hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

তাফসীরুল কুরআন বিল কুরআন

লেখকঃ শাইখ আবদুর রহমান বিন মুবারক আলী

৭২
অধ্যায়- ৩ : সকল নবীই তাওহীদের দাওয়াত দিয়েছেন
নবীদেরকে পাঠানোর মূল উদ্দেশ্য ছিল তাওহীদ প্রতিষ্ঠা করা :

وَلَقَدْ بَعَثْنَا فِيْ كُلِّ اُمَّةٍ رَّسُوْلًا اَنِ اعْبُدُوا اللهَ وَاجْتَنِبُوا الطَّاغُوْتَ

আমি প্রত্যেক জাতির মধ্যে রাসূল প্রেরণ করেছি (এ নির্দেশ দিয়ে যে) তোমরা আল্লাহর ইবাদাত করো এবং তাগুতকে বর্জন করো। (সূরা নাহল- ৩৬)

وَمَاۤ اَرْسَلْنَا مِنْ قَبْلِكَ مِنْ رَّسُوْلٍ اِلَّا نُوْحِيْۤ اِلَيْهِ اَنَّهٗ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّاۤ اَنَاْ فَاعْبُدُوْنِ

আমি তোমার পূর্বে এমন কোন রাসূল প্রেরণ করিনি, যার প্রতি এ ওহী করিনি যে, আমি ব্যতীত অন্য কোন ইলাহ্ নেই; সুতরাং তোমরা আমারই ইবাদাত করো। (সূরা আম্বিয়া- ২৫)

নূহ (আঃ) এর দাওয়াত :

لَقَدْ اَرْسَلْنَا نُوْحًا اِلٰى قَوْمِه فَقَالَ يَا قَوْمِ اعْبُدُوا اللهَ مَا لَكُمْ مِّنْ اِلٰهٍ غَيْرُه

আমি তো নূহকে তার সম্প্রদায়ের নিকট পাঠিয়েছিলাম। অতঃপর সে বলেছিল, হে আমার সম্প্রদায়! আল্লাহর ইবাদাত করো, তিনি ব্যতীত তোমাদের অন্য কোন ইলাহ্ নেই। (সূরা আ‘রাফ- ৫৯)

হুদ (আঃ) এর দাওয়াত :

وَاِلٰى عَادٍ اَخَاهُمْ هُوْدًاؕ قَالَ يَا قَوْمِ اعْبُدُوا اللهَ مَا لَكُمْ مِّنْ اِلٰهٍ غَيْرُهٗؕ اَفَلَا تَتَّقُوْنَ

আমি আদ জাতির নিকট তাদের ভাই হুদকে পাঠিয়েছিলাম। সে বলেছিল, হে আমার সম্প্রদায়! তোমরা আল্লাহর ইবাদাত করো, তিনি ব্যতীত অন্য কোন ইলাহ্ নেই। তবুও কি তোমরা তাঁকে ভয় করবে না? (সূরা আ‘রাফ- ৬৫)

সালেহ (আঃ) এর দাওয়াত :

وَاِلٰى ثَمُوْدَ اَخَاهُمْ صَالِحًا قَالَ يَا قَوْمِ اعْبُدُوا اللهَ مَا لَكُمْ مِّنْ اِلٰهٍ غَيْرُه

সামূদ জাতির নিকট তাদের ভাই সালেহকে পাঠিয়েছিলাম। সে বলেছিল, হে আমার সম্প্রদায়! তোমরা আল্লাহর ইবাদাত করো। তিনি ব্যতীত তোমাদের জন্য অন্য কোন ইলাহ্ নেই। (সূরা আ‘রাফ- ৭৩)

শুয়াইব (আঃ) এর দাওয়াত :

وَاِلٰى مَدْيَنَ اَخَاهُمْ شُعَيْبًا قَالَ يَا قَوْمِ اعْبُدُوا اللهَ مَا لَكُمْ مِّنْ اِلٰهٍ غَيْرُهٗ

আমি মাদইয়ানবাসীর নিকট তাদেরই ভাই শুয়াইবকে পাঠিয়েছিলাম। সে বলেছিল, হে আমার সম্প্রদায়! তোমরা একমাত্র আল্লাহর ইবাদাত করো, তিনি ছাড়া তোমাদের জন্য অন্য কোন সত্য মা‘বুদ নেই। (সূরা আ‘রাফ- ৮৫)

ইবরাহীম (আঃ) এর দাওয়াত :

وَلَقَدْ اٰتَيْنَاۤ اِبْرَاهِيْمَ رُشْدَهٗ مِنْ قَبْلُ وَكُنَّا بِه عَالِمِيْنَ اِذْ قَالَ لِاَبِيْهِ وَقَوْمِه مَا هٰذِهِ التَّمَاثِيْلُ الَّتِيْۤ اَنْتُمْ لَهَا عَاكِفُوْنَ قَالُوْا وَجَدْنَاۤ اٰبَآءَنَا لَهَا عَابِدِيْنَ قَالَ لَقَدْ كُنْتُمْ اَنْتُمْ وَاٰبَآؤُكُمْ فِيْ ضَلَالٍ مُّبِيْنٍ

ইতোপূর্বে আমি ইবরাহীমকে সৎপথে চলার জ্ঞান দান করেছিলাম এবং আমি তার সম্বন্ধে সম্যক পরিজ্ঞাত ছিলাম। যখন সে তার পিতা ও তার সম্প্রদায়কে বলল, এ মূর্তিগুলো কী, যাদের সাথে তোমরা নিজেদেরকে (ভক্তির বাঁধনে) বেঁধে রেখেছ? তারা বলল, আমরা আমাদের পিতৃপুরুষদেরকে এদের উপাসনা করতে দেখেছি। সে বলল, তোমরা নিজেরা এবং তোমাদের পিতৃপুরুষরা উভয়ই স্পষ্ট বিভ্রান্তিতে রয়েছ। (সূরা আম্বিয়া, ৫১-৫৪)

ইয়াকূব (আঃ) এর সন্তানদের ঘোষণা :

اَمْ كُنْتُمْ شُهَدَآءَ اِذْ حَضَرَ يَعْقُوْبَ الْمَوْتُ اِذْ قَالَ لِبَنِيْهِ مَا تَعْبُدُوْنَ مِنْ ۢبَعْدِيْؕ قَالُوْا نَعْبُدُ اِلٰهَكَ وَاِلٰهَ اٰبَآئِكَ اِبْرَاهِيْمَ وَاِسْمَاعِيْلَ وَاِسْحَاقَ اِلٰهًا وَّاحِدًاۚ وَنَحْنُ لَهٗ مُسْلِمُوْنَ

তোমরা কি ঐ সময় উপস্থিত ছিলে, যখন ইয়াকূবের মৃত্যু উপস্থিত হয় এবং তিনি নিজ পুত্রদেরকে বলেছিলেন, আমার (মৃত্যুর) পরে তোমরা কোন জিনিসের ইবাদাত করবে? তারা বলেছিল, আমরা আপনার ইলাহ্ এবং আপনার পিতৃপুরুষ ইবরাহীম, ইসমাঈল ও ইসহাকের মা‘বুদের ইবাদাত করব। তিনি একক উপাস্য এবং আমরা তাঁরই অনুগত থাকব। (সূরা বাক্বারা- ১৩৩)

ইউসুফ (আঃ) এর দাওয়াত :

يَا صَاحِبَيِ السِّجْنِ اَاَرْبَابٌ مُّتَفَرِّقُوْنَ خَيْرٌ اَمِ اللهُ الْوَاحِدُ الْقَهَّارُ مَا تَعْبُدُوْنَ مِنْ دُوْنِه ۤ اِلَّاۤ اَسْمَآءً سَمَّيْتُمُوْهَاۤ اَنْتُمْ وَاٰبَآؤُكُمْ مَّاۤ اَنْزَلَ اللهُ بِهَا مِنْ سُلْطَانٍؕ اِنِ الْحُكْمُ اِلَّا لِلّٰهِؕ اَمَرَ اَلَّا تَعْبُدُوْاۤ اِلَّاۤ اِيَّاهُؕ ذٰلِكَ الدِّيْنُ الْقَيِّمُ وَلٰكِنَّ اَكْثَرَ النَّاسِ لَا يَعْلَمُوْنَ

হে কারাসঙ্গীদ্বয়! ভিন্ন ভিন্ন বহু প্রতিপালক শ্রেয়, না পরাক্রমশালী এক আল্লাহ? তাঁকে ছেড়ে তোমরা কেবল কতগুলো নামের ইবাদাত করছ, যে নামগুলো তোমাদের পিতৃপুরুষ ও তোমরাই রেখেছ। এগুলোর কোন প্রমাণ আল্লাহ পাঠাননি। বিধান দেয়ার অধিকার কেবল আল্লাহরই। তিনি আদেশ দিয়েছেন যে, তোমরা তাঁরই ইবাদাত করবে, আর এটাই শাশ্বত দ্বীন; কিন্তু অধিকাংশ মানুষ তা জানে না। (সূরা ইউসুফ- ৩৯, ৪০)

মূসা (আঃ) এর দাওয়াত :

قَالَ اَغَيْرَ اللهِ اَبْغِيْكُمْ اِلٰهًا وَّهُوَ فَضَّلَكُمْ عَلَى الْعَالَمِيْنَ

সে আরো বলল, আল্লাহ ব্যতীত তোমাদের জন্য আমি কি অন্য কোন ইলাহ্ তালাশ করব? অথচ তিনিই তোমাদেরকে বিশ্বজগতের উপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছেন? (সূরা আ‘রাফ- ১৪০)

ঈসা (আঃ) এর দাওয়াত :

اِنَّ اللهَ رَبِّيْ وَرَبُّكُمْ فَاعْبُدُوْهُؕ هٰذَا صِرَاطٌ مُّسْتَقِيْمٌ

নিশ্চয় আল্লাহ আমার এবং তোমাদের প্রতিপালক। অতএব তোমরা তাঁরই ইবাদাত করো; এটাই সঠিক পথ। (সূরা আলে ইমরান- ৫১)

মুহাম্মাদ ﷺ এর দাওয়াত :

قُلْ يَاۤ اَهْلَ الْكِتَابِ تَعَالَوْا اِلٰى كَلِمَةٍ سَوَآءٍ ۢبَيْنَنَا وَبَيْنَكُمْ اَلَّا نَعْبُدَ اِلَّا اللهَ وَلَا نُشْرِكَ بِه شَيْئًا وَّلَا يَتَّخِذَ بَعْضُنَا بَعْضًا اَرْبَابًا مِّنْ دُوْنِ اللهِؕ فَاِنْ تَوَلَّوْا فَقُوْلُوا اشْهَدُوْا بِاَنَّا مُسْلِمُوْنَ

বলো, হে আহলে কিতাব! তোমরা এমন একটি কালিমার দিকে এসো, যা তোমাদের এবং আমাদের মধ্যে সমান। আর তা হলো, আমরা আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো ইবাদাত করব না এবং তার সাথে কোনকিছুকে শরীক স্থাপন করব না; আর আমাদের কেউ অপর কাউকে রব হিসেবে গ্রহণ করবে না। এরপরও যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয় তবে বলে দাও, তোমরা সাক্ষী থাকো যে, আমরা মুসলিম। (সূরা আলে ইমরান- ৬৪)

তাওহীদের পক্ষে আসহাবে কাহাফের ঘোষণা :

نَحْنُ نَقُصُّ عَلَيْكَ نَبَاَهُمْ بِالْحَقِّؕ اِنَّهُمْ فِتْيَةٌ اٰمَنُوْا بِرَبِّهِمْ وَزِدْنَاهُمْ هُدًى - وَرَبَطْنَا عَلٰى قُلُوْبِهِمْ اِذْ قَامُوْا فَقَالُوْا رَبُّنَا رَبُّ السَّمَاوَاتِ وَالْاَرْضِ لَنْ نَّدْعُوَا مِنْ دُوْنِهۤ اِلٰهًا لَقَدْ قُلْنَاۤ اِذًا شَطَطًا هٰۤؤُلَآءِ قَوْمُنَا اتَّخَذُوْا مِنْ دُوْنِه ۤ اٰلِهَةًؕ لَوْلَا يَاْتُوْنَ عَلَيْهِمْ بِسُلْطَانٍ ۢبَيِّنٍؕ فَمَنْ اَظْلَمُ مِمَّنِ افْتَرٰى عَلَى اللهِ كَذِبًا

আমি তোমার নিকট তাদের বৃত্তান্ত সঠিকভাবে বর্ণনা করছি- তারা ছিল কয়েকজন যুবক, তারা তাদের প্রতিপালকের প্রতি ঈমান এনেছিল এবং আমি তাদেরকে সৎপথে চলার শক্তি বৃদ্ধি করে দিয়েছিলাম। অতঃপর আমি তাদের চিত্ত দৃঢ় করে দিলাম, ফলে তারা (মুশরিক রাজা ও তার অনুসারীদের বিরুদ্ধে) দাঁড়িয়ে গেল এবং বলল, আমাদের প্রতিপালক আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীর প্রতিপালক। আমরা কখনই তাঁর পরিবর্তে অন্য কোন ইলাহকে আহবান করব না, যদি করি তবে সেটা হবে অতিশয় গর্হিত কাজ। আমাদের এ জাতি তাঁর পরিবর্তে অনেক ইলাহ্ গ্রহণ করে নিয়েছে, তারা এ সমস্ত ইলাহ্ সম্বন্ধে স্পষ্ট প্রমাণ উপস্থিত করে না কেন? আর যে আল্লাহ সম্বন্ধে মিথ্যা উদ্ভাবন করে তার চেয়ে অধিক যালিম আর কে হতে পারে? (সূরা কাহফ, ১৩-১৫)

সূরা ইয়াসীনে উল্লেখিত মুমিন ব্যক্তির দাওয়াত :

وَجَآءَ مِنْ اَقْصَى الْمَدِيْنَةِ رَجُلٌ يَّسْعٰى قَالَ يَا قَوْمِ اتَّبِعُوا الْمُرْسَلِيْنَ اِتَّبِعُوْا مَنْ لَّا يَسْاَلُكُمْ اَجْرًا وَّهُمْ مُّهْتَدُوْنَ وَمَا لِيَ لَاۤ اَعْبُدُ الَّذِيْ فَطَرَنِيْ وَاِلَيْهِ تُرْجَعُوْنَ اَاَتَّخِذُ مِنْ دُوْنِه ۤ اٰلِهَةً اِنْ يُّرِدْنِ الرَّحْمٰنُ بِضُرٍّ لَّا تُغْنِ عَنِّيْ شَفَاعَتُهُمْ شَيْئًا وَّلَا يُنْقِذُوْنِ اِنِّۤيْ اِذًا لَّفِيْ ضَلَالٍ مُّبِيْنٍ

শহরের দূরপ্রান্ত থেকে এক ব্যক্তি দৌড়ে এসে বলল, হে আমার সম্প্রদায়! তোমরা রাসূলদের অনুসরণ করো। তোমরা অনুসরণ করো তাদের, যারা তোমাদের কাছে বিনিময় চায় না এবং তারা নিজেরাও সৎপথের উপর প্রতিষ্ঠিত। আর আমার কী হয়েছে যে, আমি তাঁর ইবাদাত করব না, যিনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন এবং তাঁর কাছেই তোমাদেরকে ফিরিয়ে নেয়া হবে? আমি কি আল্লাহকে ছেড়ে অন্য কোন ইলাহকে গ্রহণ করব? যদি দয়াময় আল্লাহ আমাকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে চান, তবে তাদের সুপারিশ আমার কোন উপকারে আসবে না এবং তারা আমাকে মুক্তও করতে পারবে না? যদি আমি এরূপ করি তবে তো আমি প্রকাশ্য বিভ্রান্তিতে পতিত হব। (সূরা ইয়াসীন, ২০-২৪)

সূরা মুমিনে উল্লেখিত মুমিন ব্যক্তির দাওয়াত :

وَيَا قَوْمِ مَا لِۤيْ اَدْعُوْكُمْ اِلَى النَّجَاةِ وَتَدْعُوْنَنِيْۤ اِلَى النَّارِ تَدْعُوْنَنِيْ لِاَ كْفُرَ بِاللهِ وَاُشْرِكَ بِه مَا لَيْسَ لِيْ بِه عِلْمٌ وَّاَنَاْ اَدْعُوْكُمْ اِلَى الْعَزِيْزِ الْغَفَّارِ لَاجَرَمَ اَنَّمَا تَدْعُوْنَنِيْۤ اِلَيْهِ لَيْسَ لَهٗ دَعْوَةٌ فِى الدُّنْيَا وَلَا فِى الْاٰخِرَةِ وَاَنَّ مَرَدَّنَاۤ اِلَى اللهِ وَاَنَّ الْمُسْرِفِيْنَ هُمْ اَصْحَابُ النَّارِ -فَسَتَذْكُرُوْنَ مَاۤ اَقُوْلُ لَكُمْؕ وَاُفَوِّضُ اَمْرِيْۤ اِلَى اللهِؕ اِنَّ اللهَ بَصِيْرٌ ۢۢبِالْعِبَادِ

হে আমার সম্প্রদায়! এ কেমন কথা! আমি তোমাদেরকে আহবান করছি মুক্তির দিকে, আর তোমরা আমাকে আহবান করছ জাহান্নামের দিকে। তোমরা আল্লাহকে অস্বীকার করা এবং তাঁর সাথে শরীক স্থাপন করার জন্য আমাকে ডাকছ, যে সম্পর্কে আমার কোন জ্ঞান নেই; পক্ষান্তরে আমি তোমাদেরকে আহবান করছি মহাপরাক্রমশালী ও ক্ষমাশীল আল্লাহর দিকে। নিশ্চয় তোমরা আমাকে ডাকছ এমন একজনের দিকে, যে দুনিয়া ও আখিরাতে কোথাও আহবানযোগ্য নয়। বস্তুত আমাদের প্রত্যাবর্তন তো আল্লাহর নিকট এবং সীমালঙ্ঘনকারীরাই জাহান্নামের অধিবাসী। সুতরাং আমি তোমাদেরকে যা বলছি, অচিরেই তোমরা তা স্মরণ করবে এবং আমি আমার ব্যাপারটি আল্লাহর নিকট সমর্পন করছি। নিশ্চয় আল্লাহ তাঁর বান্দাদের প্রতি বিশেষ দৃষ্টি রাখেন। (সূরা মু’মিন, ৪১-৪৪)

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন