বিরোধিতা প্রবৃত্তির অনুসরণের কারণে বা কোনো রহিত বা প্রথাগতভাবে প্রাপ্ত বিধি-বিধানের অনুসরণের কারণে অথবা জাগতিক কোনো জ্ঞান-বিজ্ঞানের অনুসরণ করার কারণেই হোক। কারণ আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন,

﴿وَٱلَّذِي جَآءَ بِٱلصِّدۡقِ وَصَدَّقَ بِهِۦٓ أُوْلَٰٓئِكَ هُمُ ٱلۡمُتَّقُونَ٣٣﴾ [ الزمر : ٣٣-٣٤ ]

“আর যে সত্য নিয়ে এসেছে এবং যে তা সত্য বলে মেনে নিয়েছে, তারাই হলো মুত্তাকী।”। [সূরা আয-যুমার, আয়াত: ৩৩-৩৪]

আল্লাহ তা‘আলা আরো বলেছেন,

﴿ فَ‍َٔامِنُواْ بِٱللَّهِ وَرَسُولِهِۦ وَٱلنُّورِ ٱلَّذِيٓ أَنزَلۡنَاۚ﴾ [ التغابن : ٨ ]

“অতএব, তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের এবং আমরা যে নূর অবতীর্ণ করেছি তার প্রতি ঈমান আন।”। [সূরা আত-তাগাবুন, আয়াত: ৮]

আল্লাহ তা‘আলা আরও বলেছেন,

﴿وَمَا يَنطِقُ عَنِ ٱلۡهَوَىٰٓ ٣ إِنۡ هُوَ إِلَّا وَحۡيٞ يُوحَىٰ ٤﴾ [ النجم : ٣، ٤ ]

“আর সে মনগড়া কথা বলে না। তাতো কেবল অহী, যা তার প্রতি অহীরূপে প্রেরণ করা হয়”। [সূরা আন-নাজম, আয়াত: ৩-৪]

অনুরূপভাবে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,

«وَالَّذِي نَفْسُ مُحَمَّدٍ بِيَدِهِ، لَا يَسْمَعُ بِي أَحَدٌ مِنْ هَذِهِ الْأُمَّةِ يَهُودِيٌّ، وَلَا نَصْرَانِيٌّ، ثُمَّ يَمُوتُ وَلَمْ يُؤْمِنْ بِالَّذِي أُرْسِلْتُ بِهِ، إِلَّا كَانَ مِنْ أَصْحَابِ النَّارِ»

“সে সত্তার কসম, যার হাতে মুহাম্মাদের প্রাণ, ইয়াহূদী হোক আর খ্রিস্টান হোক, যে ব্যক্তিই আমার সম্পর্কে শুনেছে, অথচ আমার রিসালতের ওপর ঈমান না এনে মারা গেছে, অবশ্যই সে জাহান্নামী হবে”। [সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ১৫৩।]

এ ঘোষণা আহলে কিতাবদের জন্য। আর অন্যদের ক্ষেত্রে তো আরো বেশি প্রযোজ্য। সুতরাং যারাই রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওপর ঈমান আনে নি তারা জাহান্নামী হবে।

৪- রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বিচার মেনে নেওয়া:

সকল কথা-বার্তা, কাজে-কর্মে তাঁকে ফয়সালাকারী ও বিচারক হিসেবে মেনে নেওয়া। তাঁর রায়ের ওপর কারো রায়কে অগ্রাধিকার না দেওয়া। আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন,

﴿فَلَا وَرَبِّكَ لَا يُؤۡمِنُونَ حَتَّىٰ يُحَكِّمُوكَ فِيمَا شَجَرَ بَيۡنَهُمۡ ثُمَّ لَا يَجِدُواْ فِيٓ أَنفُسِهِمۡ حَرَجٗا مِّمَّا قَضَيۡتَ وَيُسَلِّمُواْ تَسۡلِيمٗا ٦٥﴾ [ النساء : ٦٥ ]

“অতএব তোমার রবের কসম, তারা মুমিন হবে না যতক্ষণ না তাদের মধ্যে সৃষ্ট বিবাদের ব্যাপারে তোমাকে বিচারক নির্ধারণ করে, তারপর তুমি যে ফয়সালা দেবে সে ব্যাপারে নিজদের অন্তরে কোনো দ্বিধা অনুভব না করে এবং পূর্ণ সম্মতিতে মেনে নেয়”। [সূরা আন-নিসা, আয়াত: ৬৫]

আল্লাহ তা‘আলা আরো বলেছেন,

﴿يَٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُواْ لَا تُقَدِّمُواْ بَيۡنَ يَدَيِ ٱللَّهِ وَرَسُولِهِ١﴾ [ الحجرات : ١ ]

“হে ঈমানদারগণ, তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের সামনে অগ্রবর্তী হয়ো না”। [সূরা আল-হুজরাত, আয়াত: ১]

আল্লাহ তা‘আলা আরো বলেছেন,

﴿وَمَا كَانَ لِمُؤۡمِنٖ وَلَا مُؤۡمِنَةٍ إِذَا قَضَى ٱللَّهُ وَرَسُولُهُۥٓ أَمۡرًا أَن يَكُونَ لَهُمُ ٱلۡخِيَرَةُ مِنۡ أَمۡرِهِمۡۗ﴾ [ الاحزاب : ٣٦ ]

“আর আল্লাহ ও তাঁর রাসূল কোনো নির্দেশ দিলে কোনো মুমিন পুরুষ ও নারীর জন্য নিজেদের ব্যাপারে অন্য কিছু এখতিয়ার করার অধিকার থাকে না।”। [সূরা আল-আহযাব, আয়াত: ৩৬]

অতএব, যারাই মানব রচিত আইন ও জাহেলী মতামতানুসারে বিচারকার্য পরিচালনা করে তারা কালেমা শাহাদাহ ‘মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ’ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর বিপরীত কাজে লিপ্ত। সুতরাং তারা ঈমানদার হতে পারবে না।

৫- আল্লাহ তাঁর দ্বারা যা শরী‘আতসিদ্ধ করেছেন তা ছাড়া অন্য কোনো ইবাদত না করা:

আর এর অর্থ হচ্ছে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নতকে আঁকড়ে ধরা, তাঁর পথ-নির্দেশনা অনুযায়ী সকল কাজ করা, আল্লাহর নৈকট্য লাভের প্রত্যাশায় দীনের মধ্যে যেসব বিদ‘আত ও নতুন আবিষ্কার করা হয় তা সম্পূর্ণরূপে পরিহার করা এবং জীবনের সর্বক্ষেত্রে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পূর্ণ অনুসারী হওয়া। আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন,

﴿لَّقَدۡ كَانَ لَكُمۡ فِي رَسُولِ ٱللَّهِ أُسۡوَةٌ حَسَنَةٞ لِّمَن كَانَ يَرۡجُواْ ٱللَّهَ وَٱلۡيَوۡمَ ٱلۡأٓخِرَ وَذَكَرَ ٱللَّهَ كَثِيرٗا ٢١﴾ [ الاحزاب : ٢١ ]

“অবশ্যই তোমাদের জন্য রাসূলুল্লাহ্-এর মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ তাদের জন্য যারা আল্লাহ ও পরকাল প্রত্যাশা করে এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ করে”। [সূরা আল-আহযাব, আয়াত: ২১]

﴿وَمَن يُشَاقِقِ ٱلرَّسُولَ مِنۢ بَعۡدِ مَا تَبَيَّنَ لَهُ ٱلۡهُدَىٰ وَيَتَّبِعۡ غَيۡرَ سَبِيلِ ٱلۡمُؤۡمِنِينَ نُوَلِّهِۦ مَا تَوَلَّىٰ وَنُصۡلِهِۦ جَهَنَّمَۖ وَسَآءَتۡ مَصِيرًا ١١٥﴾ [ النساء : ١١٥ ]

“আর যে রাসূলের বিরুদ্ধাচরণ করে তার জন্য হিদায়াত প্রকাশ পাওয়ার পর এবং মুমিনদের পথের বিপরীত পথ অনুসরণ করে, আমি তাকে ফিরিয়ে দেবো যেদিকে সে ফিরে এবং তাকে প্রবেশ করাব জাহান্নামে। আর আবাস হিসেবে তা খুবই মন্দ”। [সূরা আন-নিসা, আয়াত: ১১৫]

অনুরূপভাবে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,

«مَنْ أَحْدَثَ فِي أَمْرِنَا هَذَا مَا لَيْسَ فِيهِ، فَهُوَ رَدٌّ»

“কেউ আমাদের এ শরী‘আতে নেই এমন কিছুর অনুপ্রবেশ ঘটালে তা প্রত্যাখ্যান করা হবে”। [সহীহ বুখারী, হাদীস নং ২৬৯৭; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ১৭১৮।]

অন্য বর্ণনায় এসেছে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,

«مَنْ عَمِلَ عَمَلًا لَيْسَ عَلَيْهِ أَمْرُنَا فَهُوَ رَدٌّ»

“যে ব্যক্তি এমন কোনো কর্ম করলো যা আমাদের দীনে নেই, তবে তা হবে প্রত্যাখ্যাত”। [সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ১৭১৮।]

রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরো বলেছেন,

«لَقَدْ تَرَكْتُكُمْ عَلَى مِثْلِ الْبَيْضَاءِ، لَيْلُهَا كَنَهَارِهَا، لَا يَزِيغُ بَعْدِي عَنْهَا إِلَّا هَالِكٌ»

“আমি তোমাদেরকে স্বচ্ছ-শুভ্র অবস্থায় ছেড়ে গেলাম, যার রাত-দিন ঔজ্জ্বল্যে সমান। ধ্বংসশীল ব্যতীত কেউ তা থেকে বক্র (পথভ্রষ্ট) হবে না”। [ইবন আবু ‘আসেম, ‘কিতাবুস সুন্নাহ’ এ বর্ণনা করেছেন। মুনযিরী রহ. হাদীসের সনদটিকে হাসান বলেছেন।]

রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, তাঁর পরিবার পরিজন, সাহাবীগণ ও কিয়ামত পর্যন্ত যারা তাঁর সুন্নতের অনুসারী সকলের ওপর আল্লাহর রহমত নাযিল হোক। আমীন।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন