hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

তাফসীরুল কুরআন বিল কুরআন

লেখকঃ শাইখ আবদুর রহমান বিন মুবারক আলী

৬১
অধ্যায়- ৯ : প্রকৃত মুমিনের পরিচয়
সত্যিকার মুমিনের পরিচয় :

اِنَّمَا الْمُؤْمِنُوْنَ الَّذِيْنَ اِذَا ذُكِرَ اللهُ وَجِلَتْ قُلُوْبُهُمْ وَاِذَا تُلِيَتْ عَلَيْهِمْ اٰيَاتُهٗ زَادَتْهُمْ اِيْمَانًا وَّعَلٰى رَبِّهِمْ يَتَوَكَّلُوْنَ اَلَّذِيْنَ يُقِيْمُوْنَ الصَّلَاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنْفِقُوْنَ اُولٰٓئِكَ هُمُ الْمُؤْمِنُوْنَ حَقًّاؕ لَهُمْ دَرَجَاتٌ عِنْدَ رَبِّهِمْ وَمَغْفِرَةٌ وَّرِزْقٌ كَرِيْمٌ

নিশ্চয় মুমিন তো তারাই যাদের হৃদয় আল্লাহর স্মরণে কম্পিত হয় এবং তাদের সামনে তাঁর আয়াতসমূহ পাঠ করা হলে তাদের ঈমান আরো বৃদ্ধি পায়। আর তারা তাদের প্রতিপালকের উপরই নির্ভর করে থাকে। যারা সালাত কায়েম করে এবং আমি যা দিয়েছি তা হতে ব্যয় করে; তারাই প্রকৃত মুমিন। তাদের প্রতিপালকের নিকট তাদেরই জন্য রয়েছে মর্যাদা, ক্ষমা এবং সম্মানজনক জীবিকা। (সূরা আনফাল, ২-৪)

মুমিনের কয়েকটি গুণাবলি :

اِنَّ الْمُسْلِمِيْنَ وَالْمُسْلِمَاتِ وَالْمُؤْمِنِيْنَ وَالْمُؤْمِنَاتِ وَالْقَانِتِيْنَ وَالْقَانِتَاتِ وَالصَّادِقِيْنَ وَالصَّادِقَاتِ وَالصَّابِرِيْنَ وَالصَّابِرَاتِ وَالْخَاشِعِيْنَ وَالْخَاشِعَاتِ وَالْمُتَصَدِّقِيْنَ وَالْمُتَصَدِّقَاتِ وَالصَّآئِمِيْنَ وَالصَّآئِمَاتِ وَالْحَافِظِيْنَ فُرُوْجَهُمْ وَالْحَافِظَاتِ وَالذَّاكِرِيْنَ اللهَ كَثِيْرًا وَّالذَّاكِرَاتِ اَعَدَّ اللهُ لَهُمْ مَّغْفِرَةً وَاَجْرًا عَظِيْمًا

নিশ্চয় মুসলিম পুরুষ ও মুসলিম নারী, মুমিন পুরুষ ও মুমিন নারী, সত্যবাদী পুরুষ ও সত্যবাদী নারী, ধৈর্যশীল পুরুষ ও ধৈর্যশীল নারী, বিনয়ী পুরুষ ও বিনয়ী নারী, দানশীল পুরুষ ও দানশীল নারী, রোযাদার পুরুষ ও রোযাদার নারী, স্বীয় লজ্জাস্থান হেফাজতকারী পুরুষ ও স্বীয় লজ্জাস্থান হেফাজতকারী নারী এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণকারী পুরুষ ও অধিক স্মরণকারী নারী- এদের জন্য আল্লাহ ক্ষমা ও বিরাট প্রতিদান প্রস্তুত করে রেখেছেন। (সূরা আহযাব- ৩৫)

ব্যাখ্যা : আল্লাহর নিকট কোন্ কোন্ গুণাবলিকে আসল মূল্য ও মর্যাদা দেয়া হয় এ আয়াতে তা বলে দেয়া হয়েছে। এগুলো ইসলামের মৌলিক মূল্যবোধ। একটি বাক্যে এগুলোকে একত্রে সংযোজিত করে দেয়া হয়েছে। এ মূল্যবোধগুলোর ক্ষেত্রে পুরুষ ও নারীর মধ্যে কোন পার্থক্য নেই। উভয় দলের কর্মক্ষেত্র আলাদা; কিন্তু এসব গুণাবলি যদি উভয়ের মধ্যে সমান থাকে তাহলে আল্লাহর কাছে উভয়ের মর্যাদা সমান এবং উভয়ের প্রতিদানও সমান হবে।

মুমিন : যারা নিজেদের জন্য ইসলামকে জীবনবিধান হিসেবে গ্রহণ করে নিয়েছে এবং জীবন-যাপনের ক্ষেত্রে এ বিধানের অনুসারী হওয়ার ব্যাপারে স্থির সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। অন্য কথায়, যাদের মধ্যে ইসলাম প্রদত্ত জীবনধারার বিরুদ্ধে কোন রকমের বিরোধিতা নেই। বরং তারা তার পরিপূর্ণ আনুগত্য ও অনুসরণের পথ অবলম্বন করেছে। যাদের এ আনুগত্য বাহ্যিক নয় বরং মন থেকেই তারা ইসলামের নেতৃত্বকে সত্য বলে মেনে নিয়েছে। চিন্তা ও কর্মের যে পথ কুরআন ও মুহাম্মাদ ﷺ দেখিয়েছেন, সেটিই সোজা ও সঠিক পথ এবং তারই অনুসরণের মধ্যে প্রকৃত সাফল্য নিহিত, এটিই তাদের ঈমান। যে জিনিসকে আল্লাহ ও তাঁর রাসূল ভুল বলে দিয়েছেন তারা সেটাকে ভুল মনে করে। আর যাকে আল্লাহ ও তাঁর রাসূল ﷺ সত্য বলে দিয়েছেন তাদের নিজেদের মন-মস্তিষ্কও তাকে সত্য বলে নিশ্চিতভাবে বিশ্বাস করে।

মুসলিম : যারা আল্লাহকে মেনে নিয়ে বসে থাকার লোক নয়, বরং তারা কার্যত আনুগত্যকারী। তাদের অবস্থা এমন নয় যে, আল্লাহ ও তাঁর রাসূল যে কাজের হুকুম দিয়েছেন তাকে সত্য বলে মেনে নেবে কিন্তু কার্যত তার বিরুদ্ধাচরণ করবে এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসূল যেসব কাজ করতে নিষেধ করেছেন সেগুলোকে খারাপ মনে করবে কিন্তু নিজেরা সেগুলোই করে যেতে থাকবে।

সত্যবাদী : যারা নিজেদের কথায় যেমন সত্য তেমনি ব্যবহারিক কার্যকলাপেও সত্য। মিথ্যা, প্রতারণা, অসৎ উদ্দেশ্য ও ছলনা তাদের জীবনে পাওয়া যায় না। তাদের বিবেক যা সত্য বলে জানে মুখে তারা তাই উচ্চারণ করে। যে কাজ সত্য ও সততা অনুযায়ী হয়, সেই কাজই তারা করে থাকে। যার সাথেই তারা কোন কাজ করে বিশ্বস্ততা ও ঈমানদারীর সাথেই করে।

ধৈর্যশীল : আল্লাহ ও তাঁর রাসূল নির্দেশিত সোজা সত্য পথে চলার এবং আল্লাহর দ্বীনকে প্রতিষ্ঠিত করার পথে যেসব বাধা ও বিপদ আসে এবং যে সমস্ত ক্ষতির মুখোমুখি হতে হয়, দৃঢ়ভাবে তারা তার মুকাবিলা করে। কোন খারাপ লোক বা প্রবৃত্তির কামনা তাদেরকে সোজা পথ থেকে সরিয়ে দিতে পারে না।

দানশীল : তারা আল্লাহর পথে উন্মুক্ত হৃদয়ে নিজেদের অর্থ ব্যয় করে। আল্লাহর বান্দাদের সাহায্য করার ব্যাপারে নিজেদের সামর্থ্যানুযায়ী প্রচেষ্টা চালাতে তারা ত্রুটি করে না। কোন ইয়াতীম, রুগ্ন, বিপদাপন্ন, দুর্বল, অক্ষম ও অভাবী ব্যক্তি সাহায্যের সম্মুখীন হলে তারা বঞ্চিত করে না। আর তারা আল্লাহর দ্বীনকে সুউচ্চ আসনে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য অর্থ-সম্পদ ব্যয় করতে কখনো কার্পণ্য করে না।

লজ্জাস্থান হেফাজতকারী : এর দু’টি অর্থ হয়। একটি হচ্ছে, তারা যিনা থেকে দূরে থাকে এবং দ্বিতীয়টি হচ্ছে, তারা উলঙ্গপনাকে এড়িয়ে চলে। এর সাথে এটাও বুঝে নিতে হবে যে, শুধুমাত্র পোশাক না পরে উলঙ্গ হয়ে থাকাকে উলঙ্গপনা বলে না; বরং এমন ধরনের পোশাক পরাও উলঙ্গপনার অন্তর্ভুক্ত, যা এতটা সূক্ষ্ম হয় যে, তার মধ্য দিয়ে শরীর দেখা যায় অথবা এমন আঁটসাঁট হয়, যার ফলে দেহের উঁচু-নীচু অঙ্গ স্পষ্ট হয়ে উঠে।

আল্লাহকে অধিক স্মরণকারী : আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ করার অর্থ হচ্ছে, জীবনের সকল কাজকর্মে এমনকি সকল ব্যাপারেই সবসময় যেন মানুষের মুখে আল্লাহর নাম এসে যায়। মানুষের মনে আল্লাহর চিন্তা পুরোপুরি ও সর্বব্যাপী আসন গেঁড়ে না বসা পর্যন্ত এ ধরনের অবস্থা তার মধ্যে সৃষ্টি হয় না। মানুষের মনের গভীরে আল্লাহর চিন্তা ঢুকে যায় তখন তার অবস্থা এমন হয় যে, সে কোন কথা বললে বা কোন কাজ করলে তার মধ্যে আল্লাহর নাম অবশ্যই এসে যাবে। আল্লাহকে স্মরণ করে ঘুমাবে এবং ঘুম থেকে উঠেও আল্লাহর নাম নেবে। কথাবার্তায় তার মুখে বার বার بِسْمِ اللهِ (বিসমিল্লাহ), اَلْحَمْدُ لِلّٰهِ (আলহামদুলিল্লাহ), إِنْشَاءَ اللهُ (ইনশাআল্লাহ), مَاشَاءَ اللهُ (মাশাআল্লাহ) এ ধরনের শব্দ ও বাক্য বার বার উচ্চারিত হতে থাকবে। প্রত্যেক কাজে বার বার আল্লাহর সাহায্য চাইবে। প্রত্যেকটি নিয়ামত লাভ করার পর আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করবে। প্রত্যেকটি বিপদ আসার পর তাঁর রহমতের প্রত্যাশী হবে। কোন খারাপ কাজের সুযোগ এলে তাঁকে ভয় করবে। কোন ভুল বা অপরাধ করলে তাঁর কাছে ক্ষমা চাইবে। প্রত্যেকটি প্রয়োজন ও অভাবের মুহূর্তে তাঁর কাছে প্রার্থনা করবে। মোটকথা উঠতে-বসতে এবং দুনিয়ার সমস্ত কাজকর্মে সে আল্লাহকে স্মরণ করবে। এ জিনিসটি আসলে ইসলামী জীবনের প্রাণ। অন্য যে কোন ইবাদাতের জন্য কোন না কোন সময় নির্ধারিত থাকে এবং তখনই তা পালন করা হয়। আর তা পালন করার পর পরই মানুষ তা থেকে আলাদা হয়ে যায়। কিন্তু এ ইবাদাত তথা আল্লাহর যিকির সর্বক্ষণ জারী থাকে এবং এটিই আল্লাহর সাথে মানুষের জীবনের স্থায়ী সম্পর্ক জুড়ে রাখে।

মুমিনের বিশেষ কয়েকটি গুণ :

اَلتَّآئِبُوْنَ الْعَابِدُوْنَ الْحَامِدُوْنَ السَّآئِحُوْنَ الرَّاكِعُوْنَ السَّاجِدُوْنَ الْاٰمِرُوْنَ بِالْمَعْرُوْفِ وَالنَّاهُوْنَ عَنِ الْمُنْكَرِ وَالْحَافِظُوْنَ لِحُدُوْدِ اللهِ وَبَشِّرِ الْمُؤْمِنِيْنَ

তারা তাওবাকারী, ইবাদাতকারী, আল্লাহর প্রশংসাকারী, সিয়াম পালনকারী, রুকূকারী, সিজদাকারী, সৎকাজের নির্দেশদাতা, অসৎকাজ থেকে নিষেধকারী এবং আল্লাহর নির্ধারিত সীমারেখা সংরক্ষণকারী; এসব মুমিনদেরকে তুমি সুসংবাদ দাও। (সূরা তাওবা- ১১২)

ব্যাখ্যা : اَلسَّآئِحُوْنَ (আসসা-ইহূন) : এর শাব্দিক অর্থ বিচরণকারী। রূপক অর্থে এর দ্বারা রোযা পালনকারীকে বুঝানো হয়। তবে এর প্রকৃত অর্থ হচ্ছে, এমন উদ্দেশ্যে জমিনে চলাফেরা করা, যা পবিত্র ও উন্নত এবং যার মধ্যে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের উদ্দেশ্য নিহিত থাকে। যেমন দ্বীন প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে জিহাদ করা, কুফর শাসিত এলাকা থেকে হিজরত করা, দ্বীনের দাওয়াত দেয়া, মানুষের চরিত্র সংশোধন করা, কল্যাণকর জ্ঞান অর্জন করা, আল্লাহর নিদর্শনসমূহ পর্যবেক্ষণ করা এবং হালাল জীবিকা উপার্জন করা। সত্যিকার মুমিন ঈমানের দাবী করার পর নিজের জায়গায় আরামে বসে থাকতে পারে না। সে আল্লাহর দ্বীন গ্রহণ করার পর তার উন্নতি ও অগ্রগতির জন্য অবিচলভাবে দাঁড়িয়ে যায় এবং তার দাবী পূরণ করার জন্য সারা পৃথিবীব্যাপী অবিরাম প্রচেষ্টা ও সংগ্রাম চালাতে থাকে।

اَلْحَافِظُوْنَ لِحُدُوْدِ اللهِ (আল হাফিযুনা লি হুদূদিল্লাহ) : আল্লাহর নির্ধারিত সীমারেখা সংরক্ষণ করা; অর্থাৎ আকীদা-বিশ্বাস, ইবাদাত-বন্দেগী, নৈতিক চরিত্র, সমাজ-সংস্কৃতি, আইন-আদালত, অর্থনীতি, রাজনীতি এবং যুদ্ধ ও শান্তির ব্যাপারে যেসব সীমারেখা আল্লাহ নির্ধারণ করে দিয়েছেন, তারা তা পুরোপুরিভাবে মেনে চলে। আল্লাহর আইনের পরিবর্তে মনগড়া আইনের বা মানুষের তৈরি ভিন্নতর আইনকে জীবনবিধান হিসেবে গ্রহণ করে না। কাজেই প্রকৃত ঈমানদারদের গুণাবলি হচ্ছে, তারা দুনিয়ায় আল্লাহর নির্ধারিত সীমারেখা প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা করে, সেগুলোর রক্ষণাবেক্ষণ করে এবং সেগুলো অটুট রাখার জন্য নিজেদের সর্বশক্তি প্রয়োগ করে।

আল্লাহ, নবী ও মানুষের প্রতি ভালোবাসা : আনাস ইবনে মালিক (রাঃ) হতে বর্ণিত। নবী ﷺ বলেছেন, এ তিনটি গুণ যার মধ্যে বিদ্যমান সে ঈমানের স্বাদ পেয়েছে- (১) যার কাছে সকল জিনিস হতে স্বয়ং আল্লাহ ও তাঁর রাসূল অধিক প্রিয়, (২) যে কাউকে ভালোবাসে সে কেবল আল্লাহর জন্যই ভালোবাসে, (৩) ঈমান গ্রহণের পর আবার কুফরীর দিকে ফিরে যাওয়া এমনভাবে অপছন্দ করে, যেমন সে আগুনে নিক্ষিপ্ত হওয়া অপছন্দ করে। (সহীহ বুখারী, হা/১৬)

রাসূল ﷺ কে ভালোবাসা : আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী ﷺ বলেছেন, তোমাদের মধ্যে কেউ প্রকৃত ঈমানদার হতে পারবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত আমি তার নিকট তার বাবা-মা, সন্তান-সন্ততি এবং সব মানুষের চেয়ে অধিক প্রিয় না হই। (সহীহ বুখারী, হা/১৫)

নিজের জন্য যা পছন্দ অন্য ভাইয়ের জন্যও তা পছন্দ করা : আনাস ইবনে মালিক (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল ﷺ বলেছেন, তোমাদের মধ্যে কেউ পূর্ণাঙ্গ ঈমানদার হবে না যতক্ষণ না সে নিজের জন্য যা পছন্দ করে, অপর মুসলিম ভাইয়ের জন্যও তা পছন্দ করে। (সহীহ বুখারী, হা/১৩)

হাত ও মুখ দ্বারা অপর মুসলিম ভাইকে কষ্ট না দেয়া : আবদুলস্নাহ ইবনে উমর (রাঃ) নবী ﷺ থেকে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, প্রকৃত মুসলিম সে ব্যক্তি, যার জিহবা এবং হাত হতে অপর মুসলিম নিরাপদ থাকে। প্রকৃত মুহাজির ঐ ব্যক্তি, যে আল্লাহর নিষিদ্ধ বিষয়সমূহ ত্যাগ করে। (সহীহ বুখারী, হা/১০, ১১)

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন