hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

তাফসীরুল কুরআন বিল কুরআন

লেখকঃ শাইখ আবদুর রহমান বিন মুবারক আলী

১৯২
অধ্যায়- ৮ : মিরাস বণ্টনের নিয়ম
ছেলে-মেয়ের অংশ :

يُوْصِيْكُمُ اللهُ فِۤيْ اَوْلَادِكُمْ لِلذَّكَرِ مِثْلُ حَظِّ الْاُنْثَيَيْنِۚ فَاِنْ كُنَّ نِسَآءً فَوْقَ اثْنَتَيْنِ فَلَهُنَّ ثُلُثَا مَا تَرَكَۚ وَاِنْ كَانَتْ وَاحِدَةً فَلَهَا النِّصْفُ

আল্লাহ তোমাদের সন্তানদের সম্পর্কে এ বিধান দিয়েছেন যে, এক পুত্রের অংশ দুই কন্যার অংশের সমান। তবে যদি কন্যা দু’জনের বেশি হয় তাহলে তারা পরিত্যক্ত সম্পদের তিন ভাগের দু’ভাগ পাবে। আর যদি কন্যা একজন হয়, তবে সে অর্ধেক পাবে। (সূরা নিসা- ১১)

শানে নুযূল : ওহুদ যুদ্ধের পর সা‘দ ইবনে রুবীর স্ত্রী তাঁর দু’টি শিশু সন্তানকে নিয়ে নবী ﷺ এর খেদমতে উপস্থিত হন। তিনি বলেন, ‘‘হে আল্লাহর রাসূল! এরা সা‘দের মেয়ে। এদের পিতা আপনার সাথে ওহুদের যুদ্ধে গিয়ে শহীদ হয়ে গেছেন। এদের চাচা তার সমস্ত সম্পত্তি নিজের আয়ত্তাধীন করে নিয়েছে। এদের জন্য একটি দানাও রাখেনি। এখন বলুন, কে এ (সহায় সম্পত্তিহীনা) মেয়েদেরকে বিয়ে করবে? তখন এ আয়াতটি নাযিল হয়।

ব্যাখ্যা : মিরাসের ব্যাপারে একটি প্রধান মৌলিক বিধান হচ্ছে, পুরুষদের অংশ হবে মেয়েদের দ্বিগুণ। যেহেতু পারিবারিক জীবন ক্ষেত্রে শরীয়াত পুরুষদের উপর অর্থনৈতিক দায়িত্বের বোঝা বেশি চাপিয়ে দিয়েছে এবং মেয়েদেরকে অনেকগুলো অর্থনৈতিক দায়িত্ব থেকে মুক্তি দিয়েছে, তাই মিরাসের ব্যাপারে মেয়েদের অংশ পুরুষদের তুলনায় অপেক্ষাকৃত কম রাখা হয়েছে। আর এটিই ছিল ইনসাফের দাবী। কারো যদি পুত্রসন্তান না থাকে এবং সবগুলোই কন্যাসন্তান থাকে তাহলে কন্যাদের সংখ্যা দুই বা দু’য়ের বেশিই হোক না কেন, তারা সমগ্র পরিত্যক্ত সম্পত্তির তিন ভাগের দু’ভাগ পাবে। অবশিষ্ট এক ভাগ অন্যান্য ওয়ারিসদের মধ্যে বণ্টন করা হবে। কিন্তু মৃত ব্যক্তির যদি শুধুমাত্র একটি পুত্র থাকে, তাহলে সে-ই সমস্ত সম্পত্তির ওয়ারিস হবে। আর যদি অন্যান্য ওয়ারিসরাও থাকে, তাহলে তাদের অংশ দেয়ার পর বাকি সমস্ত সম্পত্তি সে-ই পাবে।

মাতা-পিতার অংশ :

وَلِاَبَوَيْهِ لِكُلِّ وَاحِدٍ مِّنْهُمَا السُّدُسُ مِمَّا تَرَكَ اِنْ كَانَ لَهٗ وَلَدٌۚ فَاِنْ لَّمْ يَكُنْ لَّهٗ وَلَدٌ وَّوَرِثَهٗۤ اَبَوَاهُ فَلِاُمِّهِ الثُّلُثُۚ فَاِنْ كَانَ لَهٗۤ اِخْوَةٌ فَلِاُمِّهِ السُّدُسُ

যদি মৃত ব্যক্তির সন্তান থাকে, তবে তার পিতামাতা প্রত্যেকে তার রেখে যাওয়া সম্পদের ছয় ভাগের একভাগ পাবে। আর যদি সে (মৃত ব্যক্তি) নিঃসন্তান হয় এবং পিতামাতাই ওয়ারিস হয়, তাহলে মা পাবে তিনভাগের একভাগ, কিন্তু যদি তার একাধিক ভাই-বোন থাকে, তবে মা পাবে ছয় ভাগের একভাগ। (সূরা নিসা- ১১)

ব্যাখ্যা : মৃত ব্যক্তির সন্তান থাকলে তার পিতামাতা প্রত্যেকে ছয় ভাগের এক ভাগ পাবে। পিতামাতা ছাড়া যদি আর কেউ ওয়ারিস না থাকে তাহলে বাকি তিন ভাগের দু’ভাগ পিতা পাবে। অন্যথায় তিন ভাগের দু’ভাগে পিতা ও অন্যান্য ওয়ারিসরা শরীক হবে।

স্বামী-স্ত্রীর অংশ :

وَلَكُمْ نِصْفُ مَا تَرَكَ اَزْوَاجُكُمْ اِنْ لَّمْ يَكُنْ لَّهُنَّ وَلَدٌۚ فَاِنْ كَانَ لَهُنَّ وَلَدٌ فَلَكُمُ الرُّبُعُ مِمَّا تَرَكْنَ مِنْ ۢبَعْدِ وَصِيَّةٍ يُّوْصِيْنَ بِهَاۤ اَوْ دَيْنٍؕ وَلَهُنَّ الرُّبُعُ مِمَّا تَرَكْتُمْ اِنْ لَّمْ يَكُنْ لَّكُمْ وَلَدٌۚ فَاِنْ كَانَ لَكُمْ وَلَدٌ فَلَهُنَّ الثُّمُنُ مِمَّا تَرَكْتُمْ مِّنْ ۢبَعْدِ وَصِيَّةٍ تُوْصُوْنَ بِهَاۤ اَوْ دَيْنٍ

তোমরা তোমাদের স্ত্রীদের সম্পদের অর্ধেক পাবে, যদি তাদের সন্তান না থাকে। আর যদি সন্তান থাকে, তাহলে তোমরা তাদের রেখে যাওয়া সম্পদের চার ভাগের একভাগ পাবে, অসিয়ত পালন ও ঋণ পরিশোধের পর। আর তোমাদের স্ত্রীরাও সম্পদের চার ভাগের একভাগ পাবে, যদি তোমাদের কোন সন্তান না থাকে। আর যদি সন্তান থাকে, তাহলে তারা তোমাদের রেখে যাওয়া সম্পদের আট ভাগের একভাগ পাবে, অসিয়ত পালন ও ঋণ পরিশোধের পর। (সূরা নিসা- ১২)

ব্যাখ্যা : স্ত্রী একজন হোক বা একাধিক হোক তাদের যদি সন্তান থাকে তাহলে তারা আট ভাগের একভাগ এবং সন্তান না থাকলে চার ভাগের এক ভাগ পাবে। আর এ চার ভাগের এক ভাগ বা আট ভাগের এক ভাগ সকল স্ত্রীর মধ্যে সমানভাবে বণ্টিত হবে।

বৈমাত্রেয় ভাই-বোনদের অংশ :

وَاِنْ كَانَ رَجُلٌ يُّوْرَثُ كَلَالَةً اَوِ امْرَاَةٌ وَّلَهٗۤ اَخٌ اَوْ اُخْتٌ فَلِكُلِّ وَاحِدٍ مِّنْهُمَا السُّدُسُۚ فَاِنْ كَانُوْاۤ اَكْثَرَ مِنْ ذٰلِكَ فَهُمْ شُرَكَآءُ فِى الثُّلُثِ مِنْ ۢبَعْدِ وَصِيَّةٍ يُّوْصٰى بِهَاۤ اَوْ دَيْنٍ غَيْرَ مُضَآرٍّۚ وَصِيَّةً مِّنَ اللهِ وَاللهُ عَلِيْمٌ حَلِيْمٌ

আর যদি পিতামাতা ও সন্তানহীন কোন পুরুষ অথবা নারী এ অবস্থায় মারা যায় যে, তার একজন ভাই কিংবা বোন থাকে, তবে তারা প্রত্যেকে ছয় ভাগের একভাগ পাবে। কিন্তু তারা যদি একাধিক হয়, তবে তারা প্রত্যেকে তিন ভাগের একভাগ সমান হারে পাবে; (তারা এ অংশ পাবে) অসিয়ত পালন ও ঋণ পরিশোধের পর (অবশিষ্ট সম্পদ থেকে)। (তবে শর্ত হচ্ছে) অসিয়ত যেন কারো জন্য ক্ষতিকর না হয়- এ বিধান আল্লাহর পক্ষ থেকে। আল্লাহ সর্বজ্ঞ ও সহনশীল। (সূরা নিসা- ১২)

ব্যাখ্যা : আল্লাহর জ্ঞানের কথা উচ্চারণ করার পেছনে এখানে দু’টি কারণ রয়েছে।

(এক) যদি এ বিধানের বিরুদ্ধাচরণ করা হয়, তাহলে মানুষ আল্লাহর পাকড়াও থেকে বাঁচতে পারবে না।

(দুই) আল্লাহ যে অংশ যেভাবে নির্ধারণ করেছেন, তা একেবারেই নির্ভুল। কারণ যে বিষয়ে মানুষের কল্যাণ ও সুবিধা রয়েছে, তা মানুষের চেয়ে আল্লাহই ভালো জানেন। এখানে আল্লাহর ধৈর্য ও সহিষ্ণুতা এ দু’টি গুণের কথা বলার কারণ হচ্ছে, এ আইন প্রবর্তনের ব্যাপারে আল্লাহ কোন কঠোরতা আরোপ করেননি। বরং তিনি এমন নিয়মনীতি প্রবর্তন করেছেন, যা মেনে চলা মানুষের জন্য অত্যন্ত সহজ। যার ফলে মানুষ কোন কষ্ট, অভাব ও সংকীর্ণতার মুখোমুখি হবে না।

পিতামাতাহীন নিঃসন্তান ব্যক্তির মাসআলা :

يَسْتَفْتُوْنَكَؕ قُلِ اللهُ يُفْتِيْكُمْ فِى الْكَلَالَةِؕ اِنِ امْرُؤٌ هَلَكَ لَيْسَ لَهٗ وَلَدٌ وَّلَهٗۤ اُخْتٌ فَلَهَا نِصْفُ مَا تَرَكَۚ وَهُوَ يَرِثُهَاۤ اِنْ لَّمْ يَكُنْ لَّهَا وَلَدٌؕ فَاِنْ كَانَتَا اثْنَتَيْنِ فَلَهُمَا الثُّلُثَانِ مِمَّا تَرَكَؕ وَاِنْ كَانُوْاۤ اِخْوَةً رِّجَالًا وَّنِسَآءً فَلِلذَّكَرِ مِثْلُ حَظِّ الْاُنْثَيَيْنِؕ يُبَيِّنُ اللهُ لَكُمْ اَنْ تَضِلُّوْاؕ وَاللهُ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيْمٌ

(হে নবী) লোকেরা তোমার নিকট ফতোয়া জানতে চায়। বলো, আল্লাহ তোমাদেরকে পিতামাতাহীন নিঃসন্তান ব্যক্তি সম্বন্ধে সিদ্ধান্ত দিচ্ছেন যে, যদি কোন পুরুষ মারা যায়, আর তার কোন সন্তান না থাকে এবং একজন বোন থাকে, তবে তার জন্য পরিত্যক্ত সম্পদের অর্ধেক (নির্ধারিত করা হয়েছে)। আবার যদি সে (বোন) সন্তানহীনা হয় (এবং সে মারা যায়, কিন্তু ভাই জীবিত থাকে), তবে তার ভাই তার (সম্পূর্ণ সম্পদের) উত্তরাধিকারী হবে। আর যদি দু’জন বোন থাকে, তবে তাদের জন্য পরিত্যক্ত সম্পদের দুই তৃতীয়াংশ (নির্ধারণ করা হয়েছে)। কিন্তু যদি ভাই-বোন উভয়ে (জীবিত) থাকে, তবে একজন পুরুষের অংশ দু’জন নারীর অংশের সমান। আল্লাহ (উত্তরাধিকারের এ বিধান) অত্যন্ত পরিষ্কারভাবে বর্ণনা করে দিয়েছেন, যাতে করে তোমরা কোন রকম বিভ্রান্তিতে না পড়। আর আল্লাহ তো সকল বিষয়ে সম্যক অবগত। (সূরা নিসা- ১৭৬)

ব্যাখ্যা : اَلْكَلَالَةُ (আল কালালাহ) বলা হয় ঐ ব্যক্তিকে, যার কোন সন্তান নেই এবং পিতামাতাও জীবিত নেই। তার পরিত্যক্ত সম্পদের ব্যাপারে আল্লাহ তা‘আলা এজন্য আলোচনা করেছেন যে, যে ব্যক্তির সন্তানাদি অথবা পিতামাতা কেউ জীবিত না থাকে, সাধারণত তার মধ্যে নিজের ধনসম্পদ নষ্ট করার প্রবণতা দেখা দেয়। ফলে সে দূরবর্তী আত্মীয়দেরকে তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত করার চেষ্টা করে।

যারা মিরাস সম্পর্কিত আইন পরিবর্তন করে তারা জাহান্নামে যাবে :

وَمَنْ يَّعْصِ اللهَ وَرَسُوْلَهٗ وَيَتَعَدَّ حُدُوْدَهٗ يُدْخِلْهُ نَارًا خَالِدًا فِيْهَا وَلَهٗ عَذَابٌ مُّهِيْنٌ

যে ব্যক্তি আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের অবাধ্যতা করবে এবং তাঁর (নির্ধারিত) সীমা লঙ্ঘন করবে তিনি তাকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবেন, সেখানে সে চিরকাল অবস্থান করবে। আর তার জন্য রয়েছে অপমানজনক শাস্তি। (সূরা নিসা- ১৪)

ব্যাখ্যা : যারা আল্লাহর রচিত মিরাস সম্পর্কিত আইন পরিবর্তন করে অথবা আল্লাহ তাঁর কিতাবে অন্যান্য যেসব আইনগত সুস্পষ্ট সীমা নির্ধারণ করেছেন সেগুলো ভঙ্গ করে, তাদের জন্য এ আয়াতে চিরস্থায়ী আযাবের ভয় দেখানো হয়েছে। এ দিক দিয়ে এটি একটি অত্যন্ত ভীতি সৃষ্টিকারী আয়াত। কিন্তু বড়ই আফসোসের সাথে বলতে হয়, এমন মারাত্মক ভীতি প্রদর্শন করার পরও মানুষ নির্লজ্জভাবে আল্লাহর আইনে পরিবর্তন সাধন করেছে এবং তার সীমারেখা পরিবর্তন করার দুঃসাহস দেখিয়েছে। এ মিরাস আইনের ব্যাপারে যে নাফরমানি করা হয়েছে, তা আল্লাহর বিরুদ্ধে সুস্পষ্ট বিদ্রোহের শামিল। কোথাও মেয়েদেরকে স্থায়ীভাবে মিরাস থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। কোথাও কেবল বড় ছেলেকে মিরাসের হকদার হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। কোথাও কুরআনে নির্ধারিত মিরাস বণ্টন করার পদ্ধতি পুরোপুরি পরিহার করে যৌথ পারিবারিক সম্পত্তি হিসেবে একে ব্যবহার করা হয়েছে। কোথাও মেয়েদের ও ছেলেদের অংশ সমান করে দেয়া হয়েছে।

মিরাস বণ্টনের সময় ইয়াতীমদেরকে কিছু দেয়া উচিত :

وَاِذَا حَضَرَ الْقِسْمَةَ اُولُو الْقُرْبٰى وَالْيَتَامٰى وَالْمَسَاكِيْنُ فَارْزُقُوْهُمْ مِّنْهُ وَقُوْلُوْا لَهُمْ قَوْلًا مَّعْرُوْفًا

যখন তা (মৃত ব্যক্তির পরিত্যক্ত সম্পদ) বণ্টনের সময় আত্মীয়স্বজন, ইয়াতীম এবং দরিদ্রগণ উপস্থিত হয়, তখন সে সম্পদ হতে তাদেরকেও (একটি অংশ) জীবিকা (হিসেবে) দান করো এবং তাদের সাথে সুন্দরভাবে কথা বলো। (সূরা নিসা- ৮)

ব্যাখ্যা : এখানে মৃত ব্যক্তির ওয়ারিসদেরকে সম্বোধন করা হয়েছে। তাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে যে, মিরাস বণ্টনের সময় নিকট ও দূরের আত্মীয়রা, নিজের গোত্র ও পরিবারের গরীব লোকেরা এবং যেসব ইয়াতীম ছেলে-মেয়ে উপস্থিত থাকে, তাদের সাথে হৃদয়হীন ব্যবহার করো না। মিরাসে তাদের অংশ নেই ঠিকই কিন্তু একটু সহানুভূতির পরিচয় দিয়ে পরিত্যক্ত সম্পত্তি থেকে তাদেরকেও কিছু দিয়ে দাও। সাধারণভাবে এমন অবস্থায় সংকীর্ণমনা লোকেরা যে ধরনের নির্মম আচরণ করে ও কথাবার্তা বলে, তাদের সাথে তেমনটি করো না।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন