hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

তাফসীরুল কুরআন বিল কুরআন

লেখকঃ শাইখ আবদুর রহমান বিন মুবারক আলী

১৯৭
পর্ব- ২৩ : সামাজিক দায়িত্ব ও শিষ্টাচার অধ্যায়- ১ : বন্ধু নির্বাচনে সতর্কতা
মুমিনরা একে অপরের বন্ধু :

وَالْمُؤْمِنُوْنَ وَالْمُؤْمِنَاتُ بَعْضُهُمْ اَوْلِيَآءُ بَعْضٍ

মুমিন নর ও মুমিন নারী একে অপরের বন্ধু। (সূরা তাওবা- ৭১)

সৎ বন্ধুত্ব পরকালেও ঠিক থাকবে :

اِنَّ الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا وَعَمِلُوا الصَّالِحَاتِ سَيَجْعَلُ لَهُمُ الرَّحْمٰنُ وُدًّا

যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে দয়াময় অবশ্যই তাদের মধ্যে ভালোবাসা সৃষ্টি করে দেবেন। (সূরা মারইয়াম- ৯৬)

কাফিরদের বন্ধু হলো তাগুত ও শয়তান :

وَالَّذِيْنَ كَفَرُوْاۤ اَوْلِيَآؤُهُمُ الطَّاغُوْتُ

আর যারা কাফির তাদের অভিভাবক হচ্ছে তাগুত। (সূরা বাক্বারা- ২৫৭)

اِنَّا جَعَلْنَا الشَّيَاطِيْنَ اَوْلِيَآءَ لِلَّذِيْنَ لَا يُؤْمِنُوْنَ

যারা ঈমান আনে না, শয়তানকে আমি তাদের অভিভাবক বানিয়ে দিয়েছি। (সূরা আ‘রাফ- ২৭)

যারা শয়তানকে বন্ধু বানায় তারা পরকালে আক্ষেপ করবে :

وَمَنْ يَّعْشُ عَنْ ذِكْرِ الرَّحْمٰنِ نُقَيِّضْ لَهٗ شَيْطَانًا فَهُوَ لَهٗقَرِيْنٌ وَاِنَّهُمْ لَيَصُدُّوْنَهُمْ عَنِ السَّبِيْلِ وَيَحْسَبُوْنَ اَنَّهُمْ مُّهْتَدُوْنَ حَتّٰۤى اِذَا جَآءَنَا قَالَ يَا لَيْتَ بَيْنِيْ وَبَيْنَكَ بُعْدَ الْمَشْرِقَيْنِ فَبِئْسَ الْقَرِيْنُ

যে ব্যক্তি দয়াময় আল্লাহর স্মরণ থেকে বিমুখ হয়ে যায়, আমি তার জন্য একটি শয়তান নিয়োজিত করি, অতঃপর সে-ই হয় তার সহচর। তারাই (শয়তানরা) মানুষকে সৎপথ হতে বিরত রাখে, অথচ মানুষ মনে করে যে, তারা হেদায়াতের উপর পরিচালিত হচ্ছে। অবশেষে যখন সে আমার নিকট উপস্থিত হবে, তখন সে (শয়তানকে) বলবে, হায়! আমার ও তোমার মধ্যে যদি পূর্ব ও পশ্চিমের (মতো) ব্যবধান থাকত! সুতরাং সে কতই না নিকৃষ্ট সহচর! (সূরা যুখরুফ, ৩৬-৩৮)

যালিমরা একে অপরের বন্ধু :

وَاِنَّ الظَّالِمِيْنَ بَعْضُهُمْ اَوْلِيَآءُ بَعْضٍۚ وَاللهُ وَلِيُّ الْمُتَّقِيْنَ

নিশ্চয় যালিমরা একে অপরের বন্ধু; আর আল্লাহ মুত্তাক্বীদের বন্ধু। (সূরা জাসিয়া- ১৯)

কাফিররাও একে অন্যের বন্ধু :

وَالَّذِيْنَ كَفَرُوْا بَعْضُهُمْ اَوْلِيَآءُ بَعْضٍ

যারা কুফরী করেছে তারা এক অপরের বন্ধু। (সূরা আনফাল- ৭৩)

এরা সবাই শয়তানের দল :

اِسْتَحْوَذَ عَلَيْهِمُ الشَّيْطَانُ فَاَنْسَاهُمْ ذِكْرَ اللهِؕ اُولٰٓئِكَ حِزْبُ الشَّيْطَانِؕ اَ لَاۤ اِنَّ حِزْبَ الشَّيْطَانِ هُمُ الْخَاسِرُوْنَ

শয়তান তাদের উপর পরিপূর্ণভাবে আধিপত্য বিস্তার করে নিয়েছে এবং সে তাদেরকে আল্লাহর স্মরণ হতে ভুলিয়ে দিয়েছে; এরাই তো শয়তানের দল। জেনে রেখো, নিশ্চয় শয়তানের দল ক্ষতিগ্রস্ত হবে। (সূরা মুজাদালা- ১৯)

খারাপ লোকের সঙ্গী খারাপ লোকই হয়ে থাকে :

وَقَيَّضْنَا لَهُمْ قُرَنَآءَ فَزَيَّنُوْا لَهُمْ مَّا بَيْنَ اَيْدِيْهِمْ وَمَا خَلْفَهُمْ وَحَقَّ عَلَيْهِمُ الْقَوْلُ فِۤيْ اُمَمٍ قَدْ خَلَتْ مِنْ قَبْلِهِمْ مِّنَ الْجِنِّ وَالْاِنْسِۚ اِنَّهُمْ كَانُوْا خَاسِرِيْنَ

আমি তাদের জন্য নির্ধারণ করে দিয়েছিলাম সহচরবৃন্দ, যারা তাদের সম্মুখে ও পশ্চাতে যা আছে তা তাদের দৃষ্টিতে শোভন করে দেখিয়েছিল। অবশেষে তাদের ব্যাপারেও তাদের পূর্ববর্তী জিন ও মানুষের ন্যায় আল্লাহর সিদ্ধান্ত বাস্তবায়িত হয়েছে। নিশ্চয় তারা ছিল ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত। (সূরা হা-মীম সাজদা- ২৫)

ব্যাখ্যা : এটা আল্লাহর স্বতন্ত্র ও স্থায়ী বিধান। খারাপ নিয়ত ও খারাপ আকাঙ্ক্ষা পোষণকারী মানুষের জন্য তিনি কখনো ভালো সঙ্গী দেন না। তার ঝোঁক ও আগ্রহ অনুসারে তিনি তাকে খারাপ সঙ্গীই জুটিয়ে দেন। সে যতই দুষ্কর্মের গহবরে নামতে থাকে ততই জঘন্যতর মানুষ ও শয়তান তার সহচর ও পরামর্শদাতা হতে থাকে। কারো কারো উক্তি, অমুক ব্যক্তি নিজে খুব ভালো কিন্তু তার বন্ধুবান্ধব জুটেছে খারাপ- এটা বাস্তবের সম্পূর্ণ পরিপন্থী। প্রকৃতির বিধান হলো, প্রতিটি ব্যক্তি নিজে যেমন তার বন্ধুও জোটে ঠিক তেমনি। একজন সৎ ও নেক মানুষের সাহচর্যে খারাপ মানুষ আসলেও বেশি সময় সে তার সাথে থাকতে পারে না। অনুরূপ অসৎ উদ্দেশ্যে কর্মরত একজন দুষ্কর্মশীল মানুষের সাথে হঠাৎ সৎ মানুষের বন্ধুত্ব হলেও তা বেশি সময় টিকে থাকতে পারে না।

ইয়াহুদি ও খ্রিস্টানদের সাথে বন্ধুত্ব করা যাবে না :

يَاۤ اَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا لَا تَتَّخِذُوا الْيَهُوْدَ وَالنَّصَارٰۤى اَوْلِيَآءَ بَعْضُهُمْ اَوْلِيَآءُ بَعْضٍؕ وَمَنْ يَّتَوَلَّهُمْ مِّنْكُمْ فَاِنَّهٗ مِنْهُمْؕ اِنَّ اللهَ لَا يَهْدِى الْقَوْمَ الظَّالِمِيْنَ

হে ঈমানদারগণ! তোমরা ইয়াহুদি ও খ্রিস্টানদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করো না। কেননা তারা একে অপরের বন্ধু (কিন্তু তারা উভয়েই তোমাদের শত্রু)। সুতরাং তোমাদের মধ্য থেকে যে কেউ তাদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করবে, সে তাদেরই একজন বলে গণ্য হবে। নিশ্চয় আল্লাহ অত্যাচারীদেরকে সৎপথে পরিচালিত করেন না। (সূরা মায়েদা- ৫১)

ইসলামকে নিয়ে তামাশাকারীদের সাথে বন্ধুত্ব করা যাবে না :

يَاۤ اَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا لَا تَتَّخِذُوا الَّذِيْنَ اتَّخَذُوْا دِيْنَكُمْ هُزُوًا وَّلَعِبًا مِّنَ الَّذِيْنَ اُوْتُوا الْكِتَابَ مِنْ قَبْلِكُمْ وَالْكُفَّارَ اَوْلِيَآءَۚ وَاتَّقُوا اللهَ اِنْ كُنْتُمْ مُّؤْمِنِيْنَ

হে মুমিনগণ! তোমাদের পূর্বে যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছে তাদের মধ্যে যারা তোমাদের দ্বীনকে হাসি-তামাশা ও ক্রীড়ার বস্তু হিসেবে গ্রহণ করে তোমরা তাদেরকে ও কাফিরদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করো না। আর আল্লাহকে ভয় করো, যদি তোমরা মুমিন হয়ে থাক। (সূরা মায়েদা- ৫৭)

কাফিরদেরকে বন্ধু বানানো যাবে না :

يَاۤ اَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا لَا تَتَّخِذُوا الْكَافِرِيْنَ اَوْلِيَآءَ مِنْ دُوْنِ الْمُؤْمِنِيْنَ

হে মুমিনগণ! তোমরা মুমিনদের পরিবর্তে কাফিরদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করো না। (সূরা নিসা- ১৪৪)

কাফিরদের সাথে বন্ধুত্বকারীরা মুনাফিক :

بَشِّرِ الْمُنَافِقِيْنَ بِاَنَّ لَهُمْ عَذَابًا اَلِيْمًا اَلَّذِيْنَ يَتَّخِذُوْنَ الْكَافِرِيْنَ اَوْلِيَآءَ مِنْ دُوْنِ الْمُؤْمِنِيْنَؕ اَيَبْتَغُوْنَ عِنْدَهُمُ الْعِزَّةَ فَاِنَّ الْعِزَّةَ لِلّٰهِ جَمِيْعًا

মুনাফিকদেরকে সুসংবাদ দাও যে, তাদের জন্য মর্মান্তিক শাস্তি প্রস্তুত রয়েছে। যারা মুমিনদের পরিবর্তে কাফিরদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করে, তারা কি তাদের নিকট সম্মান কামনা করে? নিশ্চয় সমস্ত সম্মান আল্লাহরই। (সূরা নিসা- ১৩৮, ১৩৯)

ইসলামের দুশমন যতই ঘনিষ্ট হোক বন্ধুত্ব চলবে না :

لَا تَجِدُ قَوْمًا يُّؤْمِنُوْنَ بِاللهِ وَالْيَوْمِ الْاٰخِرِ يُوَآدُّوْنَ مَنْ حَآدَّ اللهَ وَرَسُوْلَهٗ وَلَوْ كَانُوْاۤ اٰبَآءَهُمْ اَوْ اَبْنَآءَهُمْ اَوْ اِخْوَانَهُمْ اَوْ عَشِيْرَتَهُمْ

যারা আল্লাহর প্রতি ও আখিরাতের প্রতি ঈমান রাখে, তাদেরকে আপনি এমন লোকদের সাথে বন্ধুত্ব করতে দেখবেন না যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের বিরোধিতা করে, যদিও তারা তাদের পিতা অথবা পুত্র অথবা ভাই কিংবা তাদের গোষ্ঠীর কেউ হয়। (সূরা মুজাদালা- ২২)

বন্ধু গ্রহণের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বনের নির্দেশ :

يَاۤ اَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا لَا تَتَّخِذُوْا بِطَانَةً مِّنْ دُوْنِكُمْ لَا يَأْلُوْنَكُمْ خَبَالًاؕ وَدُّوْا مَا عَنِتُّمْ قَدْ بَدَتِ الْبَغْضَآءُ مِنْ اَفْوَاهِهِمْۚ وَمَا تُخْفِيْ صُدُوْرُهُمْ اَكْبَرُ قَدْ بَيَّنَّا لَكُمُ الْاٰيَاتِ اِنْ كُنْتُمْ تَعْقِلُوْنَ

হে ঈমানদারগণ! তোমরা নিজেদেরকে বাদ দিয়ে অন্যকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করো না। তারা তোমাদের ব্যাপারে তাই কামনা করে, যা তোমাদের জন্য কষ্টদায়ক। কোন কোন সময় তাদের মুখ থেকেই এই বিদ্বেষ প্রকাশ পেয়ে যায়। তাদের অন্তর যা লুকিয়ে রেখেছে তা আরো জঘন্য। আর আমি তোমাদের জন্য আয়াতসমূহ বর্ণনা করে দিয়েছি, যাতে করে তোমরা অনুধাবন করতে পার। (সূরা আলে ইমরান- ১১৮)

অসৎ বন্ধু সৎকর্মে বাধা হয়ে যায় :

يَا وَيْلَتٰى لَيْتَنِيْ لَمْ اَتَّخِذْ فُلَانًا خَلِيْلًا لَقَدْ اَضَلَّنِيْ عَنِ الذِّكْرِ بَعْدَ اِذْ جَآءَنِيْؕ وَكَانَ الشَّيْطَانُ لِلْاِنْسَانِ خَذُوْلًا

হায় আমার দুর্ভোগ! আমি যদি অমুককে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ না করতাম! (কেননা) আমার নিকট উপদেশ পৌঁছার পরও সে আমাকে বিভ্রান্ত করেছিল। আর শয়তান তো মানুষের জন্য মহাপ্রতারক। (সূরা ফুরক্বান- ২৮, ২৯)

অসৎ বন্ধুত্ব পরকালে শত্রুতায় পরিণত হবে :

اَ لْاَخِلَّآءُ يَوْمَئِذٍ ۢبَعْضُهُمْ لِبَعْضٍ عَدُوٌّ اِلَّا الْمُتَّقِيْنَ

সেদিন বন্ধুরা একে অপরের শত্রুতে পরিণত হবে, তবে মুত্তাক্বীরা ব্যতীত। (সূরা যুখরুফ- ৬৭)

ব্যাখ্যা : পরকালে কেবল সেসব বন্ধুত্ব টিকে থাকবে, যা নেকী ও আল্লাহভীতির উপর প্রতিষ্ঠিত। অন্যসব বন্ধুত্ব শত্রুতায় রূপান্তরিত হবে। আজ যারা গোমরাহী, যুলুম-অত্যাচার এবং গোনাহের কাজে একে অপরের বন্ধু ও সহযোগী, কাল কিয়ামতের দিন তারাই একে অপরের প্রতি দোষারোপ করবে এবং নিজেকে রক্ষার প্রচেষ্টায় ব্যস্ত হয়ে পড়বে। এ বিষয়টি কুরআনের বিভিন্ন জায়গায় বার বার বলা হয়েছে। যাতে প্রত্যেকটি মানুষ এ পৃথিবীতেই ভালোভাবে ভেবে চিন্তে দেখতে সক্ষম হয় যে, কোন প্রকৃতির লোকদের বন্ধু হওয়া তাদের জন্য কল্যাণকর এবং কোন প্রকৃতির লোকদের বন্ধু হওয়া ধ্বংসাত্মক।

অসৎ বন্ধুত্ব পরকালে পরিতাপের কারণ হয়ে দাঁড়াবে :

وَيَوْمَ يَعَضُّ الظَّالِمُ عَلٰى يَدَيْهِ يَقُوْلُ يَا لَيْتَنِى اتَّخَذْتُ مَعَ الرَّسُوْلِ سَبِيْلًا يَا وَيْلَتٰى لَيْتَنِيْ لَمْ اَتَّخِذْ فُلَانًا خَلِيْلًا لَقَدْ اَضَلَّنِيْ عَنِ الذِّكْرِ بَعْدَ اِذْ جَآءَنِيْ وَكَانَ الشَّيْطَانُ لِلْاِنْسَانِ خَذُوْلًا

সেদিন যালিম ব্যক্তি নিজ হস্তদ্বয় দংশন করতে করতে বলবে, হায় আমি যদি রাসূলের সাথে সৎপথ অবলম্বন করতাম! হায় দুর্ভোগ আমার, আমি যদি অমুককে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ না করতাম! আমার নিকট উপদেশ পৌঁছার পরও সে আমাকে বিভ্রান্ত করেছিল। আর শয়তান তো মানুষের জন্য মহাপ্রতারক। (সূরা ফুরক্বান, ২৭- ২৯)

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন