hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

কিতাবুস্ সালাত

লেখকঃ শাইখ আবদুর রহমান বিন মুবারক আলী

৬৪
আযানের শব্দাবলি
আবদুল্লাহ ইবনে যায়েদ (রাঃ) স্বপ্নে আযানের বাক্যগুলো যেভাবে শুনেছেন তা হালোঃ

اَللهُ اَ كْبَرُ

‘‘ আল্লা-হু আকবার’’ -৪ বার

(আল্লাহ সবচেয়ে বড় )

اَشْهَدُاَنْ لَّا اِلٰهَ اِلَّا اللهُ

‘‘আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ্’’-২ বার

(আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া প্রকৃত কোন উপাস্য নেই )

اَشْهَدُ اَنَّ مُحَمَّدًا رَسُوْلُ اللهُ

‘‘আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রাসূলুল্লাহ’’-২ বার

(আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মাদ ﷺ আল্লাহর রাসূল )

حَىَّ عَلَى الصَّلٰوةِ

‘‘হাইয়া আলাস সালাহ্’’-২ বার

(সালাতের জন্য এসো )

حَىَّ عَلَى الْفَلَاحُ

‘‘হাইয়া আলাল ফালাহ্’’-২ বার

(কল্যাণের জন্য এসো)

اَللهُ اَ كْبَر

‘‘ আল্লা-হু আকবার’’-২ বার

(আল্লাহ সবচেয়ে বড় )

لَا اِلٰهَ اِلَّا اللهُ

‘‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ’’-১ বার

(আল্লাহ ব্যতীত প্রকৃত কোন প্রভু নেই) [আবু দাউদ, হা/৪৯৯; মুসনাদে আহমাদ, হা/১৬৫২৪।]

ফজরের প্রথম আযানে ‘‘হাইয়্যা আলাল ফালাহ্’’ বলার পর ‘‘আস্সালাতু খাইরুম মিনান নাওম’’ (ঘুম হতে নামাজ উত্তম) বলা জমহুর উলামাগণের নিকট সুন্নাত।

উল্লেখ্য যে, ফজরের আযানের জন্য রাসূলুল্লাহ ﷺ এর দু’জন মুয়াজ্জিন ছিলেন। তাদের একজন হলেন বিলাল (রাঃ)। তিনি আযানের সময় ‘‘আস্সালাতু খাইরুম মিনান নাওম’’ বলতেন। আর দ্বিতীয়জন হলেন আবদুল্লাহ ইবনে উম্মে মাকতুম (রাঃ)। তিনি ‘‘আস্সালাতু খাইরুম মিনান নাওম’’ বলতেন বলে কোন প্রমাণ নেই। বিলাল (রাঃ) এর আযান ছিল প্রথম আযান, যা তাহাজ্জুদ ও সাহরীর জন্য দেয়া হতো। আর ফজরের ওয়াক্ত হলে আবদুল্লাহ ইবনে উম্মে মাকতুম (রাঃ) আযান দিতেন। [সহীহ ফিকহুস সুন্নাহ, ১/২৫০ পৃঃ।]

আযান দেয়ার পদ্ধতি :

১। আযান শুরু করার আগে মুয়াজ্জিন কিবলার দিকে মুখ করে দাঁড়াবেন। [ইরওয়াউল গালীল, আলবানী ১/ ২৫০।]

২। দু’শাহাদাত আঙ্গুলের ডগা দু’কানের মধ্যে ঢুকিয়ে যথাসম্ভব উচ্চৈঃস্বরে আযান দেবেন। [তিরমিযী, হা/১৯৭; মুসনাদ আহমাদ, হা/১৮৭৮১।]

৩। যখন মুয়াজ্জিন ‘‘হাইয়্যা আলাস সালাহ্’’ বলবেন, তখন ডান দিকে মুখ ফিরাবেন এবং যখন ‘‘হাইয়্যা আলাল ফালাহ্’’ বলবেন, তখন বাম দিকে মুখ ফিরাবেন। [নাসাঈ, হা/৬৪৬; তিরমিযী, হা/১৯৭; আবু দাউদ, হা/৫২০।]

৪। সালাতের ওয়াক্ত হওয়ার পর আযান দেয়া।

মাসআলা :

১। রেকর্ড করা আযান ওয়াক্তের আযানের জন্য শুদ্ধ নয়। কেননা আযান একটি ইবাদাত। আর এই ইবাদাত সরাসরি সম্পাদন করতে হয়।

২। আযান ও ইকামতের মধ্যে কথা বলা মাকরূহ।

৩। মুয়াজ্জিনের উচিত পার্থিব কোন বিনিময় ছাড়াই আল্লাহর সমত্মুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে আযান দেয়া। কেননা রাসূলুল্লাহ ﷺ এ ব্যাপারে উৎসাহ প্রদান করেছেন। একদা তিনি উসমান ইবনে আবুল আস (রাঃ) কে বলেন, তুমি এমন একজন মুয়াজ্জিন গ্রহণ করো যে তার আযানের বিনিময়ে (পার্থিব কোন কিছু) গ্রহণ করে না। [আবু দাউদ, হা/৫৩১; নাসাঈ, হা/৬৭২; মুসনাদে আহমাদ, হা/১৬৩১৪।]

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন