hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

হাদীস সংকলনের ইতিহাস

লেখকঃ মওলানা মুহাম্মদ আবদুর রহীম (রহ)

১১৬
মুসনাদ ইমাম আহমদ
ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (র) সংকলিত হাদীস গ্রন্হ- মুসনাদ আহমদ- এই শতকের এক বিরাট ও অপূর্ব অতুলনীয় গ্রন্হ। ইহাকে হাদীস শাস্ত্রের বিশ্বকোষ বলিলেও অত্যুক্তি হইবে না। পূর্ববতী ও পরবর্তীকালের সকল পর্যায়ের মুহাদ্দিসগণ ইহার অসাধারণ মূল্য ও গুরুত্ব উদাত্ত কণ্ঠে স্বীকার করিয়াছেন। তারা বলিয়াছেনঃ

মুসনাদ আহমদ বুখারী-মুসলিম-এর পরে হাদীসরে সর্বাধিক সমন্বাকারী ও বিশুদ্বতমগ্রন্হ। মুসলমানের ব্যবহারিক জীবনের দ্বীন ও দুনিয়া সম্পর্কিত প্রয়োজনীয় সমস্ত হাদীস এই বিরাট গ্রন্হে সংকলিত ও লিপিবদ্ধ করা হইয়াছে।

ইমাম আহমদ (র) দীর্ঘদিনের অপরিসীম ও অবিশ্রান্ত সাধনা ও অভিনিবেশের ফলে এই গ্রন্হখানি প্রস্তুত করিতে সমর্থ হইয়াছিলেন। তিনি হাদীস অধ্যায়নকাল হইতেই হাদীস মুখস্থ করার সঙ্গে সঙ্গে উহা লিখিয়া লইতে শুরু করেন। বয়সের হিসাবে তাঁহার এই কাজ শুরু হয় তখন, যখন তাঁহার বয়স মাত্র ১৬ বৎসর।

অতঃপর সমস্ত জীবন ভরিয়া তিনি কেবলমাত্র এই কাজই করিয়াছেন। তাহার জীবনের লক্ষ্য এই হাদীস গ্রন্হখানিকে সর্বতোভাবে ব্যাপক ও সমস্ত প্রয়োজনীয় হাদীসের আকর করিয়া তোলার দিকে। হাদীসসমূহ তিনি আলাদা আলাদা পৃষ্ঠায় লিখিয়া রাখিতেন। শেষ পর্যন্ত উহা এক বিরাট গ্রন্হের পাণ্ডুলিপিতে পরিণত হয়।

কিন্তু ইমাম আহমদের চরম বাসনা ও সাধনা সম্পূর্ণ হওয়ার পূর্বেই তাহাঁর আয়ূষ্কাল খতম হইয়া যায়। তিনি মৃত্যুর পদধ্বনি শ্রবণ করিয়াই সর্বপ্রথম যে কাজ করিলেন তাহা এই যে, তাঁহার সন্তান ও পরিবারের লোকজনকে একত্রিত করিয়া হাদীসের এই বিরাট সংকলনটি আদ্যোপান্ত পাছ করিয়া শুনাইয়া দিলেন এবং উহাকে স্বতন্ত্র ও পরিচ্ছন্নভাবে লিখিয়া দেন। কিন্তু ইমাম আহমদ (র) তাঁহার সারা জীবনের সাধনার ফলে সংকলিত হাদীসসমূহকে ছাঁটাই-বাছাই করিয়া গ্রন্হাকারে সজ্জিত ও সুসংবদ্ধ করিয়া যাইতে পারেন নাই।

শাহ আবদুল আযীয মুহাদ্দিস দেহলভী লিখিয়াছেনঃ

মুসনাদ আহমদ যদিও এই মহান সম্মানিত ইমামের সংকলিত হাদীসগ্রন্হ, কিন্তু উহাতে দুইজন লোক পরে আরও অনেক হাদীস সংযোজিত করিয়াছেন। একজন তাঁহার পুত্র আবদুল্লাহ এবং অপরজন আবদুল্লাহ হইতে এই গ্রন্হের বর্ণনাকারী আবূ বকর আল-কাতিয়ী।

এই গ্রন্হে মোট কত হাদীস সন্নিবেশিত হইয়াছে, এ সম্পর্কে মুহাদ্দিস ঐতিহাসিকগণ লিখিয়াছেনঃ

‘মুসনাদে আহমদ’ গ্রন্হে মূলত ত্রিশ হাজার হাদীস সন্নিবেশিত হইয়াছে। আর তাঁহার পুত্রের সংযোজনের ফলে শেয় পর্যন্ত উহার সংখ্যা দাঁড়াইয়াছে চল্লিশ হাজার হাদীস।

কেহ কেহ বলিয়াছেন, ইহার মোট হাদীসের সংখ্যা হইতেছে চল্লিশ হাজার, কিন্তু পুনারবৃত্তি বাদ দিলে ইহার সংখ্যা দাঁড়ায় ত্রিশ হাজার।

ইমাম আহমদ এই গ্রন্হখানিকে ঠিক মুসনাদ রীতিতে সংকলিত করিয়াছেন। তিনি এক-একজন সাহাবী (রা)-এর নাম উল্লেখ করিয়াছেন। তাহার পর সেই সাহাবী কর্তৃক নবী করীম (ﷺ)-এর যত হাদীস বর্ণিত হইয়াছে, তাহা পর পর উল্লেখ করিয়াছেন। এই হাদীসসমূহের উল্লেখ শেষ হইয়া গেলে তিনি অপর এক সাহাবী এবং তাঁহার বর্ণিত হাদীস উদ্ধৃত করিয়াছেন। তিনি ইহাকে বিষয়বস্তু দৃষ্টিতে সজ্জিত করেন নাই। ফলে ইহাতে হদ সম্পর্কে উদ্ধৃত একটি হাদীসের সঙ্গে সঙ্গেই দেখা যাইবে ইবাদত ও পরকালের ভয় সম্পর্কিত হাদীস।

এই গ্রন্হে মাত্র আঠারখানি মুসনাদ উল্লেক করা হইয়াছে। প্রথমে জান্নাতের সসংবাদ প্রাপ্ত দশজন সাহাবীর মুসনাদ উল্লেখ করা হইয়াছে। দ্বিতীয় পর্যায়ে আহলে বায়ত-এর মুসনাদ, তৃতীয় পর্যায়ে আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ, চতুর্থ আব্দুল্লাহ ইবনে উমরের মুসনাদ, পঞ্চম আবদুল্লাহই ইবনে আমর ও আবূ মারমাসা, ষষ্ঠ হযরত আব্বাস, সপ্তম আবূ হুরায়রার মুসনাদ, অষ্টম আনাস ইবনে মালিক, নবম আবূ সাঈদ খুদরীর মুসনাদ, দশম জবির ইবনে আবদুল্লাহর মুসনাদ, একাদশ মক্কী সাহাবীদের মুসনাদ, দ্বাদশ মাদানী সাহাবীদের মুসনাদ, ত্রয়োদশ সুফফার অধিবাসী সাহাবী চতুর্দশ বসরার অধিবাসী সাহাবী, পঞ্চাদশ সিরিয়ার অধিবাসী সাহাবী, ষোড়শ আনাসর ও সপ্তাদশ হযরত আয়েশার মুসনাদ- মোটামুটি মুসনাদ গ্রন্হখানি একশত বাহাত্তর অংশে বিভক্ত।

ইমাম আহমদ এই গ্রন্হখানিকে সহীহ হাদীসসমূহের এক অতুলনীয় আকররূপে সজ্জিত করিতে চাহিয়াছিলেন। হাদীস চর্চকারীদের মধ্যে কোন হাদীস সম্পর্কে মতবিরোধের সৃষ্টি হইলে এই গ্রন্হই যেন উহার চূড়ান্ত মীমাংসাকারী হইতে পারে; হাদীসসমূহের সনদ সম্পর্কে ইহা এক নির্ভরযোগ্য দস্তাবেজ হইতে পারে, ইহাই ছিল তাঁহার ঐকান্তিক কামনা।

ইমাম আহমদের পুত্র আবদুল্লাহ তাঁহাকে জিজ্ঞাসা করিয়াছিলেনঃ

আপনি গ্রন্হ প্রণয়ন অপছন্দ করেন কেন? অথচ আপনি নিজেই মুসনাদ গ্রন্হ প্রণয়ন করিয়াছেন?

ইহার জওয়াবে ইমাম আহমদ বলিয়াছেনঃ

আমি এই গ্রন্হখানিকে ‘ইমাম’ স্বরূপ প্রণয়ন করিয়াছি। লোকদের মধ্যে যখন রাসূলে করীম (ﷺ)-এর কোন সুন্নাত বা হাদীস সম্পর্কে মতভেদ হইবে তখন যেন তাহারা ইহার নিকট হইতে চূড়ান্ত মীমাংসা লাভ করিতে পার।

ইমাম আহমদের ভ্রাতুস্পুত্র হাম্বল ইবনে ইসহাক বলিয়াছেনঃ

আমার সম্মানিত চাচা ইমাম আহমদ (র) আমাকে ও তাঁহার দুই পুত্র সালেহ ও আবদুল্লাহকে একত্রিত করিয়া আমাদের সম্মুখে এই মুসনাদ গ্রন্হখানি আদ্যোপান্ত পাঠ করিয়া শুনাইয়াছেন। আমাদের ব্যতীত অপর কেহ গ্রন্হখানি তাঁহার মুখে সম্পর্ণ শ্রবণ করিতে পারে নাই। তিনি আমাদিগকে বলিয়াছেন, ‘এই গ্রন্হখানিকে আমি সাড়ে সাত লক্ষেরও অধিক সংখ্যক হাদীসের বর্ণনা হইতে ছাঁটাই-বাছাই করিয়া সংকলিত ও প্রণয়ন করিয়াছি। রাসূলে করীম (ﷺ)-এর যে হাদীস সম্পর্কে মুসলমানদের মধ্যে মতবিরোধ হইবে, সেই হাদীস পাওয়ার জন্যই তোমরা এই কিতাবের দিকে প্রত্যাবর্তন কর (অর্থাৎ সেই হাদীসটি এই কিতাবে তালাশ ও সন্ধান কর)। ইহাতে যদি তাহা পাওয়া যায়, তবে তো ভালই, আর পাওয়া না গেলে উহাকে প্রামাণ্য বা প্রতিষ্ঠিত হাদীস মনে করা যাইবে না।

উপরিউক্ত দীর্ঘ উদ্ধৃতির শেষাংশে ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বলের উক্তিটি বিশ্লেষণ সাপেক্ষ। ইমাম যাহবী ব্যাখ্যা প্রসঙ্গে বলিয়াছেনঃ

ইমাম আহমদের এই কথাটি সাধারণ অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে গ্রহণীয়। অন্যথায় মুসলিম, বুখারী, সুনান গ্রনহাবলী ও অন্যান্য জুজ গ্রন্হে আমরা এমন সব সহীহ হাদীস পাই, যাহা মুসনাদ গ্রন্হে নাই।

হাফেজ শামসুদ্দিন জজরী লিখিয়াছেনঃ

ইমাম আহমদ (র) তাঁহার এই কথা দ্বারা হাদীসসমূহের মূলের দিকেই ইশারা করিতে চাহিয়াছেন। আর ইহা সত্য কথা। কেননা সম্ভবত এমন কোন হাদীসই নাই, যাহার ‘মূল’এই মুসনাদ গ্রন্হে উল্লিখিত হয় নাই।

ইমাম আহমদ সংকলিত হাদীস গ্রন্হখানি এই উচ্চ মর্যাদাই লাভ করিতে পারিত; কিন্তু তিনি নিজে ইহার সংকলন কার্য সম্পূর্ণরূপে সমাপ্ত করিয়া যাইতে পারেন নাই বলিয়া বহু সহীহ হাদীস এবং বহু সংখ্যক সাহাবীর বর্ণনা ইহার অন্তর্ভুক্ত হইতে পারে নাই। হাফেজ ইবনে কাসীর এই সম্পর্কে আলোচনা প্রসঙ্গে লিখিয়াছেনঃ

ইমাম আহমদ (র) সংকলিত এই মুসনাদ গ্রন্হখানি হাদীস বর্ণনা সূত্রের বিপুলতাও রচনাসৌকর্যে অতুলনীয় ও অপ্রতিদ্বন্দ্বী হওয়া সত্ত্বেও ইহা হইতে বিপুল সংখ্যক হাদীস সম্পূর্ণ বাদ পড়িয়া গিয়াছে। বরং বলা হয় যে, প্রায় দুইশত সাহাবীর বর্ণিত কোন হাদীসই ইহাতে উদ্ধৃত হয় নাই, অথচ বুখারী ও মুসলিম গ্রন্হে তাঁহাদের বর্ণিত হাদীস উদ্ধৃত হইয়াছে।

কিন্তু এইসব সত্ত্বেও মুসনাদে আহমদের বৈশিষ্ট্য কিছুতেই অস্বীকার করা যায় না। উহাতে যে স্বকপোলকল্পিত নিজস্ব রচিত ও অমুলক একটি হাদীসও নাই, তাহা সর্বসম্মত সত্য। ইমাম ইবনে তাইমিয়া লিখিয়াছেন, এই ধরনের একটি হাদীসও মুসনাদ গ্রন্হে নাই।

পরন্তু সহীহ হাদীসসমূহের এতবড় সমষি।ট দ্বিতীয়টি নাই। হাফেজ নূরুদ্দীন হায়সামী লিখিয়াছেনঃ

সহহি হাদীস হিসাবে মুসনাদে আহমদ অপর হাদীস গ্রন্হসমূহের তুলনায় অধিকতর সহীহ।

ইমাম আহমদ তাঁহার নিজের মানদণ্ডে ওযন করিয়া হাদীসসূহ সংকলন করিয়াছেন। মুহাদ্দিসগণ বলিয়াছেনঃ

ইমাম আহমদ তাঁহার গ্রন্হে স্বীয় শর্তানুযায়ী বিশেষ সহীহ হাদীস ছাড়া অন্য কিছু গ্রহণ করিবেন না বলিয়া সিদ্ধা্ন্ত করিয়াছিলেন।

পূর্বেই বলিয়াছি, ইমাম আহমদ নিজের জীবনে এই গ্রন্হখানিকে সর্বতোভাবে সম্পূর্ণ করিয়া যাইতে পারেন নাই। এই কারণে ইহাতে ইমামপূ্রত আবদুল্লাহ এবং হাফেজ আবূ বকর আল-কাতীয়ী কর্তৃক সংযোজিত বহু হাদীস পরিদৃষ্ট হইতেছে।

আল্লামা আহমাদুল বান্না এই বিরাট গ্রন্হখানির পূর্ণ সম্পাদনা এবং অধ্যায় ও বিষয়বস্তু দৃষ্টিতে পূনর্বিন্যাস করিয়াছেন। সম্প্রতি উহার বৃহদায়তন ২১ খণ্ডগ্রন্হ মিসর হইতে ‘ফতহুল রব্বানী’ নামে প্রকাশিত হইয়াছে এবং উহার সহিত তাঁহারই কৃত বিশদ ‘শারহ’ বুলুগুল আমানী’ নামে শামিল রহিয়াছে। আমাদের মতে বর্তমানে ইহা এক বিরাট তুলনাহীন হাদীস সম্পদ।

আহমদুল বান্না মুসনাদের হাদীসসমূহ সম্পর্কে লিখিয়াছেনঃ

‘মুসনাদ’ গ্রন্হের হাদীস সমূহের যাচাই ও পরীক্ষা করিয়া আমি দেখিলাম যে, ইহাতে মোট ছয় প্রকারের হাদীস রহিয়াছে। প্রথম আবূ আবদুর রহমান আবদুল্লাহ ইবনে ইমাম আহমদ বর্ণিত হাদীস, যাহা তিনি স্বয়ং ইমামের নিকট হইতে শ্রবণ করিয়াছেন। মূলত ইহাই মুসনাদে আহমদ এবং ইহা বর্তমান গ্রন্হের চার ভাগের তিন ভাগ।

দ্বিতীয়, যেসব হাদীস আবদুল্লাহ ইমাম আহমদ এবং অন্যান্য মুহাদ্দিসের নিকট হইতে শ্রবণ করিয়াছেন। ইহার সংখ্যা অত্যন্ত কম।

তৃতীয়, যেসব হাদীস আবদুল্লাহ তাঁহার পিতা ছাড়া অপরাপর মুহাদ্দিসের নিকট হইতে শ্রবণ করিয়াছেন, তাহা যাওয়ায়িদে আবদুল্লাহ’ বা ‘আদুল্লাহ সংযোজন’ নামে পিরিচিত। এই হাদীসের সংখ্যা বিপুল।

চতৃর্থ, যেসব হাদীষ আবদুল্লাহ নিজে তাঁহার পিতার সম্মুখে পাঠ করিয়াছেন ও তাঁহাকে শুনাইয়াছেন; কিন্তু তিনি তাঁহার পিতার নিকট হইতে শুনেন নাই- ইহার সংখ্যাও কম।

পঞ্চম, যেসব হাদীস আবদুল্লাহ তাঁহার পিতার নিকট পাঠ করেন নাই, তাঁহা নিকট হইতে শুনিতেও পান নাই, বরং যাহা তিনি তাঁহার পিতার গ্রন্হে তাঁহার পিতার স্বতস্ত লিখিত অবস্থায় পাইয়াছেন- ইহার সংখ্যাও কম।

ষষ্ঠ, যেসব হাদীস প্রখ্যাত ও সর্ব জনমান্য মুহাদ্দিস হাফেজ আবূ বকর আল কাতায়ী কর্তৃক আবদুল্লাহ এবং তাঁহার পিতা ইমাম আহমদ ব্যতীত অপরাপর মুহাদ্দিসের নিকট হইতে বর্ণনা করিয়াছেন-ইহার সংখ্যা সর্বাপেক্ষা কম।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন