hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

মুসলমানদের পতনে বিশ্ব কী হারালো?

লেখকঃ সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভী (র.)

১৬২
অর্থপূর্ণ প্রস্তুতি
মুসলিম বিশ্বকে এই পবিত্র দায়িত্ব পালনের জন্য অর্থপূর্ণ প্রস্তুতি ও অভ্যন্তরীণ পরিবর্তনের আবশ্যকতা দেখা দেবে। প্রকাশ থাকে, মুসলিম বিশ্ব আল্লাহ্র পরিচয় সম্পর্কে অজ্ঞ য়ুরোপের মুকাবিলা সভ্যতা-সংস্কৃতির শূন্যগর্ভ প্রদর্শনী, পাশ্চাত্য ভাষাগুলোর নৈপুণ্য ও জীবন-যিন্দেগীর সেই রঙঢঙ এখতিয়ার করে করতে পারে না, জাতির উন্নতি ও অগ্রগতির ক্ষেত্রে যে সবের কোন ভূমিকা নেই। মুকাবিলা সে তার পয়গাম, সেই রূহ ও অর্থপূর্ণ শক্তির সাহায্যেই করতে পারে যেক্ষেত্রে য়ুরোপ প্রতি দিন দেউলিয়া হয়ে চলেছে। মুসলিম বিশ্ব তার প্রতিপক্ষের ওপর কেবল সেই ক্ষেত্রেই প্রাধান্য ও বিজয় লাভ করতে পারে যখন সে তার প্রতিদ্বন্দ্বী থেকে ঈমানের ক্ষেত্রে অগ্রবর্তী হবে, জীবনের প্রতি ভালবাসা যখন তার দিল থেকে বেরিয়ে যাবে, প্রবৃত্তিজাত কামনা-বাসনার শেকল থেকে মুক্ত হবে, তার লোকেরা শাহাদতের প্রতি লোভাতুর হবে, জান্নাতের প্রতি আগ্রহ তার দিলের গভীরে দোলা দিতে থাকবে, দুনিয়ার নশ্বর ধন-সম্পদ ও মালমাত্তা। তার দৃষ্টিতে আদৌ কোন গুরুত্ব বহন করবে না, আল্লাহ্র রাস্তায় দুঃখ-কষ্ট, জ্বালা-যন্ত্রণা, বিপদাপদ ও বালা-মুসীবত হাসি মুখে বরদাশত করবে। বাস্তবে এগুলোই হলো আল্লাহর পরিচয় সম্পর্কে অজ্ঞ ও অপরিচিতের মুকাবিলায়, যে পারলৌকিক জীবনে বিশ্বাসী নয়, বরং তা অস্বীকার করে, মুমিনের হাতিয়ার আর এটাই মু'মিনের বৈশিষ্ট্য। আর এরই ওপর ভিত্তি করে তার থেকে আশা করা। হয়েছে, তার মধ্যে সহ্য শক্তি বেশি হবে। কুরআন মজীদে বলা হয়েছেঃ

( وَلَا تَهِنُوا۟ فِی ٱبۡتِغَاۤءِ ٱلۡقَوۡمِۖ إِن تَكُونُوا۟ تَأۡلَمُونَ فَإِنَّهُمۡ یَأۡلَمُونَ كَمَا تَأۡلَمُونَۖ وَتَرۡجُونَ مِنَ ٱللَّهِ مَا لَا یَرۡجُونَۗ وَكَانَ ٱللَّهُ عَلِیمًا حَكِیمًا )

[Surah An-Nisa' 104]

“শত্রু সম্প্রদায়ের সন্ধানে তোমরা হতোদম হয়ো না। যদি তোমরা যন্ত্রণা পাও তবে তারাও তো তোমাদের যতই যন্ত্রণা পায় এবং আল্লাহ্র নিকট তোমরা যা আশা কর ওরা তা আশা করে না” (সূরা নিসা, ১০৪ আয়াত)।

প্রকৃত ঘটনা হলো, মুমিনের শক্তি, প্রতিপক্ষের ওপর বিজয় ও প্রাধান্য লাভের পেছনে গূঢ় রহস্য হলো, পারলৌকিক জীবনের প্রতি সুদৃঢ় প্রত্যয় ও আল্লাহর কাছ থেকে বিনিময় ও সওয়াব প্রাপ্তির প্রত্যাশা। যদি মুসলিম বিশ্বের সামনেও সেই সব পার্থিব ও জাগতিক উদ্দেশ্য ও বস্তুগত স্বার্থই কাক্ষিত হয় এবং সেও যদি কেবল ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য ও বস্তুগত উপকরণাদির কেন্দ্রজালে বন্দী হয়ে পড়ে তাহলে য়ুরোপের তার বস্তুগত শক্তি, কয়েক শতাব্দীর প্রস্তুতি ও বিপুল। বিস্তৃত সাজ-সরঞ্জামের ভিত্তিতে বিজয় লাভ ও ক্ষমতা অর্জনের অধিকার বেশি থাকবে।

মুসলিম বিশ্ব এক সুদীর্ঘ কাল এমনভাবে অতিবাহিত করেছে, তার অর্থপূর্ণ শক্তির মূল্য যে কি সে সম্পর্কে তার কোন ধারণা ছিল না এবং সে শক্তিকে সংরক্ষণেরও চিন্তা-ভাবনা ছিল না এবং তাকে প্রয়োজনীয় খোরাক জোগাবার দিকেও তার কোনরূপ মনোযোগ ছিল না। ফল হলো এই, তার স্রোতধারা। শুকিয়ে যেতে থাকে, খুব দ্রুত বেগে তার শক্তিতে ভাটা দেখা দেয়। ঠিক সেই সময়েই মুসলিম বিশ্বকে বিভিন্ন জায়গায় ও বিভিন্ন মুহুর্তে এমন অনেক যুদ্ধের সম্মুখীন হতে হয় যেসব যুদ্ধে তাকে ঈমান ও একীন, ধৈর্য ও সহিষ্ণুতা এবং দৃঢ়তা ও সংহতির প্রয়োজনীয়তা গভীরভাবে অনুভূত হয় যা উল্লিখিত গুণাবলী ব্যতিরেকে জেতা যেত না। যখন মুসলিম শক্তিগুলোতে ধাক্কা লাগল এবং তারা এই অর্থপূর্ণ শক্তির ওপর নির্ভর করতে চাইল যার জায়গায় মুসলমানদের দিল সংস্থাপিত ছিল তখন সে অকস্মাৎ জানতে পারল, এই শক্তি বহুকাল হয় হারিয়ে গেছে এবং দিলের অঙ্গারধানিকা ঠাণ্ডা হয়ে গেছে। সে সময় মুসলিম বিশ্ব অনুভব করল, সে সেই রূহানী ও আধ্যাত্মিক শক্তির অসম্মান করে এবং এর প্রতি অবহেলা ও উপেক্ষা প্রদর্শন করে নিজের ওপর বিরাট জুলুম করেছে। এ সময় সে মজুদ ভাণ্ডারের হিসাব পরীক্ষা করে যখন দেখল তখন দেখতে পেল সেখানে এমন কোন জিনিস নেই যা তার শূন্য স্থান পূরণ করতে পারে এবং সেই ক্ষতির ক্ষতিপূরণ করতে পারে।

এই সময়পর্বে মুসলিম বিশ্বকে এমন সব যুদ্ধের সম্মুখীন হতে হয় যেসব যুদ্ধে ইসলামের সম্মান ও সম্ভ্রমের প্রশ্ন জড়িত ছিল। তার ধারণা ছিল, এই যুদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় সমগ্র বিশ্বের মুসলমানরা বিক্ষোভে ফেটে পড়বে, তারা ইসলামের পক্ষ থেকে প্রতিরোধ, পবিত্র স্থানগুলোর হেফাজত এবং ধর্মীয় উৎসাহ-উদ্দীপনায় স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে ঝাঁপিয়ে পড়বে এবং সমগ্র মুসলিম দেশ অগ্নিবৎ জ্বলে উঠবে। কিন্তু মুসলিম বিশ্বে এসব ঘটনার যেমনটি আশা করা গিয়েছিল তেমন কোন বিশেষ প্রতিক্রিয়া দেখা যায় নি। জীবনের গতি পূর্বের মতই অব্যাহত থাকে। কোথাও কোথাও কিছু আওয়াজ উঠেছিল বটে, কিন্তু পরক্ষণেই তা বুদবুদের মত মিলিয়ে যায়। এরপর দুনিয়া আবার তার নিজের কাজে লেগে যায়। সে সময় মুসলিম বিশ্বের দূরদর্শী চিন্তাবিদগণ জানতে পারলেন, মুসলমানদের ধর্মীয় মর্যাদাবোধ ও ইসলামী অনুভূতি দুর্বল হয়ে গেছে এবং ঈমানের অগ্নিশিখা একেবারে নিভে না গেলেও তা নিভু নিভু হয়ে গেছে। সে সময় মুসলিম বিশ্বের এই দুর্বলতার কথা অন্যেরাও জেনে যায় এবং অভ্যন্তরীণ অধঃপতিত অবস্থা ও ভগ্নদশা সম্পর্কে অনুভব করে। ফলে মুসলিম বিশ্বের ভীতিকর প্রভাব তাদের মন থেকে মিইয়ে যেতে থাকে যেই প্রভাব তার মুজাহিদদের বীরত্বপূর্ণ গৌরব-গাঁথা পড়ে পড়ে তাদের মন-মস্তিষ্কে গেঁথে গিয়েছিল।

আজ মুসলিম বিশ্বের নেতৃবৃন্দ ও চিন্তাশীল ব্যক্তিবর্গ এবং তার দল ও সরকারগুলোকে যা করতে হবে তা হলো এই, মুসলমানদের হৃদয়রাজ্যে ঈমানের বীজ দ্বিতীয়বারের মত বপন করতে হবে, বপনের প্রয়াস চালাতে হবে, তাদের ধর্মীয় জোশ-জযবা ও উৎসাহ-উদ্দীপনা পুনরায় সক্রিয় ও গতিশীল করতে হবে এবং প্রাথমিক যুগের ইসলামের দাওয়াতের মূলনীতি ও কর্মপন্থা মুতাবিক মুসলমানদেরকে ঈমানের দাওয়াত দিতে হবে এবং আল্লাহ, তদীয় রসূল ও পারলৌকিক জীবনের আকীদা-বিশ্বাসের প্রতি সমগ্র শক্তি দিয়ে পুনর্বার তাবলীগ ও তালকীন করতে হবে, শেখাতে হবে এবং প্রচার চালাতে হবে। এজন্য সে সব পন্থাই কাজে লাগাতে হবে যে সব পন্থা ইসলামের প্রথম দিককার দাঈগণ গ্রহণ করেছিলেন। অধিকন্তু সে সমস্ত উপায়-উপকরণ ও শক্তি কাজে লাগাতে হবে যা বর্তমান যুগ সৃষ্টি করে দিয়েছে।

কুরআন মজীদ ও রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম-এর সীরাত তথা জীবন-চরিত এখনও জীবন-যিন্দেগী ও শক্তির এমনই এক উত্স যদ্বারা মুসলিম বিশ্বের শুষ্ক ও মৃতপ্রায় শিরা-উপশিরায় জীবনের উষ্ণ ও তাজা রক্ত পুনরায় সঞ্চারিত হতে পারে। তার অধ্যয়ন ও প্রভাবে এই জাহিলী জগতের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের আবেগ মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে এবং তার প্রতিক্রিয়ায় একটি দ্রিালু ও তন্দ্রালু জাতি একটি উৎসাহী, উদ্যমী, অস্থির ও কর্মচঞ্চল জাতিতে পরিণত হয়। এর প্রভাবে (যদি তার প্রভাব সৃষ্টির মওকা দেওয়া হয়। একবার পুনরায় ঈমান ও নিফাক, দৃঢ় প্রত্যয় ও সন্দেহ-সংশয়, সাময়িক সুযোগ-সুবিধা, কল্যাণচিন্তা ও দৃঢ় আকীদা-বিশ্বাস, সুবিধাবাদী ও সুযোগ-সন্ধানী মানসিকতা ও হক পরস্ত তথা। সত্যানুসারী বিবেক, বুদ্ধিবৃত্তিক উপযোগিতা ও উপযোগিতা দাহের মধ্যে আবার তাহলে যুদ্ধ শুরু হয়ে যাবে। এরপর আবার দৈহিক আরাম-আয়েশ ও মানসিক প্রশান্তি এবং দৈহিক ভোগ-বিলাস ও শহীদী মৃত্যুর মধ্যে দ্বন্দ্ব শুরু হয়ে যাবে। সেই বরকতময় দ্বন্দ্ব যা সকল নবী-রসূল স্ব স্ব যুগে সৃষ্টি করেছিলেন এবং যা ছাড়া হক ও বাতিলের তথা সত্য ও মিথ্যার ফয়সালা এবং এই দুনিয়ার সংস্কার-সংশোধন ও বিপ্লবের কোন কাজই হতে পারে না। এই মুহূর্তে মুসলিম বিশ্বের কোণে কোণে এবং মুসলমানদের প্রতিটি ঘরে ও প্রতিটি খান্দান ও। পরিবারে এমন ঈমান দীপ্ত নওজোয়ান জন্ম নেবে যাদের প্রশংসা কুরআন মজীদে এভাবে করা হয়েছেঃ

( نَّحۡنُ نَقُصُّ عَلَیۡكَ نَبَأَهُم بِٱلۡحَقِّۚ إِنَّهُمۡ فِتۡیَةٌ ءَامَنُوا۟ بِرَبِّهِمۡ وَزِدۡنَـٰهُمۡ هُد ى ۝ وَرَبَطۡنَا عَلَىٰ قُلُوبِهِمۡ إِذۡ قَامُوا۟ فَقَالُوا۟ رَبُّنَا رَبُّ ٱلسَّمَـٰوَ  ٰ⁠ تِ وَٱلۡأَرۡضِ لَن نَّدۡعُوَا۟ مِن دُونِهِۦۤ إِلَـٰه اۖ لَّقَدۡ قُلۡنَاۤ إِذ ا شَطَطًا )

[Surah Al-Kahf 13 - 14]

“ওরা ছিল কয়েকজন যুবক, ওরা ওদের প্রতিপালকের ওপর ঈমান এনেছিল এবং আমি ওদের সৎ পথে চলার শক্তি বৃদ্ধি করেছিলাম এবং আমি ওদের চিত্ত দৃঢ় করে দিলাম; ওরা যখন উঠে দাঁড়াল তখন বলল, আমাদের প্রতিপালক। আসমানরাজি ও যমীনের প্রতিপালক; আমরা কখনোই তার পরিবর্তে অন্য কোন ইলাহকে আহ্বান করব না; যদি করে বসি তবে তা হবে অত্যন্ত গর্হিত” (সূরা কাহফঃ ১৩-১৪)।

তখন দুনিয়াতে আরেকবার বেলাল ও আম্মার, খাব্বাব ও খুবায়ব, সুহায়ব ও মুসআব ইবন উমায়ের, উসমান ইবনে মাঊন ও আনাস ইবুন নাদৃর-এর ঈমানী জোশ, আত্মোৎসর্গ ও কুরবানীর নমুনা চোখের সামনে দেখা দেবে। জান্নাতের বাতাস ও ইসলামের প্রথম শতাব্দীতে প্রবাহিত ঈমানী বায়ু প্রবাহ পুনর্বার প্রবাহিত হবে এবং এক নতুন মুসলিম বিশ্বের আবির্ভাব ঘটবে যার সঙ্গে বর্তমান মুসলিম বিশ্বের কোন সম্বন্ধ নেই।

বর্তমান মুসলিম বিশ্বে অসুস্থতা, পেরেশানী ও অশান্তি নেই, বরং সীমাতিরিক্ত প্রশান্তি ও তৃপ্তি, দুনিয়ার যিন্দেগীর ব্যাপারে তুষ্টি এবং অবস্থার সঙ্গে সন্ধি ও সমঝোতা রয়েছে। আজ বিশ্বব্যাপী ফাসাদ, মানবতার অধঃপতন এবং পরিবেশের খারাবী তার ভেতর কোন অস্থিরতা সৃষ্টি করে না। জীবনের এই ছবিতে তার কোন জিনিস ভুল ও অজায়গায় চোখে পড়ে না। তার দৃষ্টি ব্যক্তিগত সমস্যা-সংকট ও বস্তুগত সুযোগ-সুবিধার আগে অগ্রসর হয় না। তার বর্তমান। নিরুত্তাপ উদাসীনতা, নির্জীবতা ও নিষ্প্রাণতার কারণ স্রেফ এই, তার পার্শ্ব দেশ বেদনাহীন এবং তার দিল্ উত্তাপশূন্য।

طبيب عشق نے دیکها مجهے توفرمایا

تیرا مرض ہے فقط ارزو بے نیشی

অর্থঃ “প্রেমের চিকিৎসক আমাকে দেখে বলল, তোমার অসুখ আর কিছু। নয়, কেবল তোমার আকাঙ্ক্ষার কণ্টকশূন্যতা।”

এজন্যই প্রয়োজন সেই বরকতময় দ্বন্দ্ব-সংঘাত পুনরায় সৃষ্টি করা এবং এই উম্মাহর শান্তি ও তৃপ্তি লণ্ডভণ্ড করা। তার মধ্যে তার আপন সত্তা ও আপন সমস্যা-সংকট নিয়ে চিন্তা-ভাবনার পরিবর্তে (যা কেবল জাহিলী জাতিগোষ্ঠীগুলোর প্রতীক চিহ্ন) মানবতার ব্যথা বেদনা ও শোক-দুঃখ, হেদায়েত ও রহমতের ভাবনা এবং পারলৌকিক জীবন ও সেই জীবনে আল্লাহর সামনে জওয়াবদিহির ভীতি সৃষ্টি করা। এই উম্মাহর জন্য তৃপ্তি ও প্রশান্তির দোআ করার মধ্যে তার কল্যাণ নেই, বরং তার কল্যাণ তো এতে নিহিত যে, তার জন্য ব্যথা বেদনা ও অস্থিরতার দোআ করা এবং খোলাখুলি ও প্রকাশ্যে বলা,

خدا تجهے کسی طوفان سے آشنا کردے

که تیرے بحر کی موجوں میں اضطراب نهين

অর্থঃ “আল্লাহ তোমাকে কোন ঝঞা কিংবা তুফানের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিন। কেননা তোমার সমুদ্রের তরঙ্গমালাতে অস্থিরতা নেই।”

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন