মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
আমরা জানতে পেরেছি যে, সালাতে মনোযোগ দেয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এখন আমাদেরকে জানতে হবে কোন্ কোন্ পদ্ধতি অবলম্বন করলে সালাতে মনোযোগ তৈরি হবে। এক্ষেত্রে নিচের বিষয়গুলো গুরুত্ব সহকারে অনুধাবন করতে হবে।
১. সালাত আরম্ভ করার সময় একান্ত প্রয়োজনীয় কোন কাজ থাকলে তা আগে সেরে নেয়া ভালো, তাহলে সালাতের মধ্যে সেদিকে মন যাবে না। এজন্য শরীয়তের নির্দেশ হলো, কারো যদি বেশি ক্ষুধা লাগে আর খানা তৈরি হয়ে যায় অথবা প্রস্রাব-পায়খানার বেগ হয়, তবে আগে এসব কাজ সেরে নিতে হবে। তার কারণ হলো, বান্দা একটি অবসর মন নিয়ে সালাত শুরু করবে, তাহলেই সে সালাতের হক আদায় করতে পারবে।
২. হাট-বাজারে বা সফরে থাকলে সাথের জিনিসপত্র নিরাপদ স্থানে রাখতে হবে, যাতে এসব হারানোর চিন্তায় না পড়তে হয়।
৩. ওঠা-বসা কষ্টকর হয় এমন টাইট-ফিট পোশাক পরে সালাত আদায় করা উচিৎ নয়। সালাতরত অবস্থায় পোশাক যাতে পড়ে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। নতুবা সালাতে মন থাকার পরিবর্তে পোশাক ঠিক করার দিকে মন থাকবে।
৪. মহিলাদেরকে সালাত আদায়কারী হওয়ার সাথে সাথে পর্দাশীল হওয়া আবশ্যক। কারণ বেপর্দা মহিলারা যখন মাথায় কাপড় পরে সালাত আদায় করে তখন তারা তাড়াতাড়ি সালাত শেষ করে চাদর খুলতে চেষ্টা করে। এজন্য সালাতে মন বসে না।
৫. সালাতের সময় ঘুম এলে যথাসম্ভব তা দূর করে সালাত আদায় করতে হবে।
আয়েশা (রাঃ) হতে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন, তোমাদের কেউ যদি সালাতে ঝিমাতে থাকে, তবে সে যেন শুয়ে পড়ে, যাতে তার নিদ্রার ভাব কেটে যায়। নতুবা যখন কেউ ঝিমানো অবস্থায় সালাত আদায় করবে তখন সে অজ্ঞতাবশত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতে গিয়ে নিজেকে গালি দিয়ে বসতে পারে। [মুয়াত্তা ইমাম মালেক, হা/২৫৭; সহীহ বুখারী, হা/২১২; সহীহ মুসলিম, হা/১৮৭১; আবু দাউদ, হা/১৩১২; তিরমিযী, হা/৩৫৫; ইবনে মাজাহ হা/১৩৭০; মুসনাদে আহমাদ, হা/২৪৩৩২; সহীহ ইবনে খুযায়মা, হা/৯০৭; মুস্তাদরাকে হাকেম, হা/১০৭৫; সহীহ তারগীব ওয়াত তারহীব, হা/৬৪১; মিশকাত, হা/১২৪৫।]
আনাস (রাঃ) নবী ﷺ হতে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, তোমাদের মধ্যে যখন কেউ সালাতে ঝিমাতে থাকবে তখন সে যেন ঘুমিয়ে নেয়। যতক্ষণ না সে যা পড়ছে তা বুঝতে পারে। [সহীহ বুখারী, হা/২১৩; মুসনাদে আহমাদ, হা/১২৪৬৯; সহীহ তারগীব ওয়াত তারহীব, হা/৬৪২।]
অবশ্য এমন ঘুম বৈধ নয়, যার ফলে সালাতের সময় পার হয়ে যায়।
৬. যথাসম্ভব নিরব জায়গায় সালাত আদায় করা উচিত, কোন বড় জায়গায় সালাত আদায় করতে হলে সামনে সুতরা/লাঠি বা অন্য কিছু রেখে অথবা খুঁটি/দেয়ালের কাছাকাছি গিয়ে সালাত শুরু করা আবশ্যক। এতে দৃষ্টি নিয়ন্ত্রিত থাকবে।
৭. এমন কোন জিনিস সামনে রেখে সালাতে দাঁড়ানো ঠিক নয় যার দিকে মনোযোগ চলে যায়।
আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আয়েশা (রাঃ) এর একখানা হালকা পাতলা পশমী রঙ্গিন নকশাওয়ালা পর্দার কাপড় ছিল, যা দ্বারা তিনি হুজরার এক কিনারায় পর্দা করেছিলেন। নবী ﷺ তাঁকে বললেন, তোমার এ পর্দা আমার সামনে থেকে নিয়ে যাও। কেননা তার নকশাগুলো সালাতে বার বার আমার সামনে পড়ে। [সহীহ বুখারী, হা/৩৭৪; মুসনাদে আহমাদ, হা/১২৫৫৩; মিশকাত, হা/৭৫৮।]
৮. খুব তাড়াহুড়া না করে ধীর-স্থিরভাবে সালাত আদায় করতে হবে। প্রত্যেক রুকনের হক আদায় করতে হবে। দুনিয়ার কোন গুরুত্বপূর্ণ কাজ আমরা কতইনা মনোযোগ দিয়ে করি, কত সময় এতে ব্যয় করি আর সালাতের মতো এত গুরুত্বপূর্ণ কাজকে খুব তাড়াহুড়া করে শেষ করে দেব- এটা কি ঠিক হবে?
৯. সালাতের কারণে কাজে যে বিরতি দেব তাতে ক্ষতি হয়ে গেল মনে করব না বরং মনে করব- আমি যদি সালাতের জন্য সময় ব্যয় করি, তাহলে আল্লাহ তা‘আলা আমার সকল কাজে বরকত দেবেন। সময় আমাকে আল্লাহই দিয়েছেন; সুতরাং যিনি সময় দিয়েছেন, তাঁর কাজে সময় ব্যয় না করলে আর কোথায় করব?
১০. সালাতের গুরুত্ব ও মাহাত্ম্যের কথা স্মরণ করে সালাতে দাঁড়াব। চিন্তা করব যে, এ সালাত আল্লাহর পক্ষ থেকে আমার জন্য এক বিরাট নিয়ামত। এর দ্বারা আমি আমার মালিকের নৈকট্য লাভ করব এবং তাঁর সাথে সম্পর্ক গড়ে তুলব। সুন্দর করে সালাত আদায় করতে পারলে এর সওয়াব আমি নিজেই পাব আর একে নষ্ট করলে আমাকেই শাস্তি ভোগ করতে হবে।
১১. সালাতে দাঁড়িয়ে খেয়াল করব আমি একজন অপরাধী- ক্ষমা নিতে এসেছি। আমি অসহায়- সাহায্য প্রার্থনা করছি। আমি পীড়িত- নিরাপত্তা ও নিরাময়ের ভিখারী, রুযীহীন- রুযীর ভিখারী। এসব ভিক্ষা আমি আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো কাছে পাব না। তাই তো আমি প্রত্যেক রাক‘আতে বলে থাকি, আমরা কেবল তোমারই ইবাদাত করি এবং তোমারই নিকট সাহায্য প্রার্থনা করি। (সূরা ফাতিহা- ৪)
১২. সালাত হবে আমার চক্ষু শীতলকারী, মন প্রশান্তকারী, সকল প্রকার ব্যথা ও বেদনার উপশমকারী।
আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। নবী ﷺ বলেন, আমার নিকট নারী ও সুগন্ধীকে পছন্দনীয় করা হয়েছে। আর সালাতকে আমার চক্ষু শীতলতার কারণ বানানো হয়েছে। [মুসনাদে আহমাদ, হা/১২৩১৫; নাসাঈ, হা/৩৯৩৯; মুসনাদুল বাযযার, হা/৬৮৭৯; মুস্তাদরাকে হাকেম, হা/২৬৭৬; মুস্তাখরাজে আবু আওয়ানা, হা/৩২৪৮; মুজামুল আওসাত, হা/৫২০৩; মিশকাত, হা/৫২৬১।]
সালিম ইবনে আবু যা‘দ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ ﷺ কে বলতে শুনেছি যে, তিনি বলেছেন, হে বিলাল! সালাতের ইকামতের মাধ্যমে আমাদেরকে শান্তি দাও। [আবু দাউদ, হা/৪৯৮৭; মুসনাদে আহমাদ, হা/২৩১৩৭।]
১৩. আমি আল্লাহর বন্দেগী ও দাসত্ব করছি। এই দাসত্ব ঠিকমত হচ্ছে কি না, তা আমি জানি না। সুতরাং নিজের ত্রুটি স্বীকার করে মনকে ভীতি দ্বারা পরিপূর্ণ রাখতে হবে। মহান আল্লাহ বলেন-
যারা তাদের প্রতিপালকের দিকে ফিরে যাবে এই বিশ্বাসে ভয়ের সাথে দান করে তারাই দ্রুত কল্যাণকর কাজ সম্পাদন করে এবং তারা এতে অগ্রগামী হয়। (সূরা মু’মিনূন- ৬০, ৬১)
রাসূলুল্লাহ ﷺ এর স্ত্রী আয়েশা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আমি রাসূলুল্লাহ ﷺ কে এ আয়াতের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলাম, ওরা কি তারা, যারা মদ খায়, চুরি করে এবং ব্যভিচার করে? নবী ﷺ বললেন, না- হে সিদ্দীকের কন্যা! বরং (আল্লাহ এখানে তাদের কথা বলেছেন) যারা রোযা রাখে, সালাত আদায় করে এবং দান-খয়রাত করে, কিমুত এসব কবুল হচ্ছে কি না- এ ভয়ে তারা ভীত থাকে। [তিরমিযী, হা/৩১৭৫; ইবনে মাজাহ, হা/৪১৯৮; মুস্তাদরাকে হাকেম, হা/৩৪৮৬; মিশকাত, হা/৫৩৫০।]
আমাদের আরো ভয় করতে হবে যে, আমরা যতই ইবাদাত করি না কেন, প্রয়োজনের তুলনায় তা খুবই কম। জান্নাতের মূল্য তো অবশ্যই নয়।
আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, তোমাদের মধ্যে কেউ তার কাজের দ্বারা মুক্তি পাবে না। লোকেরা বলল, আপনিও (আপনার কাজের দ্বারা মুক্তি) পাবেন না? তিনি বললেন, না- আমিও না। তবে আল্লাহ তাঁর রহমত দিয়ে আমাকে ঢেকে রেখেছেন। সুতরাং সঠিক এবং কর্তব্যনিষ্ঠভাবে কাজ করে আল্লাহর নৈকট্য অর্জন করো, সকাল-বিকাল এবং রাতের শেষাংশে আল্লাহর ইবাদাত করো। (এসব কাজে) মধ্যমপন্থা অবলম্বন করো, মধ্যমপন্থাই তোমাদেরকে লক্ষ্যে পৌঁছাবে। [সহীহ বুখারী, হা/৬৪৬৩; সহীহ মুসলিম, হা/৭২৮৯; মুসনাদে আহমাদ, হা/১০৪৩০; আদাবুল মুফরাদ, হা/৪৬১; মিশকাত, হা/২৩৭১।]
১৪. সালাতে যখন দাঁড়াব তখন অবস্থাটা এমন হবে যে, কোন গোলাম তার মালিকের সাথে বেআদবী করে পলায়ন করেছিল। অন্য কোথাও আশ্রয় না পেয়ে আবার তার মালিকের কাছে লজ্জিত অবস্থায় ফিরে আসল এবং নিজের অপরাধের জন্য ক্ষমাপ্রার্থনা করতে লাগল। একজন মিসকীনের মতো নিজের ভুলের ক্ষমার জন্য আল্লাহর সামনে দাঁড়াতে হবে। মনে মনে ধারণা করতে হবে যে, আমি আল্লাহর দরবারে উপস্থিত হয়েছি। আমি আমার আল্লাহকে দেখতে পাচ্ছি, আর এতটুকু সম্ভব না হলে এ কথা অবশ্যই মনের মধ্যে গেঁথে রাখতে হবে যে, আল্লাহ সকল সৃষ্টির প্রতি সূক্ষ্ম দৃষ্টি রাখছেন। তিনি আমার সবকিছু দেখছেন, আমার সালাত আদায় করা দেখছেন। বান্দার কোন কিছুই তাঁর নিকট গোপন নয়। আমি সালাতের মধ্যে যা কিছু করব ও পড়ব তিনি তা দেখবেন ও শুনবেন। রাসূলুল্লাহ ﷺ ইহসানের পরিচয় দিতে গিয়ে বলেছিলেন,
তুমি এমনভাবে আল্লাহর ইবাদাত করো, যেন তুমি তাকে দেখতে পাচ্ছ। আর যদি তাকে দেখতে না পাও তবে অন্তত এ ধারণা রাখো যে, নিশ্চয় তিনি তোমাকে দেখছেন। [সহীহ বুখারী, হা/৫০; সহীহ মুসলিম, হা/১০২; আবু দাউদ, হা/৪৬৯৭; তিরমিযী, হা/২৬১০; নাসাঈ, হা/৪৯৯০; ইবনে মাজাহ হা/৬৩; মুসনাদে আহমাদ, হা/১৮৪; সহীহ ইবনে খুযায়মা, হা/২২৪৪; সহীহ ইবনে হিববান, হা/১৬৮; সহীহ তারগীব ওয়াত তারহীব, হা/১৮৭২; মিশকাত, হা/২।]
১৫. সালাতে দাঁড়ালে মনে করতে হবে যে, আমি আল্লাহর সাথে একান্ত নিরালায় আলাপ করছি। সুতরাং কারো সাথে কানে-কানে কথা বলার সময় মন ও খেয়াল কি অন্য দিকে থাকতে পারে?
বায়াযী (রাঃ) হতে বর্ণিত। একদা রাসূলুল্লাহ ﷺ লোকদের উদ্দেশ্যে বের হলেন। আর তখন লোকেরা সালাত আদায় করছিল এবং উচ্চ আওয়াজে কিরাআত পাঠ করছিল। তখন তিনি বললেন, অবশ্যই সালাত আদায়কারী তার প্রভুর সাথে নির্জনে আলাপ করে। সুতরাং তার লক্ষ্য করা উচিত- সে নির্জনে কী আলাপ করে? আর তোমরা কুরআন তিলাওয়াতের সময় একে অপরের উপর আওয়াজকে উচ্চ করো না। [মুয়াত্তা ইমাম মালেক, হা/২১৩; মুসনাদে আহমাদ, হা/১৯০৪৪; মুজামুল কাবীর লিত তাবারানী, হা/৮০৩৭; সিলসিলা সহীহাহ, হা/১৬০৩; মিশকাত, হা/৮৫৬।]
১৬. সালাতে দাঁড়িয়ে ধরে নেব যে, এটা আমার জীবনের শেষ সালাত। এরপর হয়তো আর সালাতের সুযোগ পাব না। যেন আমি আমার প্রিয়তমের নিকট থেকে বিদায়কালে শেষ সাক্ষাৎ করছি, শেষ কথা বলছি ও শেষ আবেদন জানিয়ে নিচ্ছি। এমন মুহূর্তে মন কি অন্য দিকে যেতে পারে?
আবু আইয়ুব (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, এক ব্যক্তি নবী ﷺ এর নিকট উপস্থিত হয়ে বলল, হে আল্লাহর রাসূল! আমাকে সংক্ষেপে কিছু উপদেশ দিন। তখন তিনি বললেন, যখন তুমি সালাতে দাঁড়াবে তখন শেষ সালাত আদায়ের ন্যায় সালাত পড়বে। এমন কথা বলো না, যা বললে ক্ষমা চাইতে হয়। আর লোকদের হাতে যা আছে তা থেকে সম্পূর্ণভাবে নিরাশ হয়ে যাও। [ইবনে মাজাহ, হা/৪১৭১; মুসনাদে আহমাদ, হা/২৩৫৪৫; সিলসিলা সহীহাহ, হা/৪০১; মিশকাত, হা/৫২২৬।]
১৭. সালাতে দাঁড়িয়ে মনে করব, আমাকে মৃত্যুবরণ করতেই হবে এবং ফিরে যেতে হবে সেই মহান বাদশার নিকট, যাঁর সামনে আমি দন্ডায়মান হয়েছি। তাঁর কাছে সকল কাজের হিসাবও দিতে হবে।
আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী ﷺ বলেছেন, তুমি সালাতে মৃত্যুকে স্মরণ করো। কারণ মানুষ যখন তার সালাতে মৃত্যুকে স্মরণ করে, তখন যথার্থই সে তার সালাতকে সুন্দর করে। আর তুমি ঐ ব্যক্তির ন্যায় সালাত আদায় করো, যে ধারণা করে যে, সে আর সালাত আদায় করার সুযোগ পাবে না। আর তুমি এমন সব কাজ থেকে দূরে থাকবে, যা করার পর তোমাকে কৈফিয়ত দিতে হয়। [জামেউস সগীর, হা/৮৫১; সিলসিলা সহীহাহ, হা/১৪২১।]
এ সকল উপদেশ মেনে চললে ইনশা-আল্লাহ সালাতে রূহ আসবে এবং তা কায়েম হবে, আর এ সালাতই হবে সালাত আদায়কারীকে মন্দ কাজ হতে বিরতকারী।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/70/60
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।