hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

ইসলামের অর্থনীতি

লেখকঃ মওলানা মুহাম্মাদ আবদুর রহীম (রহ)

৪২
ব্যক্তিগত মালিকানায় সরকারী হস্তক্ষেপ
জাতীয়করণ পর্যায়ে ইসলামের নীতি কি? শিল্প-কারখানা, সাধারণ জনকল্যাণমূলক জিনিস, জমি এবং অনুরূপ অন্যান্য জিনিসকে রাষ্ট্রায়ত্ত করার ব্যাপারে ইসলামী অর্থনীতির ভূমিকা কি হইবে?

এই পর্যায়ে আমরা ইতিপূর্বে বিস্তারিত আলোচনা করিয়াছি বটে; কিন্তু তাহা সত্ত্বেও এই পর্যায়ে স্বতন্ত্রভাবে এক তথ্যপূর্ণ আলোচনার অবতারণা জরুরী বলিয়া আমরা মনে করি। বর্তমান আলোচনা এই উদ্দেশ্যেই এখানে সংযোজি হইতেছে।

মালিকানা সম্পর্কে আলোচনা পর্যায়ে আমর ইতিপূর্বে রাসূলে করীম (ﷺ)-এর একটি হাদীস উদ্ধৃত করিয়াছি। হাদীসটি এই:

(আরবী)

পানি, ঘাস ও আগুন- এই তিনটি জিনিসের সব মানুষ সমান অধিকার সম্পন্ন।

এই হাদীসটি হইতে প্রমাণিত হয় যে, এই তিনটি স্বভাবজাত দ্রব্যবামগ্রী ব্যবহার করার ও উহা হইতে উপকৃত হওয়ার নির্বিশেষ সব মানুষেরই অধিকা রহিয়াছে। কেননা ওইগলি সকল পর্যায়ের মানুষের পক্ষেই অপরিহার্য। এই কারণেই ফিকাহবিদগণ বলিয়াছেন যে, স্বাভাবিক পর্যায়ে এই তিনটি জিনিসের কোন একটিকেও কোন মানুষ অন্য লোকদিগকে বঞ্চিত করিয়া একাকী করায়ত্ব করিয়া লইতে পারে না। কেননা ইহা মানুষের মধ্যে কাহারো ব্যক্তিগত মালিকানাধীন হইয়অ গেলে অন্যান্য সাধারণ মানুষ তাহা হইতে বঞ্চিত থাকিতে বাধ্য হইবে। আর ইহা মানবতার অধিকার ও মর্যাদার পক্ষে খুবই ক্ষতিকর। এইরূপ অবস্থায় ব্যক্তিগত মালিকানার উপর হস্তক্ষেপ করা অপরিহার্য হইয়া পড়ে এবং ইসলামী রাষ্ট্রের এই অধিকার স্বীকৃতব্য।

এই পর্যায়ে মনে রাখিতে হইবে যে, ইসলামী অর্থনীতির দৃষ্টিতে হাদীসে উল্লিখিত মাত্র তিনটি জিনিসের মধ্যেই রাষ্ট্রের এই অধিকার সীমাবদ্ধ নয়, বরং অনুরূপ ধরনের সাধারণ মানুষের স্বীকার করিতে হইবে।

ইসলামী শরীয়তে সমাজ-মানুষের প্রয়োজন পূরণ উদ্দেশ্যে ওয়াক্‌ফ করার বিধান রহিয়াছে। শুধু তাহাই নয়, ওয়াক্‌ফ করার ব্যাপারে শরীয়তের যথেষ্ট উৎসাহও দান করা হইয়াছে। ফিকহ শাস্ত্রের সংজ্ঞা অনুযায়ী ‘ওয়াক্‌ফ’ হইল:

(আরবী)

কোন নির্দিষ্ট জিনিসকে উহার মালিকের মালিকানা হইতে মুক্ত করিয়া আল্লাহর মালিকানায় অর্পণ করা।….. অর্থাৎ মানব সমাজের কেহই এককভাবে উহার মালিক হইবেনা, যাহাদের জন্য উহা ওয়াক্‌ফ করা হইবে কেবল মাত্র তাহারাই উহার যাবতীয় মুনাফা লাভ করিবে।

বস্তুত, ইহাকে এক প্রকার সম্পত্তির সামাজীকরণ বলা যায়। নবী করীম(ﷺ) মদীনার একটি স্থানকে জনগণের গৃহপালিত পশুর চারণভূমি হিসাবে নির্দিষ্ট করিয়া দিয়াছিলেন। উহার নাম ছিল ‘নাকী’ () এইরূপে কোন স্থানকে জনসাধারণের জন্য সরকার কর্তৃক নির্দিষ্ট করিয়া দেওয়াকে ইসলামী পরিভাষায় বলা হয় ‘হিমা’ ()। অনুরূপভাবে হযরত আবূ বকর সিদ্দীক (রা)‘জুবদা ও উমর ফারূক (রা) রব্‌জা’ নামক স্থানকে নিজ নিজ খিলাফতকালে সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত করিয়া রাখিয়াছিলেন। এইরূপে স্থানের উপর কাহারো ব্যক্তিগত মালিকানা বা কাহারো একচেটিয়া অধিকার স্বীকৃত হইত না। ইহা রাষ্ট্রের ব্যবস্থাধীন সর্বসাধারণের সম্পত্তি হিসাবে ব্যবহৃত হইতেছিল। সর্বসাধরণ মানুষ-ই ইহা ব্যবহার করার অধিকারী ছিল।

হযরত উমর ফারূক (রা) ‘রবজা’ নামক স্থানকে সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত ঘোষণা করিলেন, তখন সেই স্থানের অধিবাসী ও মালিকরা উহার প্রতিবাদে মুখর হইয়া উঠিয়াছিল। তাহারা বলিল, ‘হে আমীরুল মু’মেনীন, আপনি ইহা কি করিলেন? ইহা তো আমাদের বসবাসের স্থান। জাহিলিয়াতের জামানায় উহার জন্য আমরা কত মারপিট ও যুদ্ধ-বিগ্রহ করিয়াছি। আর এই জমীনের অধিবাসী থাকা অবসআয়ই আমরা ইসলাম কবুল করিয়াছি। এইরূপ অবস্থায় আপনি আমদের মালিকানা হরণ করিয়া আমাদের জমিকে রাষ্ট্রয়ত্ত করিয়া লইলেণ এবং সর্বসাধরণের জন্য উন্মুক্ত ঘোষণা করিলেন কিভাবে?

হযরত উমর (রা) ইহার সহসা কোন জওয়াব দিতে পারিলেন না। তিনি তাহাদের কথা শুনিয়া কিছু সময় নিশ্চুপ থাকিলেন। অতঃপর বলিলেন:

(আরবী)

সমস্ত সম্পদ ও সম্পত্তির প্রকৃত মালিকতো আল্লাহ। আর সব মানুষ হইল একচ্ছত্রভাবে আল্লাহর বান্দা। আল্লাহর নামে শপথ, আমি যদি জমীনকে আল্লাহর ওয়াস্তে নির্দিষ্ট না করিতাম তাহা হইলে আমি তাহাদের এক বিঘত পরিমাণ জমিও ‘হিমা’ বা সাধারণের জন্য উন্মুক্ত করিয়া দিতাম না।

অতঃপর হযরত উমর (রা) এই জমির রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব এক ব্যক্তি উপর অর্পণ করিলেন। এই সময় তিনি তাহকে যে নসীহত করিয়াছিলেন তাহা ইসলামী অর্থনীতিতে চিরস্মরণ হইয়া রহিয়াছে। তিনি বলিয়াছিলেন:

জনসাধারণের উপর অত্যাচর, অনাচার করিও না, নিপীড়িতের মর্মবিদারী ফরিয়াদকেও ভয় করিও না। কেননা সে ফরিয়াদ আল্লাহর নিকট কবুল হইয়া থাকে।উট ও ছাগল-ভেড়া পালকদিগকে এই স্থানে প্রবেশ করিতে দাও; কিন্তু ইবনে আফ্‌ফান ও ইবনে আওফের পশুগুলিকে প্রবেশ করিতে দিও না। কেননা তাহাদের পশুগুলি যদি খাদ্যাভাবে মরয়াও যায় তাহা হইলে তাহারা খেজুর বাগান ও ফসলের ক্ষেত দ্বারা উহার প্রতিকার ও ক্ষতি পূরণ করিতে পারিবে। কিন্তু এই গরীব অল্পসংখ্যক পশর মালিকদের জন্তুগলি ধ্বংস হইয়া গেলে তাহারা নিজেদের সন্তানাদিসহ আমর নিকট আসিয়অ ‘আমীরুল মু’মিনীন’ বলিয়া চিৎকার করিবে অর্থাৎ তাহারা রাষ্ট্রীয় সাহায্যের দাবি করিবে। কেননা অভাবগ্রস্ত হইয়া পড়িলে বায়তুলমালে তাহাদের অধিকার স্বীকার এইরূপ অবস্থায় কি আমি তাহাদিগকে এমনি অসহায়

(৯০ নাম্বর পেইজের শেষের লাইন স্পষ্ট নয়)

পশুগুলির জন্য ঘাসের ব্যবস্থা করিয়া দেওয়া আমার পক্ষে সহজ। আর তাহাদের জন্য-ও ইহাই খুশীর বিষয় হইয়া দেখিতে পাইবে, আমি তাহাদের উপর জুলুম করিয়াছি। আর বস্তুত আল্লাহর পথে ভার বহনকারী এই জন্তুগুলি যদি না থাকিত তাহা হিইলে আমি লোকদের নিকট হইতে তাহাদের বসবাস এলাকার জমি গ্রহণ করিয়া সর্বসাধরণের জন্য উন্মুক্ত এলাকা বলিয়া নির্দিষ্ট করিয়া দিতাম না।

উমর ফারূকের এই দীর্ঘ ঘোষণা হইতে স্পষ্ট জানা যায় যে, রাষ্ট্র ও সাধারণ মানুষের প্রয়োজনে সরকার ব্যক্তিগত মালিকানাভুক্ত সম্পত্তি দখল করিয়া সর্বসাধারণের ব্যবহারের জন্য নির্দিষ্ট ও উন্মুক্ত করিয়া দিতে পরে। ধনীদের নিকট হইতে সর্বসাধারণের কল্যাণের উদ্দেশ্যে গৃহীত সম্পত্তি ভোগ-ব্যবহার করার অভাবগ্রস্ত ও কম সম্পদশালী লোকদেরই সর্বাপেক্ষা বেশী অধিকার রহিয়াছে। সমাজে এই ব্যবস্থাপনা থাকিলে দরিদ্র লোকেরা নিশ্চিত ধ্বংসের মুখে নিপতিত হইতে বাধ্য হইত।

ইসলামী ফিকাহর এ কথা স্পষ্টভাবে বলিয়া দেওয়া হইয়াছে যে, খাদ্যদ্রব্য বা শিল্পপণ্য অধিক মূল্য আদায়েল জন্য মওজুদ করিয়া রাখা নিষিদ্ধ। যে লোক তাহা করিবে তাহার ও তাহার পরিবারবর্গের প্রয়োজনের অতিরিক্ত যাহা, তাহা ন্যায্যমূল্যে বিক্রয় করিয়া দিতে সরকার তাহাকে বাধ্য করিবে। কিংবা যদি কেহ অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রয় করিতে চেষ্টা করে তবে তাহা ন্যায্য-দামে বিক্রয় করিতে তাহাকে বাধ্য করা হইবে। এই উভয় অবস্থায় পণ্যমালিক যদি সরকারী নির্দেশ মানিয়া লইতে অস্বীকার করে তাহা হইলে তাহার নিকট হইতে পণ্য কাড়িয়া লওয়া হইবে এবং উহাকে ন্যায্য মূল্যে বিক্রয় করিয়া দেওয়া হইবে। কেননা এই উভয় অবস্থাই সাধারণ মানুষের পক্ষে অত্যন্ত বিপজ্জনক হইয়া পড়ে। এই দৃষ্টিতে বলা যায়, কোন জমি বা সম্পত্তির ব্যক্তি-মালিকানা যদি কখনও সাধারণ জন-মানুষের পক্ষে ক্ষতিকর প্রমাণিত হয় কিংবা সাধারণ জনস্বার্থে কোন জমির ব্যক্তিগত মালিকানা হরণ করিয়া উহাকে রাষ্ট্রায়ত্ব করিয়া লওয়া অপরিহার্য হইয়া পড়ে, তবে উহার উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দিয়া তাহা অবশ্যই করা যাইবে।

একজন আনসারীর বাগানে হযরত সামুরা ইবনে জুনদুবের একটি খেজর গাছ ছিল। সেখানে একজন আনসারীর বাগানে হযরত সামুরা ইবনে জুনদুবের একটি খেজুর গাছ ছিল। সেখানে তাহার পরিবারেবর্গের লোকেরা যাতায়াত করিতেন বিধায় আনসাীর বিশেষ অসুবিধা হইত। আনসারী তাহার এই অসুবিদার জন্য নবী করীম (ﷺ)-এর নিকট অভিযোগ করিলেন। তখন নবী করীম (ﷺ) সামুরাকে উহা বিক্রয় করিতে কিংবা দান করিয়া দিতে অথবাউহাকে উৎপাটন করিয়া ফেলিতে বলিলেন। তিনি মনে করিয়াছিলেন, ইহা নবী করীমের উপদেশ মাত্র, কোন নির্দেশ নয়। তাই তিনি ইহার কোন একটি কথাও মানিয়া লইতে প্রস্তুত হইলেন না। তখন নবী করীম (ﷺ) আনসারীকে বলিলেন:

(আরবী)

নবী করীমের এই নির্দেশ বৈধ ব্যক্তিগত মালিকানর উপর সরাসরি হস্তক্ষেপের অকাট্য প্রমাণ। ইহা হইতে প্রমাণিত হয় যে, কোন মালিকানা যখন উহার প্রতিবেশীকে ক্ষতিগ্রস্ত করে বা পীড়া দেয়, তখন ব্যক্তিগত মালিকানা হরণ করা যাইতে পারে এবং ইহার যখন সংগত, তখন কোন মালিকানা যদি সমজ ও সমষ্টির পক্ষে ক্ষতিকর হইয়া পড়ে তাহা সমষ্টির কল্যাণের জন্য হরণ করা যাইবে না কেন?

খলীফাতুল মুসলিমীন হযরত উমর (রা) তাহার কতিপয় রাজ্য শাসকের অর্জিত ধন-মালের অর্ধেক পরিমাণে রাষ্ট্রায়ত্ব করিয়া লইয়াছিলেন। এই রাজ্য শাসকগণ ছিলেন হযরত আবূ হুরায়রা, আমর ইবনুল আ’স, ইবনে আব্বাস ও সায়াদ ইবনে আবূ ওয়াক্কাস (রা) প্রমুখ বড় বড় সাহাবী। সামাজিক ও জাতীয় কল্যাণ দৃষ্টিতে প্রয়োজন বোধ হইলে ব্যক্তিগত মালিকানার উপর হস্তক্ষেপ করার অবকাশ ইসলামী শরীয়াতে রহিয়াছে, পূর্বোক্ত ঐতিহাসিক ঘটনাবলী হইতে তাহা অকাট্যভাবে প্রমাণিত হয়।

ইসলামী শরীয়ত জুলুম প্রতিরোধক ইনসাফ প্রতিষ্ঠাতা ও সুষ্ঠু ব্যবস্থাপক এবং সেজন্য দায়িত্বশীল। উহাতে যেমন ব্যক্তির কল্যাণের প্রতি নজর রাখা হইয়াছে, তেমনি সমাজ ও সমষ্টির কল্যাণের প্রতিও। এই দুইয়ের মাঝে যদি কোন দিক দিয়া সংঘর্ষের সৃষ্টি হয়, তাহা হইলে ইসলামী শরীয়াত উহার প্রতিরোধ করিয়া সেখানে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা করিতে বদ্ধ-পরিকর। অতএব, ব্যক্তিগত মালিকানা যদি সমাজ-সংস্কার কিংবা সমাজের অপর কোন ব্যক্তির পক্ষে ক্ষতিকর হইয়া দাড়ায়, তাহা হইলে সামাজিক ইনসাফের ভারসাম্য রক্ষার্থে এই মালিকানা হরণ কিংবা উহাকে নিয়ন্ত্রিত করাও ইসলামী শরীয়তের দায়িত্ব। ইসলামী রাষ্ট্র শরীয়তের এই বিধানের ভিত্তিতেই এইরূপ করার অধিকারী।

বস্তুত, ব্যক্তিগত মালিকানায় সরকারী হস্তক্ষেপ- অন্য কথা ব্যক্তিগত সম্পত্তির রাষ্ট্রায়ত্তকরণ- ইসলামী শরীয়ত সমর্থিত, ইসলামের ইতিহাসে এই ঘটনা বহুবার ঘটিয়াছে। নবী করীম (ﷺ) আদালতী ফয়সালা হিসাবে এইরূপ করার নির্দেশ দিয়াছেন। অতএব সাধরণ মানুষের কল্যাণের জন্য এইরূপ করা অপরিহার্য হইলে তাহা অবশ্যই করা যাইবে। অনেক সময় কেবল এই উপায়েই সামাজিক জুলুম ও সামগ্রিক ক্ষতির প্রতিরোধ করা সম্ভব। এই কারণে অনেক ক্ষেত্রে এইরূপ কাজ করা ওয়াজিবও হইতে পারে।

তবে এই ব্যাপারে কাহারো স্বেচ্চাচারিতা করিবার অদিকার নাই। কেননা তাহাতে একটি জুলূম ও সামান্য ক্ষতির প্রতিরোধ করিতে গিয়া আর একটি জুলুম ও বিরাট ক্ষতি হইতে পারে। এইজন্য এই ধরণের পদক্ষেপ গ্রহণের পূর্বে সরকারকে অবশ্যৈই নিরপেক্ষ আদালতী ফয়সালা গ্রহণ করিতে হইবে।

কেননা ইসলামের দৃষ্টিতে ব্যক্তিগত মালিকানা পুরাপুরিভাবে সম্মানার্হ এবং সরকার উহার নিরাপত্তা বিধানের জন্য দায়ী। কেবলমাত্র শরীয়তের বিধানের ভিত্তিতেই এবং ইনসাফের তাকিদেই ন্যায়সঙ্গত পন্থা উহা হরণ করা যাইতে পারে, স্বেচ্চাচারিতা করিয়া নয়।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন