hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

ইসলামের রুকনসমূহের সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা

লেখকঃ কতিপয় ছাত্র

১৪৪
২- ‘আরাফাতের দিনে করণীয়:
১– ৯ ই যিলহজ সূর্যোদয়ের পর হাজীগণ মিনা থেকে ‘আরাফার উদ্দেশে রওয়ানা হবে। খুব ধীরস্থির ও ভাবগম্ভীর্যতার সাথে চলবে এবং তালবিয়া পাঠ করতে থাকবে। ‘আরাফার নির্দিষ্ট স্থান জেনে তার সীমা সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে সুবিধামত স্থানে অবস্থান করবে।

২- সেখানে গিয়ে সম্ভব হলে ইমামের সাথে যোহর ও আসরের সালাত যোহরের সময় পরপরএক আযান ও দুই ইকামতে কসর করে পড়বে।

৩- সালাতের পর যিকির, দো‘আ ও আল্লাহর কাছে কান্না-কাটি করার জন্য ফারেগ হয়ে যাবে। বিনয়ীভাব, উপস্থিত অন্তর ও কিবলামুখী হয়ে হাত উঠিয়ে দো‘আ করতে থাকবে। সূর্যাস্ত পর্যন্ত হাজী সাহেবগণ তালবিয়া ও দো‘আ করা অবস্থায় ‘আরাফার ময়দানেই অবস্থান করবে। সূর্যাস্ত হলে মুযদালিফার দিকে রওয়ানা হবে। খুব ভাবগম্ভীর্য, প্রশান্তি ও শান্তভাবে মুযদালিফায় যাবে। আল্লাহর যিকির, ইসতিগফার ও তালবিয়াহ পাঠ করতে থাকবে।

৪- সূর্যাস্তের পূর্বে ‘আরাফার সীমানা ছেড়ে যাওয়া জায়েয নয়। কেননা রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সূর্যাস্ত পর্যন্ত ‘আরাফায় অবস্থান করেছেন। তিনি বলেছেন,

«لِتَأْخُذُوا مَنَاسِكَكُمْ»

“যাতে তোমরা আমার থেকে হজের কার্যক্রম জেনে নাও”। [সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ১২৯৭।]

কেউ সূর্যাস্তের পূর্বে ‘আরাফা ত্যাগ করলে তাকে পুনরায় সেখানে ফিরে যেতে হবে এবং সূর্যাস্ত পর্যন্ত অবস্থান করতে হবে। যদি ফিরে না যায় তাহলে গুনাহগার হবে এবং ফিদিয়া তথা দম দিতে হবে।

৫- কেউ সূর্যাস্তের পরে ‘আরাফায় গেলে সেখানে সামান্য সময় অবস্থান করলেই যথেষ্ট হবে। এমনকি ‘আরাফাতের ময়দান দিয়ে পেরিয়ে আসলেও নিয়তের কারণে ‘আরাফায় অবস্থান আদায় হয়ে যাবে। ঈদের দিনের সূর্যোদয় পর্যন্ত ‘আরাফায় অবস্থানের সময়। কেউ ঈদের দিনের সূর্যোদয়ের পূর্বে ‘আরাফায় অবস্থান না করতে পারলে তার হজ বাতিল হয়ে যাবে। ইতোপূর্বে ইহরামের সময় সে যদি শর্ত করে থাকে যে, ‘যদি কোনো সমস্যা তাকে হজের কার্যক্রম সম্পন্ন করতে বাঁধা দেয় তাহলে সেখানেই তার হজের কার্যক্রম সমাপ্ত হবে’ তাহলে ঐ ব্যক্তি তখন ইহরাম খুলে ফেলবে এবং তাকে কোনো কিছু জরিমানা আদায় করতে হবে না। আর যদি এমন কোনো শর্ত না করে থাকে তাহলে সে উমরা পালনের মাধ্যমে ইহরাম ভেঙ্গে ফেলবে। তখন সে বাইতুল্লাহ গিয়ে তাওয়াফ করবে, অতঃপর সা‘ঈ করবে, তারপরে মাথা মুণ্ডন বা চুল ছোট করবে। সঙ্গে হাদী থাকলে তা যবেহ করবে। পরের বছর ছুটে যাওয়া হজ কাযা করবে এবং হাদী নিয়ে আসবে। হাদী পাওয়া না গেলে দশদিন সাওম পালন করবে। তিনদিন হজের দিনে এবং বাড়ি ফিরে বাকী সাতদিন সাওম পালন করবে।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন