hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

দৈনন্দিন সহীহ দু‘আ ও কুরআন-সুন্নার চিকিৎসা

লেখকঃ শাইখ আবদুর রহমান বিন মুবারক আলী

দু‘আ কবুলের শর্তাবলি
১. হালাল উপার্জন করা :

عَنْ أَبِىْ هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ - : أَيُّهَا النَّاسُ إِنَّ اللهَ طَيِّبٌ لَا يَقْبَلُ إِلَّا طَيِّبًا وَّإِنَّ اللهَ أَمَرَ الْمُؤْمِنِيْنَ بِمَا أَمَرَ بِهِ الْمُرْسَلِيْنَ ، فَقَالَ ﴿ يَاۤ أَيُّهَا الرُّسُلُ كُلُوْا مِنَ الطَّيِّبَاتِ وَاعْمَلُوْا صَالِحًا إِنِّىْ بِمَا تَعْمَلُوْنَ عَلِيْمٌ﴾ وَقَالَ ﴿يَاۤ أَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا كُلُوْا مِنْ طَيِّبَاتِ مَا رَزَقْنَاكُمْ﴾ ثُمَّ ذَكَرَ الرَّجُلَ يُطِيْلُ السَّفَرَ أَشْعَثَ أَغْبَرَ يَمُدُّ يَدَيْهِ إِلَى السَّمَاءِ يَا رَبِّ يَا رَبِّ وَمَطْعَمُه حَرَامٌ وَمَشْرَبُه حَرَامٌ وَمَلْبَسُه حَرَامٌ وَغُذِىَ بِالْحَرَامِ فَأَنّٰى يُسْتَجَابُ لِذٰلِكَ

আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন, হে লোক সকল! নিশ্চয় আল্লাহ পবিত্র, তিনি পবিত্র ছাড়া কোন কিছু গ্রহণ করেন না। আর আল্লাহ তা‘আলা নবীদেরকে যে নির্দেশ দিয়েছিলেন মুমিনদেরকেও সে নির্দেশ দিয়েছেন। আল্লাহ বলেছেন, ‘‘হে রাসূলগণ! তোমরা পবিত্র জিনিস খাও এবং নেক আমল করো। নিশ্চয় তোমরা যা কর সে বিষয়ে আমি অবগত আছি’’। [সূরা মুমিন- ৫১।] আল্লাহ তা‘আলা আরো বলেছেন, হে ঈমানদারগণ! আমি তোমাদেরকে যে রিযিক দান করেছি তা থেকে পবিত্র জিনিস খাও। অতঃপর তিনি এমন এক ব্যক্তির কথা উল্লেখ করলেন যে দীর্ঘ সফর করে, এলোমেলো কেশবিশিষ্ট, ধূলোয় মলিন শরীর; সে আকাশের দিকে হাত তুলে বলে, হে আমার রব! হে আমার রব! অথচ তার খাদ্য হারাম, পানীয় হারাম, পোশাক হারাম এবং হারামের দ্বারা সে প্রতিপালিত হয়েছে, সুতরাং কীভাবে তার দু‘আ কবুল হবে। [সহীহ মুসলিম, হা/২৩৯৩; মুসনাদে আহমাদ, হা/৮৩৩০; দারেমী, হা/২৭১৭; মুসনাদে ইবনে জা‘দ, হা/২০০৯।]

রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন,

كُلُّ لَحْمٍ وَدَمٍ نَبَتَا مِنْ سُحْتٍ فَالنَّارُ أَوْلٰى بِهِمَا

যে মাংস ও রক্ত (শরীর) হারাম দ্বারা প্রতিপালিত, তার জন্য জাহান্নামের আগুনই উপযুক্ত। [মু‘জামুল কাবীর লিত তাবারানী, হা/১৫৬৯২; মু‘জামুল আওসাত, হা/২৭৩০।]

উপরের হাদীস থেকে আমরা যা জানতে পারলাম তা হলো :

১. আল্লাহ তা‘আলা নিজে পবিত্র।

২. তিনি কেবল পবিত্র জিনিসকে কবুল করে থাকেন।

৩. সকল নবী ও ঈমানদারকে হালাল খাদ্য খাওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।

৪. ইবাদাত কবুল হওয়ার জন্য হালাল রিযিক খাওয়া পূর্বশর্ত।

৫. হারাম খাদ্য খেলে দু‘আ কবুল হয় না।

২৫ সূরা মুমিন- ৫১।

২৬ সহীহ মুসলিম, হা/২৩৯৩; মুসনাদে আহমাদ, হা/৮৩৩০; দারেমী, হা/২৭১৭; মুসনাদে ইবনে জা‘দ, হা/২০০৯।

২৭ মু‘জামুল কাবীর লিত তাবারানী, হা/১৫৬৯২; মু‘জামুল আওসাত, হা/২৭৩০।

২. মনোযোগী হয়ে দু‘আ করা :

عَنْ أَبِىْ هُرَيْرَةَ قَالَ : قَالَ رَسُوْلُ اللهِ  : اُدْعُوا اللهَ وَأَنْتُمْ مُوْقِنُوْنَ بِالْإِجَابَةِ وَاعْلَمُوْا أَنَّ اللهَ لَا يَسْتَجِيْبُ دُعَاءَ مِنْ قَلْبٍ غَافِلٍ لَاهٍ

আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, কবুল হওয়ার আশা ও বিশ্বাস নিয়ে আল্লাহর কাছে দু‘আ করো। জেনে রেখো, অমনোযোগী অন্তরের দু‘আ আল্লাহ তা‘আলা কবুল করেন না। [তিরমিযী, হা/৩৪৭৯; মুসনাদুল বাযযার, হা/১০০৬১; মুসত্মাদরাকে হাকেম, হা/১৮১৭; মু‘জামুল কাবীর লিত তাবারানী, হা/১২৯২; মিশকাত, হা/২২৪১; সিলসিলা সহীহাহ, হা/৫৯৪।]

২৮ তিরমিযী, হা/৩৪৭৯; মুসনাদুল বাযযার, হা/১০০৬১; মুসত্মাদরাকে হাকেম, হা/১৮১৭; মু‘জামুল কাবীর লিত তাবারানী, হা/১২৯২; মিশকাত, হা/২২৪১; সিলসিলা সহীহাহ, হা/৫৯৪।

৩. দু‘আ কবুলের ক্ষেত্রে তাড়াহুড়া না করা :

عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ ، أَنَّ رَسُوْلَ اللهِ قَالَ : يُسْتَجَابُ لِاَحَدِكُمْ مَا لَمْ يَعْجَلْ يَقُوْلُ : دَعَوْتُ فَلَمْ يُسْتَجَبْ لِيْ

আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, তোমাদের কেউ দু‘আ করলে তা কবুল করা হয় যতক্ষণ না সে তাড়াহুড়া করে এবং বলতে থাকে- আমি দু‘আ করলাম অথচ আমার দু‘আ কবুল হলো না। [মুয়াত্তা ইমাম মালেক, হা/৪৯৭; সহীহ বুখারী, হা/৬৩৪০; সহীহ মুসলিম, হা/৭১১০; আবু দাঊদ, হা/১৪৮৬; তিরমিযী, হা/৩৩৮৭; মুসনাদে আহমাদ, হা/৯১৩৭।]

এ হাদীস থেকে জানা যায় যে, দু‘আ যেকোন সময় আল্লাহ কবুল করতে পারেন। কখনো দ্রুত আবার কখনো বিলম্বে দু‘আ কবুল হয়। তাই দু‘আ কবুল হতে বিলম্ব হলে আফসোস করা যাবে না এবং বলা যাবে না যে, আমি দু‘আ করলাম কিমত্মু কবুল হলো না।

২৯ মুয়াত্তা ইমাম মালেক, হা/৪৯৭; সহীহ বুখারী, হা/৬৩৪০; সহীহ মুসলিম, হা/৭১১০; আবু দাঊদ, হা/১৪৮৬; তিরমিযী, হা/৩৩৮৭; মুসনাদে আহমাদ, হা/৯১৩৭।

৪. দু‘আয় অন্যায় কিছু না চাওয়া :

عَنْ أَبِىْ هُرَيْرَةَ عَنِ النَّبِىِّ - - أَنَّه قَالَ لَا يَزَالُ يُسْتَجَابُ لِلْعَبْدِ مَا لَمْ يَدْعُ بِإِثْمٍ أَوْ قَطِيْعَةِ رَحِمٍ مَا لَمْ يَسْتَعْجِلْ قِيْلَ يَا رَسُوْلَ اللهِ مَا الْإِسْتِعْجَالُ قَالَ يَقُوْلُ قَدْ دَعَوْتُ وَقَدْ دَعَوْتُ فَلَمْ أَرَ يُسْتَجَابُ لِىْ فَيَسْتَحْسِرُ عِنْدَ ذٰلِكَ وَيَدَعُ الدُّعَاءَ

আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন, বান্দার দু‘আ কবুল হয়- যদি তার দু‘আ কোন গোনাহের কাজের উদ্দেশ্যে না হয় অথবা আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করার জন্য না হয়, আর যদি সে তাড়াহুড়া না করে। প্রশ্ন করা হলো, হে আল্লাহর রাসূল! তাড়াহুড়া কীভাবে হয়? তিনি বললেন, সে বলে, আমি দু‘আ করলাম কিমত্মু কবুল হলো না- এভাবে আফসোস করতে থাকে এবং দু‘আ করা ছেড়ে দেয়। [সহীহ মুসলিম, হা/৭১১২; বায়হাকী, হা/৬২২২; সহীহ ইবনে হিববান, হা/৯৭৬; সহীহ তারগীব ওয়াত তারহীব, হা/১৬৪৯; জামেউস সগীর, হা/১৩৬৬৩।]

এ হাদীস দ্বারা জানা যাচ্ছে যে, কোন পাপ কাজের জন্য দু‘আ করা যাবে না। দুনিয়া ও আখিরাতের যেসব বিষয়ে কল্যাণ রয়েছে, কেবল সেসব বিষয়ে দু‘আ করতে হবে।

৩০ সহীহ মুসলিম, হা/৭১১২; বায়হাকী, হা/৬২২২; সহীহ ইবনে হিববান, হা/৯৭৬; সহীহ তারগীব ওয়াত তারহীব, হা/১৬৪৯; জামেউস সগীর, হা/১৩৬৬৩।

৫. সর্বক্ষেত্রে ইসলামের বিধান পালন করা :

عَنْ أَبِيْ مُوْسٰى عَنِ النَّبِيِّ ثَلَاثَةٌ يَدْعُوْنَ فَلَا يُسْتَجَابُ لَهُمْ : رَجُلٌ كَانَتْ تَحْتَه اِمْرَأَةٌ سَيِّئَةُ الْخُلُقِ فَلَمْ يُطَلِّقْهَا وَرَجُلٌ كَانَ لَه عَلٰى رَجُلٍ ماَلٌ فَلَمْ يُشْهِدْ عَلَيْهِ وَرَجُلٌ اٰتٰى سَفِيْهًا مَالَه وَقَدْ قَالَ الله ُعَزَّ وَجَلَّ ﴿وَلَا تُؤْتُوْا السُّفَهَآءَ أَمْوَالَكُمْ﴾

আবু মূসা (রাঃ) নবী (সাঃ) হতে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, তিন ব্যক্তির দু‘আ কবুল হয় না- ১. যার অধীনে অসৎ স্ত্রী আছে, অথচ সে তাকে ত্যাগ করে না। ২. ঐ ব্যক্তি যে কারো কাছে সম্পদ রাখল, অথচ তার উপর সে কোন সাক্ষী রাখল না। ৩. যে ব্যক্তি তার সম্পদকে নির্বোধদের হাতে তুলে দেয়, অথচ আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন, ‘তোমরা নির্বোধদের হাতে তোমাদের মাল তুলে দিও না’। [সুনানুল কুবরা লিল বায়হাকী, হা/২১০২২; মুসত্মাদরাকে হাকেম, হা/৩১৮১; মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা, হা/১৭১৪৪; সিলসিলা সহীহাহ হা/১৮০৫।]

এ হাদীসটিতে খুব গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা রয়েছে। আমরা অনেকেই নিজেদের আমল ভালো করার চেষ্টা করি, অথচ নিজ পরিবার সম্পর্কে উদাসীন থাকি। নিজের স্ত্রী ও সন্তানরা দ্বীনের পথে আছে কিনা সে দিকে খেয়ালই দেই না। তাই আল্লাহর দরবারে আমাদের দু‘আ কবুল হওয়ার জন্য পরিবারকেও দ্বীনের উপর চালানোর জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করতে হবে। তারপর বলা হচ্ছে লেনদেনের ব্যাপারটি। লেনদেনের ব্যাপারে অবশ্যই আমাদেরকে স্বচ্ছ এবং সচেতন থাকতে হবে। দেনা-পাওনার বিষয়ে যাতে কারো হক নষ্ট না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, আল্লাহ আমাদেরকে যে ধনসম্পদ দান করেছেন তা হচ্ছে আমানত। যেখানে সেখানে মাল খরচ করা যাবে না এবং অন্যায়ের কাজে সম্পদ ব্যয় করা যাবে না। সমাজের দিকে তাকালে দেখা যায় যে, এ তিনটি বিষয়েই আমরা উদাসীনতার মধ্যে আছি। অথচ এ বিষয়গুলো দু‘আ কবুলের অন্তরায়। তাই আমাদেরকে পরিবারের ব্যাপারে, লেনদেনের ব্যাপারে এবং সম্পদ জমা-খরচ করার ব্যাপারে অবশ্যই সচেতন হতে হবে। আল্লাহ আমাদেরকে তাওফীক দান করুন। আমীন!

৩১ সুনানুল কুবরা লিল বায়হাকী, হা/২১০২২; মুসত্মাদরাকে হাকেম, হা/৩১৮১; মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা, হা/১৭১৪৪; সিলসিলা সহীহাহ হা/১৮০৫।

৬. সৎ কাজের আদেশ ও অসৎকাজ হতে নিষেধ করা :

عَنْ حُذَيْفَةَ عَنِ النَّبِيِّ قَالَ : وَالَّذِيْ نَفْسِيْ بِيَدِه لَتَأْمُرُنَّ بِالْمَعْرُوْفِ وَلَتَنْهَوُنَّ عَنِ الْمُنْكَرِ، أَوْ لَيُوْشِكَنَّ اللهُ أَنْ يَّبْعَثَ عَلَيْكُمْ عِقَابًا مِنْهُ ثُمَّ تَدْعُوْنَهٗ فَلَا يُسْتَجَابُ لَكُمْ

হুযায়ফা (রাঃ) হতে বর্ণিত। নবী ﷺ বলেন, ঐ সত্তার শপথ, যার হাতে আমার প্রাণ! তোমরা অবশ্যই সৎ কাজের আদেশ করবে এবং অসৎকাজ হতে নিষেধ করবে। নতুবা অচিরেই তোমাদের নিকট আল্লাহ শাস্তি পাঠাবেন। অতঃপর তোমরা তাঁর কাছে দু‘আ করবে কিমত্মু দু‘আ কবুল হবে না। [তিরমিযী, হা/২১৬৯; ইবনে মাজাহ, হা/৪০০৪; মুসনাদে আহমাদ, হা/২৩৩৭৫; শারহুস সুন্নাহ, হা/৪১৫৪।]

এ মর্মে আয়েশা (রাঃ) হতে মারফু‘ সূত্রে বর্ণিত আছে, হে লোক সকল! আল্লাহ তা‘আলা তোমাদেরকে বলেছেন, তোমরা সৎ কাজের আদেশ করো এবং অসৎকাজ হতে নিষেধ করো। নতুবা তোমরা আমার কাছে দু‘আ করবে, কিমত্মু আমি তা কবুল করব না; আমার কাছে চাইবে কিমত্মু আমি তা দেব না এবং আমার কাছে সাহায্য চাইবে, কিমত্মু আমি সাহায্য করব না। [মুসনাদে আহমাদ, হা/২৫২৯৪; ইবনে মাজাহ, হা/৪০০৪; সহীহ ইবনে হিববান, হা/২৯০; বায়হাকী, হা/১৯৯৮৭; মুসনাদে ইসহাক ইবনে রাহওয়াই, হা/৮৬৪।]

৩২ তিরমিযী, হা/২১৬৯; ইবনে মাজাহ, হা/৪০০৪; মুসনাদে আহমাদ, হা/২৩৩৭৫; শারহুস সুন্নাহ, হা/৪১৫৪।

৩৩ মুসনাদে আহমাদ, হা/২৫২৯৪; ইবনে মাজাহ, হা/৪০০৪; সহীহ ইবনে হিববান, হা/২৯০; বায়হাকী, হা/১৯৯৮৭; মুসনাদে ইসহাক ইবনে রাহওয়াই, হা/৮৬৪।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন