hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

তাফসীরুল কুরআন বিল কুরআন

লেখকঃ শাইখ আবদুর রহমান বিন মুবারক আলী

অধ্যায়- ২ : আল্লাহ একক সত্তা
আল্লাহ একজন :

وَاِلٰهُكُمْ اِلٰهٌ وَّاحِدٌ ؕ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ الرَّحْمٰنُ الرَّحِيْمُ

তোমাদের ইলাহ্ কেবল একজন। তিনি ব্যতীত অন্য কোন (প্রকৃত) ইলাহ্ নেই। তিনি করুণাময় ও অতি দয়ালু। (সূরা বাক্বারা- ১৬৩)

قُلْ اِنَّمَاۤ اَنَاْ بَشَرٌ مِّثْلُكُمْ يُوْحٰۤى اِلَيَّ اَنَّمَاۤ اِلٰهُكُمْ اِلٰهٌ وَّاحِدٌ

বলো, আমি তো তোমাদের মতোই একজন মানুষ। আমার প্রতি প্রত্যাদেশ হয়েছে যে, তোমাদের মা‘বুদ হচ্ছেন একজন। (সূরা কাহফ- ১১০)

আল্লাহ দু’জন নন :

وَقَالَ اللهُ لَا تَتَّخِذُوْاۤ اِلٰهَيْنِ اثْنَيْنِۚ اِنَّمَا هُوَ اِلٰهٌ وَّاحِدٌۚ فَاِيَّايَ فَارْهَبُوْنِ

আল্লাহ বলেন, তোমরা দুই ইলাহ্ গ্রহণ করো না; তিনিই তো একমাত্র ইলাহ্। সুতরাং আমাকেই ভয় করো। (সূরা নাহল- ৫১)

আল্লাহ তিনজনও নন :

وَلَا تَقُوْلُوْا ثَلَاثَةٌؕ اِنْتَهُوْا خَيْرًا لَّكُمْؕ اِنَّمَا اللهُ اِلٰهٌ وَّاحِدٌؕ سُبْحَانَهٗۤ اَنْ يَّكُوْنَ لَهٗ وَلَدٌۘ - لَهٗ مَا فِى السَّمَاوَاتِ وَمَا فِى الْاَ رْضِؕ وَكَفٰى بِاللهِ وَكِيْلًا

এ কথা বলো না যে, (মা‘বুদের সংখ্যা) তিন। তোমরা এ থেকে বেঁচে থাকো, এটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর। (কেননা) নিশ্চয় আল্লাহ একমাত্র ইলাহ্; তাঁর সন্তান হবে- এটা হতে তিনি পবিত্র। আসমান ও জমিনে যা কিছু আছে সবই তাঁর; আর অভিভাবক হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ট। (সূরা নিসা- ১৭১)

আল্লাহর কোন সমত্মান নেই :

مَا كَانَ لِلّٰهِ اَنْ يَّتَّخِذَ مِنْ وَّلَدٍ سُبْحَانَهٗ

সমত্মান গ্রহণ করা আল্লাহর কাজ নয়, তিনি (এ থেকে) পবিত্র। (সূরা মারইয়াম- ৩৫)

وَمَا يَنْۢبَغِيْ لِلرَّحْمٰنِ اَنْ يَّتَّخِذَ وَلَدًا

সমত্মান গ্রহণ করা দয়াময়ের জন্য শোভনীয় নয়। (সূরা মারইয়াম- ৯২)

مَا اتَّخَذَ اللهُ مِنْ وَّلَدٍ وَّمَا كَانَ مَعَهٗ مِنْ اِلٰهٍ اِذًا لَّذَهَبَ كُلُّ اِلٰهٍ ۢبِمَا خَلَقَ وَلَعَلَا بَعْضُهُمْ عَلٰى بَعْضٍؕ سُبْحَانَ اللهِ عَمَّا يَصِفُوْنَ

আল্লাহ কোন সমত্মান গ্রহণ করেননি এবং তাঁর সাথে অপর কোন ইলাহ্ নেই। যদি থাকত তবে প্রত্যেক ইলাহ্ স্বীয় সৃষ্টি নিয়ে পৃথক হয়ে যেত এবং একে অপরের উপর প্রাধান্য বিসত্মার করত। (জেনে রেখো) তারা যেভাবে গুণান্বিত করে আল্লাহ তা হতে অনেক পবিত্র! (সূরা মু’মিনূন- ৯১)

আল্লাহর কোন মেয়ে নেই :

اَفَاَصْفَاكُمْ رَبُّكُمْ بِالْبَنِيْنَ وَاتَّخَذَ مِنَ الْمَلَآئِكَةِ اِنَاثًاؕ اِنَّكُمْ لَتَقُوْلُوْنَ قَوْلًا عَظِيْمًا

তোমাদের প্রতিপালক কি তোমাদেরকে পুত্র সমত্মানের জন্য নির্বাচিত করেছেন এবং তিনি নিজে ফেরেশতাদেরকে কন্যা হিসেবে গ্রহণ করে নিয়েছেন? নিশ্চয় তোমরা ভয়ানক কথা বলে থাক। (সূরা বনী ইসরাঈল- ৪০)

اَصْطَفَى الْبَنَاتِ عَلَى الْبَنِيْنَ مَا لَكُمْ كَيْفَ تَحْكُمُوْن

তিনি কি পুত্রসন্তানের পরিবর্তে কন্যাসন্তানকে বেছে নিয়েছেন? তোমাদের কী হলো, তোমরা এ কেমন সিদ্ধান্ত নিচ্ছ। (সূরা সাফ্ফাত- ১৫৩, ১৫৪)

আল্লাহর কোন স্ত্রীও নেই :

اَنّٰى يَكُوْنُ لَهٗ وَلَدٌ وَّلَمْ تَكُنْ لَّهٗ صَاحِبَةٌ

তাঁর সন্তান হবে কীভাবে? তাঁর তো কোন স্ত্রী-ই নেই। (সূরা আন‘আম- ১০১)

وَاَنَّهٗ تَعَالٰى جَدُّ رَبِّنَا مَا اتَّخَذَ صَاحِبَةً وَّلَا وَلَدًا

নিশ্চয় আমাদের প্রতিপালকের মর্যাদা সবকিছু থেকে ঊর্ধেব; তিনি কখনো কোন স্ত্রী গ্রহণ করেননি এবং কোন সন্তানও গ্রহণ করেননি। (সূরা জিন- ৩)

আল্লাহর কোন শরীক নেই :

قُلِ الْحَمْدُ لِلّٰهِ الَّذِيْ لَمْ يَتَّخِذْ وَلَدًا وَّلَمْ يَكُنْ لَّهٗ شَرِيْكٌ فِى الْمُلْكِ وَلَمْ يَكُنْ لَّهٗ وَلِيٌّ مِّنَ الذُّلِّ وَكَبِّرْهُ تَكْبِيْرًا

বলো, সমস্ত প্রশংসা কেবল আল্লাহরই। যিনি কোন সমত্মান গ্রহণ করেননি, (যার কারণে) তাঁর সার্বভৌমত্বে কোন অংশীদারও নেই। তিনি কখনো দুর্দশাগ্রসত্ম হন না, যে কারণে তাঁর অভিভাবকের প্রয়োজন হয়। সুতরাং তোমরা তাঁর মহত্ত্ব ঘোষণা করো। (সূরা বনী ইসরাঈল- ১১১)

لَا شَرِيْكَ لَهٗۚ وَبِذٰلِكَ اُمِرْتُ وَاَنَاْ اَوَّلُ الْمُسْلِمِيْنَ

তাঁর কোন শরীক নেই এবং আমি এরই জন্য আদিষ্ট হয়েছি; আর আমিই প্রথম মুসলিম। (সূরা আন‘আম- ১৬৩)

ব্যাখ্যা : মহান আল্লাহই এ বিশ্বজাহানের সর্বময় কর্তৃত্বের মালিক এবং তাঁর শাসন ক্ষমতায় কারো সামান্যতমও অংশ নেই। এখন যদি একথা জানা যায় যে, মহান আল্লাহ ছাড়া এ বিশ্বজাহানে অন্য কারো কর্তৃত্ব নেই এবং তিনিই সবচেয়ে বড় ক্ষমতাবান, তিনি ইচ্ছা করলে মুহূর্তেই সকল অস্তিত্ব ধ্বংস করে দিতে পারেন, তিনিই সবকিছু পরিচালনা করেন, তিনিই রিযিক প্রদান করেন, তাহলে কোন মাথা বিনয় প্রকাশ করার জন্য তাঁকে ছাড়া আর কারো সামনে নত হবে না, কোন হাতও অন্য কারো সামনে নজরানা পেশ করার জন্য এগিয়ে যাবে না, কোন কণ্ঠও অন্য কারো প্রশংসাগীতি গাবে না এবং কোনকিছু প্রার্থনাও করবে না। আর এ কাজগুলো দুনিয়ার কোন নিরেট মূর্খ ও অজ্ঞ ব্যক্তির পক্ষেও সম্ভব হবে না।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন