hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

তাফসীরুল কুরআন বিল কুরআন

লেখকঃ শাইখ আবদুর রহমান বিন মুবারক আলী

১১৪
অধ্যায়- ৬ : আল্লাহ মুজাহিদদেরকে সাহায্য করেন
মুমিনদেরকে সাহায্য করা আল্লাহর কর্তব্য :

وَكَانَ حَقًّا عَلَيْنَا نَصْرُ الْمُؤْمِنِيْنَ

মুমিনদের সাহায্য করা তো আমারই কর্তব্য। (সূরা রূম- ৪৭)

ব্যাখ্যা : যতগুলো ময়দানে হক ও বাতিলের সংঘাত হয় তার প্রত্যেকটিতে হকের সমর্থনে সাহায্য পৌঁছানো আল্লাহর কাজ। যুক্তির লড়াই হলে তিনিই সত্যপন্থীদেরকে সঠিক ও পূর্ণশক্তিশালী যুক্তি সরবরাহ করেন। নৈতিকতার লড়াই হলে তিনিই সবদিক থেকে সত্যপন্থীদের নৈতিক শ্রেষ্ঠত্ব দান করেন। সংগঠন-শৃঙ্খলার মুকাবিলা হলে তিনিই বাতিলপন্থীদের হৃদয় ছিন্নভিন্ন এবং হকপন্থীদের হৃদয় সংযুক্ত করেন। মানবিক শক্তির মুকাবিলা হলে তিনিই প্রতিটি পর্যায়ে যোগ্য ও উপযোগী ব্যক্তিবর্গ সরবরাহ করে হকপন্থীদের দলের শক্তি বৃদ্ধি করে দেন। বস্তুগত উপকরণের প্রয়োজন হলে তিনিই সত্যপন্থীদের সামান্য ধন ও উপায়-উপকরণে বরকত দান করেন। প্রাণান্তকর সংঘাতের ময়দানে নামিয়ে দিয়ে তিনি তোমাকে একাকী ছেড়ে দেন না; বরং তোমার সাহায্যার্থে তিনি নিজেই প্রস্তুত থাকেন। সুতরাং অন্তরে সামান্য পরিমাণ ঈমান থাকলে এর চেয়ে বেশি সাহস সঞ্চারকারী কথা আর কী হতে পারে যে, সারা বিশ্বজাহানের মালিক আল্লাহ নিজেই আমাদের সাহায্য দান করছেন ও পথ দেখানোর দায়িত্ব নিচ্ছেন। এ ক্ষেত্রে কেবলমাত্র কাপুরুষ ব্যক্তি ছাড়া অন্য কেউ আল্লাহর রাস্তায় সামনে এগিয়ে যেতে ইতস্ততবোধ করবে না।

মুজাহিদদেরকে সাহায্য করার ক্ষেত্রে আল্লাহর ওয়াদা :

يَاۤ اَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوْاۤ اِنْ تَنْصُرُوا اللهَ يَنْصُرْكُمْ وَيُثَبِّتْ اَقْدَامَكُمْ

হে ঈমানদারগণ! তোমরা যদি আল্লাহকে সাহায্য কর, তবে তিনিও তোমাদেরকে সাহায্য করবেন এবং তোমাদের পাসমূহকে মজবুত করে দেবেন। (সূরা মুহাম্মাদ- ৭)

ব্যাখ্যা : ইসলাম প্রতিষ্ঠার কাজে অংশগ্রহণকে কুরআনে ‘‘আল্লাহকে সাহায্য করা’’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। দুনিয়াতে আল্লাহ মানুষকে ইচ্ছা ও সংকল্পের স্বাধীনতা দান করেছেন। তাদেরকে কুফর বা ঈমানের মধ্য থেকে কোন একটি পথ অবলম্বন করার জন্যও বাধ্য করেননি। এর পরিবর্তে তিনি যুক্তি ও উপদেশের মাধ্যমে মানুষের কাছ থেকে এ স্বতস্ফূর্ত স্বীকৃতি আদায় করতে চেয়েছেন যে, অস্বীকৃতি ও নাফরমানি করার স্বাধীনতা থাকা সত্ত্বেও তার জন্য স্রষ্টার আনুগত্যের পথ অবলম্বন করাই প্রকৃত সত্য এবং এটিই তার সাফল্য ও নাজাতের পথ। এভাবে প্রচার, উপদেশ ও নসীহতের সাহায্যে মানুষকে সত্য ও সঠিক পথে নিয়ে আসার ব্যবস্থা করাই আল্লাহর কাজ। আর যেসব লোক এ কাজে আল্লাহকে সাহায্য করে, তাদেরকেই আল্লাহর সাহায্যকারী হিসেবে গণ্য করা হয়। আল্লাহর কাছে এটিই মানুষের সর্বোচ্চ মর্যাদা। অপরদিকে কুফর ও ঈমানের সংঘাতে মুমিনরা কখনো একা ও নিঃসঙ্গ হয় না, বরং আল্লাহ নিজেই তাদের পক্ষ হয়ে দাঁড়ান। তাদের বিরুদ্ধে শত্রুদের কৌশল ব্যর্থ করে দেন। অনিষ্টকারীদের অনিষ্টকে তাদের থেকে দূরে সরিয়ে দেন। কাজেই এ আয়াতটি হকপন্থীদের জন্য একটি বড় ধরনের সুসংবাদ। এর কারণ হচ্ছে, হকের বিরুদ্ধে সংঘর্ষে লিপ্ত দ্বিতীয় পক্ষটি বিশ্বাসঘাতক, অকৃতজ্ঞ এবং নিয়ামত অস্বীকারকারী। কাজেই আল্লাহ তাদেরকে অপছন্দ করেন এবং তাদের বিরুদ্ধে সংগ্রামরত হকপন্থীদেরকে সাহায্য করেন। যারা আল্লাহর বান্দাদেরকে তাওহীদের দিকে আহবান করে এবং সত্য দ্বীন কায়েম করা ও মন্দ জায়গায় ভালোকে বিকশিত করার জন্য প্রচেষ্টা চালায়, তারা মূলত আল্লাহরই সাহায্যকারী। কেননা এগুলো হচ্ছে আল্লাহর কাজ।

আল্লাহ মূসা ও হারূন (আঃ) কে সাহায্য করেছেন :

وَلَقَدْ مَنَنَّا عَلٰى مُوْسٰى وَهَارُوْنَ وَنَجَّيْنَاهُمَا وَقَوْمَهُمَا مِنَ الْكَرْبِ الْعَظِيْمِ وَنَصَرْنَاهُمْ فَكَانُوْا هُمُ الْغَالِبِيْنَ

আমি অনুগ্রহ করেছি মূসা ও হারূনের প্রতি। তাদেরকে এবং তাদের জাতিকে বড় কষ্ট থেকে উদ্ধার করেছি। আমি তাদেরকে সাহায্য করেছি, ফলে তারাই বিজয়ী হয়েছে। (সূরা সাফফাত, ১১৪-১১৬)

আল্লাহ ঈসা (আঃ) এর সাথিদেরকে সাহায্য করেছেন :

يَاۤ اَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا كُوْنُوْاۤ اَنْصَارَ اللهِ كَمَا قَالَ عِيْسَى ابْنُ مَرْيَمَ لِلْحَوَارِيِّيْنَ مَنْ اَنْصَارِيْۤ اِلَى اللهِؕ قَالَ الْحَوَارِيُّوْنَ نَحْنُ اَنْصَارُ اللّٰهِ فَاٰمَنَتْ طَّآئِفَةٌ مِّنْ ۢبَنِيْۤ اِسْرَآئِيْلَ وَكَفَرَتْ طَّآئِفَةٌۚ فَاَيَّدْنَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا عَلٰى عَدُوِّهِمْ فَاَصْبَحُوْا ظَاهِرِيْنَ

হে মুমিনগণ! তোমরা আল্লাহর (দ্বীনের) সাহায্যকারী হও, যেমন মারইয়ামের পুত্র ঈসা হাওয়ারীদের উদ্দেশ্যে বলেছিলেন, কে আল্লাহর পথে আমার সাহায্যকারী হবে? হাওয়ারীরা বলেছিল, আমরাই তো আল্লাহর পথে সাহায্যকারী। অতঃপর বনী ইসরাঈলের একদল ঈমান আনল এবং একদল কুফরী করল। পরে আমি মুমিনদেরকে তাদের শত্রুদের মুকাবিলায় শক্তিশালী করলাম; ফলে তারা বিজয়ী হলো। (সূরা সাফ- ১৪)

বদরের যুদ্ধে আল্লাহর সাহায্যের দৃষ্টান্ত :

وَلَقَدْ نَصَرَكُمُ اللهُ بِبَدْرٍ وَّاَنْتُمْ اَذِلَّةٌۚ فَاتَّقُوا اللهَ لَعَلَّكُمْ تَشْكُرُوْنَ اِذْ تَقُوْلُ لِلْمُؤْمِنِيْنَ اَلَنْ يَّكْفِيَكُمْ اَنْ يُّمِدَّكُمْ رَبُّكُمْ بِثَلَاثَةِ اٰلَافٍ مِّنَ الْمَلَآئِكَةِ مُنْزَلِيْنَ بَلٰۤى اِنْ تَصْبِرُوْا وَتَتَّقُوْا وَيَاْتُوْكُمْ مِّنْ فَوْرِهِمْ هٰذَا يُمْدِدْكُمْ رَبُّكُمْ بِخَمْسَةِ اٰلَافٍ مِّنَ الْمَلَآئِكَةِ مُسَوِّمِيْنَ

নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদেরকে বদরে সাহায্য করেছিলেন, যখন তোমরা দুর্বল ছিলে। অতএব আল্লাহকে ভয় করো যেন তোমরা কৃতজ্ঞ হও। (স্মরণ করো) যখন তুমি মুমিনদেরকে বলেছিলে, এটা কি তোমাদের জন্য যথেষ্ট নয় যে, তোমাদের প্রতিপালক তিন হাজার ফেরেশতা প্রেরণ করে তোমাদেরকে সাহায্য করবেন? হ্যাঁ, যদি তোমরা ধৈর্যধারণ কর ও সংযমী হও এবং তারা যদি দ্রুত তোমাদের উপর আক্রমণ চালায়, তবে তোমাদের প্রতিপালক চিহ্নিত পাঁচ হাজার ফেরেশতা দ্বারা তোমাদেরকে সাহায্য করবেন। (সূরা আলে ইমরান, ১২৩-১২৫)

আহযাবের যুদ্ধে আল্লাহর সাহায্যের দৃষ্টান্ত :

يَاۤ اَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوا اذْكُرُوْا نِعْمَةَ اللهِ عَلَيْكُمْ اِذْ جَآءَتْكُمْ جُنُوْدٌ فَاَرْسَلْنَا عَلَيْهِمْ رِيْحًا وَّجُنُوْدًا لَّمْ تَرَوْهَاؕ وَكَانَ اللهُ بِمَا تَعْمَلُوْنَ بَصِيْرًا

হে মুমিনগণ! তোমরা তোমাদের প্রতি আল্লাহর সেই অনুগ্রহকে স্মরণ করো- যখন শত্রু বাহিনী তোমাদের উপর আক্রমণ করেছিল, তখন আমি তাদের উপর প্রেরণ করেছিলাম এক প্রচন্ড বায়ু এবং এমন এক সৈন্যদল, যাদেরকে তোমরা দেখতে পাওনি। (জেনে রেখো) তোমরা যা কর আল্লাহ তা দেখেন। (সূরা আহযাব- ৯)

হুনাইনের যুদ্ধে আল্লাহর সাহায্যের দৃষ্টান্ত :

لَقَدْ نَصَرَكُمُ اللهُ فِيْ مَوَاطِنَ كَثِيْرَةٍ وَّيَوْمَ حُنَيْنٍ اِذْ اَعْجَبَتْكُمْ كَثْرَتُكُمْ فَلَمْ تُغْنِ عَنْكُمْ شَيْئًا وَّضَاقَتْ عَلَيْكُمُ الْاَرْضُ بِمَا رَحُبَتْ ثُمَّ وَلَّيْتُمْ مُّدْبِرِيْنَ ثُمَّ اَنْزَلَ اللهُ سَكِيْنَتَهٗ عَلٰى رَسُوْلِهٖ وَعَلَى الْمُؤْمِنِيْنَ وَاَنْزَلَ جُنُوْدًا لَّمْ تَرَوْهَا وَعَذَّبَ الَّذِيْنَ كَفَرُوْاؕ وَذٰلِكَ جَزَآءُ الْكَافِرِيْنَ

আল্লাহ তোমাদেরকে সাহায্য করেছেন বহু ক্ষেত্রে এবং হুনাইনের যুদ্ধের দিনে, যখন তোমাদের সংখ্যাধিক্য তোমাদেরকে উৎফুল্ল করেছিল; কিন্তু এটা তোমাদের কোন কাজে আসেনি। আর পৃথিবী বিস্তৃত হওয়া সত্ত্বেও তোমাদের জন্য সংকুচিত হয়ে গিয়েছিল। অবশেষে তোমরা পৃষ্ঠপ্রদর্শন করে পলায়ন করেছিলে। অতঃপর আল্লাহ তাঁর নিকট হতে তাঁর রাসূল ও মুমিনদের উপর প্রশান্তি বর্ষণ করলেন এবং এমন এক সৈন্যবাহিনী অবতীর্ণ করলেন, যা তোমরা দেখতে পাওনি। এভাবে তিনি কাফিরদেরকে শাস্তি প্রদান করেন; আর এটাই কাফিরদের কর্মফল। (সূরা তাওবা- ২৫, ২৬)

ছোট দলও বড় দলের উপর বিজয়ী হতে পারে :

كَمْ مِّنْ فِئَةٍ قَلِيْلَةٍ غَلَبَتْ فِئَةً كَثِيْرَةً ۢبِاِذْنِ اللهِؕ وَاللهُ مَعَ الصَّابِرِيْنَ

আল্লাহর হুকুমে কত ছোট দল বড় দলকে পরাজিত করেছে। আর আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সাথেই রয়েছেন।

(সূরা বাক্বারা- ২৪৯)

সত্যিকার একজন মুমিন দশজন কাফিরকে পরাজিত করতে পারে :

يَاۤ اَيُّهَا النَّبِيُّ حَرِّضِ الْمُؤْمِنِيْنَ عَلَى الْقِتَالِؕ اِنْ يَّكُنْ مِّنْكُمْ عِشْرُوْنَ صَابِرُوْنَ يَغْلِبُوْا مِائَتَيْنِۚ وَاِنْ يَّكُنْ مِّنْكُمْ مِّائَةٌ يَّغْلِبُوْاۤ اَلْفًا مِّنَ الَّذِيْنَ كَفَرُوْا بِاَنَّهُمْ قَوْمٌ لَّا يَفْقَهُوْنَ

হে নবী! মুমিনদেরকে যুদ্ধের জন্য উদ্বুদ্ধ করো; তোমাদের মধ্যে বিশজন ধৈর্যশীল থাকলে তারা দু’শ জনের উপর বিজয়ী হবে এবং একশ জন থাকলে এক হাজার কাফিরের উপর বিজয়ী হবে। কারণ তারা এমন এক সম্প্রদায় যাদের কোন বোধশক্তি নেই। (সূরা আনফাল- ৬৫)

ব্যাখ্যা : যদিও শারীরিক শক্তির দিক দিয়ে উভয়ের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই, তবুও যে ব্যক্তি সত্যের জ্ঞান রাখে, নিজের অস্তিত্ব, মৃত্যুর তাৎপর্য ও মৃত্যুর পরের জীবনের তাৎপর্য ভালোভাবে উপলব্ধি করে এবং হক ও বাতিলের পার্থক্য সঠিকভাবে জানে, তার শক্তির ধারে কাছেও এমনসব লোক পৌঁছতে পারবে না, যারা জাতীয়তাবাদ বা শ্রেণি সংগ্রামের চেতনা নিয়ে কর্মক্ষেত্রে নেমে আসে। এজন্যই বলা হয়েছে, একজন বোধশক্তিসম্পন্ন সজাগ মুমিন ও একজন কাফিরের মধ্যে সত্যের জ্ঞান ও সত্য সম্পর্কে অজ্ঞতার কারণেই প্রকৃতিগতভাবে এক ও দশের অনুপাত সৃষ্টি হয়।

শেষ পর্যন্ত ইসলামপন্থীরাই বিজয়ী হবে :

وَلَقَدْ سَبَقَتْ كَلِمَتُنَا لِعِبَادِنَا الْمُرْسَلِيْنَ اِنَّهُمْ لَهُمُ الْمَنْصُوْرُوْنَ وَاِنَّ جُنْدَنَا لَهُمُ الْغَالِبُوْنَ

আমার রাসূলদের সম্পর্কে আমার এ কথা আগেই নির্ধারিত হয়েছে যে, অবশ্যই তারা সাহায্যপ্রাপ্ত হবে এবং আমার বাহিনীই বিজয় লাভ করবে। (সূরা সাফ্ফাত, ১৭১-১৭৩)

ব্যাখ্যা : আল্লাহর সেনাদল বলতে এমন ঈমানদারদেরকে বুঝানো হয়েছে, যারা আল্লাহর রাসূলের আনুগত্য করে এবং তার সহযোগী হয়। তাছাড়া এমন অদৃশ্য শক্তিও এর অন্তর্ভুক্ত হয়, যার মাধ্যমে মহান আল্লাহ সত্যপন্থীদেরকে সাহায্য-সহায়তা দান করে থাকেন।

كَتَبَ اللهُ لَاَغْلِبَنَّ اَنَاْ وَرُسُلِيْؕ اِنَّ اللهَ قَوِيٌّ عَزِيْزٌ

আল্লাহ লিখে রেখেছেন যে, আমি এবং আমার রাসূলগণ অবশ্যই বিজয় লাভ করব। নিশ্চয় আল্লাহ মহাশক্তিধর ও মহাপ্রতাপশালী। (সূরা মুজাদালা- ২১)

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন