hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

তাফসীরুল কুরআন বিল কুরআন

লেখকঃ শাইখ আবদুর রহমান বিন মুবারক আলী

২৬৬
অধ্যায়- ৯ : মুশরিকদের আচরণ ও বৈশিষ্ট্য
মুশরিকরা শরীকদেরকে আল্লাহর মতো ভালোবাসে :

وَمِنَ النَّاسِ مَنْ يَّتَّخِذُ مِنْ دُوْنِ اللهِ اَنْدَادًا يُّحِبُّوْنَهُمْ كَحُبِّ اللهِ

মানুষের মধ্যে এমন কিছু লোক আছে, যারা আল্লাহর পরিবর্তে অপরকে শরীক স্থাপন করে এবং তাদেরকে আল্লাহকে ভালোবাসার ন্যায় ভালোবেসে থাকে। (সূরা বাক্বারা- ১৬৫)

দ্বীনের দাওয়াত তাদের কাছে কঠিন মনে হয় :

كَبُرَ عَلَى الْمُشْرِكِيْنَ مَا تَدْعُوْهُمْ اِلَيْهِ

তুমি মুশরিকদেরকে যার প্রতি আহবান করছ, তা তাদের নিকট কঠিন মনে হয়। (সূরা শূরা- ১৩)

তারা বিপদে পড়লে আল্লাহর দিকে ফিরে আসে :

وَاِذَا مَسَّكُمُ الضُّرُّ فِى الْبَحْرِ ضَلَّ مَنْ تَدْعُوْنَ اِلَّاۤ اِيَّاهُۚ فَلَمَّا نَجَّاكُمْ اِلَى الْبَرِّ اَعْرَضْتُمْؕ وَكَانَ الْاِنْسَانُ كَفُوْرًا

যখন সমুদ্রে তোমাদেরকে বিপদ স্পর্শ করে, তখন কেবল তিনি ব্যতীত অপর যাদেরকে আহবান করে থাক, তারা হারিয়ে যায়। অতঃপর তিনি যখন তোমাদেরকে উদ্ধার করে স্থলে আনেন, তখন তোমরা মুখ ফিরিয়ে নাও। নিশ্চয় মানুষ অতিশয় অকৃতজ্ঞ। (সূরা বনী ইসরাঈল- ৬৭)

ব্যাখ্যা : মুশরিকদের হৃদয়ের অভ্যন্তরে তাওহীদের প্রমাণ রয়েছে- এ কথাটিই তার সুস্পষ্ট প্রমাণ। তারা যেসব আশার প্রাসাদ গড়ে তুলেছিল সেগুলো যখনই ভেঙে পড়তে থাকে তখনই তাদের অন্তর এই বলে চিৎকার করতে থাকে যে, বিশ্বজাহানের মালিকই আসল শাসন কর্তৃত্বের অধিকারী এবং তাঁরই সাহায্যে তারা নিজেদের ধ্বংস রোধ করতে পারে। সামুদ্রিক ঝড়ের সময় সবার টনক নড়ে যায়। তখন শিরক ও নাস্তিক্যবাদ পরিহার করে সবাই এক আল্লাহকে ডাকতে থাকে। কিন্তু নিরাপদে উপকূলে পেঁঁŠছার পর অল্প সংখ্যক লোকই এ অভিজ্ঞতা থেকে কোন স্থায়ী শিক্ষা লাভ করে।

وَاِذَا مَسَّ الْاِنْسَانَ ضُرٌّ دَعَا رَبَّهٗ مُنِيْبًا اِلَيْهِ ثُمَّ اِذَا خَوَّلَهٗ نِعْمَةً مِّنْهُ نَسِيَ مَا كَانَ يَدْعُوْاۤ اِلَيْهِ مِنْ قَبْلُ وَجَعَلَ لِلّٰهِ اَنْدَادًا لِّيُضِلَّ عَنْ سَبِيْلِهٖؕ قُلْ تَمَتَّعْ بِكُفْرِكَ قَلِيْلًا اِنَّكَ مِنْ اَصْحَابِ النَّارِ

যখন মানুষের উপর কোন বিপদ এসে পড়ে, তখন সে একাগ্রচিত্তে তার প্রতিপালককে আহবান করতে থাকে- তাঁরই অভিমুখী হয়ে। অতঃপর যখন তিনি তাকে নিজের পক্ষ থেকে নিয়ামত দান করেন তখন সে সেসব কথা ভুলে যায়, যার জন্য ইতোপূর্বে তাঁকে আহবান করা হয়েছিল। অতঃপর তারা আল্লাহর সাথে অংশীদার স্থাপন করে, যাতে তারা অপরকেও আল্লাহর পথ থেকে গোমরাহ করতে পারে। বলো, কুফর অবস্থায় কিছুকাল উপভোগ করে নাও, নিশ্চয় তুমি জাহান্নামীদের অন্তর্ভুক্ত। (সূরা যুমার- ৮)

নিখুঁত সন্তান পেলে শুকরিয়া আদায় করার ওয়াদা করে, কিন্তু পরে শিরক করে :

فَلَمَّاۤ اَثْقَلَتْ دَّعَوَا اللهَ رَبَّهُمَا لَئِنْ اٰتَيْتَنَا صَالِحًا لَّنَكُوْنَنَّ مِنَ الشَّاكِرِيْنَ فَلَمَّاۤ اٰتَاهُمَا صَالِحًا جَعَلَا لَهٗ شُرَكَآءَ فِيْمَاۤ اٰتَاهُمَا فَتَعَالَى اللهُ عَمَّا يُشْرِكُوْنَ

গর্ভ যখন ভারি হয়, তখন তারা উভয়ে তাদের প্রতিপালক আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করে যে, যদি তুমি আমাদেরকে এক পূর্ণাঙ্গ সন্তান দাও তবে অবশ্যই আমরা কৃতজ্ঞদের অন্তর্ভুক্ত হব। পরে যখন তিনি তাদেরকে এক পূর্ণাঙ্গ সন্তান দান করেন, তখন তারা তাদেরকে যা দেয়া হয় সে সম্বন্ধে আল্লাহর শরীক স্থাপন করে, কিন্তু তারা যাকে শরীক করে আল্লাহ তা অপেক্ষা অনেক ঊর্ধ্বে। (সূরা আ‘রাফ- ১৮৯)

ব্যাখ্যা : এ আয়াতে কোন বিশেষ পুরুষ ও নারীর কথা বলা হয়নি; বরং মুশরিকদের প্রত্যেকটি পুরুষ ও নারীর অবস্থা এখানে তুলে ধরা হয়েছে। গর্ভাবস্থায় সুস্থ, সবল ও নিখুঁত অবয়বধারী শিশু ভূমিষ্ঠ হওয়ার ব্যাপারে আল্লাহর উপরই পূর্ণ ভরসা করা হয়। কিন্তু সেই আশা পূর্ণ হয়ে যদি চাঁদের মতো ফুটফুটে সুন্দর শিশু ভূমিষ্ঠ হয়, তাহলেও জাহেলী কর্মকান্ড নতুন রূপ নিয়ে আত্মপ্রকাশ করে। কৃতজ্ঞতা প্রকাশের উদ্দেশ্যে কোন দেবী, অলী ও পীরের নামে নজরানা নিবেদন করে এবং শিশুকে এমনসব নামে অভিহিত করে মনে হয় যেন সে আল্লাহর নয়; বরং অন্য কারো অনুগ্রহের ফল। প্রথম যে দম্পতির মাধ্যমে পৃথিবীতে মানব বংশের সূচনা হয়েছিল, তার স্রষ্টা ছিলেন আল্লাহ। তখন তার সাহায্যকারী কেউ ছিল না। তারপর প্রত্যেকটি পুরুষ ও নারীর মিলনে যে শিশু জন্ম নেয়, তার স্রষ্টাও সেই একই আল্লাহ। সুতরাং যখন তোমরা কোনকিছুর আশা কর, তখন সেই আল্লাহর কাছেই দু‘আ করে থাক। কিন্তু যখন আশা পূর্ণ হয়ে যায়, তখন তোমাদের মাথায় আবার শিরকের উদ্ভব হয়। এ আয়াতে আল্লাহ যাদের নিন্দা করেছেন তারা ছিল আরবের মুশরিক সম্প্রদায়। তাদের অপরাধ ছিল, তারা সুস্থ-সবল সন্তান জন্মের জন্য আল্লাহর কাছে দু‘আ করত; কিন্তু সন্তান জন্মের পর আল্লাহর এ দানে অন্যদেরকে অংশীদার করত। নিঃসন্দেহে তাদের এ আচরণ ছিল অত্যন্ত খারাপ। কিন্তু বর্তমানে তাওহীদের দাবীদারদের মধ্যে যেসব শিরক দেখা যায় তা এর চেয়েও ভয়াবহ। এ তাওহীদের দাবীদাররা সন্তানও চায় আল্লাহকে বাদ দিয়ে অন্যদের কাছে। গর্ভ সঞ্চারের পর আল্লাহকে বাদ দিয়ে অন্যদের নামে মান্নত করে এবং সন্তান জন্মের পর তাদেরই আস্তানায় গিয়ে নজরানা নিবেদন করে।

তারা আল্লাহ ও তাদের শরীকদের মধ্যে খাদ্য বণ্টন করে :

وَجَعَلُوْا لِلّٰهِ مِمَّا ذَرَاَ مِنَ الْحَرْثِ وَالْاَنْعَامِ نَصِيْبًا فَقَالُوْا هٰذَا لِلّٰهِ بِزَعْمِهِمْ وَهٰذَا لِشُرَكَآئِنَاۚ فَمَا كَانَ لِشُرَكَآئِهِمْ فَلَا يَصِلُ اِلَى اللهِۚ وَمَا كَانَ لِلّٰهِ فَهُوَ يَصِلُ اِلٰى شُرَكَآئِهِمْؕ سَآءَ مَا يَحْكُمُوْنَ

আল্লাহ যে শস্য ও গবাদি পশু সৃষ্টি করেছেন তন্মধ্য হতে তারা আল্লাহর জন্য একটি অংশ নির্দিষ্ট করে এবং নিজেদের ধারণা অনুযায়ী বলে, এটা আল্লাহর জন্য এবং এটা আমাদের দেবতাদের জন্য। অতঃপর যা তাদের দেবতাদের অংশ তা আল্লাহর কাছে পৌঁছায় না এবং যা আল্লাহর অংশ তা তাদের দেবতাদের কাছে পৌঁছায়; তারা যা ফায়সালা করে তা কতই না নিকৃষ্ট! (সূরা আন‘আম- ১৩৬)

ব্যাখ্যা : আরবের মুশরিকরা উৎপন্ন শস্যের অর্ধেক আল্লাহর জন্য এবং অপর অর্ধেক দেবতাদের জন্য নির্ধারণ করে নিত। এভাবে গৃহপালিত চতুষ্পদ জন্তুও ভাগ করে কিছু আল্লাহর জন্য এবং কিছু দেবতাদের জন্য নির্ধারণ করে নিত। অতঃপর তারা আল্লাহর অংশ মেহমান এবং গরীবদেরকে দান করে দিত। আর দেবতাদের অংশ প্রতিবেশী এবং চাকরদেরকে দিয়ে দিত। আর আল্লাহর অংশ উত্তম হলে দেবতাদের অংশের সাথে বদল করে নিত। আর দেবতাদের অংশ উত্তম হলে সে অবস্থাতেই রেখে দিত এবং বলত, আল্লাহ ধনী; তাঁর অংশ নিকৃষ্ট হলে কোন ক্ষতি নেই। আর আল্লাহর অংশ হতে কিছু জিনিস দেবতার অংশের সাথে মিশে গেলে সবটুকুই দেবতার জন্য রেখে দিত এবং বলত, এরা অভাবী। তাদের এ আচরণের পরিপ্রেক্ষিতেই আল্লাহ তা‘আলা উক্ত আয়াত নাযিল করেন।

নিজেরাই বিধান তৈরি করে :

وَقَالُوْا هٰذِهٖۤ اَنْعَامٌ وَّحَرْثٌ حِجْرٌ لَّا يَطْعَمُهَاۤ اِلَّا مَنْ نَّشَآءُ بِزَعْمِهِمْ وَاَنْعَامٌ حُرِّمَتْ ظُهُوْرُهَا وَاَنْعَامٌ لَّا يَذْكُرُوْنَ اسْمَ اللهِ عَلَيْهَا افْتِرَآءً عَلَيْهِؕ سَيَجْزِيْهِمْ بِمَا كَانُوْا يَفْتَرُوْنَ وَقَالُوْا مَا فِيْ بُطُوْنِ هٰذِهِ الْاَنْعَامِ خَالِصَةٌ لِّذُكُوْرِنَا وَمُحَرَّمٌ عَلٰۤى اَزْوَاجِنَاۚ وَاِنْ يَّكُنْ مَّيْتَةً فَهُمْ فِيْهِ شُرَكَآءُؕ سَيَجْزِيْهِمْ وَصْفَهُمْؕ اِنَّهٗ حَكِيْمٌ عَلِيْمٌ

তারা (তাদের ধারণা অনুসারে) বলে, এই গবাদি পশু ও ফসল সুরক্ষিত। আমরা যার জন্য ইচ্ছা সে ছাড়া কেউ এগুলো খেতে পারবে না। (তারা আরো মনে করে যে) কতক গবাদি পশুর পিঠে চড়া নিষিদ্ধ করা হয়েছে এবং কতক গবাদি পশু যবেহ করার সময় তারা আল্লাহর নাম নেয় না। এসব মিথ্যা রচনার জন্য অতি শীঘ্রই তিনি তাদেরকে প্রতিফল দেবেন। তারা আরো বলে যে, এসব গবাদি পশুর গর্ভে যা আছে তা শুধুমাত্র আমাদের পুরুষদের জন্য নির্দিষ্ট এবং স্ত্রীদের জন্য অবৈধ। আর তা যদি মৃত হয়, তবে এতে সকলের অংশ রয়েছে। তাদের এই কৃতকর্মের প্রতিফল অচিরেই তিনি তাদেরকে প্রদান করবেন। নিশ্চয় তিনি প্রজ্ঞাময় ও সর্বজ্ঞ। (সূরা আন‘আম- ১৩৮, ১৩৯)

সন্তানকে হত্যা করে :

وَكَذٰلِكَ زَيَّنَ لِكَثِيْرٍ مِّنَ الْمُشْرِكِيْنَ قَتْلَ اَوْلَادِهِمْ شُرَكَآؤُهُمْ لِيُرْدُوْهُمْ وَلِيَلْبِسُوْا عَلَيْهِمْ دِيْنَهُمْؕ وَلَوْ شَآءَ اللهُ مَا فَعَلُوْهُ فَذَرْهُمْ وَمَا يَفْتَرُوْنَ

এভাবে তাদের দেবতারা অধিকাংশ মুশরিকদের দৃষ্টিতে তাদের সন্তানদের হত্যাকে শোভন করে দিয়েছে, তাদের ধ্বংস সাধনের জন্য এবং তাদের ধর্ম সম্বন্ধে তাদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টির জন্য; তবে আল্লাহ ইচ্ছা করলে তারা তা করতে পারত না। সুতরাং তাদেরকে তাদের মিথ্যা নিয়ে থাকতে দাও। (সূরা আন‘আম- ১৩৭)

قَدْ خَسِرَ الَّذِيْنَ قَتَلُوْاۤ اَوْلَادَهُمْ سَفَهًا ۢبِغَيْرِ عِلْمٍ وَّحَرَّمُوْا مَا رَزَقَهُمُ اللهُ افْتِرَآءً عَلَى اللهِؕ قَدْ ضَلُّوْا وَمَا كَانُوْا مُهْتَدِيْنَ

যারা নির্বুদ্ধিতার দরুন ও অজ্ঞতাবশত নিজেদের সন্তানদেরকে হত্যা করে এবং আল্লাহ প্রদত্ত জীবিকাকে আল্লাহ সম্বন্ধে মিথ্যা রচনা করার উদ্দেশ্যে নিষিদ্ধ করে, তারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তারা বিপথগামী হয়েছে এবং তারা হেদায়াতপ্রাপ্তও ছিল না। (সূরা আন‘আম- ১৪০)

শিরকের জন্য আল্লাহকে দায়ী করে :

وَقَالَ الَّذِيْنَ اَشْرَكُوْا لَوْ شَآءَ اللهُ مَا عَبَدْنَا مِنْ دُوْنِهٖ مِنْ شَيْءٍ نَّحْنُ وَلَاۤ اٰبَآؤُنَا وَلَا حَرَّمْنَا مِنْ دُوْنِهٖ مِنْ شَيْءٍؕ كَذٰلِكَ فَعَلَ الَّذِيْنَ مِنْ قَبْلِهِمْ

মুশরিকরা বলবে, আল্লাহ ইচ্ছা করলে আমাদের পিতৃপুরুষরা ও আমরা তাঁকে ব্যতীত অপর কোনকিছুর ইবাদাত করতাম না এবং তাঁর আদেশ ব্যতীত কোনকিছুই নিষিদ্ধ করতাম না। তাদের পূর্ববর্তীরাও এরূপই করত। (সূরা নাহল- ৩৫)

سَيَقُوْلُ الَّذِيْنَ اَشْرَكُوْا لَوْ شَآءَ اللهُ مَاۤ اَشْرَكْنَا وَلَاۤ اٰبَآؤُنَا وَلَا حَرَّمْنَا مِنْ شَيْءٍؕ كَذٰلِكَ كَذَّبَ الَّذِيْنَ مِنْ قَبْلِهِمْ حَتّٰى ذَاقُوْا بَأْسَنَا

যারা শিরক করেছে তারা বলবে, আল্লাহ যদি ইচ্ছা করতেন, তবে আমরা ও আমাদের পূর্বপুরুষরা শিরক করতাম না এবং কোনকিছুই হারাম করতাম না। এভাবে তাদের পূর্ববর্তীরাও মিথ্যা বলেছিল, অবশেষে তারা আমার শাস্তি ভোগ করেছে। (সূরা আন‘আম- ১৪৮)

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন