hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

ইসলামের রুকনসমূহের সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা

লেখকঃ কতিপয় ছাত্র

১১৯
যে দিনগুলোতে সাওম পালন করা হারাম:
১- ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহার দিনে সাওম পালন করা হারাম। কেননা ‘উমার ইবনুল খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেছেন,

«إِنَّ هَذَيْنِ يَوْمَانِ، نَهَى رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنْ صِيَامِهِمَا، يَوْمُ فِطْرِكُمْ مِنْ صِيَامِكُمْ، وَالْآخَرُ يَوْمٌ تَأْكُلُونَ فِيهِ مِنْ نُسُكِكُمْ»

“রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ দুই দিনে সাওম পালন করতে নিষেধ করেছেন। (ঈদুল ফিতরের দিন) যেদিন তোমরা তোমাদের সাওম ছেড়ে দাও। আরেক দিন হলো, যেদিন তোমরা তোমাদের কুরবানীর গোশত খাও (ঈদুল আযহা)”। [সহীহ বুখারী, হাদীস নং ১৯৯০; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ১১৩৭।]

২- আইয়্যামে তাশরীক তথা যিলহজের ১১, ১২ ও ১৩ তারিখ এ তিনদিন সাওম পালন করা হারাম। আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আব্দুল্লাহ ইবন হুযাফাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুকে মিনার ময়দানে এ ঘোষণা দিয়ে পাঠালেন যে,

«لَا تَصُومُوا هَذِهِ الْأَيَّامَ، فَإِنَّهَا أَيَّامُ أَكْلٍ وَشُرْبٍ وَذِكْرِ اللهِ عَزَّ وَجَلَّ»

“তোমরা এ দিনগুলোতে সাওম পালন করো না; কেননা এ দিনগুলো হলো পানাহার ও আল্লাহর যিকিরের দিন”। [মুসনাদ আহমদ, হাদীস নং ১০৬৬৪। আল্লামা শু‘আইব আরনাউত বলেন, হাদীসটি সহীহ, তবে এ সনদটি দ‘য়ীফ।]

তবে তামাত্তু ও কারিন হাজীগণ যদি হাদই না পান তবে তাদের সাওম পালন করা এ নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়বে না।

৩- মহিলাদের জন্য হায়েয ও নিফাসের দিনে সাওম পালন করা হারাম। কেননা রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মহিলাদের সম্পর্কে বলেছেন,

«أَلَيْسَ إِذَا حَاضَتْ لَمْ تُصَلِّ وَلَمْ تَصُمْ» قُلْنَ : بَلَى، قَالَ : «فَذَلِكِ مِنْ نُقْصَانِ دِينِهَا»

“আর হায়েয অবস্থায় তারা কি সালাত ও সিয়াম থেকে বিরত থাকে না? তাঁরা বললেন, হ্যাঁ। তিনি বললেন: এ হচ্ছে তাদের দীনের ত্রুটি”। [সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৩০৪।]

আলেমগণের ইজমা‘ হয়েছে যে, হায়েয ও নিফাস অবস্থায় সাওম পালন করলে সে সাওম সঠিক হবে না।

৪- স্বামী উপস্থিত থাকা অবস্থায় নারীর নফল সাওম পালন করা। কেননা আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,

«لاَ تَصُومُ المَرْأَةُ وَبَعْلُهَا شَاهِدٌ إِلَّا بِإِذْنِهِ»

“কোনো স্ত্রীলোকের স্বামী উপস্থিত থাকা অবস্থায় রমযান মাস ব্যতীত অন্য সময়ে (স্বামীর অনুমতি ছাড়া) কোনো (নফল) সাওম পালন করবে না”। [সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৫১৯২; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ১০২৬।এখানে নিষেধাজ্ঞাটি হারাম হিসেবে গণ্য। এটি জমহুর আলেমের মত। ইমাম নাওয়াওয়ী ও ইবন হাজার রহ. এ মতকে অগ্রাধিকার দিয়েছেন।]

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন