hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

ইসলামের ইতিহাস ১ম খণ্ড

লেখকঃ মাওলানা আকবর শাহ খান নজিববাদী

৩৩৪
ফারূকে আযম (রা)-এর আচার-আচরণ ও বৈশিষ্ট্যাদি
হযরত ফারূকে আযম (রা)-এর খাবার ছিল অত্যন্ত সাদাসিধে ধরনের। বহির্দেশ থেকে কিংবা ইসলামী রাষ্ট্রের বিভিন্ন প্রদেশ থেকে যেসব দূত বা প্রতিনিধি দল মদীনা শরীফে আসতেন, তারা অতিথি হিসাবে হযরত ফারূকে আযম (রা)-এর সাথেই আহার করতেন। তাতে তাদের কিছুটা কষ্টের সম্মুখীন হতে হত এজন্য যে, তারা সাদাসিধে খাবারে সাধারণত অভ্যস্ত ছিলেন না। হযরত ফারুকে আযম (রা)-এর পোশাকও ছিল অত্যন্ত সাদাসিধে ধরনের। তাঁর বেশীর ভাগ পোশাকই ছিল তালিযুক্ত। এমন কি কোন কোন সময় তার পরিহিত সুতিবস্ত্রের মধ্যে চামড়ার তালিও থাকত। কোন কোন সময় তিনি দীর্ঘক্ষণ পর্যন্ত ঘরের মধ্যে বসে থাকতেন। এরূপ করাটা ছিল তার স্বভাব-বিরুদ্ধ। কিন্তু, যখন তিনি বাইরে আসতেন তখন জানা যেত যে, তার গায়ের কাপড়গুলো ময়লা হয়ে যাওয়ায়, ধুয়ে রৌদ্রে শুকাতে দেওয়া হয়েছিল এবং তা শুকানো পর্যন্ত ঘর থেকে বের হওয়া তার পক্ষে সম্ভব হয় নি। কেননা, এগুলো ব্যতীত তার আর দ্বিতীয় কাপড় ছিল না। হিজরতের পর তিনি প্রথম প্রথম মদীনা শরীফ থেকে দু’তিন মাইল দূরবর্তী একটি পল্লীতে থাকতেন। খলীফা হওয়ার পর তিনি মদীনা শরীফের শহর এলাকায় চলে আসেন। এখানে তাঁর ঘর মসজিদে নববীর নিকটে এবং বাবুস-সালাম ও বাবুর রহমতের মধ্যবর্তী স্থানে ছিল। শাহাদতের সময় তিনি ঋণী ছিলেন। তিনি নির্দেশ দিয়ে যান, যেন তার ঘরটি বিক্রয় করে সে অর্থ দ্বারা ঋণ পরিশোধ করা হয়। হযরত আমীর মু‘আবিয়া (রা) ঘরটি খরিদ করেন এবং তা থেকে প্রাপ্ত অর্থ দ্বারাই হযরত ফারূকে আযম (রা)-এর ঋণ পরিশোধ করা হয়। এক সময় তিনি খুতবায় বলেন, ‘হে লোক সকল! আমার জীবনে এমন সময়ও গিয়েছে, যখন আমি ঘরে ঘরে পানি সরবরাহ করতাম, লোকেরা তার বিনিময়ে আমাকে কিছু খেজুর দিত এবং আমি তা দিয়েই জীবিকা নির্বাহ করতাম। লোকেরা বলল, আপনি এসব ঘটনার উল্লেখ করেছেন কেন? তিনি উত্তর দিলেন, আমার মনে কিছুটা দম্ভের সৃষ্টি হয়েছিল এবং এটাই তার ওষুধ। তিনি বহুবার মদীনা তাইয়িবা থেকে মক্কা মুকাররমা পর্যন্ত এবং মক্কা মুকাররমা থেকে মদীনা তাইয়িবা পর্যন্ত সফর করেছেন। কিন্তু তার সাথে কখনো কোন তাঁবু বা ছোট খাটো শামিয়ানাও থাকত না। প্রয়োজন মত কোন বাবলা বৃক্ষের উপর কাপড় ছড়িয়ে দিতেন, তারই ছায়ায় তিনি বিশ্রাম নিতেন। শোয়ার প্রয়োজন হলে মাটির উপরস্থ কংকর ও পাথরসমূহ সমান করে, তারপর কয়েকটি পাথর স্তূপীকৃত করে সেগুলোকে বালিশ বানিয়ে এবং নীচে একটি কাপড় বিছিয়ে তিনি শুয়ে পড়তেন। তিনি বদর যুদ্ধ ও বায়আতুর রিদওয়ানে অংশ গ্রহণকারী ব্যক্তিবৃন্দ, হযরত রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ)-এর সহধর্মিণীবৃন্দ এবং সমগ্র উচ্চ মর্যাদাশীল সাহাবীবৃন্দের জন্য বায়তুল মাল থেকে ভাতা নির্ধারণ করে দিয়েছেন। তিনি তাঁর ছেলে আবদুল্লাহ্ (রা)-এর চাইতে হযরত উসামা (রা)-এর ভাতা বেশী পরিমাণ নির্ধারণ করলে হযরত আবদুল্লাহ্ (রা) তাতে আপত্তি জানান। তখন তিনি তার ছেলে হযরত আবদুল্লাহ্ (রা)-কে সম্বোধন করে বলেন, হযরত রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ) হযরত উসামা (রা)-কে তোমার চাইতে এবং হযরত উসামা (রা)-এর পিতাকে তোমার পিতার চাইতে অধিক ভালবাসতেন।

হযরত ফারূকে আযম (রা)-এর উপদেষ্টা ও সভাসদের সকলেই ছিলেন আলিম ও বিজ্ঞ— চাই তারা অধিক বয়স্ক হোন অথবা অল্প বয়স্ক। তিনি আলিম সমাজকে অত্যন্ত সম্মানের চোখে দেখতেন। মানুষ চেনা ও মানুষের গুণাবলী আবিষ্কার করা ছিল তাঁর অন্যতম বৈশিষ্ট্য। একটি মানুষের মধ্যে কি কি গুণ রয়েছে তা তিনি সহজেই বুঝে নিতেন এবং সে অনুযায়ী তার প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করতেন। অনুরূপভাবে সাহাবায়ে কিরামের মধ্যে যিনি যে দায়িত্ব পালনের জ্ঞান ও যোগ্যতা রাখতেন হযরত ফারূকে আযম (রা) তার উপর ঠিক সেই দায়িত্বই অর্পণ করতেন। যিনি যে পদের যোগ্য তিনি তাকে সে পদেই অধিষ্ঠিত করেছিলেন। যদিও তিনি নিজে সংসারবিমুখ ও আল্লাহভীরু ছিলেন এবং অত্যন্ত সরল জীবন যাপন করতেন, কিন্তু দায়িত্বপূর্ণ কাজে, সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে কিংবা প্রাদেশিক প্রশাসনে তিনি সমস্ত ব্যক্তিকে নিয়োগ করতেন, তাদের মনোনয়নের ক্ষেত্রে শুধু যুহদ (সংসারবিমুখতা), তাকওয়া (পরহিযগারী)-কে মাপকাঠি হিসাবে গ্রহণ করতেন না, বরং যে কাজে যাকে নিয়োগ করতেন সে কাজ সুষ্ঠভাবে সম্পাদনের পুরাপুরি যোগ্যতা তার মধ্যে আছে কিনা তা পূর্বাহ্নে পরখ করে নিতেন। তাঁর দশ বছরের খিলাফত আমলে ইরাক, সিরিয়া, ফিলিস্তীন, মিসর, খুরাসান প্রভৃতি দেশে শতশত যুদ্ধ সংঘটিত হয়। যদিও তিনি স্বয়ং ঐ সমস্ত যুদ্ধে শরীক হননি, তবু সেগুলোর আয়োজন, পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনা তার হাতেই ছিল। বিভিন্ন খুঁটিনাটি ব্যাপারেও সেনাপতিগণের কাছে তিনি নির্দেশাদি পাঠাতেন এবং সেগুলো খুবই মোক্ষম ও সময়োপযোগী হত। তাই যুদ্ধ, সংঘর্ষ কিংবা প্রশাসনিক ব্যাপারে একথা বলা কারো পক্ষে সম্ভব হয়নি যে, হযরত ফারূকে আযম (রা) এক্ষেত্রে ভ্রান্তিকর বা খাপছাড়া নির্দেশ প্রদান করেছেন। তিনি সকল প্রদেশের কর্মকর্তাদের কাছে এ মর্মে লিখিত নির্দেশ পাঠিয়েছিলেন যে, কোন মুজাহিদকে যেন একাধারে চারমাসের বেশী যুদ্ধক্ষেত্রে আটকিয়ে রাখা না হয়; বরং চার মাস পরপর যেন তাকে তার পরিবার-পরিজনের সাথে মিলিত হওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়। একদা কোন একটি অসুখের কারণে জনৈক ব্যক্তি তাকে মধু সেবন করতে বলেছিল। কিন্তু তার কাছে মধু ছিল না এবং কোথাও তা পাওয়াও যাচ্ছিল না। অবশ্যই বায়তুল মালে সামান্য পরিমাণ মধু ছিল। লোকেরা বললো, আপনি এ মধুই ব্যবহার করুন। তিনি উত্তর দিলেন, এ তো সমগ্র মুসলমানের সম্পত্তি। যতক্ষণ পর্যন্ত জনসাধারণ আমাকে অনুমতি না দেবে, ততক্ষণ আমি এ মধু ব্যবহার করতে পারি না। শেষ পর্যন্ত তিনি ঐ মধু ব্যবহার করেন নি।

তিনি খলীফা হওয়ার পর প্রথমে অনেক দিন পর্যন্ত বায়তুল মাল থেকে একটি শস্যকণাও ভাতা হিসাবে গ্রহণ করেন নাই। ক্রমে ক্রমে তার অবস্থা এমন পর্যায়ে গিয়ে পৌঁছল যে, দারুণ অভাব তাঁকে ঘিরে ধরল, ক্ষুধা নিবৃত্তির কোন পথই তাঁর সামনে খোলা রইল না। অগত্যা তিনি সাহাবায়ে কিরামকে মসজিদে নববীতে একত্রিত করে বললেন, আমাকে খিলাফতের কাজে এ পরিমাণ ব্যস্ত থাকতে হয় যে, নিজের পারিবারিক খরচের কথা চিন্তাই করতে পারি না। অতএব, আপনারা সবাই মিলে আমার জন্য বায়তুল মাল থেকে কিছু পরিমাণ ভাতা নির্ধারণ করে দিন। তখন হযরত আলী (রা) বললেন, আপনি আপনার সকাল-সন্ধ্যার খাবার বায়তুল মাল থেকেই পাবেন, হযরত ফারূকে আযম (রা) তাতেই সম্মত হন।

হযরত আবদুল্লাহ ইব্‌ন উমর (রা) বলেন, এমনটা হয় নি যে, হযরত ফারূকে আযম (রা) রাগান্বিত হয়েছেন, তখন কেউ তাঁর সামনে মহান আল্লাহকে স্মরণ করল কিংবা কুরআন শরীফের কোন আয়াত পাঠ করল কিংবা তাঁকে মহান আল্লাহ্‌র ভয় দেখালো এবং তাতে তাঁর রাগ প্রশমিত হল না। হযরত বিলাল (রা) একবার হযরত আসলাম (রা)-কে হযরত ফারূকে আযম (রা)-এর অবস্থা সম্পর্কে প্রশ্ন করলে তিনি জবাব দেন, এতে কোন সন্দেহ নেই যে, তিনি সর্বোৎকৃষ্ট ব্যক্তি; কিন্তু যখন তিনি রাগান্বিত হন তখন অবস্থা গুরুতর হয়ে দাঁড়ায়। তখন হযরত বিলাল (রা) বলেন, ঐ সময়ে তুমি পাক কুরআনের কোন একটি আয়াত পাঠ কর না কেন, যাতে তার সমস্ত রাগ উবে যায়? হযরত আবদুল্লাহ্ ইব্‌ন উমর (রা) বলেন, একবার হযরত ফারূকে আযম (রা) হযরত সারিয়াহ (রা) নামক জনৈক ব্যক্তিকে একটি সেনাদলের নেতা করে পাঠান। কিছুদিন পর হঠাৎ এক জুমু‘আর খুতবায় হযরত ফারূকে আযম (রা) তিন তিন বার উচ্চৈঃস্বরে বলে উঠেন, “হে সারিয়া! পাহাড়ের দিকে যাও।”

এক সময় তিনি উটের ক্ষতস্থান ধুইয়ে দিচ্ছিলেন এবং বলছিলেন, আমার ভয় হয়, হয়ত কিয়ামতের দিন এ সম্পর্কে আমাকে জিজ্ঞেস করা হবে। এক সময় তিনি হযরত সালমান (রা)-কে জিজ্ঞেস করলেন, বলুন তো, আমি বাদশাহ না খলীফা? তিনি জবাব দিলেন, যদি আপনি কোন মুসলমানের কাছ থেকে এক দিরহাম কিংবা তার চাইতেও অল্প বা অধিক আদায় করে তা আপনার ব্যক্তিগত কাজে খরচ করেন, তাহলে আপনি বাদশাহ্—অন্যথায় খলীফা।

প্রায় একমাস পর একজন দূত হযরত সারিয়াহ (রা)-এর কাছ থেকে মদীনা তাইয়িবাতে আসেন। তিনি সেখানকার অবস্থাদি বর্ণনা করতে গিয়ে বলেন, আমরা যুদ্ধে প্রায় পরাজিত হতে যাচ্ছিলাম, এমন সময় তিন তিন বার জনৈক ব্যক্তির কণ্ঠস্বর শুনতে পেলাম। তিনি বলছিলেন, “হে সারিয়া! পাহাড়ের দিকে যাও।” আমরা তখন দ্রুত পাহাড়ের দিকে এগিয়ে গেলাম। ফলে আল্লাহ তা‘আলা আমাদের শত্রুদেরকে পরাস্ত করলেন। যেদিন হযরত ফারূকে আযম (রা) তাঁর খুতবার মধ্যে এ শব্দগুলো উচ্চারণ করেছিলেন সেদিন লোকেরা তাঁকে জিজ্ঞেস করল, আপনি এখানে হযরত সারিয়া (রা)-কে ডাকছেন কেন? তিনি তো নিহাওয়ান্দে কাফিরদের সাথে যুদ্ধ করছেন? হযরত ফারূকে আযম (রা) জবাবে বললেন, তখনি আমি এরূপ একটি দৃশ্য দেখলাম যে, মুসলমানগণ যুদ্ধ করছে এবং এমন পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে যে, তখনই পাহাড়ের দিকে না গেলে শত্রুরা তাদের পর্যুদস্ত করে ফেলবে, তাই হঠাৎ আমার মুখ দিয়ে ঐ শব্দগুলো বের হয়ে গেল। হযরত সারিয়া (রা)-এর পত্রেও উল্লেখ করা হয়েছিল যে এ একই তারিখে ঠিক জুমু‘আর দিন এবং জুমু‘আর নামাযের সময়ে ঐ ঘটনা ঘটেছিল। একবার হযরত আবদুর রহমান ইব্‌ন আওফ (রা) হযরত ফারূকে আযম (রা)-কে বলেন, মানুষ আপনাকে এত ভয় করে যে, না তারা আপনার দিকে চোখ তুলে তাকাতে পারে, আর না আপনার সামনে কথা বলতে পারে। হযরত ফারূকে আযম (রা) তখন বললেন, মহান আল্লাহ্‌র শপথ, তারা আমাকে যতটুকু ভয় করে আমি ওদেরকে তার চাইতেও বেশী ভয় করি।

হযরত ফারূকে আযম (রা) প্রদেশসমূহের উলামা ও গভর্নরদেরকে নির্দেশ দিয়ে রেখেছিলেন, যেন তারা সবাই হজ্জের সময় হজ্জ করতে আসেন। তিনি নিজেও প্রতি বছর হজ্জ করতে যেতেন। গভর্নর বা কর্মকর্তাদেরকে হজ্জ উপলক্ষে মক্কা মুকাররমাতে একত্র করার মধ্যে একটি বিশেষ সুবিধা ছিল যে, তখন প্রত্যেক প্রদেশের ও প্রত্যেক অঞ্চলের লোকেরাও খলীফার সাথে সাক্ষাৎ করার সুযোগ পেত এবং তাদের অঞ্চলে নিযুক্ত কর্মকর্তাদের মধ্যে কোন দোষত্রুটি থাকলে তা খলীফার কাছে অবাধে বলতে পারত। আবার ঐ কর্মকর্তা যেহেতু ঐ সময় সেখানে হাযির থাকতেন, তাই খলীফা তার থেকে ঐ অভিযোগের ব্যাখ্যা তলব করতে পারতেন। এ ব্যবস্থা অবলম্বনের ফলে কর্মকর্তাগণ নিজেদের দায়িত্ব পালনে সদাসতর্ক থাকতেন। তাদের ভয় ছিল, কর্তব্য পালনে সামান্যতম ত্রুটি-বিচ্যুতি ঘটলে হজ্জের সমাবেশে তাদের লাঞ্ছিত ও অপমানিত হতে হবে। হযরত ফারূকে আযম (রা) সাম্য ও গণতন্ত্রের প্রকৃত অর্থ সম্পর্কে অবহিত ছিলেন এবং বাস্তবে তা প্রতিষ্ঠা করতে চাইতেন। আজকালকার ইউরোপীয় গণতন্ত্র, যা ইসলামী শিক্ষা ও ইসলামী আদর্শের বিরোধী, তার প্রতি হযরত ফারূকে আযম (রা)-এর কোন আকর্ষণ ছিল না। একবার মিম্বারে দাঁড়িয়ে খুতবা দানকালে জনৈক স্ত্রীলোক তাঁকে সম্বোধন করে বলে উঠেন, আপনার এ কথা ভুল। স্ত্রীলোকটি যেহেতু ঠিক কথাই বলেছিল, তাই হযরত ফারূকে আযম (রা) জনসমাবেশের মধ্যেই নির্দ্বিধায় নিজের সে ভুল স্বীকার করে নেন।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন