hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

তাফসীরুল কুরআন বিল কুরআন

লেখকঃ শাইখ আবদুর রহমান বিন মুবারক আলী

৩৫
অধ্যায়- ১৩ : কুরআন সম্পর্কে নানা অভিযোগের জবাব
এ কুরআন রাসূল ﷺ এর বানানো- এ কথার জবাব :

اَمْ يَقُوْلُوْنَ افْتَرَاهُؕ قُلْ اِنِ افْتَرَيْتُهٗ فَلَا تَمْلِكُوْنَ لِيْ مِنَ اللهِ شَيْئًاؕ هُوَ اَعْلَمُ بِمَا تُفِيْضُوْنَ فِيْهِ ؕ كَفٰى بِهٖ شَهِيْدًا ۢبَيْنِيْ وَبَيْنَكُمْؕ وَهُوَ الْغَفُوْرُ الرَّحِيْمُ

তবে কি তারা বলতে চায় যে, রাসূল নিজেই তা রচনা করে নিয়েছে? (হে রাসূল!) আপনি বলুন, আমি যদি নিজেই রচনা করে থাকি তাহলে তোমরা আমাকে আল্লাহর পাকড়াও থেকে মোটেই বাঁচাতে পারবে না। তোমরা যেসব কথা বানাচ্ছ তা আল্লাহ ভালো করেই জানেন। আমার ও তোমাদের মধ্যে সাক্ষী হিসেবে তিনিই যথেষ্ট; তিনি বড়ই ক্ষমাশীল ও দয়াবান। (সূরা আহকাফ- ৮)

اَمْ يَقُوْلُوْنَ افْتَرٰى عَلَى اللهِ كَذِبًاۚ فَاِنْ يَّشَاِ اللهُ يَخْتِمْ عَلٰى قَلْبِكَؕ وَيَمْحُ اللهُ الْبَاطِلَ وَيُحِقُّ الْحَقَّ بِكَلِمَاتِهٖؕ اِنَّهٗ عَلِيْمٌ ۢبِذَاتِ الصُّدُوْرِ

তারা কি বলে যে, সে (রাসূল) আল্লাহ সম্পর্কে মিথ্যা বানিয়েছে। সুতরাং যদি আল্লাহ ইচ্ছা করেন, তবে তোমার হৃদয়ে মোহর মেরে দেবেন। আল্লাহ মিথ্যাকে মুছে দেন এবং নিজ বাণী দ্বারা সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করেন। নিশ্চয় তিনি অন্তরে যা আছে সে বিষয়ে অবহিত। (সূরা শূরা- ২৪)

اَمْ يَقُوْلُوْنَ افْتَرَاهُؕ قُلْ اِنِ افْتَرَيْتُهٗ فَعَلَيَّ اِجْرَامِيْ وَاَنَاْ بَرِيْٓءٌ مِّمَّا تُجْرِمُوْنَ

তারা কি বলে যে, সে এটা রচনা করেছে? বলো, যদি আমি এটা রচনা করে থাকি, তবে আমিই আমার অপরাধের জন্য দায়ী হব। (কিন্তু এখন) তোমরা যে অপরাধ করছ তা হতে আমি দায়মুক্ত। (সূরা হুদ- ৩৫)

নবী ﷺ কে কেউ এটা শিখিয়ে দেয়- এ কথার জবাব :

وَلَقَدْ نَعْلَمُ اَنَّهُمْ يَقُوْلُوْنَ اِنَّمَا يُعَلِّمُهٗ بَشَرٌؕ لِسَانُ الَّذِيْ يُلْحِدُوْنَ اِلَيْهِ اَعْجَمِيٌّ وَّهٰذَا لِسَانٌ عَرَبِيٌّ مُّبِيْنٌ - اِنَّ الَّذِيْنَ لَا يُؤْمِنُوْنَ بِاٰيَاتِ اللهِ لَا يَهْدِيْهِمُ اللهُ وَلَهُمْ عَذَابٌ اَلِيْمٌ

আমি তো জানি, তারা বলবে যে, তাকে শিক্ষা দেয় এক মানুষ। তারা যার প্রতি এটা আরোপ করে তার ভাষা তো আরবি নয়; কিন্তু কুরআনের ভাষা স্পষ্ট আরবি। যারা আল্লাহর নিদর্শনের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে না আল্লাহ তাদেরকে হেদায়াত করেন না; আর তাদের জন্য রয়েছে কষ্টদায়ক শাসিত্ম। (সূরা নাহল- ১০৩, ১০৪)

কুরআন কবির কাব্য- এ কথার জবাব :

فَلَاۤ اُقْسِمُ بِمَا تُبْصِرُوْنَ - وَمَا لَا تُبْصِرُوْنَ - اِنَّهٗ لَقَوْلُ رَسُوْلٍ كَرِيْمٍ - وَمَا هُوَ بِقَوْلِ شَاعِرٍؕ قَلِيْلًا مَّا تُؤْمِنُوْنَ

আমি ঐ জিনিসের শপথ করি, যা তোমরা দেখতে পাও এবং যা তোমরা দেখতে পাও না। নিশ্চয় এটা (কুরআন) এক সম্মানিত রাসূলের আনীত বাণী, এটা কোন কবির কথা নয়; তোমরা তো খুব অল্পই বিশ্বাস স্থাপন করে থাক। (সূরা হাক্কাহ, ৩৮-৪১)

وَمَا عَلَّمْنَاهُ الشِّعْرَ وَمَا يَنْۢبَغِيْ لَهٗۤ اِنْ هُوَ اِلَّا ذِكْرٌ وَّقُرْاٰنٌ مُّبِيْنٌ

আমি তাঁকে (রাসূলকে) কবিতা শিক্ষা দেইনি, আর তাঁর জন্য তা শোভনীয়ও নয়। এটা তো কেবল এক উপদেশ এবং সুস্পষ্ট কুরআন। (সূরা ইয়াসীন- ৬৯)

ব্যাখ্যা : কবিদের অবস্থা হচ্ছে এই যে, সেখানে কোথাও প্রেমচর্চা ও শরাব পানের বিষয় আলোচিত হয়, কোথাও অশ্লীল কাহিনী বর্ণনা করা হয়, কোথাও মিথ্যা আসর বসে, কোথাও কারো নিন্দাবাদ করা হয়, কোথাও কারো অযথা প্রশংসা করা হয়, কোথাও প্রতিশোধের আগুন জ্বালিয়ে দেয়া হয়। তাদের নিজস্ব চিন্তা ও বাকশক্তি ব্যবহার করার কোন একটি নির্ধারিত পথ নেই। তাদের কণ্ঠ থেকে যা বের হয় তা সত্য ও ন্যায় কি না সেদিকে দৃষ্টি রাখার কোন প্রয়োজনই অনুভব করা হয় না। সুতরাং যারা কবিদের এ পরিচিত বৈশিষ্ট্যাবলি সম্পর্কে জ্ঞান রাখে, তারা কেমন করে এ কুরআনের বাহককে কবিত্বের অভিযোগে অভিযুক্ত করতে পারে? কারণ তাঁর বক্তব্য দ্ব্যর্থহীন, তাঁর পথ একেবারে সুস্পষ্ট ও নির্ধারিত এবং সত্য ও ন্যায়ের দিকে আহবান করা ছাড়া তাঁর অন্য কোন উদ্দেশ্য নেই।

কুরআন গণকের কথা- এ কথার জবাব :

وَلَا بِقَوْلِ كَاهِنٍؕ قَلِيْلًا مَّا تَذَكَّرُوْنَ تَنْزِيْلٌ مِّنْ رَّبِّ الْعَالَمِيْنَ

এটা কোন গণকের কথা নয়, তোমরা খুব অল্পই উপদেশ গ্রহণ করে থাক। এটা জগতসমূহের প্রতিপালকের নিকট হতে অবতীর্ণ। (সূরা হাক্কাহ- ৪২, ৪৩)

কুরআন পাগলের কথা- এ কথার জবাব :

اِنَّهٗ لَقَوْلُ رَسُوْلٍ كَرِيْمٍ - ذِيْ قُوَّةٍ عِنْدَ ذِى الْعَرْشِ مَكِيْنٍ - مُطَاعٍ ثَمَّ اَمِيْنٍ - وَمَا صَاحِبُكُمْ بِمَجْنُوْنٍ

নিশ্চয় এ কুরআন সম্মানিত বার্তাবাহকের আনীত বাণী। সে শক্তিশালী আরশের মালিকের নিকট মর্যাদাবান, সেখানে তাকে মান্য করা হয় এবং সে বিশ্বাসভাজন। আর তোমাদের সাথি (মুহাম্মাদ) পাগল নয়। (সূরা তাকভীর, ১৯-২২)

কুরআন শয়তানের শেখানো কথা- এ কথার জবাব :

وَمَا هُوَ بِقَوْلِ شَيْطَانٍ رَّجِيْمٍ

এটা (কুরআন) কোন অভিশপ্ত শয়তানের কথা নয়। (সূরা তাকভীর- ২৫)

وَمَا تَنَزَّلَتْ بِهِ الشَّيَاطِيْنُ - وَمَا يَنْۢبَغِيْ لَهُمْ وَمَا يَسْتَطِيْعُوْنَ - اِنَّهُمْ عَنِ السَّمْعِ لَمَعْزُوْلُوْنَ

শয়তানরা তা (কুরআন) সহ অবতীর্ণ হয়নি। তারা এ কাজের যোগ্য নয় এবং তারা এর সামর্থ্যও রাখে না। তাদেরকে তো শ্রবণের সুযোগ হতে দূরে রাখা হয়েছে। (সূরা শু‘আরা, ২১০-২১২)

আল্লাহ কিছুই নাযিল করেননি- এ কথার জবাব :

وَمَا قَدَرُوا اللهَ حَقَّ قَدْرِهٖۤ اِذْ قَالُوْا مَاۤ اَنْزَلَ اللهُ عَلٰى بَشَرٍ مِّنْ شَيْءٍؕ قُلْ مَنْ اَنْزَلَ الْكِتَابَ الَّذِيْ جَآءَ بِهٖ مُوْسٰى نُوْرًا وَّهُدًى لِّلنَّاسِ تَجْعَلُوْنَهٗ قَرَاطِيْسَ تُبْدُوْنَهَا وَتُخْفُوْنَ كَثِيْرًاۚ وَعُلِّمْتُمْ مَّا لَمْ تَعْلَمُوْاۤ اَنْتُمْ وَلَاۤ اٰبَآؤُكُمْؕ قُلِ اللهُ ثُمَّ ذَرْهُمْ فِيْ خَوْضِهِمْ يَلْعَبُوْنَ

তারা আল্লাহর যথার্থ মর্যাদা উপলব্ধি করেনি। যখন তারা বলে, আল্লাহ মানুষের নিকট কিছুই নাযিল করেননি। (তখন তাদেরকে) বলো, কে নাযিল করেছেন মূসার আনীত কিতাব, যা ছিল মানুষের জন্য আলো ও পথনির্দেশ? তা তোমরা বিভিন্ন পৃষ্ঠায় লিপিবদ্ধ করে কিছু প্রকাশ কর আর এর অধিকাংশই গোপন রাখ। (এটা ছিল এমন কিতাব, যাতে) তোমরা যা জানতে না এবং তোমাদের পিতৃপুরুষরা যা জানত না তাও শিক্ষা দেয়া হয়েছিল? বলো, ‘আল্লাহই’ (এটা নাযিল করেছেন) অতএব তুমি তাদেরকে নিরর্থক আলোচনায় মত্ত থাকতে দাও। (সূরা আন‘আম- ৯১)

এটা ধনী লোকের উপর অবতীর্ণ হলো না কেন- এ কথার জবাব :

وَقَالُوْا لَوْلَا نُزِّلَ هٰذَا الْقُرْاٰنُ عَلٰى رَجُلٍ مِّنَ الْقَرْيَتَيْنِ عَظِيْمٍ - اَهُمْ يَقْسِمُوْنَ رَحْمَةَ رَبِّكَؕ نَحْنُ قَسَمْنَا بَيْنَهُمْ مَّعِيْشَتَهُمْ فِى الْحَيَاةِ الدُّنْيَا وَرَفَعْنَا بَعْضَهُمْ فَوْقَ بَعْضٍ دَرَجَاتٍ لِّيَتَّخِذَ بَعْضُهُمْ بَعْضًا سُخْرِيًّاؕ وَرَحْمَةُ رَبِّكَ خَيْرٌ مِّمَّا يَجْمَعُوْنَ

তারা বলে, এ কুরআন দু’টি জনপদের কোন প্রতাপশালী ব্যক্তির উপর অবতীর্ণ করা হলো না কেন? তারা কি তোমার প্রতিপালকের রহমত বণ্টন করে? আমিই তাদেরকে তাদের পার্থিব জীবনে জীবিকা বণ্টন করি এবং একজনকে অপরজনের উপর মর্যাদায় উন্নীত করি, যাতে একে অপর থেকে সেবা নিতে পারে। আর তারা যা জমা করে তা হতে তোমার প্রতিপালকের রহমত খুবই উৎকৃষ্ট। (সূরা যুখরুফ- ৩১, ৩২)

কুরআন অন্য কোন ভাষায় নাযিল হলো না কেন- এ কথার জবাব :

وَلَوْ جَعَلْنَاهُ قُرْاٰنًا اَعْجَمِيًّا لَّقَالُوْا لَوْلَا فُصِّلَتْ اٰيَاتُهٗؕ اَ اَعْجَمِيٌّ وَّعَرَبِيٌّؕ قُلْ هُوَ لِلَّذِيْنَ اٰمَنُوْا هُدًى وَّشِفَآءٌؕ وَالَّذِيْنَ لَا يُؤْمِنُوْنَ فِۤيْ اٰذَانِهِمْ وَقْرٌ وَّهُوَ عَلَيْهِمْ عَمًىؕ اُولٰٓئِكَ يُنَادَوْنَ مِنْ مَّكَانٍ ۢبَعِيْدٍ

যদি আমি অনারবি ভাষায় কুরআন অবতীর্ণ করতাম তবে অবশ্যই তারা বলত, এর আয়াতগুলো বিশদভাবে বর্ণনা করা হয়নি কেন? কী আশ্চর্য যে, এর ভাষা অনারবি, অথচ রাসূল আরবি ভাষী। বলো, মুমিনদের জন্য এটা পথনির্দেশক ও (মানুষের যাবতীয় রোগের) প্রতিকার; কিন্তু যারা অবিশ্বাসী তাদের কর্ণে রয়েছে বধিরতা এবং কুরআন হবে তাদের জন্য অন্ধত্ব। তারা এমন, যেন তাদেরকে বহু দূর হতে আহবান করা হয়। (সূরা হা-মীম সাজদা- ৪৪)

কুরআন এক সাথে নাযিল হলো না কেন- এর প্রশ্নের জবাব :

وَقُرْاٰنًا فَرَقْنَاهُ لِتَقْرَاَهٗ عَلَى النَّاسِ عَلٰى مُكْثٍ وَّنَزَّلْنَاهُ تَنْزِيْلًا

আমি কুরআনকে (খন্ডাকারে) বিভক্ত করে দিয়েছি, যাতে করে তুমিও ক্রমে ক্রমে তা মানুষদের সামনে পড়তে পার। আর আমি তা ধারাবাহিকভাবে অবতীর্ণ করেছি। (সূরা বনী ইসরাঈল- ১০৬)

ব্যাখ্যা : স্মৃতির ভান্ডারে একে হুবহু ও অক্ষরে অক্ষরে সংরক্ষণ করা যেতে পারে। লেখার আকারে নয়, বরং একজন নিরক্ষর নবীর মাধ্যমে নিরক্ষর মানব গোষ্ঠীর মধ্যে মৌখিক ভাষণের আকারে এর প্রচার ও প্রসার হচ্ছে। এর শিক্ষাগুলো ভালোভাবে হৃদয়ঙ্গম করা যেতে পারে। এজন্য থেমে থেমে, ছোট ছোট বাক্যাকারে কথা বলা বেশি উপযোগী। এ কিতাব যে জীবনপদ্ধতি শেখায় তা পর্যায়ক্রমে নাযিল হওয়াটাই বেশি যুক্তিসঙ্গত। হক ও বাতিলের লাগাতার সংঘাতের সময় নবী ও তাঁর অনুসারীদের মনে সাহস সঞ্চার করে যেতে হবে। এজন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে যাবতীয় বাধা-বিপত্তির মুকাবিলা করার জন্য বার বার বিভিন্ন সময় বিভিন্ন পরিস্থিতিতে তাদের কাছে পয়গাম আসা বেশি কার্যকর হয়ে থাকে। মানুষের বুদ্ধিমত্তা, বোধশক্তি ও গ্রহণশক্তির মধ্যে ত্রুটি রয়েছে, যেজন্য একই সঙ্গে সকল কথা বুঝাতে পারে না এবং বুঝানো সমস্ত কথা তার মনে দৃঢ়ভাবে বদ্ধমূলও হতে পারে না। তাই মহান আল্লাহ নিজ প্রজ্ঞার বলে এ ব্যবস্থা করেন যে, জিবরাঈল (আঃ) এ কালামকে অল্প অল্প করে নিয়ে আসবেন। একই কথাকে বার বার বিভিন্ন পদ্ধতিতে হৃদয়ঙ্গম করার চেষ্টা করবেন, যাতে বিভিন্ন যোগ্যতাসম্পন্ন সত্যানুসন্ধানীরা ঈমান আনতে পারে এবং ঈমান আনার পর তাদের জ্ঞান, বিশ্বাস, প্রত্যয়, বোধ ও দৃষ্টি শক্তিশালী হতে পারে।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন