hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

তাফসীরুল কুরআন বিল কুরআন

লেখকঃ শাইখ আবদুর রহমান বিন মুবারক আলী

৫৮৩
অধ্যায়- ১১ : মুহাম্মাদ ﷺ এর পারিবারিক অবস্থা
আল্লাহ তা‘আলা নবীর স্ত্রীদেরকে সাবধান করেছেন :

يَاۤ اَيُّهَا النَّبِيُّ قُلْ لِّاَزْوَاجِكَ اِنْ كُنْتُنَّ تُرِدْنَ الْحَيَاةَ الدُّنْيَا وَزِيْنَتَهَا فَتَعَالَيْنَ اُمَتِّعْكُنَّ وَاُسَرِّحْكُنَّ سَرَاحًا جَمِيْلًا

হে নবী! আপনি আপনার স্ত্রীদেরকে বলুন, যদি তোমরা পার্থিব জীবন ও তার সৌন্দর্য চাও, তবে এসো আমি তোমাদের ভোগের ব্যবস্থা করে দেই এবং তোমাদেরকে সম্মানের সাথে বিদায় দেই। (সূরা আহযাব- ২৮)

ব্যাখ্যা : এ আয়াত নাযিল হওয়ার পর নবী ﷺ সর্বপ্রথম আয়েশা (রাঃ) এর সাথে আলোচনা করেন এবং বলেন, ‘‘আমি তোমাকে একটি কথা বলছি, জবাব দেয়ার ব্যাপারে তাড়াহুড়া করো না। প্রথমে তোমার পিতা-মাতার মতামত নাও, তারপর আমাকে তোমার সিদ্ধান্ত জানাও।’’ তারপর তিনি তাকে বলেন, আল্লাহর পক্ষ থেকে এ হুকুম এসেছে। তখন আয়েশা (রাঃ) বলেন, ‘‘এ ব্যাপারে আমি কি আমার পিতা-মাতাকে জিজ্ঞেস করব? আমি তো আল্লাহ, তাঁর রাসূল ও আখিরাতই চাই।’’ এরপর নবী ﷺ এক এক করে তাঁর অন্যান্য স্ত্রীদের প্রত্যেকের কাছে যান এবং তাদেরকে একই কথা বলেন। তারা প্রত্যেকে আয়েশার মতো একই জবাব দেন। (সহীহ বুখারী, হা/৪৭৮৫; সহীহ মুসলিম হা/৩৭৫৪)

পরকালের প্রতি তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয় :

وَاِنْ كُنْتُنَّ تُرِدْنَ اللهَ وَرَسُوْلَهٗ وَالدَّارَ الْاٰخِرَةَ فَاِنَّ اللهَ اَعَدَّ لِلْمُحْسِنَاتِ مِنْكُنَّ اَجْرًا عَظِيْمًا

আর যদি তোমরা আল্লাহ, তাঁর রাসূল ও পরকাল চাও, তবে তোমাদের মধ্যে যারা সৎ গুণসম্পন্ন আল্লাহ তাদের জন্য বিরাট পুরস্কার প্রস্তুত করে রেখেছেন। (সূরা আহযাব- ২৯)

পরপুরুষের সাথে কথা বলার নিয়ম শিক্ষা দান :

يَا نِسَآءَ النَّبِيِّ لَسْتُنَّ كَاَحَدٍ مِّنَ النِّسَآءِ اِنِ اتَّقَيْتُنَّ فَلَا تَخْضَعْنَ بِالْقَوْلِ فَيَطْمَعَ الَّذِيْ فِيْ قَلْبِه مَرَضٌ وَّقُلْنَ قَوْلًا مَّعْرُوْفًا

হে নবীর স্ত্রীগণ! তোমরা কোন সাধারণ স্ত্রীলোকের মতো নও, যদি তোমরা আল্লাহকে ভয় কর তবে (পরপুরুষের সাথে) কথা বলার সময় এমনভাবে কোমল কণ্ঠে কথা বলো না যাতে যার অন্তরে (কুপ্রবৃত্তির) রোগ রয়েছে সে লালায়িত হয়। আর তোমরা ন্যায়সঙ্গত কথা বলবে। (সূরা আহযাব- ৩২)

ব্যাখ্যা : অর্থাৎ প্রয়োজন হলে কোন পুরুষের সাথে কথা বলতে বাধা নেই। কিন্তু এ সময় নারীর কথা বলার ধরণ এমন হতে হবে, যাতে আলাপকারী পুরুষ এ নারীটির ব্যাপারে অন্য কিছু আশা করতে না পারে। তার বলার ভংগীতে কোন নমনীয়তা, কোন মনমাতানো ভাব থাকবে না। সে তার স্বরে মাধুর্য সৃষ্টি করবে না- যা শ্রবণকারী পুরুষকে প্ররোচনা দেবে ও সাহস যোগাবে। নারীরা যেন অযথা নিজেদের স্বর ও অলংকারের ধ্বনি অন্য পুরুষদেরকে না শোনায়। এজন্য নারীদের আযান দেয়া নিষেধ। তাছাড়া জামায়াতের সাথে নামায আদায় করার সময় যদি কোন নারী হাজির থাকে এবং ইমাম কোন ভুল করেন তাহলে পুরুষের মতো তার ‘সুবহানাল্লাহ’ বলার অনুমতি নেই, তার কেবলমাত্র হাতের উপর হাত মেরে আওয়াজ সৃষ্টি করতে হবে, যাতে ইমাম সতর্ক হয়ে যান।

কয়েকটি বিশেষ কাজের নির্দেশ :

وَقَرْنَ فِيْ بُيُوْتِكُنَّ وَلَا تَبَرَّجْنَ تَبَرُّجَ الْجَاهِلِيَّةِ الْاُوْلٰى وَاَقِمْنَ الصَّلَاةَ وَاٰتِيْنَ الزَّكَاةَ وَاَطِعْنَ اللهَ وَرَسُوْلَهٗؕ اِنَّمَا يُرِيْدُ اللهُ لِيُذْهِبَ عَنْكُمُ الرِّجْسَ اَهْلَ الْبَيْتِ وَيُطَهِّرَكُمْ تَطْهِيْرًا وَاذْكُرْنَ مَا يُتْلٰى فِيْ بُيُوْتِكُنَّ مِنْ اٰيَاتِ اللهِ وَالْحِكْمَةِؕ اِنَّ اللهَ كَانَ لَطِيْفًا خَبِيْرًا

আর তোমরা নিজেদের ঘরে অবস্থান করবে এবং প্রাথমিক অজ্ঞতা যুগের ন্যায় নিজেদেরকে প্রদর্শন করে বেড়াবে না, তোমরা সালাত আদায় করবে, যাকাত প্রদান করবে এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য করবে। হে নবীর পরিবার! আল্লাহ তোমাদের থেকে অপবিত্রতা দূর করতে চান এবং তোমাদেরকে পবিত্র রাখতে চান। তোমাদের বাড়িতে আল্লাহর যে আয়াতসমূহ ও জ্ঞানের কথা পাঠ করা হয় তা স্মরণ রাখো। নিশ্চয় আল্লাহ খুবই সূক্ষ্মদর্শী ও সর্বজ্ঞ। (সূরা আহযাব- ৩৩, ৩৪)

ব্যাখ্যা : নারীর জন্য اَلتَّبَرُّجُ (আত তাবাররুজু) শব্দ ব্যবহার করার অর্থ : ১. সে তার চেহারা ও দেহের সৌন্দর্য পরপুরুষদেরকে দেখায়। ২. সে তার পোশাক ও অলংকারের বহর লোকদের সামনে উন্মুক্ত করে। ৩. সে তার চালচলন ও চমকের মাধ্যমে নিজেকে অন্যদের সামনে তুলে ধরে। আল্লাহ নারীদেরকে আদেশ দেন, তাদের যদি বাইরে বের হওয়ার প্রয়োজন হয়, তাহলে এমনভাবে বের হবে না যেমনিভাবে জাহেলী যুগের নারীরা বের হতো। দেহসজ্জা করে, সুশোভন অলংকার ও আঁটসাঁট বা হালকা পোশাকে সজ্জিত হয়ে চেহারা ও দেহের সৌন্দর্যকে উন্মুক্ত করে এবং গর্বের সাথে চলা কোন মুসলিমসমাজের নারীদের কাজ নয়। এগুলো জাহেলিয়াতের রীতি। وَاذْكُرْنَ এর দু’টি অর্থ : ‘‘মনে রেখো’’ এবং ‘‘বর্ণনা করো’’। প্রথম অর্থের দৃষ্টিতে এর তাৎপর্য দাঁড়ায়, হে নবীর স্ত্রীগণ! তোমরা কখনো ভুলে যেয়ো না যে, যেখান থেকে সারা দুনিয়াকে আল্লাহর আয়াত, জ্ঞান ও প্রজ্ঞার শিক্ষা দেয়া হয় সেটিই তোমাদের আসল গৃহ। লোকেরা যেন এ গৃহে জাহেলিয়াতের আদর্শ দেখতে না পায়। দ্বিতীয় অর্থটির দৃষ্টিতে এর তাৎপর্য হয়, হে নবীর স্ত্রীগণ! তোমরা যা কিছু শোন এবং দেখ তা বর্ণনা করতে থাকো। কারণ তোমাদের ছাড়া ইসলামী বিধান অন্য লোকদের জানা সম্ভব হবে না। এ আয়াতগুলোতে নবী ﷺ এর স্ত্রীদেরকে সম্বোধন করা হয়েছে। কিন্তু এখানে উদ্দেশ্য হচ্ছে সমস্ত মুসলিম পরিবারে এ সংশোধনীগুলো প্রবর্তন করা। যখন নবী ﷺ এর গৃহ থেকে এ পবিত্র জীবন ধারার সূচনা হবে তখন অন্যান্য সকল মুসলিম গৃহের মহিলারা আপনা আপনিই এর অনুসরণ করতে থাকবে। কারণ এ গৃহটিই তাদের জন্য আদর্শ ছিল।

মধু হারাম করাতে নবী ﷺ কে কাফফারা আদায়ের নির্দেশ :

يَاۤ اَيُّهَا النَّبِيُّ لِمَ تُحَرِّمُ مَاۤ اَحَلَّ اللهُ لَكَۚ تَبْتَغِيْ مَرْضَاتَ اَزْوَاجِكَؕ وَاللهُ غَفُوْرٌ رَّحِيْمٌ قَدْ فَرَضَ اللهُ لَكُمْ تَحِلَّةَ اَيْمَانِكُمْۚ وَاللهُ مَوْلَاكُمْۚ وَهُوَ الْعَلِيْمُ الْحَكِيْمُ

হে নবী! আল্লাহ তোমার জন্য যা হালাল করেছেন তুমি তা হারাম করছ কেন? তুমি কি তোমার স্ত্রীদের সন্তুষ্টি চাচ্ছ? নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু। আল্লাহ তোমাদের জন্য শপথ হতে মুক্তি লাভের ব্যবস্থা করেছেন, আল্লাহ তোমাদের সহায়; তিনি সর্বজ্ঞ ও প্রজ্ঞাবান। (সূরা তাহ্রীম- ১, ২)

ব্যাখ্যা : আল্লাহ নবী ﷺ কে যে কয়টি কাজের ব্যাপারে সতর্ক করেছেন তার মধ্যে একটি হলো- নবী ﷺ তাঁর স্ত্রীদেরকে সন্তুষ্ট করার জন্য হালাল মধুকে নিজের উপর হারাম করে নিয়েছিলেন, পরে আল্লাহ তাকে কাফফারা দিয়ে কসম ভঙ্গ করার নির্দেশ দেন। সূরা মায়েদার ৮৯ নং আয়াতে কসমের কাফফারার বিবরণ দেয়া হয়েছে।

গোপনীয়তা প্রকাশ করে দেয়ার কারণে স্ত্রীকে সংশোধন করা হয় :

وَاِذْ اَسَرَّ النَّبِيُّ اِلٰى بَعْضِ اَزْوَاجِه حَدِيْثًاۚ فَلَمَّا نَبَّاَتْ بِه وَاَظْهَرَهُ اللهُ عَلَيْهِ عَرَّفَ بَعْضَهٗ وَاَعْرَضَ عَنْ ۢبَعْضٍۚ فَلَمَّا نَبَّاَهَا بِه قَالَتْ مَنْ اَنْۢبَاَكَ هٰذَاؕ قَالَ نَبَّاَنِيَ الْعَلِيْمُ الْخَبِيْرُ اِنْ تَتُوْبَاۤ اِلَى اللهِ فَقَدْ صَغَتْ قُلُوْبُكُمَاۚ وَاِنْ تَظَاهَرَا عَلَيْهِ فَاِنَّ اللهَ هُوَ مَوْلَاهُ وَجِبْرِيْلُ وَصَالِحُ الْمُؤْمِنِيْنَۚ وَالْمَلَآئِكَةُ بَعْدَ ذٰلِكَ ظَهِيْرٌ

(স্মরণ করো) যখন নবী তার স্ত্রীদের একজনকে গোপনে কিছু বলেছিলেন। অতঃপর যখন সে তা অন্যকে বলে দিয়েছিল এবং আল্লাহ নবীকে তা জানিয়ে দিয়েছিলেন তখন নবী এ বিষয়ে কিছু প্রকাশ করলেন এবং কিছু গোপন রাখলেন। যখন নবী তা তাঁর সেই স্ত্রীকে জানালেন তখন সে বলল, কে আপনাকে এটা অবহিত করল? নবী বললেন, আমাকে তিনিই অবহিত করেছেন যিনি সর্বজ্ঞ ও সম্যক অবহিত। যেহেতু তোমাদের হৃদয় সোজা পথ থেকে সরে পড়েছে তাই যদি তোমরা উভয়ে (অনুতপ্ত হয়ে) তাওবা কর (তবে আল্লাহ তোমাদেরকে ক্ষমা করবেন)। কিন্তু তোমরা যদি নবীর বিরুদ্ধে একে অপরকে সাহায্য কর তবে জেনে রেখো, আল্লাহ, জিবরাঈল ও সৎকর্মপরায়ণ মুমিনগণ তার বন্ধু, উপরন্তু সমস্ত ফেরেশতাগণও তার সাহায্যকারী। (সূরা তাহ্রীম- ৩, ৪)

ব্যাখ্যা : নবী ﷺ তাঁর স্ত্রী হাফসাকে কিছু কথা বলে তা গোপন রাখতে বলেছিলেন। কিন্তু তিনি তা অন্য স্ত্রী (আয়েশা) এর নিকট প্রকাশ করে দেন। এ কাজের জন্য তৎক্ষণাৎ তাঁকে তিরস্কার করা হয়। এতে শুধু নবী ﷺ এর স্ত্রীগণকেই নয় বরং মুসলিমসমাজের সমস্ত দায়িত্বশীল ব্যক্তিবর্গের স্ত্রীদেরকেও গোপনীয় বিষয় সংরক্ষণের প্রশিক্ষণ দেয়া যায়। কারণ, কোন দায়িত্বশীল ব্যক্তির পরিবারের লোকজনের মধ্যে যদি এরূপ দুর্বলতা বিদ্যমান থাকে তাহলে এ দুর্বলতা যে কোন সময় যে কোন বড় বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।

عَسٰى رَبُّهٗۤ اِنْ طَلَّقَكُنَّ اَنْ يُّبْدِلَهٗۤ اَزْوَاجًا خَيْرًا مِّنْكُنَّ مُسْلِمَاتٍ مُّؤْمِنَاتٍ قَانِتَاتٍ تَآئِبَاتٍ عَابِدَاتٍ سَآئِحَاتٍ ثَيِّبَاتٍ وَّاَبْكَارًا

যদি নবী ﷺ তোমাদের সকলকে পরিত্যাগ করেন তবে তার প্রতিপালক তাকে তোমাদের অপেক্ষা উৎকৃষ্টতর স্ত্রী দিতে পারেন, যারা আনুগত্যকারিণী, তাওবাকারিণী, ইবাদাতকারিণী, রোযা পালনকারিণী, অকুমারী এবং কুমারী (ইত্যাদি গুণের অধিকারী)। (সূরা তাহরীম- ৫)

ব্যাখ্যা : নবী ﷺ যদি তোমাদেরকে তালাক দেন তাহলে আল্লাহ তা‘আলা তোমাদের পরিবর্তে তাঁকে এমনসব স্ত্রী দান করবেন, যাদের মধ্যে এসব গুণাবলি থাকবে। নবী ﷺ এর পবিত্র স্ত্রীগণকে উদ্দেশ্য করে এ কথা বলার অর্থ এ নয় যে, তাদের মধ্যে এসব গুণাবলি ছিল না। বরং এর অর্থ হলো, তোমাদের ত্রুটিপূর্ণ আচরণের কারণে নবী ﷺ এর যে কষ্ট হচ্ছে তোমরা তা পরিত্যাগ করো এবং এসব গুণাবলির প্রতি একান্তভাবে মনোনিবেশ করো।

মুহাম্মাদ ﷺ এর স্ত্রীরা মুমিনদের মায়ের সমান :

اَلنَّبِيُّ اَوْلٰى بِالْمُؤْمِنِيْنَ مِنْ اَنْفُسِهِمْ وَاَزْوَاجُهٗۤ اُمَّهَاتُهُمْ

নবী মুমিনদের কাছে তাদের নিজেদের চেয়েও অধিক ঘনিষ্ঠ এবং তার স্ত্রীগণ তাদের মাতা। (সূরা আহযাব- ৬)

তাদেরকে কেউ বিয়ে করতে পারে না :

وَمَا كَانَ لَكُمْ اَنْ تُؤْذُوْا رَسُوْلَ اللهِ وَلَاۤ اَنْ تَنْكِحُوْاۤ اَزْوَاجَهٗ مِنْ ۢبَعْدِهۤ اَبَدًاؕ اِنَّ ذٰلِكُمْ كَانَ عِنْدَ اللهِ عَظِيْمًا

আল্লাহর রাসূলকে কষ্ট দেয়া এবং তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর স্ত্রীদেরকে বিবাহ করা তোমাদের কারো জন্য বৈধ নয়। এটা আল্লাহর কাছে গুরুতর অপরাধ। (সূরা আহযাব- ৫৩)

তারা নেক আমলের জন্য দ্বিগুণ সওয়াব পাবে :

وَمَنْ يَّقْنُتْ مِنْكُنَّ لِلّٰهِ وَرَسُوْلِه وَتَعْمَلْ صَالِحًا نُّؤْتِهَاۤ اَجْرَهَا مَرَّتَيْنِ وَاَعْتَدْنَا لَهَا رِزْقًا كَرِيْمًا

তোমাদের মধ্যে যে কেউ আল্লাহ এবং তাঁর রাসূলের আনুগত্য করবে ও সৎকাজ করবে, তাকে দ্বিগুণ পুরস্কার দেব, আর তার জন্য আমি প্রস্তুত রেখেছি সম্মানজনক জীবিকা। (সূরা আহযাব- ৩১)

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন