hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

তাফসীরুল কুরআন বিল কুরআন

লেখকঃ শাইখ আবদুর রহমান বিন মুবারক আলী

৩০৬
অধ্যায়- ৮ : সাগর
দু’রকম পানি একই সাগরে প্রবাহিত হচ্ছে :

وَمَا يَسْتَوِى الْبَحْرَانِۗ هٰذَا عَذْبٌ فُرَاتٌ سَآئِغٌ شَرَابُهٗ وَهٰذَا مِلْحٌ اُجَاجٌ

আর দু’টি সমুদ্র সমান নয়। একটির পানি সুমিষ্ট ও সুপেয়, যা পিপাসা দূর করে দেয়। আর তা পান করা সহজ। (প্রক্ষামত্মরে) অপরটি লবণাক্ত ও বিস্বাদ। (সূরা ফাতির- ১২)

وَهُوَ الَّذِيْ مَرَجَ الْبَحْرَيْنِ هٰذَا عَذْبٌ فُرَاتٌ وَّهٰذَا مِلْحٌ اُجَاجٌۚ وَجَعَلَ بَيْنَهُمَا بَرْزَخًا وَّحِجْرًا مَّحْجُوْرًا

তিনিই সেই সত্তা, যিনি দু’সমুদ্রকে মিলিতভাবে প্রবাহিত করেছেন। একটি মিষ্ট ও সুপেয় এবং অপরটি লোনা ও খর। আর উভয়ের মধ্যে এক অমত্মরাল সৃষ্টি করে দিয়েছেন, যা অতিক্রমযোগ্য নয়। (সূরা ফুরক্বান- ৫৩)

উভয় সমুদ্রের পানি একত্রে মিশে না :

اَمْ مَّنْ جَعَلَ الْاَرْضَ قَرَارًا وَّجَعَلَ خِلَالَهَاۤ اَنْهَارًا وَّجَعَلَ لَهَا رَوَاسِيَ وَجَعَلَ بَيْنَ الْبَحْرَيْنِ حَاجِزًاؕ اَ اِلٰهٌ مَّعَ اللهِؕ بَلْ اَكْثَرُهُمْ لَا يَعْلَمُوْنَ

তিনি কোন সত্তা, যিনি পৃথিবীকে করেছেন বসোপযোগী, তার মাঝে প্রবাহিত করেছেন নদী-নালা এবং তাতে স্থাপন করেছেন সুদৃঢ় পবর্ত ও দু’সমুদ্রের মধ্যে সৃষ্টি করেছেন অন্তরাল? অতএব আল্লাহর সঙ্গে অন্য কোন ইলাহ্ আছে কি? তবুও তাদের অনেকেই তা জানে না। (সূরা নামল- ৬১)

مَرَجَ الْبَحْرَيْنِ يَلْتَقِيَانِ بَيْنَهُمَا بَرْزَخٌ لَّا يَبْغِيَانِ

তিনি দু’সমুদ্রকে প্রবাহিত করেন, যারা পরস্পর মিলিত হয়। এ দু’য়ের মধ্যে রয়েছে এক অন্তরাল, যা ওরা অতিক্রম করতে পারে না। (সূরা আর রহমান- ১৯, ২০)

আল্লাহ সাগর থেকে মাছ ও অলংকার দিয়ে থাকেন :

وَهُوَ الَّذِيْ سَخَّرَ الْبَحْرَ لِتَاْكُلُوْا مِنْهُ لَحْمًا طَرِيًّا وَّتَسْتَخْرِجُوْا مِنْهُ حِلْيَةً تَلْبَسُوْنَهَا

তিনিই সেই সত্তা, যিনি সমুদ্রকে অধীন করে দিয়েছেন, যেন তোমরা তা হতে তাজা গোশত (মাছ) আহার করতে পার এবং যেন তা হতে আহরণ করতে পার রত্নাবলি, যা তোমরা (ভূষণরূপে) পরিধান কর। (সূরা নাহল- ১৪)

يَخْرُجُ مِنْهُمَا اللُّؤْلُؤُ وَالْمَرْجَانُ - فَبِاَيِّ اٰلَآءِ رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ

উভয় সমুদ্র হতে উৎপন্ন হয় মুক্তা ও প্রবাল। সুতরাং (বলো) তোমরা উভয়ে (মানুষ ও জিন জাতি) তোমাদের প্রতিপালকের কোন্ কোন্ নিয়ামতকে অস্বীকার করবে? (সূরা আর রহমান- ২২, ২৩)

জাহাজ চলাচলের জন্য সাগরকে অনুকূল করে দিয়েছেন :

وَسَخَّرَ لَكُمُ الْفُلْكَ لِتَجْرِيَ فِى الْبَحْرِ بِاَمْرِهٖۚ وَسَخَّرَ لَكُمُ الْاَنْهَارَ

তিনি নৌযানকে তোমাদের অধীন করে দিয়েছেন, যাতে তাঁর ইচ্ছানুযায়ী তা সমুদ্রে চলাচল করতে পারে এবং তিনিই নদীসমূহকে তোমাদের কল্যাণে নিয়োজিত করে দিয়েছেন। (সূরা ইবরাহীম- ৩২)

ব্যাখ্যা : অর্থাৎ এসব সমুদ্রগামী জাহাজ তাঁরই অসীম ক্ষমতায় সৃষ্টি হয়েছে। তিনিই মানুষকে সমুদ্র পাড়ি দেয়ার জন্য জাহাজ নির্মাণের যোগ্যতা দান করেছেন। আর তিনিই পানিকে এমন নিয়মের অধীন করে দিয়েছেন, যার কারণে সমুদ্রের বুক চিরে পাহাড়ের ন্যায় বড় বড় জাহাজের চলাচল সম্ভব হয়েছে।

اَللهُ الَّذِيْ سَخَّرَ لَكُمُ الْبَحْرَ لِتَجْرِيَ الْفُلْكُ فِيْهِ بِاَمْرِهٖ وَلِتَبْتَغُوْا مِنْ فَضْلِهٖ وَلَعَلَّكُمْ تَشْكُرُوْنَ

তিনিই আল্লাহ, যিনি সমুদ্রকে তোমাদের জন্য নিয়োজিত করেছেন, যাতে তাঁর আদেশে তাতে নৌযানসমূহ চলাচল করতে পারে এবং যেন তোমরা তাঁর অনুগ্রহ অনুসন্ধান করতে পার। আর যাতে তোমরা তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর। (সূরা জাসিয়া- ১২)

নৌযানকে রিযিক তালাশের মাধ্যম বানিয়েছেন :

رَبُّكُمُ الَّذِيْ يُزْجِيْ لَكُمُ الْفُلْكَ فِى الْبَحْرِ لِتَبْتَغُوْا مِنْ فَضْلِهٖؕ اِنَّهٗ كَانَ بِكُمْ رَحِيْمًا

তিনিই তোমাদের প্রতিপালক যিনি তোমাদের জন্য সমুদ্রে নৌযান পরিচালিত করেন, যাতে তোমরা তাঁর অনুগ্রহ সন্ধান করতে পার। নিশ্চয় তিনি তোমাদের প্রতি পরম দয়ালু। (সূরা বনী ইসরাঈল- ৬৬)

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন