hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

তাফসীরুল কুরআন বিল কুরআন

লেখকঃ শাইখ আবদুর রহমান বিন মুবারক আলী

৪৩৭
অধ্যায়- ৪ : নবী-রাসূলগণের বৈশিষ্ট্য ও গুণাবলি
সকল নবী-রাসূলই মানুষ ছিলেন :

قَالَتْ لَهُمْ رُسُلُهُمْ اِنْ نَّحْنُ اِلَّا بَشَرٌ مِّثْلُكُمْ وَلٰكِنَّ اللهَ يَمُنُّ عَلٰى مَنْ يَّشَآءُ مِنْ عِبَادِهٖ

তাদের রাসূলগণ তাদেরকে বলত, আমরা তো তোমাদের মতোই মানুষ। তবে আল্লাহ তাঁর বান্দাদের মধ্যে যাকে ইচ্ছা তাকে অনুগ্রহ করেন। (সূরা ইবরাহীম– ১১)

সকল নবী-রাসূল পুরুষ ছিলেন :

وَمَاۤ اَرْسَلْنَا مِنْ قَبْلِكَ اِلَّا رِجَالًا نُّوْحِيْۤ اِلَيْهِمْ فَاسْاَلُوْاۤ اَهْلَ الذِّكْرِ اِنْ كُنْتُمْ لَا تَعْلَمُوْنَ

আমি তোমার পূর্বে যত নবীর প্রতি ওহী প্রেরণ করেছিলাম তারা সবাই পুরুষ ছিলেন। তোমরা যদি না জান তবে জ্ঞানীদেরকে জিজ্ঞেস করে নাও। (সূরা নাহল– ৪৩)

তারা খাবার খেতেন এবং বাজারেও যেতেন :

وَمَاۤ اَرْسَلْنَا قَبْلَكَ مِنَ الْمُرْسَلِيْنَ اِلَّاۤ اِنَّهُمْ لَيَأْكُلُوْنَ الطَّعَامَ وَيَمْشُوْنَ فِى الْاَسْوَاقِ

তোমার পূর্বে আমি যেসব রাসূল প্রেরণ করেছি, তারা সকলেই তো আহার করত ও হাট–বাজারে চলাফেরা করত। (সূরা ফুরক্বানু ২০)

নবী-রাসূলগণের কেউই চিরস্থায়ী ছিলেন না :

وَمَا جَعَلْنَاهُمْ جَسَدً ا لَّا يَأْكُلُوْنَ الطَّعَامَ وَمَا كَانُوْا خَالِدِيْنَ

আমি তাদেরকে এমন দেহবিশিষ্ট করিনি, যারা আহার্য গ্রহণ করত না এবং তারা চিরস্থায়ীও ছিল না। (সূরা আম্বিয়া– ৮)

তাদের সবার স্ত্রী–পুত্র ছিল :

وَلَقَدْ اَرْسَلْنَا رُسُلًا مِّنْ قَبْلِكَ وَجَعَلْنَا لَهُمْ اَزْوَاجًا وَّذُرِّيَّةً

আমি তো তোমার পূর্বে অনেক রাসূল প্রেরণ করেছিলাম এবং তাদেরকে স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততিও দান করেছিলাম। (সূরা রা‘দু ৩৮)

নবী-রাসূলগণ ভালো কাজে এগিয়ে থাকতেন :

اِنَّهُمْ كَانُوْا يُسَارِعُوْنَ فِى الْخَيْرَاتِ

তারা সৎকর্মে (একে অন্যের সাথে) প্রতিযোগিতা করত। (সূরা আম্বিয়া– ৯০)

তারা আল্লাহকে ডাকতেন :

وَيَدْعُوْنَنَا رَغَبًا وَّرَهَبًا وَّكَانُوْا لَنَا خَاشِعِيْنَ

তারা আমাকে আশা ও ভীতির সাথে ডাকত। আর তারা ছিল আমার অনুগত বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত। (সূরা আম্বিয়া– ৯০)

তারা আল্লাহর বাণী শুনে সিজদায় লুটিয়ে পড়তেন :

اِذَا تُتْلٰى عَلَيْهِمْ اٰيَاتُ الرَّحْمٰنِ خَرُّوْا سُجَّدًا وَّ بُكِيًّا

যখন তাদের নিকট দয়াময়ের আয়াত তিলাওয়াত করা হয়, তখন তারা ক্রন্দনরত অবস্থায় সিজদায় লুটিয়ে পড়ে। (সূরা মারইয়াম– ৫৮)

পরকালের স্মরণ ছিল তাদের বিশেষ গুণ :

اِنَّاۤ اَخْلَصْنَاهُمْ بِخَالِصَةٍ ذِكْرَى الدَّارِ

আমি তো তাদেরকে বৈশিষ্ট্যমন্ডিত করেছিলাম এক বিশেষ গুণে, আর তা হলো আখিরাতের স্মরণ। (সূরা সোয়াদু ৪৬)

ব্যাখ্যা : অর্থাৎ তাঁদের যাবতীয় সাফল্যের মূল কারণ ছিল এই যে, তাঁদের মধ্যে বৈষয়িক স্বার্থলাভের আকাঙ্ক্ষার সামান্যতম গন্ধও ছিল না। তাদের সমস্ত চিন্তা ও প্রচেষ্টা ছিল আখিরাতের জন্য। তাঁরা নিজেরাও আখিরাতের কথা স্মরণ করতেন এবং অন্যদেরকেও স্মরণ করিয়ে দিতেন। তাই আল্লাহ তাঁদেরকে মর্যাদা দান করেছেন। বৈষয়িক স্বার্থ চিন্তায় লিপ্ত লোকদের ভাগ্যে কখনো এটা ঘটেনি।

সকল নবী-রাসূল ধৈর্যশীল ছিলেন :

وَاِسْمَاعِيْلَ وَاِدْرِيْسَ وَذَا الْكِفْلِؕ كُلٌّ مِّنَ الصَّابِرِيْنَ

(স্মরণ করো) ইসমাঈল, ইদরীস ও যুলকিফ্ল-এর কথা, তাদের প্রত্যেকেই ছিল ধৈর্যশীলদের অন্তর্ভুক্ত। (সূরা আম্বিয়া– ৮৫)

তারা শক্তিশালী ও বিচক্ষণ ছিলেন :

وَاذْكُرْ عِبَادَنَاۤ اِبْرَاهِيْمَ وَاِسْحَاقَ وَيَعْقُوْبَ اُولِى الْاَيْدِيْ وَالْاَبْصَارِ

স্মরণ করো, আমার বান্দা ইবরাহীম, ইসহাক ও ইয়াকূবের কথা; তারা ছিলেন কর্মশক্তিসম্পন্ন ও সূক্ষ্মদর্শী। (সূরা সোয়াদু ৪৫)

ব্যাখ্যা : اُولِى الْاَيْدِىْ وَالْاَبْصَارِ (হস্তধারী ও দৃষ্টিধারীগণ) এখানে হাত অর্থ শক্তি ও সামর্থ্য। আর নবীগণকে শক্তি ও সামর্থ্যের অধিকারী বলার অর্থ হচ্ছে, তাঁরা অত্যন্ত সক্রিয় ছিলেন। তাঁরা আল্লাহর আনুগত্যকারী ও গোনাহ থেকে সংরক্ষিত থাকার প্রচন্ড শক্তির অধিকারী ছিলেন। দুনিয়ায় আল্লাহর কালিমা প্রতিষ্ঠা করার জন্য তাঁরা ব্যাপক প্রচেষ্টা চালিয়েছিলেন। আর দৃষ্টি অর্থ অন্তর্দৃষ্টি। তাঁরা সত্যদর্শী ও সূক্ষ্ম সত্যদ্রষ্টা ছিলেন। দুনিয়ায় তাঁরা চোখ বন্ধ করে চলতেন না। বরং চোখ খুলে জ্ঞান ও তাত্ত্বিক পর্যবেক্ষণের পূর্ণ আলোতে সঠিক ও সোজা পথ দেখে চলতেন। এ শব্দগুলোর মধ্যে এ দিকে একটি সূক্ষ্ম ইংগিত করা হয়েছে যে, দুষ্কৃতিকারী ও পথভ্রষ্টরা আসলে এ ধরনের হাত ও চোখ উভয়টি থেকে বঞ্চিত। আসলে যারা আল্লাহর পথে কাজ করে তারাই হস্তধারী এবং যারা সত্যের আলো ও মিথ্যার অন্ধকারের মধ্যে পার্থক্য করে তারাই দৃষ্টির অধিকারী।

সকল নবী-রাসূলের আকীদা–বিশ্বাস এক ছিল :

وَاِنَّ هٰذِهٖۤ اُمَّتُكُمْ اُمَّةً وَّاحِدَةً وَّاَنَاْ رَبُّكُمْ فَاتَّقُوْنِ

তোমাদের এ জাতি তো একই জাতি এবং আমিই তোমাদের প্রতিপালক। অতএব আমাকেই ভয় করো।

(সূরা মু’মিনূনু ৫২)

সকল নবী-রাসূলের দাওয়াতের মূল বিষয় ছিল তাওহীদ :

وَلَقَدْ بَعَثْنَا فِيْ كُلِّ اُمَّةٍ رَّسُوْلًا اَنِ اعْبُدُوا اللهَ وَاجْتَنِبُوا الطَّاغُوْتَ

নিশ্চয় আমি প্রত্যেক জাতির নিকট রাসূল পাঠিয়েছি এ নির্দেশ দিয়ে যে, তোমরা আল্লাহর ইবাদাত করো ও তাগুতকে বর্জন করো। (সূরা নাহল– ৩৬)

وَمَاۤ اَرْسَلْنَا مِنْ قَبْلِكَ مِنْ رَّسُوْلٍ اِلَّا نُوْحِيْۤ اِلَيْهِ اَنَّهٗ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّاۤ اَنَاْ فَاعْبُدُوْنِ

আমি তোমার পূর্বে এমন কোন রাসূল প্রেরণ করিনি, যার প্রতি এ ওহী পাঠাইনি যে, আমি ব্যতীত অন্য কোন ইলাহ্ নেই। সুতরাং তোমরা আমারই ইবাদাত করো। (সূরা আম্বিয়া– ২৫)

তারা আল্লাহর হুকুম ছাড়া মু‘জিযা দেখাতে পারতেন না :

وَمَا كَانَ لِرَسُوْلٍ اَنْ يَّأْتِيَ بِاٰيَةٍ اِلَّا بِاِذْنِ اللهِ لِكُلِّ اَجَلٍ كِتَابٌ

আল্লাহর অনুমতি ব্যতীত কোন নিদর্শন উপস্থিত করা কোন রাসূলের পক্ষে সম্ভব নয়। প্রত্যেক বিষয়ের নির্ধারিত সময় লিপিবদ্ধ রয়েছে। (সূরা রা‘দু ৩৮)

وَمَا كَانَ لِرَسُوْلٍ اَنْ يَّأْتِيَ بِاٰيَةٍ اِلَّا بِاِذْنِ اللهِ

আল্লাহর অনুমতি ছাড়া কোন নিদর্শন উপস্থিত করা কোন রাসূলের পক্ষে সম্ভব নয়। (সূরা মু’মিনু ৭৮)

কোন নবীই নিজেকে উপাস্য বলে দাবী করেননি :

مَا كَانَ لِبَشَرٍ اَنْ يُّؤْتِيَهُ اللهُ الْكِتَابَ وَالْحُكْمَ وَالنُّبُوَّةَ ثُمَّ يَقُوْلَ لِلنَّاسِ كُوْنُوْا عِبَادًا لِّيْ مِنْ دُوْنِ اللهِ وَلٰكِنْ كُوْنُوْا رَبَّانِيِّيْنَ بِمَا كُنْتُمْ تُعَلِّمُوْنَ الْكِتَابَ وَبِمَا كُنْتُمْ تَدْرُسُوْنَ وَلَا يَأْمُرَكُمْ اَنْ تَتَّخِذُوا الْمَلَآئِكَةَ وَالنَّبِيِّيْنَ اَرْبَابًا اَيَأْمُرُكُمْ بِالْكُفْرِ بَعْدَ اِذْ اَنْتُمْ مُّسْلِمُوْنَ

কোন মানুষের জন্য এটা সমীচিন নয় যে, আল্লাহ তাকে কিতাব, জ্ঞান ও নবুওয়াত দান করবেন। অতঃপর সে লোকদেরকে বলবে, তোমরা আল্লাহকে বাদ দিয়ে আমার ইবাদাতকারী হয়ে যাও। বরং সে বলবে, তোমরা তোমাদের প্রতিপালকের বান্দা হয়ে যাও। এ কারণে যে, তোমরা কিতাবের জ্ঞান শিক্ষা দিচ্ছ এবং তা পাঠ করছ। আর সে তোমাদেরকে এ নির্দেশও দেয় না যে, তোমরা ফেরেশতা এবং নবীদেরকে উপাস্য হিসেবে গ্রহণ করো। সে কি তোমাদেরকে মুসলিম হওয়ার পর কুফরীর নির্দেশ দেয়?

(সূরা আলে ইমরানু ৭৯, ৮০)

নবীরা শিরক করলে তাদেরও আমল নষ্ট হয়ে যেত :

وَلَوْ اَشْرَكُوْا لَحَبِطَ عَنْهُمْ مَّا كَانُوْا يَعْمَلُوْنَ

তারা যদি শিরক করত, তবে তাদের কৃতকর্মও নিষ্ফল হয়ে যেত। (সূরা আন‘আম– ৮৮)

আল্লাহ নবীদের থেকে অঙ্গীকার নিয়েছিলেন :

وَاِذْ اَخَذْنَا مِنَ النَّبِيِّيْنَ مِيْثَاقَهُمْ وَمِنْكَ وَمِنْ نُّوْحٍ وَّاِبْرَاهِيْمَ وَمُوْسٰى وَعِيْسَى ابْنِ مَرْيَمَ۪ وَاَخَذْنَا مِنْهُمْ مِّيْثَاقًا غَلِيْظًا

স্মরণ করো, যখন আমি প্রতিশ্রুতি নিয়েছিলাম (আমার বিধান অন্যের নিকট পৌঁছানোর ব্যাপারে) নবীদের কাছ থেকে এবং আপনার কাছ থেকে, নূহ, ইবরাহীম ও ঈসা ইবনে মারইয়ামের কাছ থেকে। আর তাদের কাছ থেকে গ্রহণ করেছিলাম অতি দৃঢ় অঙ্গীকার। (সূরা আহযাব– ৭)

ব্যাখ্যা : প্রত্যেক নবীর কাছ থেকেই অঙ্গীকার নেয়া হয়েছে। আর যে অঙ্গীকার নবীর কাছ থেকে নেয়া হয়েছে তা অনিবার্যভাবে তাঁর অনুসারীদের উপরও আরোপিত হয়ে যায়। অঙ্গীকারটি হচ্ছে, তোমাদেরকে যে দ্বীনের প্রচার ও প্রতিষ্ঠার কাজে নিযুক্ত করা হয়েছে সে একই দ্বীনের প্রচার ও প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব দিয়ে আমার পক্ষ থেকে যে নবীকে পাঠানো হবে, তাকে তোমাদের সহযোগিতা করতে হবে। তাঁর প্রতি কোন হিংসা-বিদ্বেষ করবে না। সত্যের বিরোধিতা করবে না। যখন যেখানে যে ব্যক্তিকেই আমার পক্ষ থেকে সত্যের পতাকা উত্তোলনের দায়িত্ব দেয়া হবে, সেখানেই তাঁর পতাকাতলে সমবেত হবে।

তারা যে কাজের আদেশ দিতেন তা নিজেরাও পালন করতেন :

وَمَاۤ اُرِيْدُ اَنْ اُخَالِفَكُمْ اِلٰى مَاۤ اَنْهَاكُمْ عَنْهُؕ اِنْ اُرِيْدُ اِلَّا الْاِصْلَاحَ مَا اسْتَطَعْتُ

আমি তোমাদেরকে যা হতে নিষেধ করি আমি নিজে তা করতে ইচ্ছা করি না। আমি তো আমার সাধ্যমতো সংস্কারই করতে চাই। (সূরা হুদু ৮৮)

নবীগণও হালাল খাওয়ার জন্য আদিষ্ট ছিলেন :

يَاۤ اَيُّهَا الرُّسُلُ كُلُوْا مِنَ الطَّيِّبَاتِ وَاعْمَلُوْا صَالِحًاؕ اِنِّيْ بِمَا تَعْمَلُوْنَ عَلِيْمٌ

হে রাসূলগণ! তোমরা পবিত্র বস্তু হতে আহার করো ও সৎকর্ম করো; আর তোমরা যা কর সে সম্পর্কে আমি ভালোভাবে অবগত। (সূরা মু’মিনূনু ৫১)

তারা আল্লাহ ছাড়া কাউকে ভয় করতেন না :

اَلَّذِيْنَ يُبَلِّغُوْنَ رِسَالَاتِ اللهِ وَيَخْشَوْنَهٗ وَلَا يَخْشَوْنَ اَحَدًا اِلَّا اللهَ

তারা আল্লাহর বাণী প্রচার করতেন এবং তাঁকে ভয় করতেন। আর তারা আল্লাহ ব্যতীত অন্য কাউকে ভয় করতেন না। (সূরা আহযাব– ৩৯)

প্রত্যেক জাতির মধ্যে নবী এসেছেন :

وَلِكُلِّ اُمَّةٍ رَّسُوْلٌۚ فَاِذَا جَآءَ رَسُوْلُهُمْ قُضِيَ بَيْنَهُمْ بِالْقِسْطِ وَهُمْ لَا يُظْلَمُوْنَ

প্রত্যেক জাতির জন্য রয়েছে একজন রাসূল। অতঃপর যখনই তাদের নিকট তাদের রাসূল এসেছে, তখনই তাদের মাঝে ন্যায়বিচারের সাথে মীমাংসা করা হয়েছে এবং তাদের প্রতি কোন যুলুম করা হয়নি। (সূরা ইউনুস– ৪৭)

وَلِكُلِّ قَوْمٍ هَادٍ

প্রত্যেক সম্প্রদায়ের জন্য রয়েছে পথ প্রদর্শক। (সূরা রা‘দু ৭)

وَاِنْ مِّنْ اُمَّةٍ اِلَّا خَلَا فِيْهَا نَذِيْرٌ

এমন কোন উম্মত নেই, যাদের মধ্যে কোন সতর্ককারী অতিবাহিত হয়নি। (সূরা ফাতির– ২৪)

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন